চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
১৯ মাসের যমজ শিশু আরিশা ও আনিশাকে শ্বশুরবাড়িতে রেখে তাদের মা চার মাস আগে চলে যান বাবার বাড়ি। এর পর থেকে তাদের বাবাও নিরুদ্দেশ। এমন পরিস্থিতিতে চার মাস শিশুদের দেখভাল করার একপর্যায়ে সমাজসেবা অধিদপ্তরের অধীনে শিশু সুরক্ষার জরুরি নম্বর ১০৯৮ কল দিয়ে সহায়তা চান শিশুদের দাদি রুমালী বেগম (৫৮)।
অবশেষে আজ সোমবার ওই যমজ শিশুদের সমাজসেবা পরিচালিত সিএসপিবি প্রকল্পের কেস ম্যানেজমেন্টের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। সেই সঙ্গে শিশুদের জন্য বিভিন্ন উপহারসামগ্রীসহ নগদ আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়।
এ ঘটনা ঘটেছে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার কানসাট বালুচর গ্রামে।
শিবগঞ্জ উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা কাঞ্চন কুমার দাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিতে প্রতি মাসে দুই হাজার টাকা দেওয়া হবে। এ ছাড়া শুকনো খাবার সরবরাহ করা হবে। তাদের সেবা নিশ্চিতে সমাজসেবা মাঠ সুপারভাইজার তদারকি করবেন।’
উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, তিন বছর আগে উপজেলার চককীর্তি ইউনিয়নের কানসাট বালুচর গ্রামের আবদুল আওয়ালের সঙ্গে চক নাধড়া গ্রামের তাজরিন খাতুনের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। চার মাস আগে পারিবারিক কলহের জেরে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের অগোচরে যমজ শিশু রেখে বাবার বাড়ি চলে যান মা তাজরিন বেগম। এর পর থেকে সন্তানদের আর কোনো খোঁজ নেননি তাজরিন বেগম। ওই ঘটনার পর থেকে শিশুদের বাবা আবদুল আওয়ালও নিরুদ্দেশ। পরে যমজ শিশুদের নিয়ে বিপাকে পড়েন দাদি রুমালী বেগম।
গত বৃহস্পতিবার ১০৯৮ নম্বরে কল দিয়ে সহায়তা চাইলে গতকাল রোববার সমাজকর্মী সেনাউল ইসলাম ওই বাড়িতে গিয়ে বিভিন্ন খোঁজখবর নিয়ে সমাজসেবা কার্যালয়ে ডেকে নেন। আজ শিশুদের সার্বিক বিষয়াবলি বিবেচনা করে সমাজসেবা পরিচালিত সিএসপিবি প্রকল্পের কেস ম্যানেজমেন্টের আওতায় নিয়ে আসা হয়।
পরে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিয়ে যমজ শিশুদের (আরিশা ও আনিশা) দাদির দায়িত্বে রাখেন ইউএনও এবং উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা। সঙ্গে দেওয়া হয় বিভিন্ন উপহারসামগ্রী ও নগদ অর্থ। একই সঙ্গে আরিশা ও আনিশার দেখভালের জন্য প্রতি মাসে দুই হাজার টাকা দেওয়া হবে বলে জানানো হয়।
ইউএনও আবুল হায়াত বলেন, ‘পারিবারিক কলহের কারণে যমজ শিশুরা সেবাযত্ন থেকে বঞ্চিত ছিল। বর্তমানে কিছুটা হলেও শিশুদের সেবা নিশ্চিত হবে। পরিবারই হোক তাদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা কাঞ্চন কুমার দাস, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম ও সিনিয়র সাংবাদিক আহসান হাবিব প্রমুখ।
১৯ মাসের যমজ শিশু আরিশা ও আনিশাকে শ্বশুরবাড়িতে রেখে তাদের মা চার মাস আগে চলে যান বাবার বাড়ি। এর পর থেকে তাদের বাবাও নিরুদ্দেশ। এমন পরিস্থিতিতে চার মাস শিশুদের দেখভাল করার একপর্যায়ে সমাজসেবা অধিদপ্তরের অধীনে শিশু সুরক্ষার জরুরি নম্বর ১০৯৮ কল দিয়ে সহায়তা চান শিশুদের দাদি রুমালী বেগম (৫৮)।
অবশেষে আজ সোমবার ওই যমজ শিশুদের সমাজসেবা পরিচালিত সিএসপিবি প্রকল্পের কেস ম্যানেজমেন্টের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। সেই সঙ্গে শিশুদের জন্য বিভিন্ন উপহারসামগ্রীসহ নগদ আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়।
এ ঘটনা ঘটেছে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার কানসাট বালুচর গ্রামে।
শিবগঞ্জ উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা কাঞ্চন কুমার দাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিতে প্রতি মাসে দুই হাজার টাকা দেওয়া হবে। এ ছাড়া শুকনো খাবার সরবরাহ করা হবে। তাদের সেবা নিশ্চিতে সমাজসেবা মাঠ সুপারভাইজার তদারকি করবেন।’
উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, তিন বছর আগে উপজেলার চককীর্তি ইউনিয়নের কানসাট বালুচর গ্রামের আবদুল আওয়ালের সঙ্গে চক নাধড়া গ্রামের তাজরিন খাতুনের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। চার মাস আগে পারিবারিক কলহের জেরে শ্বশুরবাড়ির লোকজনের অগোচরে যমজ শিশু রেখে বাবার বাড়ি চলে যান মা তাজরিন বেগম। এর পর থেকে সন্তানদের আর কোনো খোঁজ নেননি তাজরিন বেগম। ওই ঘটনার পর থেকে শিশুদের বাবা আবদুল আওয়ালও নিরুদ্দেশ। পরে যমজ শিশুদের নিয়ে বিপাকে পড়েন দাদি রুমালী বেগম।
গত বৃহস্পতিবার ১০৯৮ নম্বরে কল দিয়ে সহায়তা চাইলে গতকাল রোববার সমাজকর্মী সেনাউল ইসলাম ওই বাড়িতে গিয়ে বিভিন্ন খোঁজখবর নিয়ে সমাজসেবা কার্যালয়ে ডেকে নেন। আজ শিশুদের সার্বিক বিষয়াবলি বিবেচনা করে সমাজসেবা পরিচালিত সিএসপিবি প্রকল্পের কেস ম্যানেজমেন্টের আওতায় নিয়ে আসা হয়।
পরে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিয়ে যমজ শিশুদের (আরিশা ও আনিশা) দাদির দায়িত্বে রাখেন ইউএনও এবং উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা। সঙ্গে দেওয়া হয় বিভিন্ন উপহারসামগ্রী ও নগদ অর্থ। একই সঙ্গে আরিশা ও আনিশার দেখভালের জন্য প্রতি মাসে দুই হাজার টাকা দেওয়া হবে বলে জানানো হয়।
ইউএনও আবুল হায়াত বলেন, ‘পারিবারিক কলহের কারণে যমজ শিশুরা সেবাযত্ন থেকে বঞ্চিত ছিল। বর্তমানে কিছুটা হলেও শিশুদের সেবা নিশ্চিত হবে। পরিবারই হোক তাদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা কাঞ্চন কুমার দাস, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম ও সিনিয়র সাংবাদিক আহসান হাবিব প্রমুখ।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের নো ম্যান্স ল্যান্ডে মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠীর বসানো স্থলমাইন বিস্ফোরণে আরেক বাংলাদেশি তরুণের পা উড়ে গেছে। আজ রোববার (২২ জুন) দুপুর দেড়টার দিকে সীমান্তের ৪৪ পিলারের ৩০ গজ পূর্বে সাপমারাঝিরি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডি থানার প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে করা মামলায় জব্দ থাকা মোবাইল ফোন, আইপ্যাড ও পাসপোর্ট নিজের জিম্মায় নেওয়ার জন্য আবেদন করেছেন মডেল মেঘনা আলম। আজ রোববার (২২ জুন) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এই আবেদন করেন তিনি।
১৭ মিনিট আগেজানতে চাইলে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. পারভেজ সাজ্জাদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, কিছু শিক্ষার্থী পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে বোর্ডের সামনে অবস্থান করেছিল।
২০ মিনিট আগে২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় চাকরিচ্যুত ও কারাবন্দী হওয়া বিডিআর সদস্যের মুক্তি ও পুনর্বাসনের দাবিতে ‘মার্চ ফর সচিবালয়’ কর্মসূচি পালন করেন বহিষ্কৃত ও কারাবন্দী বিডিআর সদস্যদের সন্তানেরা। আজ রোববার (২২ জুন) রাজধানীর জাতীয় শহীদ মিনার থেকে এই কর্মসূচি শুরু করেন তাঁরা।
২১ মিনিট আগে