দিনাজপুর প্রতিনিধি
যারা ধর্মনিরপেক্ষ চেতনায় বিশ্বাস করে না, তারা বাংলাদেশের চেতনাকে বিশ্বাস করতে পারে না উল্লেখ করে দিনাজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশে প্রতিটি মানুষ নিশ্চিন্তে ধর্ম পালন করছে। রাস শান্তি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ঐতিহ্য। বিনষ্টকারীরা যত বড়ই শক্তিশালী হোক না কেন, তাদের ছাড় দেওয়া হবে না।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দিনাজপুর কাহারোল উপজেলায় ঐতিহাসিক শ্রীশ্রী কান্তজিউ মন্দিরে রাস উৎসব উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি গোপাল এসব কথা বলেন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. শরিফুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. ডি সি রায় এর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল ইমাম চৌধুরী, দিনাজপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি স্বরুপ কুমার বকসী বাচ্চু, জেলা পরিষদ সদস্য মীরা মাহবুব, দেবোত্তর এস্টেট এর সদস্য রতন সিং, বিমল দাস প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন রাজ দেবোত্তর এস্টেট এর এজেন্ট রনজিৎ কুমার সিংহ।
এদিকে ঐতিহাসিক রাস উৎসবকে ঘিরে দিনাজপুর কান্তজিউ মন্দির এলাকা সকল ধর্মের মানুষের ভিড় জমে উঠেছে। এ দিনে হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ ভগবানের কাছে দেশের মানুষের সুখ-শান্তি এবং দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য প্রার্থনা করছে। রাত ১২টা ১ মিনিটে রাস তিথি ঘোরানো হবে। এ অপেক্ষায় রয়েছে ভক্তরা।
উল্লেখ্য, দিনাজপুরের কাহারোলে আছে দেশের সুন্দরতম টেরাকোটা সমৃদ্ধ কান্তজিউ মন্দির। দিনাজপুরের মহারাজ প্রাণনাথ রায় ১৭২২ সালে মন্দিরটির নির্মাণকাজ শুরু করেছিলেন। এর নির্মাণকাজ শেষ করেন তাঁর পালক পুত্র রামনাথ রায়, ১৭৫২ সালে। প্রতিবছর এখানে মাসব্যাপী রাস উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। মূলত দিনাজপুর মহারাজের সময় থেকে, অর্থাৎ ১৭৫২ সাল থেকে এই রাস উৎসব উদ্যাপিত হয়ে আসছে। মন্দির প্রতিষ্ঠার পর থেকে চিরাচরিত প্রথানুযায়ী ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমীর আগের দিন পুনর্ভবা নদীপথে নৌবহর করে কান্তজিউ মন্দিরে থাকা কান্তনগর বিগ্রহ দিনাজপুরের রাজবাড়ির মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হয়। কান্তনগর সেখানে তিন মাস অবস্থান করে। এরপর কার্তিক পূর্ণিমার এক দিন আগে ভক্ত-পুণ্যার্থীরা হেঁটে কান্তনগর বিগ্রহকে ফের মন্দিরে নিয়ে আসেন। রাজপরিবারের ঐতিহ্য মেনে এখনো এখানে রাস উৎসব হয়। মেলা বসে, লোকে-লোকারণ্য হয়ে ওঠে মন্দিরের বিস্তীর্ণ মাঠ।
যারা ধর্মনিরপেক্ষ চেতনায় বিশ্বাস করে না, তারা বাংলাদেশের চেতনাকে বিশ্বাস করতে পারে না উল্লেখ করে দিনাজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশে প্রতিটি মানুষ নিশ্চিন্তে ধর্ম পালন করছে। রাস শান্তি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ঐতিহ্য। বিনষ্টকারীরা যত বড়ই শক্তিশালী হোক না কেন, তাদের ছাড় দেওয়া হবে না।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দিনাজপুর কাহারোল উপজেলায় ঐতিহাসিক শ্রীশ্রী কান্তজিউ মন্দিরে রাস উৎসব উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমপি গোপাল এসব কথা বলেন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. শরিফুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. ডি সি রায় এর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল ইমাম চৌধুরী, দিনাজপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি স্বরুপ কুমার বকসী বাচ্চু, জেলা পরিষদ সদস্য মীরা মাহবুব, দেবোত্তর এস্টেট এর সদস্য রতন সিং, বিমল দাস প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন রাজ দেবোত্তর এস্টেট এর এজেন্ট রনজিৎ কুমার সিংহ।
এদিকে ঐতিহাসিক রাস উৎসবকে ঘিরে দিনাজপুর কান্তজিউ মন্দির এলাকা সকল ধর্মের মানুষের ভিড় জমে উঠেছে। এ দিনে হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ ভগবানের কাছে দেশের মানুষের সুখ-শান্তি এবং দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য প্রার্থনা করছে। রাত ১২টা ১ মিনিটে রাস তিথি ঘোরানো হবে। এ অপেক্ষায় রয়েছে ভক্তরা।
উল্লেখ্য, দিনাজপুরের কাহারোলে আছে দেশের সুন্দরতম টেরাকোটা সমৃদ্ধ কান্তজিউ মন্দির। দিনাজপুরের মহারাজ প্রাণনাথ রায় ১৭২২ সালে মন্দিরটির নির্মাণকাজ শুরু করেছিলেন। এর নির্মাণকাজ শেষ করেন তাঁর পালক পুত্র রামনাথ রায়, ১৭৫২ সালে। প্রতিবছর এখানে মাসব্যাপী রাস উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। মূলত দিনাজপুর মহারাজের সময় থেকে, অর্থাৎ ১৭৫২ সাল থেকে এই রাস উৎসব উদ্যাপিত হয়ে আসছে। মন্দির প্রতিষ্ঠার পর থেকে চিরাচরিত প্রথানুযায়ী ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমীর আগের দিন পুনর্ভবা নদীপথে নৌবহর করে কান্তজিউ মন্দিরে থাকা কান্তনগর বিগ্রহ দিনাজপুরের রাজবাড়ির মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হয়। কান্তনগর সেখানে তিন মাস অবস্থান করে। এরপর কার্তিক পূর্ণিমার এক দিন আগে ভক্ত-পুণ্যার্থীরা হেঁটে কান্তনগর বিগ্রহকে ফের মন্দিরে নিয়ে আসেন। রাজপরিবারের ঐতিহ্য মেনে এখনো এখানে রাস উৎসব হয়। মেলা বসে, লোকে-লোকারণ্য হয়ে ওঠে মন্দিরের বিস্তীর্ণ মাঠ।
প্রায় ১৭০ বছর আগে বাংলাদেশে চায়ের চাষ শুরু হয়। পরে সময় যত পেরিয়েছে, চা-বাগানের সংখ্যা ও পরিধি বেড়েছে। কিন্তু বাগানের শ্রমিকদের জীবনমানের তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। এখন বেকারত্বে জর্জরিত হয়ে আছে শ্রমিকদের পরিবারগুলো।
১ ঘণ্টা আগেশ্রমিকের হাতুড়ির আঘাতে ভাঙছে ইট, গড়ে উঠছে দালান, সেতু, রাস্তা। রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে এই পরিশ্রমের কাজ করেও জোড়া লাগেনি তাঁদের ভাগ্য। এখান থেকে পাওয়া সামান্য আয়ে তাঁরা কোনোরকমে ধরে রেখেছেন সংসারের হাল।
১ ঘণ্টা আগেসড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৯ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৯ ঘণ্টা আগে