সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১৩টি পরিবারের ৩২টি ঘর পুড়ে গেছে। গতকাল সোমবার রাতে উপজেলার কাশীরামপুর বেলপুকুর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের ব্রম্মতর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এতে নগদ ২ লাখ টাকা পুড়ে যাওয়াসহ প্রায় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ক্ষতিগ্রস্তদের।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মৃত ওসমান আলীর ছেলে সেকেন্দার আলীর বাড়ি থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে সৈয়দপুর ফায়ার সার্ভিস, সিভিল ডিফেন্স ও পাশের রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দুটি ইউনিট এসে প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ততক্ষণে ৩২টি ঘর ভস্মীভূত হয়। অগ্নিকাণ্ডে আসবাবপত্র, ইলেকট্রনিক সামগ্রী, ধান-চাল, নগদ অর্থসহ সব ধরনের মালামাল পুড়ে যায়। দুটি গরু ও দুটি ছাগল পুড়ে মারা গেছে।
মৃত মকবুল হোসেনের ছেলে আব্দুল কাদের টিটু বলেন, ‘আমার চারটি ঘর পুড়েছে। ঘরে থাকা নগদ ২ লাখ টাকা ও একটি গরু আগুনে পুড়ে যায়। এ ছাড়া স্বর্ণালংকার, ফ্রিজ, টিভি, আসবাবপত্রসহ সর্বস্ব পুড়ে গেছে। এতে প্রায় ১৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।’
সাইদুল ইসলাম নামের একজন বলেন, ‘আমার দুটি ঘর পুড়েছে। সব মিলিয়ে ২ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।’
আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করা তারাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডার রহমত হোসেন বলেন, স্থানীয়দের সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রণ এনে উদ্ধারকাজ করি। তবে জনগণের ভিড়ে কিছুটা বাধার সম্মুখীন হয়েছি। এ ছাড়া রাস্তা সরু হওয়ায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে একটু সময় লেগেছে।
তিনি আরও বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে আমাদের একটি ইউনিট ও সৈয়দপুরের একটি ইউনিট কাজ করে। অগ্নিকাণ্ডে শোয়ার ঘর, গোয়ালঘরসহ গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি পুড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন অনেকেই। আগুন লাগার কারণ ও ক্ষতির পরিমাণ তদন্ত করে জানাতে পারব।
কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান লানচু হাসান চৌধুরী বলেন, ‘আগুনের ভয়াবহতায় ১৩টি পরিবার নিঃস্ব হয়ে পড়েছে। উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় কম্বল ও শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
নীলফামারীর সৈয়দপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১৩টি পরিবারের ৩২টি ঘর পুড়ে গেছে। গতকাল সোমবার রাতে উপজেলার কাশীরামপুর বেলপুকুর ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের ব্রম্মতর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এতে নগদ ২ লাখ টাকা পুড়ে যাওয়াসহ প্রায় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ক্ষতিগ্রস্তদের।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মৃত ওসমান আলীর ছেলে সেকেন্দার আলীর বাড়ি থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে সৈয়দপুর ফায়ার সার্ভিস, সিভিল ডিফেন্স ও পাশের রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দুটি ইউনিট এসে প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ততক্ষণে ৩২টি ঘর ভস্মীভূত হয়। অগ্নিকাণ্ডে আসবাবপত্র, ইলেকট্রনিক সামগ্রী, ধান-চাল, নগদ অর্থসহ সব ধরনের মালামাল পুড়ে যায়। দুটি গরু ও দুটি ছাগল পুড়ে মারা গেছে।
মৃত মকবুল হোসেনের ছেলে আব্দুল কাদের টিটু বলেন, ‘আমার চারটি ঘর পুড়েছে। ঘরে থাকা নগদ ২ লাখ টাকা ও একটি গরু আগুনে পুড়ে যায়। এ ছাড়া স্বর্ণালংকার, ফ্রিজ, টিভি, আসবাবপত্রসহ সর্বস্ব পুড়ে গেছে। এতে প্রায় ১৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।’
সাইদুল ইসলাম নামের একজন বলেন, ‘আমার দুটি ঘর পুড়েছে। সব মিলিয়ে ২ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।’
আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করা তারাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডার রহমত হোসেন বলেন, স্থানীয়দের সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রণ এনে উদ্ধারকাজ করি। তবে জনগণের ভিড়ে কিছুটা বাধার সম্মুখীন হয়েছি। এ ছাড়া রাস্তা সরু হওয়ায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে একটু সময় লেগেছে।
তিনি আরও বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে আমাদের একটি ইউনিট ও সৈয়দপুরের একটি ইউনিট কাজ করে। অগ্নিকাণ্ডে শোয়ার ঘর, গোয়ালঘরসহ গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি পুড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন অনেকেই। আগুন লাগার কারণ ও ক্ষতির পরিমাণ তদন্ত করে জানাতে পারব।
কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান লানচু হাসান চৌধুরী বলেন, ‘আগুনের ভয়াবহতায় ১৩টি পরিবার নিঃস্ব হয়ে পড়েছে। উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় কম্বল ও শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১০ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৪৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে