পাবনা প্রতিনিধি
পাবনার আমিনুপুরে র্যাব ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে স্থানীয় তাবিজ ফারুকসহ তিন ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’কে আটক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে ৩টা পর্যন্ত আমিনুপুর থানার সাগরকান্দি ইউনিয়নের শ্যামপুর ও গোবিন্দপুরসহ কয়েকটি এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
পাবনার র্যাব-১২-এর কোম্পানি কমান্ডার মোহাম্মদ ইলিয়াস খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আটক ব্যক্তিরা হলেন সুজানগর উপজেলার সাগরকান্দি ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের মৃত আলী আকবরের ছেলে ফারুক সরদার ওরফে তাবিজ ফারুক (৩৫), শ্যামপুর গ্রামের জামাল ওরফে কাঠ জামালের ছেলে আশিক হোসেন (৩০) ও সাগরকান্দি গ্রামের আখের শেখের ছেলে হাসেম শেখ (২৮)।
র্যাবের দাবি, এঁদের মধ্যে হাসেম শেখ, তাবিজ ফারুকের নেতৃত্ব দেওয়া গ্যাং এবং আশিক ভিন্ন আরেকটি গ্যাংয়ের হয়ে কাজ করেন। তাঁরা দুই গ্যাং মিশে ওই এলাকায় অস্ত্র ব্যবহার করে নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করে বলে অভিযোগ রয়েছে। স্থানীয়ভাবে তাঁরা শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত।
র্যাব-১২ পাবনার কোম্পানি কমান্ডার মোহাম্মদ ইলিয়াস খান বলেন, সাগরকান্দির অন্তত ৫-৭টি জায়গায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়। তাবিজ ফারুক ও হাসেমকে গোবিন্দপুর থেকে ও আশিককে ওই এলাকার শ্যামপুরের নিজ বাড়ি থেকে আটক করা হয়।
এ কর্মকর্তা বলেন, গোয়েন্দা তথ্য ছিল, এই তিনজনসহ আরও বেশ কিছু সন্ত্রাসী আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে এলাকায় নানা অপরাধ কর্মকাণ্ড করে আসছে। সেই তথ্যের ভিত্তিতে সেনাবাহিনী ও র্যাবের একটি যৌথ আভিযানিক দল অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করে। তথ্যানুযায়ী ওই এলাকায় আরও সন্ত্রাসী ছিল, তিনজনকে আটক করা গেলেও, অন্যদের আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে তাদের ধরতে অভিযান অব্যাহত থাকবে। আপাতত আটকদের কাছ থেকে কোনো অস্ত্র পাওয়া যায়নি। রাতেই তাঁদের আমিনপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে আমিনুপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আলমগীর হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে ওই তিনজনকে আটক করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করলেও আসামিদের ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি জানিয়ে ফোন রেখে দেন।
পাবনার আমিনুপুরে র্যাব ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে স্থানীয় তাবিজ ফারুকসহ তিন ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’কে আটক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে ৩টা পর্যন্ত আমিনুপুর থানার সাগরকান্দি ইউনিয়নের শ্যামপুর ও গোবিন্দপুরসহ কয়েকটি এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
পাবনার র্যাব-১২-এর কোম্পানি কমান্ডার মোহাম্মদ ইলিয়াস খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আটক ব্যক্তিরা হলেন সুজানগর উপজেলার সাগরকান্দি ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের মৃত আলী আকবরের ছেলে ফারুক সরদার ওরফে তাবিজ ফারুক (৩৫), শ্যামপুর গ্রামের জামাল ওরফে কাঠ জামালের ছেলে আশিক হোসেন (৩০) ও সাগরকান্দি গ্রামের আখের শেখের ছেলে হাসেম শেখ (২৮)।
র্যাবের দাবি, এঁদের মধ্যে হাসেম শেখ, তাবিজ ফারুকের নেতৃত্ব দেওয়া গ্যাং এবং আশিক ভিন্ন আরেকটি গ্যাংয়ের হয়ে কাজ করেন। তাঁরা দুই গ্যাং মিশে ওই এলাকায় অস্ত্র ব্যবহার করে নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করে বলে অভিযোগ রয়েছে। স্থানীয়ভাবে তাঁরা শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত।
র্যাব-১২ পাবনার কোম্পানি কমান্ডার মোহাম্মদ ইলিয়াস খান বলেন, সাগরকান্দির অন্তত ৫-৭টি জায়গায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়। তাবিজ ফারুক ও হাসেমকে গোবিন্দপুর থেকে ও আশিককে ওই এলাকার শ্যামপুরের নিজ বাড়ি থেকে আটক করা হয়।
এ কর্মকর্তা বলেন, গোয়েন্দা তথ্য ছিল, এই তিনজনসহ আরও বেশ কিছু সন্ত্রাসী আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে এলাকায় নানা অপরাধ কর্মকাণ্ড করে আসছে। সেই তথ্যের ভিত্তিতে সেনাবাহিনী ও র্যাবের একটি যৌথ আভিযানিক দল অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করে। তথ্যানুযায়ী ওই এলাকায় আরও সন্ত্রাসী ছিল, তিনজনকে আটক করা গেলেও, অন্যদের আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে তাদের ধরতে অভিযান অব্যাহত থাকবে। আপাতত আটকদের কাছ থেকে কোনো অস্ত্র পাওয়া যায়নি। রাতেই তাঁদের আমিনপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে আমিনুপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আলমগীর হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে ওই তিনজনকে আটক করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করলেও আসামিদের ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি জানিয়ে ফোন রেখে দেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে