নীলফামারী প্রতিনিধি
নীলফামারীতে দাবদাহে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে জনজীবন। আজ বুধবার (২৪ এপ্রিল) সৈয়দপুর বিমানবন্দর আবহাওয়া অফিস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি চলতি মৌসুমে জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, সপ্তাহজুড়ে জেলায় তাপমাত্রার পারদ ৩৫ থেকে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ওঠানামা করছে। সকালে সূর্য ওঠার পরই তীব্র রোদ, আর তা বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এ যেন আগুনের ফুলকি হয়ে ঝরে।
সৈয়দপুর বিমানবন্দর আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ লোকমান হাকিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ (বুধবার) বেলা ৩টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি জেলায় এ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।’
চলমান দাবদাহে সবচেয়ে কষ্টে পড়েছে খেটে খাওয়া মানুষ। বিশেষ করে দিনমজুর, রিকশা-ভ্যানচালক ও কৃষকেরা। প্রচণ্ড গরমের কারণে ভাটাশ্রমিকেরা ইট তৈরি করতে পারছেন না।
শহরের রিকশাচালক আবু কালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রচণ্ড গরমে কারণে দিনের বেলায় লোকজন বাইরে কম বের হওয়ায় আয় কমে গেছে। তা ছাড়া গরমে রিকশা চালানো কষ্ট। পাকা রাস্তা থেকে যেন আগুনের তেজ বের হচ্ছে। তাই গাছের তলায় বসে বারবার বিশ্রাম নিতে হচ্ছে।’
এদিকে প্রচণ্ড দাবদাহের কারণে নীলফামারী জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর থেকে খামারিদের বিশেষ নির্দেশনা প্রদান করছে। নির্দেশনার মধ্যে–খামারের টিনের চালায় পানি ছিটানো কিংবা চটের বস্তা ভিজে চালায় দেওয়া, দুপুরে গবাদিপশুকে খাবার না দেওয়া, টিকা বা কৃমির ট্যাবলেট সেবন থেকে বিরত থাকা, দুপুরে পশুদের গাছের ছায়ায় বা শীতল স্থানে রাখা এবং একাধিকবার গোসল করানো।
নীলফামারীতে দাবদাহে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে জনজীবন। আজ বুধবার (২৪ এপ্রিল) সৈয়দপুর বিমানবন্দর আবহাওয়া অফিস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি চলতি মৌসুমে জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, সপ্তাহজুড়ে জেলায় তাপমাত্রার পারদ ৩৫ থেকে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ওঠানামা করছে। সকালে সূর্য ওঠার পরই তীব্র রোদ, আর তা বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এ যেন আগুনের ফুলকি হয়ে ঝরে।
সৈয়দপুর বিমানবন্দর আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ লোকমান হাকিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ (বুধবার) বেলা ৩টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি জেলায় এ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।’
চলমান দাবদাহে সবচেয়ে কষ্টে পড়েছে খেটে খাওয়া মানুষ। বিশেষ করে দিনমজুর, রিকশা-ভ্যানচালক ও কৃষকেরা। প্রচণ্ড গরমের কারণে ভাটাশ্রমিকেরা ইট তৈরি করতে পারছেন না।
শহরের রিকশাচালক আবু কালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রচণ্ড গরমে কারণে দিনের বেলায় লোকজন বাইরে কম বের হওয়ায় আয় কমে গেছে। তা ছাড়া গরমে রিকশা চালানো কষ্ট। পাকা রাস্তা থেকে যেন আগুনের তেজ বের হচ্ছে। তাই গাছের তলায় বসে বারবার বিশ্রাম নিতে হচ্ছে।’
এদিকে প্রচণ্ড দাবদাহের কারণে নীলফামারী জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর থেকে খামারিদের বিশেষ নির্দেশনা প্রদান করছে। নির্দেশনার মধ্যে–খামারের টিনের চালায় পানি ছিটানো কিংবা চটের বস্তা ভিজে চালায় দেওয়া, দুপুরে গবাদিপশুকে খাবার না দেওয়া, টিকা বা কৃমির ট্যাবলেট সেবন থেকে বিরত থাকা, দুপুরে পশুদের গাছের ছায়ায় বা শীতল স্থানে রাখা এবং একাধিকবার গোসল করানো।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৪ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে