পাবনা ও সাঁথিয়া প্রতিনিধি
পাবনার সাঁথিয়ায় দুই চেয়ারম্যানের পূর্ব বিরোধের জের ধরে দুপক্ষের সমর্থকদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, বাড়িঘর ভাঙচুর, লুটপাট, সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১১ জন আহত হয়েছেন।
আজ রোববার সকাল আটটার দিকে সাঁথিয়া উপজেলার নাগডেমরা ইউনিয়নের সোনাতলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নাগডেমড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান এবং সাবেক চেয়ারম্যান ও নাগডেমরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে হামলা, মামলার বিরোধ চলে আসছিল। এর জেরে চেয়ারম্যান হাফিজুর ও তাঁর সমর্থকেরা দীর্ঘদিন গ্রাম ছাড়া ছিলেন। তিনি আজ সকালে গ্রামছাড়া সমর্থকদের নিয়ে বাড়িতে আসেন। এ খবর জানার পর সাবেক চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদের লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন।
এ নিয়ে উভয় পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া থেকে একপর্যায়ে সংঘর্ষ বাধে। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ১০-১২টি বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ খবর পেয়ে সাঁথিয়া থানা–পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে।
সংঘর্ষে আহতদের সাঁথিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁরা হলেন– হাবিল উদ্দিন, আব্দুল মতিন, হাসান আলী, মিজানুর রহমান, শিহাব আলী, সুমন আহমেদ টুকু, রাকিব হোসেন, বুলবুল হোসেন, আবু দায়েন, আব্দুস সামাদ, ফজর আলী।
এ বিষয়ে নাগডেমড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান বলেন, ‘সাবেক চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদের অত্যাচারে আমি ও আমার সমর্থকেরা দীর্ঘদিন এলাকা ছাড়া ছিলাম। আজ আমি ও আমার সমর্থকেরা গ্রামে আসলে সাবেক চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ ও তাঁর সমর্থকেরা পরিকল্পিতভাবে আমাদের বাড়িঘরে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও লুটপাট এবং মারধর করেন। আমি এলাকায় শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার্থে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
অভিযোগ অস্বীকার করেন সাবেক চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ। তিনি বলেন, ‘হাফিজুর চেয়ারম্যান তাঁর সমর্থকদের সঙ্গে করে নিয়ে আজ গ্রামে এসে আওয়ামী লীগের সমর্থকদের বাড়িঘরে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর, লুটপাট এবং মারপিট করেছেন।’
সাঁথিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, নাগডেমরা ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান ও সাবেক চেয়ারম্যানের মধ্যে এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন বিরোধ চলে আসছিল। এর জের ধরে এলাকায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার পরিবেশ শান্ত রয়েছে।
এ ঘটনায় এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বিকেল ৫টা পর্যন্ত কোনো পক্ষ অভিযোগ দেয়নি।
পাবনার সাঁথিয়ায় দুই চেয়ারম্যানের পূর্ব বিরোধের জের ধরে দুপক্ষের সমর্থকদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, বাড়িঘর ভাঙচুর, লুটপাট, সংঘর্ষ হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১১ জন আহত হয়েছেন।
আজ রোববার সকাল আটটার দিকে সাঁথিয়া উপজেলার নাগডেমরা ইউনিয়নের সোনাতলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নাগডেমড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান এবং সাবেক চেয়ারম্যান ও নাগডেমরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে হামলা, মামলার বিরোধ চলে আসছিল। এর জেরে চেয়ারম্যান হাফিজুর ও তাঁর সমর্থকেরা দীর্ঘদিন গ্রাম ছাড়া ছিলেন। তিনি আজ সকালে গ্রামছাড়া সমর্থকদের নিয়ে বাড়িতে আসেন। এ খবর জানার পর সাবেক চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদের লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন।
এ নিয়ে উভয় পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া থেকে একপর্যায়ে সংঘর্ষ বাধে। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ১০-১২টি বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ খবর পেয়ে সাঁথিয়া থানা–পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে।
সংঘর্ষে আহতদের সাঁথিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁরা হলেন– হাবিল উদ্দিন, আব্দুল মতিন, হাসান আলী, মিজানুর রহমান, শিহাব আলী, সুমন আহমেদ টুকু, রাকিব হোসেন, বুলবুল হোসেন, আবু দায়েন, আব্দুস সামাদ, ফজর আলী।
এ বিষয়ে নাগডেমড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান বলেন, ‘সাবেক চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদের অত্যাচারে আমি ও আমার সমর্থকেরা দীর্ঘদিন এলাকা ছাড়া ছিলাম। আজ আমি ও আমার সমর্থকেরা গ্রামে আসলে সাবেক চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ ও তাঁর সমর্থকেরা পরিকল্পিতভাবে আমাদের বাড়িঘরে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও লুটপাট এবং মারধর করেন। আমি এলাকায় শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার্থে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
অভিযোগ অস্বীকার করেন সাবেক চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ। তিনি বলেন, ‘হাফিজুর চেয়ারম্যান তাঁর সমর্থকদের সঙ্গে করে নিয়ে আজ গ্রামে এসে আওয়ামী লীগের সমর্থকদের বাড়িঘরে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর, লুটপাট এবং মারপিট করেছেন।’
সাঁথিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, নাগডেমরা ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান ও সাবেক চেয়ারম্যানের মধ্যে এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন বিরোধ চলে আসছিল। এর জের ধরে এলাকায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার পরিবেশ শান্ত রয়েছে।
এ ঘটনায় এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বিকেল ৫টা পর্যন্ত কোনো পক্ষ অভিযোগ দেয়নি।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
১১ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশে মুদিদোকানির ১ মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১৩ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৩ টাকা। এই অস্বাভাবিক বিল দেখে হতবাক হন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার তালম ইউনিয়নের তালম খাসপাড়া গ্রামে।
৩ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় একটি কাঁঠালের জন্য ভাবি শোভা বেগমকে (৩৫) ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত দেবর রাকিব (২৮) আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। রোববার (২২ জুন) দুপুরে তাঁকে মানিকগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২-এ হাজির করা হলে বিচারক রাহুল দে ১৬৪ ধারায় তাঁর জবানবন্দি গ্রহণ করে
৩ ঘণ্টা আগে