কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
১৯ দিন দুর্ভোগের পর কুড়িগ্রামের চিলমারী ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন কবলিত সেই তিনটি গ্রামের মানুষ বিদ্যুৎ পেল। আজ মঙ্গলবার এই বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়েছে।
কুড়িগ্রাম-লালমনিরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি (পবিস) এর জেনারেল ম্যানেজার (অ. দা.) মো. মোস্তফা কামাল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে সরবরাহ লাইনের খুঁটি উল্টে যায় এবং স্থানীয়দের মাধ্যমে স্থানান্তরিত করার ‘অজুহাতে’ উপজেলার চিলমারী ইউনিয়নের চর শাখাহাতী, গয়নার পটল ও শহিদুল মিস্ত্রির গ্রামে প্রায় ১৯ দিন বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখে পবিস কর্তৃপক্ষ।
এ নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ হলে নড়েচড়ে বসে পবিস। পরে কুড়িগ্রাম-লালমনিরহাট পবিস এর সদ্য বদলি হওয়া জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) মো. মহিতুল ইসলামের হস্তক্ষেপে সরবরাহ লাইনের মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হয়। প্রয়োজনীয় মেরামত শেষে আজ দুপুরে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হয়।
শাখাহাতী গ্রামের বাসিন্দা মেহেদী ইসলাম বলেন, ‘১৯ দিন পর বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু হয়েছে। এই কয়দিন আমরা তিন গ্রামের মানুষ অন্ধকার আর দুর্ভোগে ছিলাম। বাচ্চাদের পড়াশোনা বাধাগ্রস্ত হয়েছে। মোবাইল ফোনে চার্জ দিতেও বিড়ম্বনার শেষ ছিল না। সংবাদ প্রকাশের পর কর্তৃপক্ষের টনক নড়েছে। শেষ পর্যন্ত বিদ্যুৎ পাওয়ায় সবাইকে ধন্যবাদ।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভাঙনে বেশ কিছু বৈদ্যুতিক খুঁটি নদীতে চলে গেছে। কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে গ্রামবাসী নিজ উদ্যোগে কিছু খুঁটি সরিয়ে নিয়ে সরবরাহ লাইন মেরামত করেছে। এখনো বিভিন্ন স্থানে খুঁটি পড়ে আছে। রাষ্ট্রীয় সম্পদ রক্ষণাবেক্ষণে বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের দায়িত্বশীল হওয়া উচিত।’ যোগ করেন ব্রহ্মপুত্র চরের এই বাসিন্দা।
এ বিষয়ে চিলমারী পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) ও পবিস কুড়িগ্রামের দায়িত্বপ্রাপ্ত জিএম মোস্তফা কামাল বলেন, ‘ওই এলাকায় নদী ভাঙনের কারণে বৈদ্যুতিক খুঁটি পড়ে গিয়েছিল। আমাদের না জানিয়ে স্থানীয় উদ্যোগে বৈদ্যুতিক খুঁটি সরানোয় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়। পরে লাইন পরিদর্শন করে মঙ্গলবার থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হয়েছে।’
১৯ দিন দুর্ভোগের পর কুড়িগ্রামের চিলমারী ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন কবলিত সেই তিনটি গ্রামের মানুষ বিদ্যুৎ পেল। আজ মঙ্গলবার এই বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়েছে।
কুড়িগ্রাম-লালমনিরহাট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি (পবিস) এর জেনারেল ম্যানেজার (অ. দা.) মো. মোস্তফা কামাল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে সরবরাহ লাইনের খুঁটি উল্টে যায় এবং স্থানীয়দের মাধ্যমে স্থানান্তরিত করার ‘অজুহাতে’ উপজেলার চিলমারী ইউনিয়নের চর শাখাহাতী, গয়নার পটল ও শহিদুল মিস্ত্রির গ্রামে প্রায় ১৯ দিন বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখে পবিস কর্তৃপক্ষ।
এ নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ হলে নড়েচড়ে বসে পবিস। পরে কুড়িগ্রাম-লালমনিরহাট পবিস এর সদ্য বদলি হওয়া জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) মো. মহিতুল ইসলামের হস্তক্ষেপে সরবরাহ লাইনের মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হয়। প্রয়োজনীয় মেরামত শেষে আজ দুপুরে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হয়।
শাখাহাতী গ্রামের বাসিন্দা মেহেদী ইসলাম বলেন, ‘১৯ দিন পর বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু হয়েছে। এই কয়দিন আমরা তিন গ্রামের মানুষ অন্ধকার আর দুর্ভোগে ছিলাম। বাচ্চাদের পড়াশোনা বাধাগ্রস্ত হয়েছে। মোবাইল ফোনে চার্জ দিতেও বিড়ম্বনার শেষ ছিল না। সংবাদ প্রকাশের পর কর্তৃপক্ষের টনক নড়েছে। শেষ পর্যন্ত বিদ্যুৎ পাওয়ায় সবাইকে ধন্যবাদ।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভাঙনে বেশ কিছু বৈদ্যুতিক খুঁটি নদীতে চলে গেছে। কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে গ্রামবাসী নিজ উদ্যোগে কিছু খুঁটি সরিয়ে নিয়ে সরবরাহ লাইন মেরামত করেছে। এখনো বিভিন্ন স্থানে খুঁটি পড়ে আছে। রাষ্ট্রীয় সম্পদ রক্ষণাবেক্ষণে বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের দায়িত্বশীল হওয়া উচিত।’ যোগ করেন ব্রহ্মপুত্র চরের এই বাসিন্দা।
এ বিষয়ে চিলমারী পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) ও পবিস কুড়িগ্রামের দায়িত্বপ্রাপ্ত জিএম মোস্তফা কামাল বলেন, ‘ওই এলাকায় নদী ভাঙনের কারণে বৈদ্যুতিক খুঁটি পড়ে গিয়েছিল। আমাদের না জানিয়ে স্থানীয় উদ্যোগে বৈদ্যুতিক খুঁটি সরানোয় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়। পরে লাইন পরিদর্শন করে মঙ্গলবার থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হয়েছে।’
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৫ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৮ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৪১ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে