নীলফামারী প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুরে সোনার বার উদ্ধারের পর আত্মসাতের চেষ্টার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সিপাইকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ সোমবার বিকেলে ৫ দিনের রিমান্ড চেয়ে পুলিশ তাঁকে আদালতে পাঠালে আদালত রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গতকাল রোববার বিকেলে সৈয়দপুর থানা চত্বর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে সৈয়দপুর থানা-পুলিশ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম।
গ্রেপ্তার ওই সিপাইয়ের নাম মেহেদী হাসানকে (৩২)। তিনি দিনাজপুর সদরের শিবপুর মোল্লাপাড়া এলাকার হবিবর রহমানের ছেলে। মেহেদী নীলফামারী মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে কর্মরত ছিলেন।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত ১১ ফেব্রুয়ারি সকালে নীলফামারীর জেলা মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সদস্যরা গোপন সূত্রে মাদকের বড় একটি চালান আসার খবর পেয়ে সৈয়দপুর-রংপুর মহাসড়কের কামারপুকুর এলাকায় গিয়ে অবস্থান নেয়। এ সময় তারা সৈয়দপুর-রংপুর মহাসড়ক হয়ে আসা দূরপাল্লার বাসগুলোতে অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানকালে ঢাকা থেকে পঞ্চগড়গামী নাবিল পরিবহনের একটি কোচে অভিযান চালিয়ে কোচের একই টিকিটে দুইটি আসনের (নম্বর: ই-৩ ও ৪) দুই যাত্রীর মধ্যে আব্দুর রহিম নামের একজনের দেহ তল্লাশি করে ১৫টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করে ও তাদের আটক করে থানায় নিয়ে যায়। পরবর্তীতে বেলা সোয়া একটার দিকে একজন প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে উদ্ধার হওয়া ১৫টি স্বর্ণের বার স্থানীয় সৈয়দপুর গোল্ড হল মার্ক সেন্টারে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়।
এরপর বিকেলে আটক হওয়া অপর যাত্রী মোহাম্মদ উল্লাহের কাছ থেকে আরও পাঁচটি সোনার বার উদ্ধার হয়েছে বলে জানায় মাদকদ্রব্য অভিযান পরিচালনাকারী দল। পরবর্তীতে দ্বিতীয় দফায় উদ্ধার হওয়ার পাঁচটি সোনার বার বিকেল ৫টা ৪৩ মিনিটে সৈয়দপুর গোল্ড হল মার্ক সেন্টারে এনে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। আর উদ্ধারকৃত প্রতিটি স্বর্ণের বারের ওজন ১০ ভরি এবং ২০টি স্বর্ণের বারের মোট ওজন ২০০ ভরি। দুই দফায় উদ্ধারকৃত সোনার বারগুলো পরীক্ষায় ২৪ ক্যারেটের এবং যার মূল্য ১ কোটি ৯০ লাখ টাকা উল্লেখ করে আটককৃতদের আসামি করে ১২ ফেব্রুয়ারি রাত ১২টা ১০ মিনিটে সৈয়দপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।
নীলফামারী মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক মো. শফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ধারায় ওই মামলাটি দায়ের করেন। একই কোচ থেকে দুই যাত্রী একই সময়ে আটক হলেও দুই দফায় সোনার বার উদ্ধার এবং সংখ্যায় কমবেশি দেখানোর ঘটনার ধূম্রজালের সৃষ্টি হয়। এ নিয়ে সংবাদকর্মীসহ স্থানীয় জনমনেও তীব্র সন্দেহ দেখা দেয়।
সৈয়দপুর থানা-পুলিশ বলছে, মামলা দায়ের পর সৈয়দপুর পুলিশ ঘটনাটির তদন্ত শুরু করে। মামলা তদন্তে গিয়ে পুলিশ ওই দিনের সোনার বার উদ্ধারের প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটন করতে সক্ষম হয়। তদন্তে বেরিয়ে আসে গত ১১ ফেব্রুয়ারি মাদক বিরোধী অভিযানকারী দলের একজন সদস্য হিসেবে সেখানে দায়িত্বরত অবস্থায় ছিলেন নীলফামারী মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সিপাই মেহেদী হাসান। আর অভিযানকালে দূরপাল্লার নাবিল পরিবহনের একটি কোচ থেকে আটককৃত আব্দুর রহিমের দেহ তল্লাশি করে ১৫টি সোনার বার উদ্ধার করা হয়। কিন্তু ওই সময় আটককৃত কোচের অপর যাত্রী মোহাম্মদ উল্লাহ্ দেহ তল্লাশি করে কোনো সোনার বার উদ্ধার হয়নি। এ অবস্থায় অভিযানকারী দল আটককৃত দুই আসামি আব্দুর রহিম ও মোহাম্মদ উল্ল্যাহকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সরকারি গাড়িতে বসিয়ে রেখে পাহারা দেওয়ার জন্য সিপাই তথা গাড়ির চালক মেহেদী হাসানের হেফাজতে দেন। এ সময় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অন্যান্য সদস্যরা সৈয়দপুর-রংপুর মহাসড়কে দাঁড়ানো বাসে তল্লাশি পরিচালনা করতে থাকেন। আর এই সুযোগে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সিপাই তথা গাড়িচালক মেহেদী হাসান কোচ থেকে আটককৃত মোহাম্মদ উল্লাহের দেহ তল্লাশি করে ১০টি সোনার বার উদ্ধার করে নিজের কাছে রেখে দেন।
এ সময় সিপাই মেহেদী হাসান আটককৃত আসামিদের বলেন, ‘১০টি সোনার বারে কথা কাউকেই বলা যাবে না এবং মাল বেশি দেখানো হলে মামলা কঠিন হবে। এ সময় তিনি আরও বলেন, স্বর্ণ যত কম, শাস্তি তত কম হবে।’
এ বিষয়ে সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, উদ্ধার অভিযানের সদস্য হিসেবে সোনার বার আত্মসাতের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে রোববার বিকেলে সৈয়দপুর থানা চত্বর থেকে নীলফামারী মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সিপাই মেহেদী হাসানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
ওসি আরও বলেন, ‘আজ সোমবার গ্রেপ্তারকৃত আসামি মেহেদী হাসানকে ৫ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে সোপর্দ করা হলে আদালত রিমান্ড মঞ্জুর করেন। ১০টি স্বর্ণ বার উদ্ধারে পুলিশি তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।’
নীলফামারীর সৈয়দপুরে সোনার বার উদ্ধারের পর আত্মসাতের চেষ্টার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সিপাইকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ সোমবার বিকেলে ৫ দিনের রিমান্ড চেয়ে পুলিশ তাঁকে আদালতে পাঠালে আদালত রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গতকাল রোববার বিকেলে সৈয়দপুর থানা চত্বর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে সৈয়দপুর থানা-পুলিশ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম।
গ্রেপ্তার ওই সিপাইয়ের নাম মেহেদী হাসানকে (৩২)। তিনি দিনাজপুর সদরের শিবপুর মোল্লাপাড়া এলাকার হবিবর রহমানের ছেলে। মেহেদী নীলফামারী মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে কর্মরত ছিলেন।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত ১১ ফেব্রুয়ারি সকালে নীলফামারীর জেলা মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সদস্যরা গোপন সূত্রে মাদকের বড় একটি চালান আসার খবর পেয়ে সৈয়দপুর-রংপুর মহাসড়কের কামারপুকুর এলাকায় গিয়ে অবস্থান নেয়। এ সময় তারা সৈয়দপুর-রংপুর মহাসড়ক হয়ে আসা দূরপাল্লার বাসগুলোতে অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানকালে ঢাকা থেকে পঞ্চগড়গামী নাবিল পরিবহনের একটি কোচে অভিযান চালিয়ে কোচের একই টিকিটে দুইটি আসনের (নম্বর: ই-৩ ও ৪) দুই যাত্রীর মধ্যে আব্দুর রহিম নামের একজনের দেহ তল্লাশি করে ১৫টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করে ও তাদের আটক করে থানায় নিয়ে যায়। পরবর্তীতে বেলা সোয়া একটার দিকে একজন প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে উদ্ধার হওয়া ১৫টি স্বর্ণের বার স্থানীয় সৈয়দপুর গোল্ড হল মার্ক সেন্টারে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়।
এরপর বিকেলে আটক হওয়া অপর যাত্রী মোহাম্মদ উল্লাহের কাছ থেকে আরও পাঁচটি সোনার বার উদ্ধার হয়েছে বলে জানায় মাদকদ্রব্য অভিযান পরিচালনাকারী দল। পরবর্তীতে দ্বিতীয় দফায় উদ্ধার হওয়ার পাঁচটি সোনার বার বিকেল ৫টা ৪৩ মিনিটে সৈয়দপুর গোল্ড হল মার্ক সেন্টারে এনে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। আর উদ্ধারকৃত প্রতিটি স্বর্ণের বারের ওজন ১০ ভরি এবং ২০টি স্বর্ণের বারের মোট ওজন ২০০ ভরি। দুই দফায় উদ্ধারকৃত সোনার বারগুলো পরীক্ষায় ২৪ ক্যারেটের এবং যার মূল্য ১ কোটি ৯০ লাখ টাকা উল্লেখ করে আটককৃতদের আসামি করে ১২ ফেব্রুয়ারি রাত ১২টা ১০ মিনিটে সৈয়দপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।
নীলফামারী মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক মো. শফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ধারায় ওই মামলাটি দায়ের করেন। একই কোচ থেকে দুই যাত্রী একই সময়ে আটক হলেও দুই দফায় সোনার বার উদ্ধার এবং সংখ্যায় কমবেশি দেখানোর ঘটনার ধূম্রজালের সৃষ্টি হয়। এ নিয়ে সংবাদকর্মীসহ স্থানীয় জনমনেও তীব্র সন্দেহ দেখা দেয়।
সৈয়দপুর থানা-পুলিশ বলছে, মামলা দায়ের পর সৈয়দপুর পুলিশ ঘটনাটির তদন্ত শুরু করে। মামলা তদন্তে গিয়ে পুলিশ ওই দিনের সোনার বার উদ্ধারের প্রকৃত ঘটনা উদ্ঘাটন করতে সক্ষম হয়। তদন্তে বেরিয়ে আসে গত ১১ ফেব্রুয়ারি মাদক বিরোধী অভিযানকারী দলের একজন সদস্য হিসেবে সেখানে দায়িত্বরত অবস্থায় ছিলেন নীলফামারী মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সিপাই মেহেদী হাসান। আর অভিযানকালে দূরপাল্লার নাবিল পরিবহনের একটি কোচ থেকে আটককৃত আব্দুর রহিমের দেহ তল্লাশি করে ১৫টি সোনার বার উদ্ধার করা হয়। কিন্তু ওই সময় আটককৃত কোচের অপর যাত্রী মোহাম্মদ উল্লাহ্ দেহ তল্লাশি করে কোনো সোনার বার উদ্ধার হয়নি। এ অবস্থায় অভিযানকারী দল আটককৃত দুই আসামি আব্দুর রহিম ও মোহাম্মদ উল্ল্যাহকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সরকারি গাড়িতে বসিয়ে রেখে পাহারা দেওয়ার জন্য সিপাই তথা গাড়ির চালক মেহেদী হাসানের হেফাজতে দেন। এ সময় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অন্যান্য সদস্যরা সৈয়দপুর-রংপুর মহাসড়কে দাঁড়ানো বাসে তল্লাশি পরিচালনা করতে থাকেন। আর এই সুযোগে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সিপাই তথা গাড়িচালক মেহেদী হাসান কোচ থেকে আটককৃত মোহাম্মদ উল্লাহের দেহ তল্লাশি করে ১০টি সোনার বার উদ্ধার করে নিজের কাছে রেখে দেন।
এ সময় সিপাই মেহেদী হাসান আটককৃত আসামিদের বলেন, ‘১০টি সোনার বারে কথা কাউকেই বলা যাবে না এবং মাল বেশি দেখানো হলে মামলা কঠিন হবে। এ সময় তিনি আরও বলেন, স্বর্ণ যত কম, শাস্তি তত কম হবে।’
এ বিষয়ে সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, উদ্ধার অভিযানের সদস্য হিসেবে সোনার বার আত্মসাতের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে রোববার বিকেলে সৈয়দপুর থানা চত্বর থেকে নীলফামারী মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সিপাই মেহেদী হাসানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
ওসি আরও বলেন, ‘আজ সোমবার গ্রেপ্তারকৃত আসামি মেহেদী হাসানকে ৫ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে সোপর্দ করা হলে আদালত রিমান্ড মঞ্জুর করেন। ১০টি স্বর্ণ বার উদ্ধারে পুলিশি তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।’
দুর্নীতি ও অনিয়মের আখড়ায় পরিণত হয়েছে গাজীপুরের দুটি সাবরেজিস্ট্রি অফিস। গাজীপুর সদর ও গাজীপুর যুগ্ম সাবরেজিস্ট্রি অফিসে ঘুষ ছাড়া কোনো কাজই হয় না। নিয়ম অনুযায়ী প্রতিবছর অডিট করার কথা থাকলেও ১০ বছর ধরে অফিস দুটি অডিট হয় না বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। দুদকের অভিযানেও উঠে এসেছে অভিযোগের সত্যতা।
১ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের বাসাইলে লাঙ্গুলিয়া নদীতে বাঁধ দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে মাছ চাষ করছে প্রভাবশালী একটি মহল। এতে বন্ধ হয়ে গেছে পানিপ্রবাহ। বাড়ছে কৃষি ও পরিবেশ বিপর্যয়। এতে স্থানীয় বাসিন্দারা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও লাভবান হচ্ছে অসাধু চক্রটি। তবে এ নিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের নীরব ভূমিকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ভুক্তভোগীরা
২ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক ও জনপদের শত কোটি টাকার জায়গা দখল করে গড়ে উঠেছে অবৈধ খাবার হোটেল। এগুলো ট্রাক হোটেল নামে পরিচিত। আর এই হোটেল ব্যবসার আড়ালে মাদকের কারবার চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
২ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার আলোচিত কলেজছাত্রী লামিয়া আক্তার ধর্ষণ মামলার পলাতক আসামি ইমরান মুন্সিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ রোববার বিকেল ৫টার দিকে বরিশাল জেলার এয়ারপোর্ট থানা এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে পটুয়াখালী জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।
৫ ঘণ্টা আগে