বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়া শহরের একটি বাসা থেকে মাদকসহ এক দম্পতিকে আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ২০ বোতল ফেনসিডিল ও দুই কেজি গাঁজা জব্দ করা হয় বলে পুলিশ মামলার এজাহারে উল্লেখ করেছে।
তবে মাদক জব্দের তালিকায় সাক্ষী হিসেবে নাম থাকা তিন ব্যক্তির মধ্যে দুজন এজাহারে উল্লেখ করা পরিমাণের সঙ্গে একমত নন। তাঁরা বলছেন, মাদকের পরিমাণ আরও বেশি ছিল। অপর সাক্ষী পুলিশ কনস্টেবল বলছেন, তিনি সে সময় উপস্থিত ছিলেন না।
জানা গেছে, গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ৪টার দিকে বগুড়া শহরের নারুলী কৃষি ফার্মের পশ্চিম পাশের একটি বাড়িতে তল্লাশি চালায় পুলিশ। এ সময় ওই বাসায় ভাড়ায় থাকা রিজু ও তাঁর স্ত্রী রওশন আরাকে আটক করা হয়।
এ ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার সকালে বগুড়া সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মেহেদী হাসান বাদী হয়ে রিজু ও রওশন আরার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন। তাঁর নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়। পরে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত সাক্ষীদের দুজন শামিনুর ইসলাম জুয়েল ও জিন্না প্রামাণিক বলেন, তাঁদের সামনে ফেনসিডিলের বোতল গণনা করা হয়নি। তবে বস্তার ওজন দেখে অনুমান করা যায়, সেখানে কমপক্ষে ২০০ বোতল ফেনসিডিল ছিল। এ ছাড়া গাঁজা ছিল অন্তত ৮ থেকে ১০ কেজি।
আরেক সাক্ষী অভিযানে যাওয়া পুলিশের পিকআপ ভ্যানচালক কনস্টেবল মাসুম বিল্লাহ বলেন, ‘আমি বাইরে ছিলাম। ঘরের মধ্যে কী পরিমাণ ফেনসিডিল, গাঁজা পাওয়া গেছে, তা আমার জানা নেই।’
যদিও এজাহারে বলা হয়েছে, উল্লিখিত তিনজন সাক্ষীর উপস্থিতিতে পর্যাপ্ত বৈদ্যুতিক আলোতে ফেনসিডিল গণনা করে ২০ বোতল এবং সঙ্গে থাকা পরিমাপক যন্ত্র দিয়ে মেপে দুই কেজি গাঁজা জব্দ করা হয়।
মামলার বাদী এসআই মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাক্ষীদের সামনে ফেনসিডিল ও গাঁজা জব্দ করার পর ভিডিও করে রাখা হয়েছে। কোনো অনিয়ম করা হয়নি।
বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মঈনুদ্দিন বলেন, ‘মামলায় যা লেখা হয়েছে, এর বাইরে আমার কোনো বক্তব্য নেই। ফেনসিডিল ও গাঁজা জব্দের সময় সদর থানার পুলিশের সঙ্গে নারুলী পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।’
এদিকে নারুলী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক নাজমুল হক বলেন, ‘নারুলী পুলিশ ফাঁড়ির কেউ ওই অভিযানে ছিলেন না। এমনকি ভোররাতে নারুলী এলাকা থেকে ফেনসিডিল ও গাঁজা জব্দের বিষয়টি আমি নিজেও জানি না।’
বগুড়া শহরের একটি বাসা থেকে মাদকসহ এক দম্পতিকে আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ২০ বোতল ফেনসিডিল ও দুই কেজি গাঁজা জব্দ করা হয় বলে পুলিশ মামলার এজাহারে উল্লেখ করেছে।
তবে মাদক জব্দের তালিকায় সাক্ষী হিসেবে নাম থাকা তিন ব্যক্তির মধ্যে দুজন এজাহারে উল্লেখ করা পরিমাণের সঙ্গে একমত নন। তাঁরা বলছেন, মাদকের পরিমাণ আরও বেশি ছিল। অপর সাক্ষী পুলিশ কনস্টেবল বলছেন, তিনি সে সময় উপস্থিত ছিলেন না।
জানা গেছে, গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ৪টার দিকে বগুড়া শহরের নারুলী কৃষি ফার্মের পশ্চিম পাশের একটি বাড়িতে তল্লাশি চালায় পুলিশ। এ সময় ওই বাসায় ভাড়ায় থাকা রিজু ও তাঁর স্ত্রী রওশন আরাকে আটক করা হয়।
এ ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার সকালে বগুড়া সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মেহেদী হাসান বাদী হয়ে রিজু ও রওশন আরার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন। তাঁর নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়। পরে তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
ঘটনাস্থলে উপস্থিত সাক্ষীদের দুজন শামিনুর ইসলাম জুয়েল ও জিন্না প্রামাণিক বলেন, তাঁদের সামনে ফেনসিডিলের বোতল গণনা করা হয়নি। তবে বস্তার ওজন দেখে অনুমান করা যায়, সেখানে কমপক্ষে ২০০ বোতল ফেনসিডিল ছিল। এ ছাড়া গাঁজা ছিল অন্তত ৮ থেকে ১০ কেজি।
আরেক সাক্ষী অভিযানে যাওয়া পুলিশের পিকআপ ভ্যানচালক কনস্টেবল মাসুম বিল্লাহ বলেন, ‘আমি বাইরে ছিলাম। ঘরের মধ্যে কী পরিমাণ ফেনসিডিল, গাঁজা পাওয়া গেছে, তা আমার জানা নেই।’
যদিও এজাহারে বলা হয়েছে, উল্লিখিত তিনজন সাক্ষীর উপস্থিতিতে পর্যাপ্ত বৈদ্যুতিক আলোতে ফেনসিডিল গণনা করে ২০ বোতল এবং সঙ্গে থাকা পরিমাপক যন্ত্র দিয়ে মেপে দুই কেজি গাঁজা জব্দ করা হয়।
মামলার বাদী এসআই মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাক্ষীদের সামনে ফেনসিডিল ও গাঁজা জব্দ করার পর ভিডিও করে রাখা হয়েছে। কোনো অনিয়ম করা হয়নি।
বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মঈনুদ্দিন বলেন, ‘মামলায় যা লেখা হয়েছে, এর বাইরে আমার কোনো বক্তব্য নেই। ফেনসিডিল ও গাঁজা জব্দের সময় সদর থানার পুলিশের সঙ্গে নারুলী পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।’
এদিকে নারুলী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক নাজমুল হক বলেন, ‘নারুলী পুলিশ ফাঁড়ির কেউ ওই অভিযানে ছিলেন না। এমনকি ভোররাতে নারুলী এলাকা থেকে ফেনসিডিল ও গাঁজা জব্দের বিষয়টি আমি নিজেও জানি না।’
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকসহ ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর দেওয়া হয়েছে। তাঁদের চাকরিকাল ২৫ বছর হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশোধিত চাকরিবিধি অনুযায়ী এই অবসর দেওয়া হয়।
২৭ মিনিট আগেবিষয়টি নিশ্চিত করে শিক্ষক মাহমুদুল হকের আইনজীবী শামীম আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলখানা থেকে মহানগর দায়রা জজকে জানানো হয়, মাহমুদুল হক খুব অসুস্থ। তারপর আমরা পুনরায় আবেদন করেছিলাম। পরে যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক মোছা. মার্জিয়া খাতুন জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।’
৩৮ মিনিট আগেনাটোরের নলডাঙ্গায় একটি হোটেলে মরা মুরগি রাখার দায়ে হোটেলের মালিককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
৪৩ মিনিট আগেচট্টগ্রাম মহানগর আদালতের হাজতখানায় আসামিদের অবাধে মোবাইল ফোনে কথা বলার অভিযোগ তদন্তে নেমেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজ এ বিষয়ে তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। এরই মধ্যে তদন্তকাজ শুরু করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে