মিঠাপুকুর (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার খোড়াগাছ ইউনিয়নে খাবার পানির সংকট নিরসনে তারাপাম্প স্থাপনের কাজ শুরু করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ১০টি তারাপাম্প বসানো হয়েছে। আরও ৪টি স্থাপনকাজ চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী আজিজুল ইসলাম।
এ বিষয়ে ‘নলকূপে মিলছে না পানি, দুর্ভোগে স্থানীয় বাসিন্দারা’ শিরোনামে গত ৫ মে আজকের পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশ করা হয়।
এলাকাবাসী ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা বলছে, মিঠাপুকুর উপজেলার খোড়া গাছ ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের শত শত নলকূপে পানি উঠছে না। ভূ-গর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় নলকূপগুলো অচল হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে ৪ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রায় সকল নলকূপের একই অবস্থা। জারুল্যাপুর, রাংগাতিপাড়া, মাঠের হাট, ধরের পাড় ও পাইকার পাড়া গ্রামে খাবার পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছিল। গৃহিণীরা দূর-দূরান্তর থেকে খাবার পানি সংগ্রহ করছিলেন।
ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য নুরুন নবী মিয়া জানিয়েছিলেন, তাঁর এলাকায় শতাধিক নলকূপ থেকে পানি উঠছে না। একই কথা বলেছিলেন ইউপি চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান। তিনি তাঁর ইউনিয়নে পানীয় জলের সংকট নিরসনে বেশি করে তারা পাম্প স্থাপনের দাবি জানিয়েছিলেন।
এ প্রসঙ্গে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী আজিজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, মাটির নিচে সাধারণত ২২ থেকে ২৫ ফুট গভীরে পানির স্তর পাওয়া যায়। কিন্তু খোড়াগাছ ইউনিয়নের লাল মাটি এলাকায় ৩০ থেকে ৩৫ ফুট নিচে পানির স্তর নেমে গেছে। নলকূপের বোরিং কম। এ এলাকায় ৩০ থেকে ৪০ ফুটের বেশি পাইপ বসানো হয় না। এ কারণে অনেক নলকূপ থেকে পানি উঠছে না।
প্রকৌশলী আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘খাবার পানির সংকট নিরসনে ইতিমধ্যে ১০টি তারাপাম্প স্থাপন এবং ৭টির প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা হয়েছে। আরও ৪টি তারাপাম্প স্থাপনের কাজ চলমান রয়েছে।’
আজিজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘২০৩০ সালে পানির সংকট আরও তীব্র হবে। কারণ প্রতিদিন পানির স্তর নিচে নেমে যাচ্ছে। খরা মৌসুমে পানির সংকট মোকাবিলা করতে হলে নলকূপ স্থাপন করার সময় কমপক্ষে ১৮০ ফুট বোরিং করে পাইপ বসাতে হবে।’
রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার খোড়াগাছ ইউনিয়নে খাবার পানির সংকট নিরসনে তারাপাম্প স্থাপনের কাজ শুরু করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ১০টি তারাপাম্প বসানো হয়েছে। আরও ৪টি স্থাপনকাজ চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী আজিজুল ইসলাম।
এ বিষয়ে ‘নলকূপে মিলছে না পানি, দুর্ভোগে স্থানীয় বাসিন্দারা’ শিরোনামে গত ৫ মে আজকের পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশ করা হয়।
এলাকাবাসী ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা বলছে, মিঠাপুকুর উপজেলার খোড়া গাছ ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের শত শত নলকূপে পানি উঠছে না। ভূ-গর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় নলকূপগুলো অচল হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে ৪ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডের প্রায় সকল নলকূপের একই অবস্থা। জারুল্যাপুর, রাংগাতিপাড়া, মাঠের হাট, ধরের পাড় ও পাইকার পাড়া গ্রামে খাবার পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছিল। গৃহিণীরা দূর-দূরান্তর থেকে খাবার পানি সংগ্রহ করছিলেন।
ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য নুরুন নবী মিয়া জানিয়েছিলেন, তাঁর এলাকায় শতাধিক নলকূপ থেকে পানি উঠছে না। একই কথা বলেছিলেন ইউপি চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান। তিনি তাঁর ইউনিয়নে পানীয় জলের সংকট নিরসনে বেশি করে তারা পাম্প স্থাপনের দাবি জানিয়েছিলেন।
এ প্রসঙ্গে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী আজিজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, মাটির নিচে সাধারণত ২২ থেকে ২৫ ফুট গভীরে পানির স্তর পাওয়া যায়। কিন্তু খোড়াগাছ ইউনিয়নের লাল মাটি এলাকায় ৩০ থেকে ৩৫ ফুট নিচে পানির স্তর নেমে গেছে। নলকূপের বোরিং কম। এ এলাকায় ৩০ থেকে ৪০ ফুটের বেশি পাইপ বসানো হয় না। এ কারণে অনেক নলকূপ থেকে পানি উঠছে না।
প্রকৌশলী আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘খাবার পানির সংকট নিরসনে ইতিমধ্যে ১০টি তারাপাম্প স্থাপন এবং ৭টির প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা হয়েছে। আরও ৪টি তারাপাম্প স্থাপনের কাজ চলমান রয়েছে।’
আজিজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘২০৩০ সালে পানির সংকট আরও তীব্র হবে। কারণ প্রতিদিন পানির স্তর নিচে নেমে যাচ্ছে। খরা মৌসুমে পানির সংকট মোকাবিলা করতে হলে নলকূপ স্থাপন করার সময় কমপক্ষে ১৮০ ফুট বোরিং করে পাইপ বসাতে হবে।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে