নাটোর প্রতিনিধি
নাটোরের সিনিয়র সাংবাদিক বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার নবীউর রহমান পিপলু ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকার এ এম জেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
নবীউর রহমান পিপলু দীর্ঘদিন ধরে ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন। জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি সাংবাদিকতায় সক্রিয় ছিলেন। তিনি একুশে টেলিভিশন ও দৈনিক সমকালের নাটোর প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছিলেন।
জানা গেছে, নবীউর রহমান পিপলু কয়েক মাস ধরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হেমাটোলজির বিভাগীয় প্রধান রক্তরোগ ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. এম মুর্শেদ জামান মিঞার অধীনে চিকিৎসাধীন ছিলেন। ৪ মে গুরুতর অসুস্থ অবস্থা ঢাকায় ভর্তি হন তিনি। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় গত সোমবার রাতে তাঁকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। আজ সকালে তিনি মারা যান।
পিপলুর ছোট ভাই নাইমুর রহমান রনি বলেন, ‘বড় ভাই আজ সকাল সাড়ে ১০টায় এ এম জেড হাসপাতালে মারা গেছেন। তিনি ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন। বোনম্যারো-সংক্রান্ত জটিলতা ছিল তার। আমাদের ভাইদের মাঝে পিপলু ভাই সবার বড় ছিলেন। বাড়িতে তাঁর স্ত্রী রয়েছেন। তাঁর কোনো সন্তান নেই। আমরাই ছিলাম তাঁর সন্তানের মতো। আজই তাঁকে নাটোরে নিয়ে নিজ গ্রামে জানাজা শেষে দাফন করা হবে।’
জানা গেছে, সাংবাদিক নবীউর রহমান পিপলু ১৯৫৭ সালের ১০ জানুয়ারি বগুড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালে ভারতে প্রশিক্ষণ গ্রহণ শেষে মহান মুক্তিযুদ্ধ অংশগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মরহুম আব্দুর রশিদের চাকরির সুবাদে তিনি সপরিবারে নাটোরে আসেন। ১৯৮১ সালে দৈনিক জনতা পত্রিকার মাধ্যমে সাংবাদিকতা শুরু করেন নবীউর রহমান পিপলু। তিনি নিঃসন্তান ছিলেন। একুশে টেলিভিশনের জন্মলগ্ন থেকে শুরু করে শেষনিশ্বাস পর্যন্ত তিনি নাটোর প্রতিনিধির দায়িত্ব পালন করেন। সর্বশেষ তিনি একুশে টেলিভিশন ও দৈনিক সমকালের নাটোর প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
নাটোরের সিনিয়র সাংবাদিক বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার নবীউর রহমান পিপলু ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকার এ এম জেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
নবীউর রহমান পিপলু দীর্ঘদিন ধরে ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন। জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি সাংবাদিকতায় সক্রিয় ছিলেন। তিনি একুশে টেলিভিশন ও দৈনিক সমকালের নাটোর প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছিলেন।
জানা গেছে, নবীউর রহমান পিপলু কয়েক মাস ধরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হেমাটোলজির বিভাগীয় প্রধান রক্তরোগ ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. এম মুর্শেদ জামান মিঞার অধীনে চিকিৎসাধীন ছিলেন। ৪ মে গুরুতর অসুস্থ অবস্থা ঢাকায় ভর্তি হন তিনি। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় গত সোমবার রাতে তাঁকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। আজ সকালে তিনি মারা যান।
পিপলুর ছোট ভাই নাইমুর রহমান রনি বলেন, ‘বড় ভাই আজ সকাল সাড়ে ১০টায় এ এম জেড হাসপাতালে মারা গেছেন। তিনি ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন। বোনম্যারো-সংক্রান্ত জটিলতা ছিল তার। আমাদের ভাইদের মাঝে পিপলু ভাই সবার বড় ছিলেন। বাড়িতে তাঁর স্ত্রী রয়েছেন। তাঁর কোনো সন্তান নেই। আমরাই ছিলাম তাঁর সন্তানের মতো। আজই তাঁকে নাটোরে নিয়ে নিজ গ্রামে জানাজা শেষে দাফন করা হবে।’
জানা গেছে, সাংবাদিক নবীউর রহমান পিপলু ১৯৫৭ সালের ১০ জানুয়ারি বগুড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালে ভারতে প্রশিক্ষণ গ্রহণ শেষে মহান মুক্তিযুদ্ধ অংশগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মরহুম আব্দুর রশিদের চাকরির সুবাদে তিনি সপরিবারে নাটোরে আসেন। ১৯৮১ সালে দৈনিক জনতা পত্রিকার মাধ্যমে সাংবাদিকতা শুরু করেন নবীউর রহমান পিপলু। তিনি নিঃসন্তান ছিলেন। একুশে টেলিভিশনের জন্মলগ্ন থেকে শুরু করে শেষনিশ্বাস পর্যন্ত তিনি নাটোর প্রতিনিধির দায়িত্ব পালন করেন। সর্বশেষ তিনি একুশে টেলিভিশন ও দৈনিক সমকালের নাটোর প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
১ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
১ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
১ ঘণ্টা আগে