প্রতিনিধি, সৈয়দপুর (নীলফামারী)
নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরে চাঞ্চল্যকর রিকশাচালক দুলাল হোসেন (৪০) হত্যার দুই সপ্তাহ অতিবাহিত হলেও এর কিনারা হয়নি। রোববার পর্যন্ত খুনের সঙ্গে জড়িত কেউ গ্রেপ্তার হননি। এ দিকে খুনের রহস্য উদ্ঘাটন এবং খুনের সঙ্গে জড়িত কেউ গ্রেপ্তার না হওয়ায় পুলিশের প্রতি বাড়ছে অনাস্থা। খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে পরিবারের সদস্য ও স্থানীয়রা।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, হত্যাকারী শনাক্তে শহরের মূল সড়কগুলোয় লাগানো সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করেছে। এ ছাড়া জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সন্দেহভাজন বেশ কয়েকজনকে। ইতিমধ্যে সিসি ফুটেজ থেকে প্রাপ্ত ছবি ও তদন্তে প্রাপ্ত ক্লুর ভিত্তিতে সন্দেহের তালিকায় কয়েকজনকে চিহ্নিত করেছে। তাঁদের গ্রেপ্তারে পুলিশি তৎপরতা চলছে। মামলার তদন্তে পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা পুলিশও মাঠে কাজ করছে বলে জানা যায়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সৈয়দপুর থানার উপপরিদর্শক আহসান হাবিব জানান, এ ঘটনায় নিহত রিকশাচালকের ছেলে আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। মামলায় আসামি হিসেবে কারও নাম উল্লেখ করা হয়নি। হত্যাকাণ্ডের তদন্তে মোবাইল ফোনের কললিস্ট পরীক্ষা ও লিস্টের ব্যক্তিদের সম্পর্কে খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে। তদন্তে পুলিশ অজ্ঞাত এক রিকশা যাত্রীকে খুঁজছে। খুনের আলামত হিসেবে রিকশা ও মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। তদন্তে প্রাপ্ত তথ্যাদি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অপরাধী চিহ্নিত করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।
সৈয়দপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আতাউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনে আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। পুলিশের সঙ্গে গোয়েন্দা বিভাগও কাজ করছে। আশা করছি শিগগির এর কিনারা করা যাবে।
উল্লেখ্য, গত ৯ আগস্ট ভোরে নতুন বাবুপাড়া এলাকায় দুর্বৃত্তরা রিকশাচালক দুলাল হোসেনকে (৪০) গলা কেটে হত্যা করে। নিহত দুলাল রাতের বেলা রিকশা চালাতেন। তাঁর বাড়ি চিরিরবন্দরের ফতেজংপুর ইউপির ডাঙ্গারহাট এলাকায়। ঘটনার ভোর রাতে রিকশাচালক যাত্রী নিয়ে আসলে ওই এলাকার সানাউল্লাহ বসুনিয়া সড়কে হত্যার শিকার হন। সড়কে ফেলে রাখা হয় তাঁর মরদেহ। সকালে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আলামত সংগ্রহ এবং ময়নাতদন্তে মরদেহ নীলফামারী মর্গে পাঠানো হয়। পরে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।
নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরে চাঞ্চল্যকর রিকশাচালক দুলাল হোসেন (৪০) হত্যার দুই সপ্তাহ অতিবাহিত হলেও এর কিনারা হয়নি। রোববার পর্যন্ত খুনের সঙ্গে জড়িত কেউ গ্রেপ্তার হননি। এ দিকে খুনের রহস্য উদ্ঘাটন এবং খুনের সঙ্গে জড়িত কেউ গ্রেপ্তার না হওয়ায় পুলিশের প্রতি বাড়ছে অনাস্থা। খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে পরিবারের সদস্য ও স্থানীয়রা।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, হত্যাকারী শনাক্তে শহরের মূল সড়কগুলোয় লাগানো সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করেছে। এ ছাড়া জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সন্দেহভাজন বেশ কয়েকজনকে। ইতিমধ্যে সিসি ফুটেজ থেকে প্রাপ্ত ছবি ও তদন্তে প্রাপ্ত ক্লুর ভিত্তিতে সন্দেহের তালিকায় কয়েকজনকে চিহ্নিত করেছে। তাঁদের গ্রেপ্তারে পুলিশি তৎপরতা চলছে। মামলার তদন্তে পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা পুলিশও মাঠে কাজ করছে বলে জানা যায়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সৈয়দপুর থানার উপপরিদর্শক আহসান হাবিব জানান, এ ঘটনায় নিহত রিকশাচালকের ছেলে আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। মামলায় আসামি হিসেবে কারও নাম উল্লেখ করা হয়নি। হত্যাকাণ্ডের তদন্তে মোবাইল ফোনের কললিস্ট পরীক্ষা ও লিস্টের ব্যক্তিদের সম্পর্কে খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে। তদন্তে পুলিশ অজ্ঞাত এক রিকশা যাত্রীকে খুঁজছে। খুনের আলামত হিসেবে রিকশা ও মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। তদন্তে প্রাপ্ত তথ্যাদি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অপরাধী চিহ্নিত করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।
সৈয়দপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আতাউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, হত্যার রহস্য উদ্ঘাটনে আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। পুলিশের সঙ্গে গোয়েন্দা বিভাগও কাজ করছে। আশা করছি শিগগির এর কিনারা করা যাবে।
উল্লেখ্য, গত ৯ আগস্ট ভোরে নতুন বাবুপাড়া এলাকায় দুর্বৃত্তরা রিকশাচালক দুলাল হোসেনকে (৪০) গলা কেটে হত্যা করে। নিহত দুলাল রাতের বেলা রিকশা চালাতেন। তাঁর বাড়ি চিরিরবন্দরের ফতেজংপুর ইউপির ডাঙ্গারহাট এলাকায়। ঘটনার ভোর রাতে রিকশাচালক যাত্রী নিয়ে আসলে ওই এলাকার সানাউল্লাহ বসুনিয়া সড়কে হত্যার শিকার হন। সড়কে ফেলে রাখা হয় তাঁর মরদেহ। সকালে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আলামত সংগ্রহ এবং ময়নাতদন্তে মরদেহ নীলফামারী মর্গে পাঠানো হয়। পরে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।
মাদকের কারবার, কিশোর গ্যাংয়ের নিয়ন্ত্রণ, ব্যক্তি আক্রোশ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে একাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপের বিরোধে খুলনা নগরীতে বাড়ছে বিভিন্ন অপরাধ। গত ১১ মাসে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) আটটি থানায় ৩০টির বেশি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে‘বান হইলে যে ক্ষতি হয়, না হইলে আমগো এর চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়। চরের জমিতে ধান, কলাই আর আগাম বাদাম ফলানো যায় না। এবার সময়মতো বান না হওয়ায় চরে এগুলা আবাদ করা যায় নাই। ধান না হইলে মাইনষের খাওনের কষ্ট হইব।’ বর্ষাকালে পর্যাপ্ত পরিমাণে মৌসুমি বৃষ্টি আর বন্যার দেখা না মেলায় কৃষির ক্ষতি নিয়ে কথাগুলো...
২ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলায় পরিত্যক্ত টায়ার পুড়িয়ে তৈরি হচ্ছে সড়কে পিচ ঢালাইয়ের জন্য জ্বালানি তেল (ফার্নেস অয়েল) ও ইটভাটায় ব্যবহৃত কালি। আবাদি জমিতে স্থাপিত এই কারখানার কালো ধোঁয়া ও দুর্গন্ধে আশপাশের বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ ক্ষতির মুখে পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগেএত দিন কুড়িগ্রাম থেকে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী পয়েন্ট দিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করতে হতো। রংপুর হয়ে পলাশবাড়ী যেতে অতিক্রম করতে হতো প্রায় ১৩০ কিলোমিটার পথ। এখনো একই পথে যাতায়াত করতে হবে। তবে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ ও কুড়িগ্রামের চিলমারীকে সংযুক্ত করা মাওলানা ভাসানী সেতু উদ্বোধনের ফলে কুড়িগ্রাম-পলাশবাড়ীর...
৩ ঘণ্টা আগে