চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি
তিন বছর পর খোলা হলো চাটমোহর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. মিজানুর রহমানের বন্ধ কার্যালয়। আজ সোমবার দুপুরে অধ্যক্ষের কার্যালয়ের তালা কাটা হয়। তালা কেটে দরজা খুলে ভেতরে ঢোকেন শিক্ষক-কর্মচারীরা।
এ সময় চাটমোহর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. মমতাজ মহল, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মগরেব আলী, একাডেমিক সুপারভাইজার গোলাম মোস্তফা, কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো আব্দুল মজিদ, থানার এসআই মশিউর রহমানসহ সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা মমতাজ মহল উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীদের নিয়ে সভা করেন।
সভায় বলা হয়, ৩ বছর যাবত অধ্যক্ষের কক্ষটি তালাবদ্ধ থাকায় সকল শিক্ষকের জাতীয়করণ ও আত্মীকরণসহ কলেজের কার্যক্রম চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এ সময় সকল শিক্ষক-কর্মচারী তালা ভেঙে ফেলা অথবা খোলার পক্ষে মতামত দেন। একইসাথে তারা প্রত্যেকে একটি করে সম্মতিপত্রে স্বাক্ষর করেন।
সম্মতিপত্রে শিক্ষক-কর্মচারীরা উল্লেখ করেন, তালা খোলার কারণে কোনো প্রকার জটিলতা বা আইনি সমস্যা হলে তারা যেকোন পরিস্থিতি মোকাবেলা করবেন। তালা খোলার পর ইউএনও, পুলিশসহ অন্যদের উপস্থিতিতে অধ্যক্ষের কক্ষে থাকা কম্পিউটার, টেলিভিশন, এসিসহ সকল জিনিসি ও কাগজপত্রের সিজার লিস্ট করা হয়। তালা খোলার পর উপস্থিত শতাধিক শিক্ষক-কর্মচারী আনন্দ প্রকাশ করেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. মমতাজ মহল বলেন, ‘মামলা-মোকদ্দমাসহ নানা সমস্যার কারণে কলেজ অধ্যক্ষ ৩ বছর আগে তার কার্যালয়ে তালা লাগিয়ে চলে যান। অধ্যক্ষের কক্ষে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রয়েছে। এ কারণে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে সকল শিক্ষক-কর্মচারীদের সিদ্ধান্তে তালা খোলা হলো।’
প্রসঙ্গত, চাটমোহর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. মিজানুর রহমান দায়িত্ব গ্রহণ করার পর থেকেই শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ থেকে শুরু করে দূর্নীতি ও নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়েন। এনিয়ে শিক্ষকদের সাথে তার বিরোধ সৃষ্টি হয়। আদালতে মামলা হলে অধ্যক্ষ হাজতে থাকেন। ৩ বছর আগে অধ্যক্ষ তার কার্যালয়ে তালা লাগিয়ে কলেজ ত্যাগ করেন। তারপর থেকে অধ্যক্ষের কক্ষটি তালাবদ্ধ ছিল।
তিন বছর পর খোলা হলো চাটমোহর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. মিজানুর রহমানের বন্ধ কার্যালয়। আজ সোমবার দুপুরে অধ্যক্ষের কার্যালয়ের তালা কাটা হয়। তালা কেটে দরজা খুলে ভেতরে ঢোকেন শিক্ষক-কর্মচারীরা।
এ সময় চাটমোহর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. মমতাজ মহল, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মগরেব আলী, একাডেমিক সুপারভাইজার গোলাম মোস্তফা, কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো আব্দুল মজিদ, থানার এসআই মশিউর রহমানসহ সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা মমতাজ মহল উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীদের নিয়ে সভা করেন।
সভায় বলা হয়, ৩ বছর যাবত অধ্যক্ষের কক্ষটি তালাবদ্ধ থাকায় সকল শিক্ষকের জাতীয়করণ ও আত্মীকরণসহ কলেজের কার্যক্রম চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এ সময় সকল শিক্ষক-কর্মচারী তালা ভেঙে ফেলা অথবা খোলার পক্ষে মতামত দেন। একইসাথে তারা প্রত্যেকে একটি করে সম্মতিপত্রে স্বাক্ষর করেন।
সম্মতিপত্রে শিক্ষক-কর্মচারীরা উল্লেখ করেন, তালা খোলার কারণে কোনো প্রকার জটিলতা বা আইনি সমস্যা হলে তারা যেকোন পরিস্থিতি মোকাবেলা করবেন। তালা খোলার পর ইউএনও, পুলিশসহ অন্যদের উপস্থিতিতে অধ্যক্ষের কক্ষে থাকা কম্পিউটার, টেলিভিশন, এসিসহ সকল জিনিসি ও কাগজপত্রের সিজার লিস্ট করা হয়। তালা খোলার পর উপস্থিত শতাধিক শিক্ষক-কর্মচারী আনন্দ প্রকাশ করেন।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. মমতাজ মহল বলেন, ‘মামলা-মোকদ্দমাসহ নানা সমস্যার কারণে কলেজ অধ্যক্ষ ৩ বছর আগে তার কার্যালয়ে তালা লাগিয়ে চলে যান। অধ্যক্ষের কক্ষে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রয়েছে। এ কারণে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে সকল শিক্ষক-কর্মচারীদের সিদ্ধান্তে তালা খোলা হলো।’
প্রসঙ্গত, চাটমোহর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. মিজানুর রহমান দায়িত্ব গ্রহণ করার পর থেকেই শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ থেকে শুরু করে দূর্নীতি ও নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়েন। এনিয়ে শিক্ষকদের সাথে তার বিরোধ সৃষ্টি হয়। আদালতে মামলা হলে অধ্যক্ষ হাজতে থাকেন। ৩ বছর আগে অধ্যক্ষ তার কার্যালয়ে তালা লাগিয়ে কলেজ ত্যাগ করেন। তারপর থেকে অধ্যক্ষের কক্ষটি তালাবদ্ধ ছিল।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৪ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৪ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৪ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৪ ঘণ্টা আগে