ভাঙ্গুড়া (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার ভাঙ্গুরায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। এ নিয়ে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করছেন অভিযুক্ত শিক্ষকেরা। আজ রোববার সকালে উপজেলার মন্ডতোষ ইউনিয়নের দহপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
প্রধান শিক্ষক তাঁর বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষককে চেয়ার ছুড়ে মেরেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আবার অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষকের দাবি, তাঁকে গালিগালাজসহ মারধর করেছেন ওই সহকারী শিক্ষক। এ ঘটনায় অভিযুক্ত ও ভুক্তভোগী শিক্ষকেরা হলেন—সহকারী শিক্ষক রফিকুল ইসলাম এবং অভিযুক্ত ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ফজলুর রহমান।
বিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, দু-মাস আগে টাইমস্কেলের জন্য ওই বিদ্যালয়ের ১১ জন শিক্ষক-কর্মচারী আবেদন করেন। কিন্তু ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ফজলুর রহমান রেজুলেশন কপিতে স্বাক্ষর দিতে টালবাহানা শুরু করেন। রেজুলেশন কপিতে স্বাক্ষর করতে তিনি শিক্ষক-কর্মচারীদের কাছ থেকে দুই হাজার টাকা করে ঘুষ দাবি করেন। ঘটনার দিন আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিদ্যালয়ের বিএসসি শিক্ষক রফিকুল ইসলামসহ ওই ১১ জন শিক্ষক-কর্মচারী প্রধান শিক্ষকের কাছে রেজুলেশন স্বাক্ষর না করার বিষয়ে জানতে চান। এ নিয়ে প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে তুমুল বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন তাঁরা। একপর্যায়ে প্রধান শিক্ষক ফজলুর রহমান ক্ষিপ্ত হয়ে সহকারী শিক্ষক রফিকুল ইসলামকে লক্ষ্য করে চেয়ার ছুড়ে মারলে তিনি আহত হন।
এ বিষয়ে সহকারী শিক্ষক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘দুই মাস আগে টাইমস্কেলের জন্য আমরা ১১ জন শিক্ষক-কর্মচারী আবেদন করেছি। কিন্তু প্রধান শিক্ষক রেজুলেশন কপিতে স্বাক্ষর করতে প্রথমে ২ হাজার ও পরে ১৫০০ টাকা ঘুষ দাবি করেন। স্বাক্ষর করতে টালবাহানা করায় আজ আমরা প্রধান শিক্ষকের কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে চেয়ার ছুড়ে মারেন।’
এ অভিযোগের অস্বীকার ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ফজলুর রহমান বলেন, ‘রেজুলেশন স্বাক্ষর করার জন্য আমি কোনো ঘুষ দাবি করিনি। এ অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা।’
তিনি আরও বলেন, ‘সহকারী শিক্ষক রফিকুল ইসলাম আমাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেছেন এবং আমাকে মারধর করেছেন। আমার কানে আঘাত পাওয়ায় আমি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি।’
এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি অফিসের কাজে রাজশাহী আসছি। তবে, আমি শুনেছি দহপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এ বিষয়ে তদন্ত অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পাবনার ভাঙ্গুরায় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। এ নিয়ে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করছেন অভিযুক্ত শিক্ষকেরা। আজ রোববার সকালে উপজেলার মন্ডতোষ ইউনিয়নের দহপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
প্রধান শিক্ষক তাঁর বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষককে চেয়ার ছুড়ে মেরেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আবার অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষকের দাবি, তাঁকে গালিগালাজসহ মারধর করেছেন ওই সহকারী শিক্ষক। এ ঘটনায় অভিযুক্ত ও ভুক্তভোগী শিক্ষকেরা হলেন—সহকারী শিক্ষক রফিকুল ইসলাম এবং অভিযুক্ত ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ফজলুর রহমান।
বিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, দু-মাস আগে টাইমস্কেলের জন্য ওই বিদ্যালয়ের ১১ জন শিক্ষক-কর্মচারী আবেদন করেন। কিন্তু ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ফজলুর রহমান রেজুলেশন কপিতে স্বাক্ষর দিতে টালবাহানা শুরু করেন। রেজুলেশন কপিতে স্বাক্ষর করতে তিনি শিক্ষক-কর্মচারীদের কাছ থেকে দুই হাজার টাকা করে ঘুষ দাবি করেন। ঘটনার দিন আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিদ্যালয়ের বিএসসি শিক্ষক রফিকুল ইসলামসহ ওই ১১ জন শিক্ষক-কর্মচারী প্রধান শিক্ষকের কাছে রেজুলেশন স্বাক্ষর না করার বিষয়ে জানতে চান। এ নিয়ে প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে তুমুল বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন তাঁরা। একপর্যায়ে প্রধান শিক্ষক ফজলুর রহমান ক্ষিপ্ত হয়ে সহকারী শিক্ষক রফিকুল ইসলামকে লক্ষ্য করে চেয়ার ছুড়ে মারলে তিনি আহত হন।
এ বিষয়ে সহকারী শিক্ষক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘দুই মাস আগে টাইমস্কেলের জন্য আমরা ১১ জন শিক্ষক-কর্মচারী আবেদন করেছি। কিন্তু প্রধান শিক্ষক রেজুলেশন কপিতে স্বাক্ষর করতে প্রথমে ২ হাজার ও পরে ১৫০০ টাকা ঘুষ দাবি করেন। স্বাক্ষর করতে টালবাহানা করায় আজ আমরা প্রধান শিক্ষকের কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে চেয়ার ছুড়ে মারেন।’
এ অভিযোগের অস্বীকার ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ফজলুর রহমান বলেন, ‘রেজুলেশন স্বাক্ষর করার জন্য আমি কোনো ঘুষ দাবি করিনি। এ অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা।’
তিনি আরও বলেন, ‘সহকারী শিক্ষক রফিকুল ইসলাম আমাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেছেন এবং আমাকে মারধর করেছেন। আমার কানে আঘাত পাওয়ায় আমি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি।’
এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি অফিসের কাজে রাজশাহী আসছি। তবে, আমি শুনেছি দহপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এ বিষয়ে তদন্ত অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে