খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের খানসামা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেনের সফর উপলক্ষে হওয়া খরচের ঘাটতি মেটাতে স্বাস্থ্য কর্মকর্তার চাঁদা আদায়ের অভিযোগের তদন্ত শুরু হয়েছে। গত ১২ সেপ্টেম্বর এই সংবাদ প্রকাশের পর তদন্ত কমিটি গঠন করে সরেজমিনে তদন্ত পূর্বক প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশনা দেয় সিভিল সার্জন কার্যালয়।
তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন—পার্বতীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. হামদুল্লাহ, কনসালট্যান্ট (অর্থোপেডিক) ডা. জাকির হোসেন ও জুনিয়র কনসালট্যান্ট (নাক, কান ও গলা) ডা. শীতল চন্দ্র পাহান।
তদন্ত কমিটির তিন সদস্য আজ শনিবার সকালে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসেন। কমিটির সদস্যরা চিকিৎসক, নার্স-মিডওয়াইফ, স্যাকমো, ওয়ার্ড বয়, সিএইচসিপি, স্বাস্থ্য সহকারী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলেন। সেই সঙ্গে চাঁদা দাবি, না দিলে বেতন বন্ধসহ স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নিয়ে পাঁচটি সুনির্দিষ্ট বিষয়ে লিখিত জবাব নেন। তবে এ দিন ছুটিতে ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা এ টি এম ওবায়দুল্লাহ।
হাসপাতালসহ উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাছে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ওবায়দুল্লাহর চাঁদা দাবির অভিযোগ নিয়ে ১২ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হয়। এর জেরে তদন্ত কমিটি গঠন করে সিভিল সার্জন কার্যালয়।
কমিটির সদস্য পার্বতীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. হামদুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগ যাচাই করতে সিভিল সার্জনের নির্দেশনা অনুযায়ী বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীর লিখিত বক্তব্য নেওয়া হয়েছে। সেই বক্তব্য সিভিল সার্জনের কাছে পেশ করা হবে। তিনি যাচাই-বাছাই করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেবেন।’
অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে কি না, জানতে চাইলে তিনি তদন্তের স্বার্থে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
প্রসঙ্গত, আজকের পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদে অভিযোগ ছিল গত ১৩ জুলাই আওয়ামী লীগ সরকারের তৎকালীন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী অধ্যাপক ডা. সামন্ত লাল সেন খানসামা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল পরিদর্শন করেন। তাঁর এই সফরের খরচ মেটাতে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাছে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. এটিএম ওবায়দুল্লাহর বিরুদ্ধে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। নির্ধারিত চাঁদা না দিলে বেতন আটকিয়ে রাখার ভয় দেখান তিনি।
এ সংবাদ প্রকাশের পর গত ১৭ সেপ্টেম্বর দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাজ উদ্দিন।
দিনাজপুরের খানসামা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেনের সফর উপলক্ষে হওয়া খরচের ঘাটতি মেটাতে স্বাস্থ্য কর্মকর্তার চাঁদা আদায়ের অভিযোগের তদন্ত শুরু হয়েছে। গত ১২ সেপ্টেম্বর এই সংবাদ প্রকাশের পর তদন্ত কমিটি গঠন করে সরেজমিনে তদন্ত পূর্বক প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশনা দেয় সিভিল সার্জন কার্যালয়।
তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন—পার্বতীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. হামদুল্লাহ, কনসালট্যান্ট (অর্থোপেডিক) ডা. জাকির হোসেন ও জুনিয়র কনসালট্যান্ট (নাক, কান ও গলা) ডা. শীতল চন্দ্র পাহান।
তদন্ত কমিটির তিন সদস্য আজ শনিবার সকালে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসেন। কমিটির সদস্যরা চিকিৎসক, নার্স-মিডওয়াইফ, স্যাকমো, ওয়ার্ড বয়, সিএইচসিপি, স্বাস্থ্য সহকারী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে কথা বলেন। সেই সঙ্গে চাঁদা দাবি, না দিলে বেতন বন্ধসহ স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নিয়ে পাঁচটি সুনির্দিষ্ট বিষয়ে লিখিত জবাব নেন। তবে এ দিন ছুটিতে ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা এ টি এম ওবায়দুল্লাহ।
হাসপাতালসহ উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাছে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ওবায়দুল্লাহর চাঁদা দাবির অভিযোগ নিয়ে ১২ সেপ্টেম্বর আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হয়। এর জেরে তদন্ত কমিটি গঠন করে সিভিল সার্জন কার্যালয়।
কমিটির সদস্য পার্বতীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. হামদুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগ যাচাই করতে সিভিল সার্জনের নির্দেশনা অনুযায়ী বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীর লিখিত বক্তব্য নেওয়া হয়েছে। সেই বক্তব্য সিভিল সার্জনের কাছে পেশ করা হবে। তিনি যাচাই-বাছাই করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেবেন।’
অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে কি না, জানতে চাইলে তিনি তদন্তের স্বার্থে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
প্রসঙ্গত, আজকের পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদে অভিযোগ ছিল গত ১৩ জুলাই আওয়ামী লীগ সরকারের তৎকালীন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী অধ্যাপক ডা. সামন্ত লাল সেন খানসামা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল পরিদর্শন করেন। তাঁর এই সফরের খরচ মেটাতে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাছে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. এটিএম ওবায়দুল্লাহর বিরুদ্ধে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। নির্ধারিত চাঁদা না দিলে বেতন আটকিয়ে রাখার ভয় দেখান তিনি।
এ সংবাদ প্রকাশের পর গত ১৭ সেপ্টেম্বর দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাজ উদ্দিন।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৫ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৮ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৯ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪৩ মিনিট আগে