নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীর বিসিক শিল্প এলাকায় অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আজ বুধবার সকালে রাজশাহী চেম্বার ভবন মিলনায়তনে সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনার লক্ষ্যে ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিক-প্রতিনিধিদের নিয়ে এক সচেতনতামূলক সেমিনারে এ দাবি জানানো হয়।
সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি করপোরেশনের প্রশাসক ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর।
রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত এ সেমিনারে ব্যবসায়ীরা বিসিক শিল্প এলাকায় আরও অবকাঠামো গড়ে তোলা এবং ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়নের দাবি জানান। এ ছাড়া সহজে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনার জন্য বিভিন্ন লাইসেন্স ফি কমানো, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে শব্দ দূষণ, ফায়ার সেফটি ও পরিবেশগত ছাড়পত্রের সার্টিফিকেট গ্রহণ, সহজে ব্যাংক ঋণ প্রাপ্তি, নতুন পণ্যের ছাড়পত্র, শ্রমিকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থা, ফুড সেফটি নিশ্চিত করাসহ বিভিন্ন প্রস্তাব করা হয়। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এসব বিবেচনার আশ্বাস দেন।
বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বলেন, সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক সকল শিল্প কারখানায় শিশুশ্রম বন্ধ করতে হবে। প্লাস্টিকের পরিবর্তে পাটজাতসামগ্রী ব্যবহারের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করতে হবে। যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্ট্রিট ফুড ব্যবসায়ীদের ব্যবসা পরিচালনা করতে হবে। এ ছাড়া শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নির্দেশনা দেন তিনি।
রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মাসুদুর রহমান রিংকুর সভাপতিত্বে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপপরিচালক মোহাম্মদ নইমুল আহছান ভূঁইয়া, পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক কবির হোসেন, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের উপমহাপরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলম এবং উপপ্রধান বয়লার পরিদর্শক প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম।
সেমিনারে রাজশাহী রেশম শিল্পমালিক সমিতির সভাপতি লিয়াকত আলী, জেলা ইটভাটা মালিক সমিতির সভাপতি সাদরুল ইসলাম, ওয়েবের সভাপতি আঞ্জুমান আরা লিপি, নাবিল গ্রুপের কৃষিবিদ জাহিদুল ইসলামও উপস্থিত ছিলেন।
রাজশাহীর বিসিক শিল্প এলাকায় অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আজ বুধবার সকালে রাজশাহী চেম্বার ভবন মিলনায়তনে সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনার লক্ষ্যে ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিক-প্রতিনিধিদের নিয়ে এক সচেতনতামূলক সেমিনারে এ দাবি জানানো হয়।
সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ও সিটি করপোরেশনের প্রশাসক ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর।
রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত এ সেমিনারে ব্যবসায়ীরা বিসিক শিল্প এলাকায় আরও অবকাঠামো গড়ে তোলা এবং ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়নের দাবি জানান। এ ছাড়া সহজে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনার জন্য বিভিন্ন লাইসেন্স ফি কমানো, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে শব্দ দূষণ, ফায়ার সেফটি ও পরিবেশগত ছাড়পত্রের সার্টিফিকেট গ্রহণ, সহজে ব্যাংক ঋণ প্রাপ্তি, নতুন পণ্যের ছাড়পত্র, শ্রমিকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার ব্যবস্থা, ফুড সেফটি নিশ্চিত করাসহ বিভিন্ন প্রস্তাব করা হয়। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এসব বিবেচনার আশ্বাস দেন।
বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বলেন, সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক সকল শিল্প কারখানায় শিশুশ্রম বন্ধ করতে হবে। প্লাস্টিকের পরিবর্তে পাটজাতসামগ্রী ব্যবহারের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করতে হবে। যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্ট্রিট ফুড ব্যবসায়ীদের ব্যবসা পরিচালনা করতে হবে। এ ছাড়া শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নির্দেশনা দেন তিনি।
রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মাসুদুর রহমান রিংকুর সভাপতিত্বে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপপরিচালক মোহাম্মদ নইমুল আহছান ভূঁইয়া, পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক কবির হোসেন, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের উপমহাপরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলম এবং উপপ্রধান বয়লার পরিদর্শক প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম।
সেমিনারে রাজশাহী রেশম শিল্পমালিক সমিতির সভাপতি লিয়াকত আলী, জেলা ইটভাটা মালিক সমিতির সভাপতি সাদরুল ইসলাম, ওয়েবের সভাপতি আঞ্জুমান আরা লিপি, নাবিল গ্রুপের কৃষিবিদ জাহিদুল ইসলামও উপস্থিত ছিলেন।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৮ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
৩৩ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৮ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে