রাবি প্রতিনিধি
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল ও দৈনিক প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক শামসুজ্জামান শামসের মুক্তির দাবি জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) কর্মরত সাংবাদিকেরা। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে এ দাবি জানানো হয়। একই সঙ্গে প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার প্রতিবাদ জানান তাঁরা।
কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে রাবি রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক আসিফ আহমেদ দিগন্ত বলেন, ‘আমরা এমন একটা সময়ে এসে দাঁড়িয়েছি যখন একটা স্বাধীন দেশে মধ্যরাতে একজন সাংবাদিককে তুলে নেওয়া হচ্ছে। তুলে নেওয়ার পর আবার কেউ বলতেই পারছে না কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। দেশের চতুর্থ স্তম্ভ বলা হয় গণমাধ্যমকে। সেই স্তম্ভ আজ ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। অনতিবিলম্বে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করতে হবে এবং প্রথম আলোর প্রতিবেদক শামসুজ্জামান শামসকে মুক্তি দিতে হবে।’
মানববন্ধন কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সভাপতি তৌসিফ কাইয়ুম বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৮৫ ভাগ মামলা করেছে সরকার দলীয় নেতা-কর্মীরা। আর মামলার অধিকাংশই হয়েছে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে। প্রথম আলোর সাংবাদিক শামসুজ্জামানকে কোনো ওয়ারেন্ট ছাড়া ভোরে সাদা পোশাকে তুলে নেওয়া হয়েছে। যা কোনো স্বাধীন দেশে সম্ভব না।’
তৌসিফ কাইয়ুম আরও বলেন, ‘গতকাল রাতে প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়েছে। সাংবাদিকদের কলম নিয়ন্ত্রণের জন্য সাংবাদিকদের হয়রানি চলছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের নামে এই কালাকানুন বাতিল চাই। পাশাপাশি সাংবাদিকদের হেনস্তার জন্য যেসব নিবর্তনমূলক আইন রয়েছে, এগুলো বাতিল চাই আমরা।’
রাবি সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর লোটাসের সঞ্চালনায় কর্মসূচিতে আরও বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি শাহিনুর ইসলাম খালিদ, প্রেসক্লাবের সভাপতি কামরুল হাসান অভি, সাধারণ সম্পাদক শাহজালাল ইসলাম তুহিন প্রমুখ।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল ও দৈনিক প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক শামসুজ্জামান শামসের মুক্তির দাবি জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) কর্মরত সাংবাদিকেরা। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে এ দাবি জানানো হয়। একই সঙ্গে প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার প্রতিবাদ জানান তাঁরা।
কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে রাবি রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক আসিফ আহমেদ দিগন্ত বলেন, ‘আমরা এমন একটা সময়ে এসে দাঁড়িয়েছি যখন একটা স্বাধীন দেশে মধ্যরাতে একজন সাংবাদিককে তুলে নেওয়া হচ্ছে। তুলে নেওয়ার পর আবার কেউ বলতেই পারছে না কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। দেশের চতুর্থ স্তম্ভ বলা হয় গণমাধ্যমকে। সেই স্তম্ভ আজ ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। অনতিবিলম্বে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করতে হবে এবং প্রথম আলোর প্রতিবেদক শামসুজ্জামান শামসকে মুক্তি দিতে হবে।’
মানববন্ধন কর্মসূচিতে বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সভাপতি তৌসিফ কাইয়ুম বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৮৫ ভাগ মামলা করেছে সরকার দলীয় নেতা-কর্মীরা। আর মামলার অধিকাংশই হয়েছে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে। প্রথম আলোর সাংবাদিক শামসুজ্জামানকে কোনো ওয়ারেন্ট ছাড়া ভোরে সাদা পোশাকে তুলে নেওয়া হয়েছে। যা কোনো স্বাধীন দেশে সম্ভব না।’
তৌসিফ কাইয়ুম আরও বলেন, ‘গতকাল রাতে প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়েছে। সাংবাদিকদের কলম নিয়ন্ত্রণের জন্য সাংবাদিকদের হয়রানি চলছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের নামে এই কালাকানুন বাতিল চাই। পাশাপাশি সাংবাদিকদের হেনস্তার জন্য যেসব নিবর্তনমূলক আইন রয়েছে, এগুলো বাতিল চাই আমরা।’
রাবি সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর লোটাসের সঞ্চালনায় কর্মসূচিতে আরও বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি শাহিনুর ইসলাম খালিদ, প্রেসক্লাবের সভাপতি কামরুল হাসান অভি, সাধারণ সম্পাদক শাহজালাল ইসলাম তুহিন প্রমুখ।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
১ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
১ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
১ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
২ ঘণ্টা আগে