চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার চিলমারী ইউনিয়নে ব্রহ্মপুত্র নদে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে ৩৫০ পরিবারের বসতঘর ও শত শত একর ফসলি জমি নদে বিলীন হয়েছে। এতে ভাঙনকবলিত মানুষ মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
সরেজমিন জানা গেছে, চিলমারী ইউনিয়নের শাখাহতি, করাইবরিশালসহ বিভিন্ন গ্রামের শত শত একর ফসলি জমি ব্রহ্মপুত্র নদের গর্ভে বিলীন হয়েছে। গত তিন মাসে ৩৫০টি পরিবার বসতভিটা হারিয়েছে। ৬টি বৈদ্যুতিক খুঁটি নদে বিলীন হওয়ায় প্রায় ৪ শতাধিক পরিবার বিদ্যুৎসুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ভাঙনের হুমকির মুখে পড়েছে শাখাহতি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কমিউনিটি ক্লিনিক ও আশ্রয়ণকেন্দ্র।
শাখাহাতি এলাকার মো. দুলু মিয়া, হারুন মিয়া ও মোতাহার বলেন, ‘ব্রহ্মপুত্র নদ আমাদের বসতবাড়ি কেড়ে নিয়েছে। সাজানো সংসার হারিয়ে ফেলেছি। নদ আমাদের লাখ লাখ টাকার সম্পদ কেড়ে নিচ্ছে। আমরা মানবেতর জীবন যাপন করছি।’ তাঁরা আরও বলেন, ‘প্রশাসন ১০ কেজি করে চাল নিয়ে আইসে, হামরা ত্রাণ চাই না, চাই নদীভাঙন থেকে রক্ষা পেতে।’
নদের ভাঙনে চিলমারী ইউনিয়নের অধিকাংশ এলাকা ঝুঁকিতে আছে বলে জানান চিলমারী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আমিনুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘তিন মাসে ৩৫০টি পরিবারের বসতভিটা বিলীন হয়েছে। যে হারে নদ ভাঙছে, প্রতিরোধ করা না গেলে ইউনিয়নের অধিকাংশ এলাকাসহ সরকারি স্কুল, আশ্রয়ণকেন্দ্র এবং কড়াইবরিশাল বাজার নদের গর্ভে চলে যাবে। এ ছাড়া শত শত একর আবাদি জমি বিলীন হয়েছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও-ভারপ্রাপ্ত) নঈম উদ্দিন বলেন, ব্রহ্মপুত্র নদের তীব্র ভাঙনের বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সঙ্গে কথা হয়েছে। বরাদ্দ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কুড়িগ্রামের পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান বলেন, ‘আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি, কিন্তু চরাঞ্চল হওয়ায় ভাঙন ঠেকানো যাচ্ছে না। আপাতত বরাদ্দ নেই, তবুও জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধের চেষ্টা করব।’
কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার চিলমারী ইউনিয়নে ব্রহ্মপুত্র নদে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে ৩৫০ পরিবারের বসতঘর ও শত শত একর ফসলি জমি নদে বিলীন হয়েছে। এতে ভাঙনকবলিত মানুষ মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
সরেজমিন জানা গেছে, চিলমারী ইউনিয়নের শাখাহতি, করাইবরিশালসহ বিভিন্ন গ্রামের শত শত একর ফসলি জমি ব্রহ্মপুত্র নদের গর্ভে বিলীন হয়েছে। গত তিন মাসে ৩৫০টি পরিবার বসতভিটা হারিয়েছে। ৬টি বৈদ্যুতিক খুঁটি নদে বিলীন হওয়ায় প্রায় ৪ শতাধিক পরিবার বিদ্যুৎসুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ভাঙনের হুমকির মুখে পড়েছে শাখাহতি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কমিউনিটি ক্লিনিক ও আশ্রয়ণকেন্দ্র।
শাখাহাতি এলাকার মো. দুলু মিয়া, হারুন মিয়া ও মোতাহার বলেন, ‘ব্রহ্মপুত্র নদ আমাদের বসতবাড়ি কেড়ে নিয়েছে। সাজানো সংসার হারিয়ে ফেলেছি। নদ আমাদের লাখ লাখ টাকার সম্পদ কেড়ে নিচ্ছে। আমরা মানবেতর জীবন যাপন করছি।’ তাঁরা আরও বলেন, ‘প্রশাসন ১০ কেজি করে চাল নিয়ে আইসে, হামরা ত্রাণ চাই না, চাই নদীভাঙন থেকে রক্ষা পেতে।’
নদের ভাঙনে চিলমারী ইউনিয়নের অধিকাংশ এলাকা ঝুঁকিতে আছে বলে জানান চিলমারী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আমিনুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘তিন মাসে ৩৫০টি পরিবারের বসতভিটা বিলীন হয়েছে। যে হারে নদ ভাঙছে, প্রতিরোধ করা না গেলে ইউনিয়নের অধিকাংশ এলাকাসহ সরকারি স্কুল, আশ্রয়ণকেন্দ্র এবং কড়াইবরিশাল বাজার নদের গর্ভে চলে যাবে। এ ছাড়া শত শত একর আবাদি জমি বিলীন হয়েছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও-ভারপ্রাপ্ত) নঈম উদ্দিন বলেন, ব্রহ্মপুত্র নদের তীব্র ভাঙনের বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সঙ্গে কথা হয়েছে। বরাদ্দ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কুড়িগ্রামের পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান বলেন, ‘আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি, কিন্তু চরাঞ্চল হওয়ায় ভাঙন ঠেকানো যাচ্ছে না। আপাতত বরাদ্দ নেই, তবুও জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধের চেষ্টা করব।’
আলু সংরক্ষণ করা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন বগুড়ার কৃষকেরা। পর্যাপ্ত হিমাগার না থাকায় কৃষকের বাড়িতেই আলু নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে কম দামে আলু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন কৃষক। যে কারণে আলু চাষ করে লোকসান গুনতে হচ্ছে এই অঞ্চলের কৃষকদের।
৭ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
১০ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
১ ঘণ্টা আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে