মেলান্দহ (জামালপুর) প্রতিনিধি
'আব্বু আম্মু ক্ষমা করে দিও, আজকে বাড়িতে যাওয়ার কথা ছিল.... আপু মুশাব্বিরের প্রতি খেয়াল রাইখ।' ফেসবুকে এ স্ট্যাটাস দিয়ে নিখোঁজ হন ময়মনসিংহ আনন্দমোহন কলেজের ইংরেজি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী শিব্বির আহমেদ। গতকাল শুক্রবার সকালে ময়মনসিংহ থেকে জামালপুরের মেলান্দহে নিজ বাড়িতে ফেরার কথা জানিয়েছিলেন পরিবারকে। সন্ধ্যা পর্যন্ত বাড়িতে না পৌঁছানোয় ওই দিনই ময়মনসিংহ কোতোয়ালি থানায় সাধারণ ডায়েরি করে নিখোঁজের পরিবার।
নিখোঁজ শিব্বির আহমেদের বাড়ি, জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার মাহমুদপুর ইউনিয়নে বানিয়াবাড়ী এলাকায়। তিনি ওই এলাকার আব্দুল্লাহ আল-ফারুকের ছেলে।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, শিব্বির আহমেদ ময়মনসিংহ শহরের কলেজ রোডের মীরবাড়ী এলাকায় একটি মেসে থাকতেন। তিনি আনন্দমোহন কলেজের ইংরেজি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। গতকাল শুক্রবার সকালে ফোনে বাড়িতে আসার কথা জানান তিনি। শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে সবশেষ ফোনে কথা হয় পরিবারের সঙ্গে। তখনো তিনি পরিবারকে জানান, ময়মনসিংহ থেকে ট্রেনে বাড়ি আসছেন তিনি। এই শেষ কলটি দেওয়ার কিছুক্ষণ আগে সবশেষ ফেসবুকে আরও একটি স্ট্যাটাস দেন তিনি। সেখানে লেখা, 'আব্বু আম্মু ক্ষমা করে দিও আজ বাড়ি যাওয়ার কথা ছিল, আপু মুশাব্বিরের প্রতি খেয়াল রাইখ'। এর আগে ভোরবেলা তিনি ফেসবুক কয়েকটি স্ট্যাটাস দেন। স্ট্যাটাসে বলা হয়, 'ভালো থাকবে জায়গা, সুখে থাকবে শহর...' এরপর 'ঘর, পরিবার, জায়গা...ক্ষমা করে দিও।'
এই স্ট্যাটাস স্বজনদের চোখে পরলে তাঁর ফোনে কল দিয়ে তাঁর সঙ্গে আর যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। ফোন বন্ধ পাওয়া যায় শিব্বির আহমেদের। পরে তাঁর মেস ও বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগ করেও তাঁর খোঁজ পাওয়া যায়নি।
নিখোঁজ শিব্বিরের খালাতো ভাই মুত্তাছিম বিল্লাহ বলেন, আমাদের ধারণা মেস থেকে বৃহস্পতিবার রাতেই বের হয়েছেন। শুক্রবার সকালে তার ফেসবুক কয়েকটি স্ট্যাটাস দেন, তারপর থেকে আমরা খোঁজখবর নেওয়া শুরু করি, সবশেষ ফোনে জানানো হয়ে বাড়িতে আসছেন। বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে আমরা তাঁকে কোথাও খুঁজে পাইনি। তিনি আত্মহত্যা করার মতো ছেলে না। হঠাৎ এ ধরনের স্ট্যাটাস দিয়ে কি জন্য নিখোঁজ হলো, আমরা ধারণা করতে পারছি না।
শিব্বির আহমেদ বাবা আব্দুল্লাহ আল ফারুক বলেন, 'আমার ছেলে খুব সহজ সরল, তিনি কখনোই আত্মহত্যা করতে পারে না। তাঁর কোনো টাকা পয়সার সমস্যাও ছিল না। হঠাৎ কী জন্য এ ধরনের ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে নিখোঁজ হলো কিছুই বুঝতে পারছি না। গতকাল শুক্রবার রাতে কোতোয়ালি থানায় জিডি করেছি। এখনো কোনো খোঁজ খবর পাইনি, কোথায় আছে বা কেমন আছে।
এ ঘটনায় ময়মনসিংহ কোতোয়ালি থানার তদন্ত কর্মকর্তা বলেন, নিখোঁজের বিষয়ে সাধারণ ডায়েরি করার পর থেকে কাজ চলছে। মোবাইল ফোনটি বন্ধ থাকার কারণে নির্দিষ্টভাবে এখনো বলা যাচ্ছে না। তদন্তের কাজ চলছে। শিগগিরই একটা সন্ধান পাব বলে আশা করছি।
'আব্বু আম্মু ক্ষমা করে দিও, আজকে বাড়িতে যাওয়ার কথা ছিল.... আপু মুশাব্বিরের প্রতি খেয়াল রাইখ।' ফেসবুকে এ স্ট্যাটাস দিয়ে নিখোঁজ হন ময়মনসিংহ আনন্দমোহন কলেজের ইংরেজি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী শিব্বির আহমেদ। গতকাল শুক্রবার সকালে ময়মনসিংহ থেকে জামালপুরের মেলান্দহে নিজ বাড়িতে ফেরার কথা জানিয়েছিলেন পরিবারকে। সন্ধ্যা পর্যন্ত বাড়িতে না পৌঁছানোয় ওই দিনই ময়মনসিংহ কোতোয়ালি থানায় সাধারণ ডায়েরি করে নিখোঁজের পরিবার।
নিখোঁজ শিব্বির আহমেদের বাড়ি, জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার মাহমুদপুর ইউনিয়নে বানিয়াবাড়ী এলাকায়। তিনি ওই এলাকার আব্দুল্লাহ আল-ফারুকের ছেলে।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, শিব্বির আহমেদ ময়মনসিংহ শহরের কলেজ রোডের মীরবাড়ী এলাকায় একটি মেসে থাকতেন। তিনি আনন্দমোহন কলেজের ইংরেজি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। গতকাল শুক্রবার সকালে ফোনে বাড়িতে আসার কথা জানান তিনি। শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে সবশেষ ফোনে কথা হয় পরিবারের সঙ্গে। তখনো তিনি পরিবারকে জানান, ময়মনসিংহ থেকে ট্রেনে বাড়ি আসছেন তিনি। এই শেষ কলটি দেওয়ার কিছুক্ষণ আগে সবশেষ ফেসবুকে আরও একটি স্ট্যাটাস দেন তিনি। সেখানে লেখা, 'আব্বু আম্মু ক্ষমা করে দিও আজ বাড়ি যাওয়ার কথা ছিল, আপু মুশাব্বিরের প্রতি খেয়াল রাইখ'। এর আগে ভোরবেলা তিনি ফেসবুক কয়েকটি স্ট্যাটাস দেন। স্ট্যাটাসে বলা হয়, 'ভালো থাকবে জায়গা, সুখে থাকবে শহর...' এরপর 'ঘর, পরিবার, জায়গা...ক্ষমা করে দিও।'
এই স্ট্যাটাস স্বজনদের চোখে পরলে তাঁর ফোনে কল দিয়ে তাঁর সঙ্গে আর যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। ফোন বন্ধ পাওয়া যায় শিব্বির আহমেদের। পরে তাঁর মেস ও বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগ করেও তাঁর খোঁজ পাওয়া যায়নি।
নিখোঁজ শিব্বিরের খালাতো ভাই মুত্তাছিম বিল্লাহ বলেন, আমাদের ধারণা মেস থেকে বৃহস্পতিবার রাতেই বের হয়েছেন। শুক্রবার সকালে তার ফেসবুক কয়েকটি স্ট্যাটাস দেন, তারপর থেকে আমরা খোঁজখবর নেওয়া শুরু করি, সবশেষ ফোনে জানানো হয়ে বাড়িতে আসছেন। বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে আমরা তাঁকে কোথাও খুঁজে পাইনি। তিনি আত্মহত্যা করার মতো ছেলে না। হঠাৎ এ ধরনের স্ট্যাটাস দিয়ে কি জন্য নিখোঁজ হলো, আমরা ধারণা করতে পারছি না।
শিব্বির আহমেদ বাবা আব্দুল্লাহ আল ফারুক বলেন, 'আমার ছেলে খুব সহজ সরল, তিনি কখনোই আত্মহত্যা করতে পারে না। তাঁর কোনো টাকা পয়সার সমস্যাও ছিল না। হঠাৎ কী জন্য এ ধরনের ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে নিখোঁজ হলো কিছুই বুঝতে পারছি না। গতকাল শুক্রবার রাতে কোতোয়ালি থানায় জিডি করেছি। এখনো কোনো খোঁজ খবর পাইনি, কোথায় আছে বা কেমন আছে।
এ ঘটনায় ময়মনসিংহ কোতোয়ালি থানার তদন্ত কর্মকর্তা বলেন, নিখোঁজের বিষয়ে সাধারণ ডায়েরি করার পর থেকে কাজ চলছে। মোবাইল ফোনটি বন্ধ থাকার কারণে নির্দিষ্টভাবে এখনো বলা যাচ্ছে না। তদন্তের কাজ চলছে। শিগগিরই একটা সন্ধান পাব বলে আশা করছি।
বরিশালের আইএসিআইবি নার্সিং ইনস্টিটিউটে এবার ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কোর্সে ৫০ আসনের বিপরীতে একজন শিক্ষার্থীও ভর্তি হননি। অন্যদিকে পটুয়াখালীর ড. জাফর নার্সিং কলেজে সমানসংখ্যক আসনের বিপরীতে মাত্র ১০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়িত ভালনারেবল উইমেন বেনিফিটের (ভিডব্লিউবি) সুবিধাভোগী আজনুর আক্তার। দুই দিন ধরে ইউপি কার্যালয়ে ঘুরছেন ৫ মাসের বরাদ্দকৃত চাল উত্তোলনের জন্য। কিন্তু ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা রফিকুল ইসলামের...
৪ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে নরসুন্দর বাবা-ছেলেকে হেনস্তা ও গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। সোমবার (২৩ জুন) রাত ১০ টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল আয়োজন করে জগন্নাথ হল ও অন্যান্য হল ও ছাত্র...
৪ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদাকে মব সৃষ্টি করে হেনস্তা ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছনার ঘটনায় জড়িত অভিযোগে হানিফ মিয়া নামের একজনকে আটক করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর একটি দল সোমবার রাতে তাঁকে আটক করে উত্তরা পশ্চিম থানায় হস্তান্তর করে। হানিফ উত্তরা পশ্চিম থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব।
৪ ঘণ্টা আগে