নওগাঁ প্রতিনিধি
ঈদুল আজহার আগে পাঁচ মাসের বেতন-বোনাস পরিশোধসহ চার দফা দাবিতে নওগাঁয় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছেন দারুল আরকাম ইবতেদায়ি মাদ্রাসা পরিচালনা ও সুসংহতকরণ প্রকল্পের শিক্ষক ও কর্মচারীরা।
আজ রোববার দুপুরে নওগাঁ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা। পরে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার কাছে চার দফা দাবি জানিয়ে একটি স্মারকলিপি দেন।
স্মারকলিপিতে জানানো হয়, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আওতাধীন এই প্রকল্প ২০২০ সালে আলাদা রূপে যাত্রা শুরু করে। ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রথম পর্যায়ের মেয়াদ শেষে শিক্ষার্থীদের পাঠদান অব্যাহত থাকলেও দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্প এখনো অনুমোদন পায়নি। এতে ৩ হাজার ৩০ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা ও ১ হাজার ১০ জন অফিস সহায়ক ২০২৫ সালের শুরু থেকে কোনো বেতন পাচ্ছেন না।
আন্দোলনকারীদের দাবি, প্রকল্পটির দ্বিতীয় পর্যায় দ্রুত অনুমোদন দিতে হবে, পাঁচ মাসের বেতন ও ঈদুল আজহার আগেই বোনাস দিতে হবে, বর্তমান কর্মরতদের নিয়োগ স্বয়ংক্রিয়ভাবে বহাল রাখতে হবে এবং ২০২০ সালে কর্মরতদের বকেয়া এক বছরের বেতন-বোনাস পরিশোধ করতে হবে।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া শিক্ষক-কর্মচারীরা জানান, প্রকল্পের আওতায় দেশের ১ হাজার ১০টি মাদ্রাসায় প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীরা ইসলামি ও প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা গ্রহণ করছে। এই প্রকল্প বন্ধ হয়ে গেলে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তায় পড়বে। এ ছাড়া শিক্ষক কর্মচারীদের মানবিক বিবেচনায় প্রকল্পটি দ্রুত অনুমোদন এবং ঈদের আগেই তাঁদের ন্যায্য প্রাপ্য বুঝিয়ে দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।
শিক্ষক রুহুল আমিন বলেন, ‘আমরা করোনার সময় সরকারের নির্দেশে মানুষের জানাজা, দাফন থেকে শুরু করে নানা মানবিক সেবায় যুক্ত ছিলাম। অথচ আজ নিজেরাই মানবেতর জীবনযাপন করছি।’
আরেক শিক্ষক শামসুল আলম বলেন, ‘পাঁচ মাস ধরে কোনো বেতন পাচ্ছি না। বোনাস তো দূরের কথা, সংসার চালানোই দায় হয়ে গেছে। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছি। ঈদের আগে যদি এই সমস্যা সমাধান না হয়, তাহলে আমাদের জন্য উৎসব নয়, বরং কষ্টের দিন হয়ে দাঁড়াবে।’
ঈদুল আজহার আগে পাঁচ মাসের বেতন-বোনাস পরিশোধসহ চার দফা দাবিতে নওগাঁয় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছেন দারুল আরকাম ইবতেদায়ি মাদ্রাসা পরিচালনা ও সুসংহতকরণ প্রকল্পের শিক্ষক ও কর্মচারীরা।
আজ রোববার দুপুরে নওগাঁ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা। পরে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার কাছে চার দফা দাবি জানিয়ে একটি স্মারকলিপি দেন।
স্মারকলিপিতে জানানো হয়, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আওতাধীন এই প্রকল্প ২০২০ সালে আলাদা রূপে যাত্রা শুরু করে। ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রথম পর্যায়ের মেয়াদ শেষে শিক্ষার্থীদের পাঠদান অব্যাহত থাকলেও দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্প এখনো অনুমোদন পায়নি। এতে ৩ হাজার ৩০ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা ও ১ হাজার ১০ জন অফিস সহায়ক ২০২৫ সালের শুরু থেকে কোনো বেতন পাচ্ছেন না।
আন্দোলনকারীদের দাবি, প্রকল্পটির দ্বিতীয় পর্যায় দ্রুত অনুমোদন দিতে হবে, পাঁচ মাসের বেতন ও ঈদুল আজহার আগেই বোনাস দিতে হবে, বর্তমান কর্মরতদের নিয়োগ স্বয়ংক্রিয়ভাবে বহাল রাখতে হবে এবং ২০২০ সালে কর্মরতদের বকেয়া এক বছরের বেতন-বোনাস পরিশোধ করতে হবে।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া শিক্ষক-কর্মচারীরা জানান, প্রকল্পের আওতায় দেশের ১ হাজার ১০টি মাদ্রাসায় প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীরা ইসলামি ও প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা গ্রহণ করছে। এই প্রকল্প বন্ধ হয়ে গেলে শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তায় পড়বে। এ ছাড়া শিক্ষক কর্মচারীদের মানবিক বিবেচনায় প্রকল্পটি দ্রুত অনুমোদন এবং ঈদের আগেই তাঁদের ন্যায্য প্রাপ্য বুঝিয়ে দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।
শিক্ষক রুহুল আমিন বলেন, ‘আমরা করোনার সময় সরকারের নির্দেশে মানুষের জানাজা, দাফন থেকে শুরু করে নানা মানবিক সেবায় যুক্ত ছিলাম। অথচ আজ নিজেরাই মানবেতর জীবনযাপন করছি।’
আরেক শিক্ষক শামসুল আলম বলেন, ‘পাঁচ মাস ধরে কোনো বেতন পাচ্ছি না। বোনাস তো দূরের কথা, সংসার চালানোই দায় হয়ে গেছে। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছি। ঈদের আগে যদি এই সমস্যা সমাধান না হয়, তাহলে আমাদের জন্য উৎসব নয়, বরং কষ্টের দিন হয়ে দাঁড়াবে।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে