বদরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের বদরগঞ্জে ২০০ বছরের ঐতিহ্যবাহী সেই পশু মেলার মাঠে পুকুর খননকাজ বন্ধ করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মিজানুর রহমান। কাজ বন্ধ রাখার বিষয়টি গতকাল রোববার দুপুরে মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন তিনি।
ইউএনও বলেন, পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর আপাতত ওই কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি ভালোভাবে দেখে পরবর্তী সময়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উপজেলা প্রকৌশলী কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এলজিইডির অধীনে সারা দেশে পুকুর ও খাল উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় সরকারি অর্থায়নে ওই ঐতিহ্যবাহী মেলার মাঠে ৬৭ লাখ টাকা ব্যয়ে পৃথক দুটি পুকুর খনন ও ঘাট নির্মাণ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। টেন্ডারের মাধ্যমে কাজ দুটি পায় রংপুরের মাহিগঞ্জের কবিরস ইনোভেশন এন্টারপ্রাইজ ও রংপুরের নজিরের হাটের মেসার্স আয়েশা এন্টারপ্রাইজ। এ কাজ দুই ঠিদাকারের কাছ থেকে কিনে নিয়ে করছিলেন বদরগঞ্জ পৌর বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আহসানুল হক মিঠু। তিনি প্রভাব খাটিয়ে পুকুর খননের নামে সেখানে বসবাসরত সংখ্যালঘু দুই পরিবারকে উচ্ছেদ করাসহ বিভিন্ন প্রজাতির ৭০-৮০টি গাছ উজাড় করেন। একটিতে এক্সকাভেটর মেশিন ও অন্যটিতে খননযন্ত্র বসিয়ে খননকাজ শুরু করা হয়। ওই বিএনপি নেতা সেখানে বালু বিক্রির উদ্দেশ্যে খননযন্ত্র বসিয়ে পাইপের সাহায্যে গভীর করে বালু উত্তোলন করছিলেন। মেলার মাঠ ধ্বংস করে পৃথক দুটি পুকুর খনন সম্পন্ন হলে সেখানে অর্ধশত বসতবাড়ি থাকবে হুমকির মুখে।
ঐতিহ্যবাহী মেলার মাঠে পুকুর খনন প্রকল্প হাতে নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি বদরগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী হারুন অর রশীদ আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ‘আমি এই উপজেলায় আসার আগে সেখানে টেন্ডারপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে। ওই সময়ে আমি থাকলে সেখানে প্রকল্প হাতে নিতাম না।’
এ নিয়ে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি আজকের পত্রিকায় ‘২০০ বছরের মাঠ কেটে পুকুর, উজাড় গাছও’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে উপজেলা প্রশাসন ওই কাজ বন্ধ করে দেয়। সেখান থেকে এক্সকাভেটর মেশিন (ভেকু) ও খননযন্ত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
রংপুরের বদরগঞ্জে ২০০ বছরের ঐতিহ্যবাহী সেই পশু মেলার মাঠে পুকুর খননকাজ বন্ধ করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মিজানুর রহমান। কাজ বন্ধ রাখার বিষয়টি গতকাল রোববার দুপুরে মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন তিনি।
ইউএনও বলেন, পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর আপাতত ওই কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি ভালোভাবে দেখে পরবর্তী সময়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উপজেলা প্রকৌশলী কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এলজিইডির অধীনে সারা দেশে পুকুর ও খাল উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় সরকারি অর্থায়নে ওই ঐতিহ্যবাহী মেলার মাঠে ৬৭ লাখ টাকা ব্যয়ে পৃথক দুটি পুকুর খনন ও ঘাট নির্মাণ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। টেন্ডারের মাধ্যমে কাজ দুটি পায় রংপুরের মাহিগঞ্জের কবিরস ইনোভেশন এন্টারপ্রাইজ ও রংপুরের নজিরের হাটের মেসার্স আয়েশা এন্টারপ্রাইজ। এ কাজ দুই ঠিদাকারের কাছ থেকে কিনে নিয়ে করছিলেন বদরগঞ্জ পৌর বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আহসানুল হক মিঠু। তিনি প্রভাব খাটিয়ে পুকুর খননের নামে সেখানে বসবাসরত সংখ্যালঘু দুই পরিবারকে উচ্ছেদ করাসহ বিভিন্ন প্রজাতির ৭০-৮০টি গাছ উজাড় করেন। একটিতে এক্সকাভেটর মেশিন ও অন্যটিতে খননযন্ত্র বসিয়ে খননকাজ শুরু করা হয়। ওই বিএনপি নেতা সেখানে বালু বিক্রির উদ্দেশ্যে খননযন্ত্র বসিয়ে পাইপের সাহায্যে গভীর করে বালু উত্তোলন করছিলেন। মেলার মাঠ ধ্বংস করে পৃথক দুটি পুকুর খনন সম্পন্ন হলে সেখানে অর্ধশত বসতবাড়ি থাকবে হুমকির মুখে।
ঐতিহ্যবাহী মেলার মাঠে পুকুর খনন প্রকল্প হাতে নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি বদরগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী হারুন অর রশীদ আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ‘আমি এই উপজেলায় আসার আগে সেখানে টেন্ডারপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে। ওই সময়ে আমি থাকলে সেখানে প্রকল্প হাতে নিতাম না।’
এ নিয়ে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি আজকের পত্রিকায় ‘২০০ বছরের মাঠ কেটে পুকুর, উজাড় গাছও’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে উপজেলা প্রশাসন ওই কাজ বন্ধ করে দেয়। সেখান থেকে এক্সকাভেটর মেশিন (ভেকু) ও খননযন্ত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৭ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩০ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪১ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে