নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
তুমুল কথা-কাটাকাটি চলছে। কলেজের ইউনিফর্ম পরা ছেলেটি বলছে, ‘কয়দিন আগেই ১০ টাকায় বেচলেন মামা! রোজ ডেতে নিলেন ৭০ টাকা! আইজ আবার বুইলছেন ১০০! এড্যা কোনো কথা হলো মামা?’
প্রত্যুত্তরে ফুল বিক্রেতা মাইনুল ইসলাম বললেন, ‘একটা গোলাপ ১০০ টাকা লাইগবে। লিলে লেন, না লিলে যান! প্রত্যেক বচ্ছরই তো এই সুমায় দাম বাড়ে!’
পয়লা ফাল্গুনের বসন্ত বরণ ও বিশ্ব ভালোবাসা দিবসের জন্য রাজশাহীতে ফুলের বাজারে এমনই আগুন লেগেছে। তারপরও আগের দিন সোমবারই রাজশাহী নগরীর সাহেববাজার এলাকার ফুলের দোকানগুলোতে দেখা গেছে হুমড়ি খাওয়া ভিড়। সব বয়সী মানুষই প্রিয়জনের জন্য কিনছেন ফুল। তরুণ-তরুণীদের টান দেখা গেছে গোলাপের দিকে। প্রতিটি গোলাপ সর্বনিম্ন ৮০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।
বিক্রেতারা জানিয়েছেন, গত ৭ ফেব্রুয়ারি ছিল রোজ ডে। সেদিন থেকেই গোলাপের দাম বাড়তির দিকে।
সাহেববাজারের ফুল বিক্রেতা মাইনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, রাজশাহীর চাহিদা মেটে যশোরের ফুল দিয়ে। যশোরের মোকামেই ফুলের দাম বেড়ে গেছে। এখন ১০ টাকার গোলাপ ১০০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। দাম বেড়েছে অন্য ফুলেরও। ১৫ টাকার জারবেরা ৩০ টাকা, ২০ টাকার কারোটিনা ৪০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। এ ছাড়া ফুলের বুকেট ৪০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কেনার পর অনেক গোলাপ নষ্টও হয়ে যায়। সেগুলো কেউ নেন না। তাই যে চড়া দামে কিনতে হয়েছে তাতে ১০০ টাকার নিচে গোলাপ বিক্রি করলে লোকসান হবে।
ফুল কিনতে এসে শাহাদাত হোসেন নামের এক ক্রেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি গোলাপের দাম চাচ্ছে ১২০ টাকা। দরদাম করে ১০০ টাকা করে দুটি গোলাপ কিনলাম। ১০ টাকার গোলাপ কীভাবে ১০০ টাকা হয়ে যায়! গোলাপ কিনতে এসে রীতিমতো অবাক হয়েছি। কাল বিশেষ দিন, গোলাপ দরকার। তাই দাম বেশি হলেও কিনতে হলো। গোলাপ ছাড়া তো ভালোবাসা দিবস হয় না।’
বাজারে গোলাপের পাশাপাশি অন্য ফুলের চাহিদাও দেখা গেছে বসন্ত বরণ উৎসবের জন্য। তবে সব ফুলেরই দাম বেশি বলে অভিযোগ ক্রেতাদের। উৎসবের দিন ছোট সূর্যমুখীর মতো দেখতে জারবেরা খোঁপায় দিয়ে নিজেকে সাজান নারীরা। আগে প্রতি পিস জারবেরা বিক্রি হতো ৪০ থেকে ৫০ টাকায়। সোমবার এই ফুলটিও ১২০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।
নিউ রোজ পুষ্প বিতানের স্বত্বাধিকারী আব্দুল হান্নান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগে প্রতি পিস গোলাপ কিনতাম ৩ থেকে ৫ টাকার মধ্যে। পরে দাম বেড়ে ৭ থেকে ৮ টাকা হলো। বিশেষ দিবসের আগে সেই গোলাপ প্রতি পিস কিনতে হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়। ফুলের সংকট বলে কিনতেও হচ্ছে প্রতিযোগিতা করে। চাহিদা থাকায় একইভাবে অন্য সব ফুলের দাম বেড়েছে পাইকারি বাজারে। বাধ্য হয়ে খুচরা বাজারেও বেশি দাম নিতে হচ্ছে।’
তুমুল কথা-কাটাকাটি চলছে। কলেজের ইউনিফর্ম পরা ছেলেটি বলছে, ‘কয়দিন আগেই ১০ টাকায় বেচলেন মামা! রোজ ডেতে নিলেন ৭০ টাকা! আইজ আবার বুইলছেন ১০০! এড্যা কোনো কথা হলো মামা?’
প্রত্যুত্তরে ফুল বিক্রেতা মাইনুল ইসলাম বললেন, ‘একটা গোলাপ ১০০ টাকা লাইগবে। লিলে লেন, না লিলে যান! প্রত্যেক বচ্ছরই তো এই সুমায় দাম বাড়ে!’
পয়লা ফাল্গুনের বসন্ত বরণ ও বিশ্ব ভালোবাসা দিবসের জন্য রাজশাহীতে ফুলের বাজারে এমনই আগুন লেগেছে। তারপরও আগের দিন সোমবারই রাজশাহী নগরীর সাহেববাজার এলাকার ফুলের দোকানগুলোতে দেখা গেছে হুমড়ি খাওয়া ভিড়। সব বয়সী মানুষই প্রিয়জনের জন্য কিনছেন ফুল। তরুণ-তরুণীদের টান দেখা গেছে গোলাপের দিকে। প্রতিটি গোলাপ সর্বনিম্ন ৮০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।
বিক্রেতারা জানিয়েছেন, গত ৭ ফেব্রুয়ারি ছিল রোজ ডে। সেদিন থেকেই গোলাপের দাম বাড়তির দিকে।
সাহেববাজারের ফুল বিক্রেতা মাইনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, রাজশাহীর চাহিদা মেটে যশোরের ফুল দিয়ে। যশোরের মোকামেই ফুলের দাম বেড়ে গেছে। এখন ১০ টাকার গোলাপ ১০০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। দাম বেড়েছে অন্য ফুলেরও। ১৫ টাকার জারবেরা ৩০ টাকা, ২০ টাকার কারোটিনা ৪০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। এ ছাড়া ফুলের বুকেট ৪০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কেনার পর অনেক গোলাপ নষ্টও হয়ে যায়। সেগুলো কেউ নেন না। তাই যে চড়া দামে কিনতে হয়েছে তাতে ১০০ টাকার নিচে গোলাপ বিক্রি করলে লোকসান হবে।
ফুল কিনতে এসে শাহাদাত হোসেন নামের এক ক্রেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটি গোলাপের দাম চাচ্ছে ১২০ টাকা। দরদাম করে ১০০ টাকা করে দুটি গোলাপ কিনলাম। ১০ টাকার গোলাপ কীভাবে ১০০ টাকা হয়ে যায়! গোলাপ কিনতে এসে রীতিমতো অবাক হয়েছি। কাল বিশেষ দিন, গোলাপ দরকার। তাই দাম বেশি হলেও কিনতে হলো। গোলাপ ছাড়া তো ভালোবাসা দিবস হয় না।’
বাজারে গোলাপের পাশাপাশি অন্য ফুলের চাহিদাও দেখা গেছে বসন্ত বরণ উৎসবের জন্য। তবে সব ফুলেরই দাম বেশি বলে অভিযোগ ক্রেতাদের। উৎসবের দিন ছোট সূর্যমুখীর মতো দেখতে জারবেরা খোঁপায় দিয়ে নিজেকে সাজান নারীরা। আগে প্রতি পিস জারবেরা বিক্রি হতো ৪০ থেকে ৫০ টাকায়। সোমবার এই ফুলটিও ১২০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।
নিউ রোজ পুষ্প বিতানের স্বত্বাধিকারী আব্দুল হান্নান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগে প্রতি পিস গোলাপ কিনতাম ৩ থেকে ৫ টাকার মধ্যে। পরে দাম বেড়ে ৭ থেকে ৮ টাকা হলো। বিশেষ দিবসের আগে সেই গোলাপ প্রতি পিস কিনতে হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়। ফুলের সংকট বলে কিনতেও হচ্ছে প্রতিযোগিতা করে। চাহিদা থাকায় একইভাবে অন্য সব ফুলের দাম বেড়েছে পাইকারি বাজারে। বাধ্য হয়ে খুচরা বাজারেও বেশি দাম নিতে হচ্ছে।’
বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা উপলক্ষে খাগড়াছড়িতে বর্ণাঢ্য র্যালি হয়েছে। সোমবার (১১ আগস্ট) সকালে খাগড়াছড়ি শহরের টাউন হল প্রাঙ্গণে জেলা প্রশাসন ও বন বিভাগের যৌথ আয়োজনে এই মেলার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম।
৩০ মিনিট আগেমাদারীপুরের শিবচরে তারেক রহমানের ৩১ দফার লিফলেট বিতরণকালে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে বিএনপির লোকজনের ওপর হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় আহত হয়েছেন অন্তত ২৫ জন। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে শিবচরের চরশ্যামাইল এলাকার পৌরভবন ২-এর কাছে এ হামলার ঘটনা ঘটে। জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগের লো
৪৪ মিনিট আগেপুলিশ বলছে, দুটি লাশই বিকৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। যাত্রীর আসনে থাকা মরদেহের মুখ থেঁতলানো অবস্থায় ছিল। গাড়ির সব দরজা খোলা ছিল। তাঁদের মৃত্যুর কারণ নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কিছুই জানায়নি তারা।
১ ঘণ্টা আগেফেনীর পরশুরাম সীমান্তে নুরুল ইসলাম (৬৩) নামের এক ব্যক্তিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার ৭ ঘণ্টা পর ফেরত দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। আজ সোমবার বিকেলে পতাকা বৈঠকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে তাঁকে ফেরত দেওয়া হয়। এ সময় উভয় বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে