মান্দা (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর মান্দায় ধারে নেওয়া ৫০০ টাকার জন্য খুনের শিকার হন মঞ্জুরুল ইসলাম রিপন (২০) নামে এক যুবক। ২ মাস ৭ দিন পর হত্যার অভিযোগে নাঈম ইসলাম (১৯) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গতকাল সোমবার বিকেলে গ্রেপ্তার নাঈম ইসলামকে আদালতে নেওয়া হয়। এ সময় খুনের সঙ্গে নিজে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন তিনি।
গ্রেপ্তারকৃত নাঈম ইসলাম উপজেলার দেলুয়াবাড়ি হঠাৎপাড়া এলাকার মকবুল হোসেনের ছেলে। নাঈমের জবানবন্দি রেকর্ড করেন নওগাঁ আমলী আদালত-২ (মান্দা) এর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তাজুল ইসলাম।
এদিকে নিহত রিপন উপজেলার নুরুল্লাবাদ ইউনিয়নের দোডাঙ্গী গ্রামের আনোয়ার হোসেন পাইলটের ছেলে। পেশায় তিনি কৃষি শ্রমিক ছিলেন।
নাঈমের জবানবন্দির বরাত দিয়ে মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর রহমান বলেন, ‘গত ২৩ মার্চ দোডাঙ্গী গ্রামে ইসলামি জলসার আয়োজন করা হয়। এ দিন সন্ধ্যার দিকে গ্রেপ্তারকৃত নাঈম ইসলাম তাঁর বন্ধু সুমনের সঙ্গে জলসা শোনার জন্য সেখানে যায়। রাত ১০টার দিকে সিগারেট খাওয়ার জন্য জলসা বাড়ির পাশে বিলের মধ্যে যায় নাঈম, সুমন ও রিপন।’
ওসি আরও বলেন, ‘নিহত রিপন বন্ধু সুমনের কাছ থেকে ৫০০ টাকা ধার নেন। দীর্ঘদিন পরেও তা পরিশোধ করেননি। বিলে সিগারেট খাওয়ার সময় সুমন তাঁর বন্ধু রিপনের কাছে পাওনা টাকা দাবি করে। এ নিয়ে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে নাঈম গলা টিপে ধরলে রিপন পানি খাওয়ার আকুতি জানিয়ে অচেতন হয়ে পড়ে। পরে নাঈম ও সুমন পাশের ধান খেতের কাদায় মুখ চেপে ধরে রিপনকে শ্বাসরোধে হত্যা করে। এ সময় রিপনের মোবাইল ফোন নিয়ে তাঁরা ঘটনাস্থল থেকে সটকে পড়ে।’
ওসি শাহিনুর রহমান আরও বলেন, ‘গত ২৮ মার্চ সুমনের সঙ্গে নাঈমের দেখা হলে নিহত রিপনের মোবাইল ফোনটি বিক্রির জন্য তাঁকে দিয়ে ঢাকায় চলে যায়। পরে নিহত রিপনের মোবাইলটি মোস্তাকিন নামে এক যুবকের কাছে ২৮০০ টাকায় বিক্রি করে নাঈম। তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে রিপনের মোবাইল ফোন উদ্ধারসহ মোস্তাকিনকে গ্রেপ্তার করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা থানার উপপরিদর্শক জান্নাতুল ফেরদৌস। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদে নাঈমকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত নাঈম এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে।’
উল্লেখ্য, গত ২৩ মার্চ রাত ৮টার দিকে জলসা শোনার জন্য বাড়ি থেকে বের হয়ে নিরুদ্দেশ হন মঞ্জুরুল ইসলাম রিপন। পরদিন সকালে মাঠে কাজ করতে গিয়ে ডুবুরির বিলের একটি ধানখেতে তাঁর মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন শ্রমিকেরা। পরে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ হাসপাতাল মর্গে পাঠায় পুলিশ।
নওগাঁর মান্দায় ধারে নেওয়া ৫০০ টাকার জন্য খুনের শিকার হন মঞ্জুরুল ইসলাম রিপন (২০) নামে এক যুবক। ২ মাস ৭ দিন পর হত্যার অভিযোগে নাঈম ইসলাম (১৯) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গতকাল সোমবার বিকেলে গ্রেপ্তার নাঈম ইসলামকে আদালতে নেওয়া হয়। এ সময় খুনের সঙ্গে নিজে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন তিনি।
গ্রেপ্তারকৃত নাঈম ইসলাম উপজেলার দেলুয়াবাড়ি হঠাৎপাড়া এলাকার মকবুল হোসেনের ছেলে। নাঈমের জবানবন্দি রেকর্ড করেন নওগাঁ আমলী আদালত-২ (মান্দা) এর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তাজুল ইসলাম।
এদিকে নিহত রিপন উপজেলার নুরুল্লাবাদ ইউনিয়নের দোডাঙ্গী গ্রামের আনোয়ার হোসেন পাইলটের ছেলে। পেশায় তিনি কৃষি শ্রমিক ছিলেন।
নাঈমের জবানবন্দির বরাত দিয়ে মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর রহমান বলেন, ‘গত ২৩ মার্চ দোডাঙ্গী গ্রামে ইসলামি জলসার আয়োজন করা হয়। এ দিন সন্ধ্যার দিকে গ্রেপ্তারকৃত নাঈম ইসলাম তাঁর বন্ধু সুমনের সঙ্গে জলসা শোনার জন্য সেখানে যায়। রাত ১০টার দিকে সিগারেট খাওয়ার জন্য জলসা বাড়ির পাশে বিলের মধ্যে যায় নাঈম, সুমন ও রিপন।’
ওসি আরও বলেন, ‘নিহত রিপন বন্ধু সুমনের কাছ থেকে ৫০০ টাকা ধার নেন। দীর্ঘদিন পরেও তা পরিশোধ করেননি। বিলে সিগারেট খাওয়ার সময় সুমন তাঁর বন্ধু রিপনের কাছে পাওনা টাকা দাবি করে। এ নিয়ে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে নাঈম গলা টিপে ধরলে রিপন পানি খাওয়ার আকুতি জানিয়ে অচেতন হয়ে পড়ে। পরে নাঈম ও সুমন পাশের ধান খেতের কাদায় মুখ চেপে ধরে রিপনকে শ্বাসরোধে হত্যা করে। এ সময় রিপনের মোবাইল ফোন নিয়ে তাঁরা ঘটনাস্থল থেকে সটকে পড়ে।’
ওসি শাহিনুর রহমান আরও বলেন, ‘গত ২৮ মার্চ সুমনের সঙ্গে নাঈমের দেখা হলে নিহত রিপনের মোবাইল ফোনটি বিক্রির জন্য তাঁকে দিয়ে ঢাকায় চলে যায়। পরে নিহত রিপনের মোবাইলটি মোস্তাকিন নামে এক যুবকের কাছে ২৮০০ টাকায় বিক্রি করে নাঈম। তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে রিপনের মোবাইল ফোন উদ্ধারসহ মোস্তাকিনকে গ্রেপ্তার করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা থানার উপপরিদর্শক জান্নাতুল ফেরদৌস। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদে নাঈমকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত নাঈম এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে।’
উল্লেখ্য, গত ২৩ মার্চ রাত ৮টার দিকে জলসা শোনার জন্য বাড়ি থেকে বের হয়ে নিরুদ্দেশ হন মঞ্জুরুল ইসলাম রিপন। পরদিন সকালে মাঠে কাজ করতে গিয়ে ডুবুরির বিলের একটি ধানখেতে তাঁর মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন শ্রমিকেরা। পরে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ হাসপাতাল মর্গে পাঠায় পুলিশ।
রাজধানীর মৌচাকে সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের পার্কিংয়ে থাকা প্রাইভেট কার থেকে উদ্ধার হওয়া দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে। তাঁদের দুজনের বাড়ি একই এলাকায়।
২ মিনিট আগেআগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ সোমবার সকালে ঢাকার কেরানীগঞ্জে র্যাব-১০ সদর দপ্তর, কেন্দ্রীয় কারাগার ও তেঘরিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা এই তথ্য জানান।
১৩ মিনিট আগেসাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ আবারও পিছিয়েছে। এই নিয়ে ১২০ বারের মতো তারিখ পিছিয়ে নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমান এই তারিখ ধার্য করেন।
১৬ মিনিট আগেমৃত্যুর হাত থেকে বাঁচতে প্রাণপণ চেষ্টা করেছিলেন গণপিটুনির শিকার রূপলাল দাস ও প্রদীপ লাল। দুই হাতজোড় করে ভিড়ের মধ্যে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘আমি চোর না, ডাকাত না।’ তবুও শেষরক্ষা হয়নি রূপলাল দাস ও প্রদীপ লালের। তাঁদের সেই মর্মস্পর্শী আকুতির ভিডিও এখন ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, যা দেখে অনেকেই..
১৬ মিনিট আগে