পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের দহগ্রাম সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার চেষ্টার পর এবার শূন্যরেখা থেকে মাটি কেটে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) বিরুদ্ধে। গতকাল শনিবার সীমান্তে ৭ নম্বর পিলারের দহগ্রামের কাতিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)–৫১ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল সেলিম আলদীন এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
বিজিবি ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের প্রধান পিলার ডিএএমপি ৭ নম্বরের বাংলাদেশ অংশের দহগ্রাম ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাতিপাড়া এলাকা ও ভারতীয় কোচবিহার জেলার কুচলিবাড়ী থানার পদ্মারটারী এলাকার শূন্যরেখা।
আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুসারে উভয় দেশ তাদের সীমানার শূন্যরেখা হতে দেড় শ গজ জায়গা ছেড়ে যাবতীয় কাজ করতে পারে। এ নিয়ম না মেনে বিএসএফ দহগ্রাম সীমান্তের বাংলাদেশি অংশের শূন্যরেখার ৫০ থেকে ৬০ গজ দূরত্বে ভারতীয় অংশের শূন্যরেখা থেকে এক্সকাভেটর (মাটি খননযন্ত্র) দিয়ে মাটি কেটে ট্রলি গাড়িযোগে অভ্যন্তরে নিয়ে যেতে থাকে। এ সময় বিএসএফ সদস্যসহ অন্তত ২৫ থেকে ৩০ জন ব্যক্তি কাজ করেন।
খবর পেয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) দহগ্রাম ক্যাম্পের টহল দলের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিয়মভঙ্গ করে মাটি কেটে নিয়ে যাওয়ার তীব্র প্রতিবাদ জানান। বিএসএফ প্রায় আধা ঘণ্টা পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে তাদের এক্সকাভেটর ও ট্রলি সরিয়ে নেয়। মাটি কেটে নিয়ে যাওয়ার ঘটনায় ওই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে একধরনের অস্থিরতা ও আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
দহগ্রামের কাতিপাড়া এলাকার বাসিন্দা হাসান আলী (৩৫) বলেন, ‘সীমান্তের একদম কাছাকাছি জায়গা থেকে মাটি কেটে নিয়ে যাওয়ায় আমরা আতঙ্কে আছি। এটা কেন করছে তারা (বিএসএফ)। এতে তো ভয় হওয়ারই কথা।’
দহগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য হানিফ আলী বলেন, সীমান্তের শূন্যরেখার জায়গা থেকে ভেকু দিয়ে মাটি কেটে নিয়ে যাওয়ার ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করে বিজিবি। পরে বিএসএফ গাড়ি নিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে চলে যায়। স্থানীয় কিছু বাসিন্দা এতে ভয়ে আছে।
এ ব্যাপারে লে. কর্নেল সেলিম আলদীন বলেন, ‘আমাদের টহল দলের সদস্যরা সাহসিকতার সঙ্গে শূন্যরেখায় বিএসএফের অন্যায় তৎপরতা বন্ধে বাধা দিয়েছে। একপর্যায়ে বিএসএফ মাটি কাটার যন্ত্র ও গাড়ি নিয়ে চলে যেতে বাধ্য হয়। বিএসএফ আইন না মেনে খনন করে মাটি নিয়ে যাচ্ছিল। বিজিবি এটা কোনোভাবেই হতে দেবে না। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা সব সময় প্রস্তুত। বিএসএফকে এ বিষয়ে কড়া বার্তা দেওয়া হয়েছে। ওই সীমান্তে নজরদারি ও টহল বাড়ানো হয়েছে।’
লালমনিরহাটের দহগ্রাম সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার চেষ্টার পর এবার শূন্যরেখা থেকে মাটি কেটে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) বিরুদ্ধে। গতকাল শনিবার সীমান্তে ৭ নম্বর পিলারের দহগ্রামের কাতিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)–৫১ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল সেলিম আলদীন এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
বিজিবি ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের প্রধান পিলার ডিএএমপি ৭ নম্বরের বাংলাদেশ অংশের দহগ্রাম ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাতিপাড়া এলাকা ও ভারতীয় কোচবিহার জেলার কুচলিবাড়ী থানার পদ্মারটারী এলাকার শূন্যরেখা।
আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুসারে উভয় দেশ তাদের সীমানার শূন্যরেখা হতে দেড় শ গজ জায়গা ছেড়ে যাবতীয় কাজ করতে পারে। এ নিয়ম না মেনে বিএসএফ দহগ্রাম সীমান্তের বাংলাদেশি অংশের শূন্যরেখার ৫০ থেকে ৬০ গজ দূরত্বে ভারতীয় অংশের শূন্যরেখা থেকে এক্সকাভেটর (মাটি খননযন্ত্র) দিয়ে মাটি কেটে ট্রলি গাড়িযোগে অভ্যন্তরে নিয়ে যেতে থাকে। এ সময় বিএসএফ সদস্যসহ অন্তত ২৫ থেকে ৩০ জন ব্যক্তি কাজ করেন।
খবর পেয়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) দহগ্রাম ক্যাম্পের টহল দলের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিয়মভঙ্গ করে মাটি কেটে নিয়ে যাওয়ার তীব্র প্রতিবাদ জানান। বিএসএফ প্রায় আধা ঘণ্টা পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে তাদের এক্সকাভেটর ও ট্রলি সরিয়ে নেয়। মাটি কেটে নিয়ে যাওয়ার ঘটনায় ওই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে একধরনের অস্থিরতা ও আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
দহগ্রামের কাতিপাড়া এলাকার বাসিন্দা হাসান আলী (৩৫) বলেন, ‘সীমান্তের একদম কাছাকাছি জায়গা থেকে মাটি কেটে নিয়ে যাওয়ায় আমরা আতঙ্কে আছি। এটা কেন করছে তারা (বিএসএফ)। এতে তো ভয় হওয়ারই কথা।’
দহগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য হানিফ আলী বলেন, সীমান্তের শূন্যরেখার জায়গা থেকে ভেকু দিয়ে মাটি কেটে নিয়ে যাওয়ার ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করে বিজিবি। পরে বিএসএফ গাড়ি নিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে চলে যায়। স্থানীয় কিছু বাসিন্দা এতে ভয়ে আছে।
এ ব্যাপারে লে. কর্নেল সেলিম আলদীন বলেন, ‘আমাদের টহল দলের সদস্যরা সাহসিকতার সঙ্গে শূন্যরেখায় বিএসএফের অন্যায় তৎপরতা বন্ধে বাধা দিয়েছে। একপর্যায়ে বিএসএফ মাটি কাটার যন্ত্র ও গাড়ি নিয়ে চলে যেতে বাধ্য হয়। বিএসএফ আইন না মেনে খনন করে মাটি নিয়ে যাচ্ছিল। বিজিবি এটা কোনোভাবেই হতে দেবে না। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা সব সময় প্রস্তুত। বিএসএফকে এ বিষয়ে কড়া বার্তা দেওয়া হয়েছে। ওই সীমান্তে নজরদারি ও টহল বাড়ানো হয়েছে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৫ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১৬ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২০ মিনিট আগে