রিমন রহমান, রাজশাহী
শিক্ষা বোর্ডের মঞ্জুরি বহাল রাখা কিংবা শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতার সরকারি অংশ (এমপিও) চালু রাখার স্বার্থে স্কুল ও মাদ্রাসাগুলোতে খাতা-কলমে বাড়তি শিক্ষার্থী দেখানোর অভিযোগ পুরোনো। রাজশাহীতে এবার এই থলের বিড়াল বেরিয়ে এসেছে জরায়ুমুখ ক্যানসার প্রতিরোধী হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাসের (এইচপিভি) টিকা দেওয়ার সময়। স্কুল-মাদ্রাসায় খাতা-কলমে নাম থাকলেও স্বাস্থ্যকর্মীরা বাস্তবে শিক্ষার্থী খুঁজে পাননি। নির্দেশনা থাকলেও শিক্ষকেরা তাদের হাজিরও করতে পারেননি। কেউ কেউ স্বীকার করে নিয়েছেন, অনুপস্থিত থাকা শিক্ষার্থী বাস্তবে নেই।
রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলায় টিকা দেওয়ার কাজে নিয়োজিত ছিলেন স্বাস্থ্য বিভাগের এমটিইপিআই আলমগীর হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকা প্রয়োগ শুরুর আগে আমরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে তিনবার করে গিয়েছি। বলেছি, বাস্তবে যে শিক্ষার্থী, সেই তালিকা যেন আমাদের দেওয়া হয়। বেতন-ভাতা চালু রাখার জন্য অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে খাতায় অতিরিক্ত শিক্ষার্থী দেখানো হয়েছে। ভয়ে শিক্ষকেরা আমাদের আসল তালিকা দেননি।’
আলমগীর বলেন, ‘প্রাথমিকে এ সমস্যা নেই, কিন্তু মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসায় আছে। স্কুলের চেয়ে আবার মাদ্রাসায় সমস্যা বেশি। আগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে আমাদের শিক্ষার্থীদের যে তালিকা দেওয়া হয়েছে, পরে কাজে গিয়ে (টিকা দেওয়ার সময়) আমরা সেটা পাইনি। ফলে আমাদের যে লক্ষ্যমাত্রা ছিল, সেটা অর্জিত হয়নি।’
রাজশাহীর সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, জেলায় স্কুল পর্যায়ে পঞ্চম থেকে নবম শ্রেণির ছাত্রীদের এইচপিভি টিকা দেওয়া শুরু হয় গত ২৪ অক্টোবর। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে গিয়েই টিকা প্রয়োগ করা হয় ৭ নভেম্বর পর্যন্ত। ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত টিকাদান কেন্দ্রগুলোতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাইরের ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী কিশোরীদের জন্য ক্যাম্পেইন পরিচালিত হবে।
রাজশাহীর ১ হাজার ৮৬টি প্রাথমিক, ৫৬০টি মাধ্যমিক, ২৪১টি মাদ্রাসা ও ২২২টি নন-ফরমাল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান টিকা পাওয়ার উপযোগী হিসেবে তাদের ৯৯ হাজার ২৯৭ জন ছাত্রী থাকার কথা জানায়। কিন্তু বাস্তবে এই শিক্ষার্থী পাওয়া যায়নি। শেষ দিন পর্যন্ত টিকা নিয়েছে ৮১ হাজার ৫০০ জন ছাত্রী। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার ৮২ শতাংশ ছাত্রী টিকা নিয়েছে। বাকি ১৮ শতাংশ ছাত্রী আসলেই আছে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
স্কুল-মাদ্রাসায় টিকা প্রয়োগের সঙ্গে নিয়োজিতরা জানিয়েছেন, মোহনপুর উপজেলার বাটুপাড়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা থেকে ২৫ জন ছাত্রীর তালিকা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দুই দিন গিয়েও স্বাস্থ্যকর্মীরা ২৫ জন ছাত্রী পাননি। সেখানে টিকা নিয়েছে ১০ জন। গত বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্যকর্মীরা বাকি ১৫ ছাত্রীকে ডাকার জন্য শিক্ষকদের চাপ দেন। তখন মাদ্রাসার পক্ষ থেকে জানানো হয়, বাস্তবেই মাদ্রাসায় আর ছাত্রী নেই।
গোদাগাড়ী দারুল উলুম মাদ্রাসা ২৯৫ জন ছাত্রীর তালিকা দিয়েছিল স্বাস্থ্যকর্মীদের। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটিতে টিকা নিয়েছে ১৯৩ জন। বাকি ১০২ জন শিক্ষার্থীকে খুঁজে পাননি স্বাস্থ্যকর্মীরা। গোদাগাড়ীর রাজাবাড়িহাট বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে ছাত্রীর সংখ্যা দেখানো হয়েছিল ১০০ জন। কিন্তু টিকা নিয়েছে মাত্র ৪০ জন। দুর্গাপুর উপজেলার গোপীনাথপুর দাখিল মাদ্রাসায় ছাত্রী দেখানো হয়েছিল ৬৯ জন, টিকা নিয়েছে ৫৯ জন। আর হোজা অনন্তকান্দি দাখিল মাদ্রাসায় লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫৪ জন, টিকা নিয়েছে ৪৪ জন।
সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) রাজশাহী জেলা কর্মকর্তা কুস্তুরি বেগম বলেন, ‘আমরা বারবার বলার পরেও স্কুল কিংবা মাদ্রাসা থেকে আসল তালিকাটা দেওয়া হয়নি। বেশি সমস্যা মাদ্রাসায়। অনেক মাদ্রাসায় যেসংখ্যক ছাত্রী বাস্তবেই নেই, তাদের নাম হাজিরার খাতায় লিখে রেখে শিক্ষার্থী বেশি দেখানো আছে। ফলে টিকা দিতে গিয়ে ছাত্রীকে পাওয়া যায়নি। এ কারণে আমাদের লক্ষ্যমাত্রাও অর্জিত হয়নি। অবশ্য অনেক ছাত্রী টিকা নিতে চায়নি, তাদের অভিভাবকেরা নাকি সম্মতি দেননি। লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হওয়ার এটাও একটা বড় কারণ।’
খাতায় অতিরিক্ত ছাত্রীর তালিকা রাখার অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে গোদাগাড়ীর রাজাবাড়িহাট বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাফরুদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি অসুস্থ। এখন কথা বলতে পারব না।’
দুর্গাপুরের হোজা অনন্তকান্দি দাখিল মাদ্রাসার সুপার চৌধুরী মো. আব্দুল্লাহিল কাফী বলেন, ‘আগে ছিল, পরে অনিয়মিত হয়ে পড়েছে—এ রকম ছাত্রীর নাম তালিকায় এখনো থাকতে পারে।’
রাজশাহীর সিভিল সার্জন আবু সাইদ মো. ফারুক বলেন, ‘স্কুল ও মাদ্রাসাগুলোতে বাস্তবে নেই, এমন ছাত্রীর নামও লিখে রাখা হয়। এবার টিকা দেওয়ার সময়ও সেটা প্রতীয়মান হয়েছে। তবে এটা থাকা উচিত না। কারণ, ওই তালিকা ধরেই আমরা কাজ করি। আসল তথ্যটাই স্কুল-মাদ্রাসায় লিপিবদ্ধ থাকা উচিত।’
রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক মহা. জিয়াউল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মঞ্জুরির আবেদন এলে আমরা উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদেরই বলি, তিনি যেন এই শিক্ষার্থীর সংখ্যা সত্য—এমন প্রত্যয়ন দেন। তিনি প্রত্যয়ন দিলে আমরা বোর্ডের মঞ্জুরি নবায়ন করে থাকি।’
মাদ্রাসায় ভুয়া শিক্ষার্থী রাখার অভিযোগের বিষয়ে কথা বলতে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ শাহ আলমগীর ও মাদ্রাসা পরিদর্শক মোহাম্মদ নাছিমুল ইসলামকে ফোন করা হলেও তাঁরা সাড়া দেননি।
শিক্ষা বোর্ডের মঞ্জুরি বহাল রাখা কিংবা শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতার সরকারি অংশ (এমপিও) চালু রাখার স্বার্থে স্কুল ও মাদ্রাসাগুলোতে খাতা-কলমে বাড়তি শিক্ষার্থী দেখানোর অভিযোগ পুরোনো। রাজশাহীতে এবার এই থলের বিড়াল বেরিয়ে এসেছে জরায়ুমুখ ক্যানসার প্রতিরোধী হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাসের (এইচপিভি) টিকা দেওয়ার সময়। স্কুল-মাদ্রাসায় খাতা-কলমে নাম থাকলেও স্বাস্থ্যকর্মীরা বাস্তবে শিক্ষার্থী খুঁজে পাননি। নির্দেশনা থাকলেও শিক্ষকেরা তাদের হাজিরও করতে পারেননি। কেউ কেউ স্বীকার করে নিয়েছেন, অনুপস্থিত থাকা শিক্ষার্থী বাস্তবে নেই।
রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলায় টিকা দেওয়ার কাজে নিয়োজিত ছিলেন স্বাস্থ্য বিভাগের এমটিইপিআই আলমগীর হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকা প্রয়োগ শুরুর আগে আমরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে তিনবার করে গিয়েছি। বলেছি, বাস্তবে যে শিক্ষার্থী, সেই তালিকা যেন আমাদের দেওয়া হয়। বেতন-ভাতা চালু রাখার জন্য অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে খাতায় অতিরিক্ত শিক্ষার্থী দেখানো হয়েছে। ভয়ে শিক্ষকেরা আমাদের আসল তালিকা দেননি।’
আলমগীর বলেন, ‘প্রাথমিকে এ সমস্যা নেই, কিন্তু মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসায় আছে। স্কুলের চেয়ে আবার মাদ্রাসায় সমস্যা বেশি। আগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে আমাদের শিক্ষার্থীদের যে তালিকা দেওয়া হয়েছে, পরে কাজে গিয়ে (টিকা দেওয়ার সময়) আমরা সেটা পাইনি। ফলে আমাদের যে লক্ষ্যমাত্রা ছিল, সেটা অর্জিত হয়নি।’
রাজশাহীর সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, জেলায় স্কুল পর্যায়ে পঞ্চম থেকে নবম শ্রেণির ছাত্রীদের এইচপিভি টিকা দেওয়া শুরু হয় গত ২৪ অক্টোবর। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে গিয়েই টিকা প্রয়োগ করা হয় ৭ নভেম্বর পর্যন্ত। ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত টিকাদান কেন্দ্রগুলোতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাইরের ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী কিশোরীদের জন্য ক্যাম্পেইন পরিচালিত হবে।
রাজশাহীর ১ হাজার ৮৬টি প্রাথমিক, ৫৬০টি মাধ্যমিক, ২৪১টি মাদ্রাসা ও ২২২টি নন-ফরমাল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান টিকা পাওয়ার উপযোগী হিসেবে তাদের ৯৯ হাজার ২৯৭ জন ছাত্রী থাকার কথা জানায়। কিন্তু বাস্তবে এই শিক্ষার্থী পাওয়া যায়নি। শেষ দিন পর্যন্ত টিকা নিয়েছে ৮১ হাজার ৫০০ জন ছাত্রী। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার ৮২ শতাংশ ছাত্রী টিকা নিয়েছে। বাকি ১৮ শতাংশ ছাত্রী আসলেই আছে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
স্কুল-মাদ্রাসায় টিকা প্রয়োগের সঙ্গে নিয়োজিতরা জানিয়েছেন, মোহনপুর উপজেলার বাটুপাড়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা থেকে ২৫ জন ছাত্রীর তালিকা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দুই দিন গিয়েও স্বাস্থ্যকর্মীরা ২৫ জন ছাত্রী পাননি। সেখানে টিকা নিয়েছে ১০ জন। গত বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্যকর্মীরা বাকি ১৫ ছাত্রীকে ডাকার জন্য শিক্ষকদের চাপ দেন। তখন মাদ্রাসার পক্ষ থেকে জানানো হয়, বাস্তবেই মাদ্রাসায় আর ছাত্রী নেই।
গোদাগাড়ী দারুল উলুম মাদ্রাসা ২৯৫ জন ছাত্রীর তালিকা দিয়েছিল স্বাস্থ্যকর্মীদের। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটিতে টিকা নিয়েছে ১৯৩ জন। বাকি ১০২ জন শিক্ষার্থীকে খুঁজে পাননি স্বাস্থ্যকর্মীরা। গোদাগাড়ীর রাজাবাড়িহাট বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে ছাত্রীর সংখ্যা দেখানো হয়েছিল ১০০ জন। কিন্তু টিকা নিয়েছে মাত্র ৪০ জন। দুর্গাপুর উপজেলার গোপীনাথপুর দাখিল মাদ্রাসায় ছাত্রী দেখানো হয়েছিল ৬৯ জন, টিকা নিয়েছে ৫৯ জন। আর হোজা অনন্তকান্দি দাখিল মাদ্রাসায় লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫৪ জন, টিকা নিয়েছে ৪৪ জন।
সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) রাজশাহী জেলা কর্মকর্তা কুস্তুরি বেগম বলেন, ‘আমরা বারবার বলার পরেও স্কুল কিংবা মাদ্রাসা থেকে আসল তালিকাটা দেওয়া হয়নি। বেশি সমস্যা মাদ্রাসায়। অনেক মাদ্রাসায় যেসংখ্যক ছাত্রী বাস্তবেই নেই, তাদের নাম হাজিরার খাতায় লিখে রেখে শিক্ষার্থী বেশি দেখানো আছে। ফলে টিকা দিতে গিয়ে ছাত্রীকে পাওয়া যায়নি। এ কারণে আমাদের লক্ষ্যমাত্রাও অর্জিত হয়নি। অবশ্য অনেক ছাত্রী টিকা নিতে চায়নি, তাদের অভিভাবকেরা নাকি সম্মতি দেননি। লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হওয়ার এটাও একটা বড় কারণ।’
খাতায় অতিরিক্ত ছাত্রীর তালিকা রাখার অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে গোদাগাড়ীর রাজাবাড়িহাট বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাফরুদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি অসুস্থ। এখন কথা বলতে পারব না।’
দুর্গাপুরের হোজা অনন্তকান্দি দাখিল মাদ্রাসার সুপার চৌধুরী মো. আব্দুল্লাহিল কাফী বলেন, ‘আগে ছিল, পরে অনিয়মিত হয়ে পড়েছে—এ রকম ছাত্রীর নাম তালিকায় এখনো থাকতে পারে।’
রাজশাহীর সিভিল সার্জন আবু সাইদ মো. ফারুক বলেন, ‘স্কুল ও মাদ্রাসাগুলোতে বাস্তবে নেই, এমন ছাত্রীর নামও লিখে রাখা হয়। এবার টিকা দেওয়ার সময়ও সেটা প্রতীয়মান হয়েছে। তবে এটা থাকা উচিত না। কারণ, ওই তালিকা ধরেই আমরা কাজ করি। আসল তথ্যটাই স্কুল-মাদ্রাসায় লিপিবদ্ধ থাকা উচিত।’
রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক মহা. জিয়াউল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মঞ্জুরির আবেদন এলে আমরা উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদেরই বলি, তিনি যেন এই শিক্ষার্থীর সংখ্যা সত্য—এমন প্রত্যয়ন দেন। তিনি প্রত্যয়ন দিলে আমরা বোর্ডের মঞ্জুরি নবায়ন করে থাকি।’
মাদ্রাসায় ভুয়া শিক্ষার্থী রাখার অভিযোগের বিষয়ে কথা বলতে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ শাহ আলমগীর ও মাদ্রাসা পরিদর্শক মোহাম্মদ নাছিমুল ইসলামকে ফোন করা হলেও তাঁরা সাড়া দেননি।
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
২ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার দুর্গাপুরে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় (২৪) নামে এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাতে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান...
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তবে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই আগুন নিভে গেছে। এতে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগে