পাবনা প্রতিনিধি
দাড়ি-টুপি ও পাঞ্জাবি পরা দেখে ছাত্রশিবির সন্দেহে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের সভাপতিসহ নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের পর তাঁদের পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে ছাত্রলীগ ও পাবিপ্রবি প্রশাসন। শিক্ষার্থীদের মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছে তাঁরা। কিন্তু পুলিশ বলছে, তাঁদের আহত অবস্থায় পাওয়া গেছে।
গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আবাসিক হলে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে গুরুতর একজনকে পুলিশি পাহারায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকি দুজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে থানা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
নির্যাতনের শিকার শিক্ষার্থীরা হলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের মাস্টার্স শেষ বর্ষের গোলাম রহমান জয় (২৫), ইংরেজি বিভাগের অনার্স চতুর্থ বর্ষের আসাদুল ইসলাম (২৩) এবং ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ট্রিপল ই) বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আজিজুল হক (২৩)।
এঁদের মধ্যে আসাদুল ইসলাম ও আজিজুল হককে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে থানা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে, আর গোলাম রহমানের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁকে পুলিশি পাহারায় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তিন শিক্ষার্থীর মধ্যে আসাদুলের বাড়ি পাবনার আটঘরিয়া উপজেলার ষাটগাছা গ্রামে। আজিজুল হকের বাড়ি নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার নগর গ্রামে। আর গোলাম রহমানের বাড়ি কুষ্টিয়ার মিরপুরে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন গোলাম রহমান এবং থানা হেফাজতে থাকা আসাদুল ও আজিজুল জানান, তারাবিহর নামাজের পর তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন। এ সময় ছাত্রলীগের ১০-১২ জন কর্মী তাঁদের কাছে এসে দাঁড়ি, টুপি আর পাঞ্জাবি পরা দেখে শিবির কি না জানতে চান। পরে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা তাঁদের ধরে হলে নিয়ে যান। এ সময় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফরিদুল ইসলাম বাবুর নেতৃত্বে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা তাঁদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে নিয়ে যান। সেখানে তিনটি আলাদা কক্ষে তাঁদের নিয়ে স্ট্যাম্প, রড, হকিস্টিক, হাতুড়ি, জিআই পাইপ, তালা, প্লাসসহ দেশীয় অস্ত্র দিয়ে মারধর করেন। নির্যাতনের একপর্যায়ে ছাত্রশিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ততার বিষয়ে জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি কাগজে লিখিত নিয়ে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেন।
মারধরের শিকার আসাদুল ইসলাম বলেন, ‘ছাত্রলীগের সভাপতি ফরিদুল ইসলাম বাবুর নেতৃত্বে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা দাড়ি-টুপি থাকায় আমাদের বিভিন্ন হুমকি দিচ্ছিলেন। পরে আমাদের হলে নিয়ে গিয়ে তিন রুমে তিনজনকে নির্যাতন করা হয়। আমরা শিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ত নই, আমরা সাধারণ শিক্ষার্থী। আমাদের অপরাধ আমরা নামাজ-রোজা করি, দাড়ি-টুপি আছে। এ জন্য জোর করেই আমাদের শিবিরকর্মী বানিয়েছে।’
ছেলে আটকের খবর শুনে আজ বুধবার দুপুরে সদর থানায় আসেন আসাদুল ইসলামের বাবা আবুল কালাম। তিনি গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, ‘আমি গরিব মানুষ। অটোরিকশা চালিয়ে ছেলেকে লেখাপড়ার খরচ চালাচ্ছি। আমার ছেলে কখনো শিবির করেনি। মিথ্যা অভিযোগ দেওয়া হচ্ছে আমার ছেলের নামে।’
এ বিষয়ে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. কামাল হোসেন বলেন, ‘বেশ কয়েকজন শিবিরকর্মী ক্যাম্পাসে গোপন বৈঠক করছিল। এ সময় তাদের আটক করে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। খবর পেয়ে আমরা তাদের উদ্ধার করে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছি। তাদের কাছে বিভিন্ন রকম শিবিরের নোটবুক ছিল। কোনো ধরনের মারধর করা হয়নি। সম্পূর্ণ অক্ষত অবস্থায় তাদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। নির্যাতনের বিষয়ে আমরা কিছু জানি না।’
একই সুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা নাজমুল হোসেনের। তিনি বলেন, ‘প্রক্টর ড. কামাল হোসেনের মাধ্যমে খবর পেয়ে আমি ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। পরে ওই শিক্ষার্থীদের আটক অবস্থায় দেখি। তাদের কাছে থেকে শিবিরের রিপোর্ট বই, ব্যক্তিগত ডায়েরি এবং কিছু মোবাইল ফোন ও সিম উদ্ধার করা হয়। পুলিশের কাছে সোপর্দের আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের কোনো নির্যাতন করা হয়নি।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্ট ড. ওমর ফারুক বলেন, ‘প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টার ফোন পেয়ে হলে এসে ওই শিক্ষার্থীদের দেখতে পাই। তারা আমার হলের শিক্ষার্থী নয়, ক্যাম্পাসের বাইরে থাকে। তারা নিজেরা শিবির বলে স্বীকারোক্তি দিলে পুলিশে সোপর্দ করা হয়। এখানে ছাত্রলীগ মারধর করেছে কি না জানি না।’
এ বিষয়ে পাবনার পুলিশ সুপার আকবর আলী মুনসী বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে আহত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করেছি। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আর নির্যাতিতরা যদি অভিযোগ দেয়, তাহলে তদন্ত করে অবশ্যই আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছে তাঁদের মারধর করা হয়নি, সম্পূর্ণ সুস্থ অবস্থায় তাঁদের পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে। তাহলে ওই তিন শিক্ষার্থী কীভাবে আহত হলেন জানতে চাইলে পুলিশ সুপার বলেন, ‘এটা সাধারণ একটা ব্যাপার। আমরা তাঁদের আহত অবস্থায় পেয়েছি। তাঁরা কীভাবে আহত হয়েছেন, কারা মারধর করেছে, সেটি ওই শিক্ষার্থীদের জিজ্ঞাসা করলেই সব বেরিয়ে আসবে।’
দাড়ি-টুপি ও পাঞ্জাবি পরা দেখে ছাত্রশিবির সন্দেহে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের সভাপতিসহ নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের পর তাঁদের পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে ছাত্রলীগ ও পাবিপ্রবি প্রশাসন। শিক্ষার্থীদের মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছে তাঁরা। কিন্তু পুলিশ বলছে, তাঁদের আহত অবস্থায় পাওয়া গেছে।
গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আবাসিক হলে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে গুরুতর একজনকে পুলিশি পাহারায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকি দুজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে থানা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
নির্যাতনের শিকার শিক্ষার্থীরা হলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের মাস্টার্স শেষ বর্ষের গোলাম রহমান জয় (২৫), ইংরেজি বিভাগের অনার্স চতুর্থ বর্ষের আসাদুল ইসলাম (২৩) এবং ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ট্রিপল ই) বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আজিজুল হক (২৩)।
এঁদের মধ্যে আসাদুল ইসলাম ও আজিজুল হককে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে থানা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে, আর গোলাম রহমানের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁকে পুলিশি পাহারায় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তিন শিক্ষার্থীর মধ্যে আসাদুলের বাড়ি পাবনার আটঘরিয়া উপজেলার ষাটগাছা গ্রামে। আজিজুল হকের বাড়ি নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার নগর গ্রামে। আর গোলাম রহমানের বাড়ি কুষ্টিয়ার মিরপুরে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন গোলাম রহমান এবং থানা হেফাজতে থাকা আসাদুল ও আজিজুল জানান, তারাবিহর নামাজের পর তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বসে আড্ডা দিচ্ছিলেন। এ সময় ছাত্রলীগের ১০-১২ জন কর্মী তাঁদের কাছে এসে দাঁড়ি, টুপি আর পাঞ্জাবি পরা দেখে শিবির কি না জানতে চান। পরে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা তাঁদের ধরে হলে নিয়ে যান। এ সময় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফরিদুল ইসলাম বাবুর নেতৃত্বে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা তাঁদের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে নিয়ে যান। সেখানে তিনটি আলাদা কক্ষে তাঁদের নিয়ে স্ট্যাম্প, রড, হকিস্টিক, হাতুড়ি, জিআই পাইপ, তালা, প্লাসসহ দেশীয় অস্ত্র দিয়ে মারধর করেন। নির্যাতনের একপর্যায়ে ছাত্রশিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ততার বিষয়ে জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি কাগজে লিখিত নিয়ে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেন।
মারধরের শিকার আসাদুল ইসলাম বলেন, ‘ছাত্রলীগের সভাপতি ফরিদুল ইসলাম বাবুর নেতৃত্বে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা দাড়ি-টুপি থাকায় আমাদের বিভিন্ন হুমকি দিচ্ছিলেন। পরে আমাদের হলে নিয়ে গিয়ে তিন রুমে তিনজনকে নির্যাতন করা হয়। আমরা শিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ত নই, আমরা সাধারণ শিক্ষার্থী। আমাদের অপরাধ আমরা নামাজ-রোজা করি, দাড়ি-টুপি আছে। এ জন্য জোর করেই আমাদের শিবিরকর্মী বানিয়েছে।’
ছেলে আটকের খবর শুনে আজ বুধবার দুপুরে সদর থানায় আসেন আসাদুল ইসলামের বাবা আবুল কালাম। তিনি গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, ‘আমি গরিব মানুষ। অটোরিকশা চালিয়ে ছেলেকে লেখাপড়ার খরচ চালাচ্ছি। আমার ছেলে কখনো শিবির করেনি। মিথ্যা অভিযোগ দেওয়া হচ্ছে আমার ছেলের নামে।’
এ বিষয়ে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. কামাল হোসেন বলেন, ‘বেশ কয়েকজন শিবিরকর্মী ক্যাম্পাসে গোপন বৈঠক করছিল। এ সময় তাদের আটক করে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। খবর পেয়ে আমরা তাদের উদ্ধার করে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছি। তাদের কাছে বিভিন্ন রকম শিবিরের নোটবুক ছিল। কোনো ধরনের মারধর করা হয়নি। সম্পূর্ণ অক্ষত অবস্থায় তাদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। নির্যাতনের বিষয়ে আমরা কিছু জানি না।’
একই সুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা নাজমুল হোসেনের। তিনি বলেন, ‘প্রক্টর ড. কামাল হোসেনের মাধ্যমে খবর পেয়ে আমি ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। পরে ওই শিক্ষার্থীদের আটক অবস্থায় দেখি। তাদের কাছে থেকে শিবিরের রিপোর্ট বই, ব্যক্তিগত ডায়েরি এবং কিছু মোবাইল ফোন ও সিম উদ্ধার করা হয়। পুলিশের কাছে সোপর্দের আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের কোনো নির্যাতন করা হয়নি।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্ট ড. ওমর ফারুক বলেন, ‘প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টার ফোন পেয়ে হলে এসে ওই শিক্ষার্থীদের দেখতে পাই। তারা আমার হলের শিক্ষার্থী নয়, ক্যাম্পাসের বাইরে থাকে। তারা নিজেরা শিবির বলে স্বীকারোক্তি দিলে পুলিশে সোপর্দ করা হয়। এখানে ছাত্রলীগ মারধর করেছে কি না জানি না।’
এ বিষয়ে পাবনার পুলিশ সুপার আকবর আলী মুনসী বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে আহত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করেছি। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আর নির্যাতিতরা যদি অভিযোগ দেয়, তাহলে তদন্ত করে অবশ্যই আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছে তাঁদের মারধর করা হয়নি, সম্পূর্ণ সুস্থ অবস্থায় তাঁদের পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে। তাহলে ওই তিন শিক্ষার্থী কীভাবে আহত হলেন জানতে চাইলে পুলিশ সুপার বলেন, ‘এটা সাধারণ একটা ব্যাপার। আমরা তাঁদের আহত অবস্থায় পেয়েছি। তাঁরা কীভাবে আহত হয়েছেন, কারা মারধর করেছে, সেটি ওই শিক্ষার্থীদের জিজ্ঞাসা করলেই সব বেরিয়ে আসবে।’
নতুন এমপিওভুক্তির জন্য সম্প্রতি ১৫২টি আবেদন পড়েছে। এগুলো প্রথমে পরিচালক মোহা. আছাদুজ্জামানের কাছে দাখিল হয়। এর মধ্যে ত্রুটিপূর্ণ ৪৭টি ফাইল প্রথমেই বাতিল হয়। এরপর পরিচালক আছাদুজ্জামান ১০৫টি ফাইল সহকারী পরিচালক আলমাস উদ্দিনের কাছে পাঠান। আলমাস উদ্দিন এসব ফাইল দেখে ডিডি আলমগীর কবিরের কাছে পাঠিয়েছেন,
৩ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের সিঙ্গাইরে তৃতীয় শ্রেণির এক ছাত্রীকে উত্ত্যক্ত করায় থানায় অভিযোগ করেন স্বজনেরা। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ওই ছাত্রীর নানাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে উপজেলার জয়মন্টপ ইউনিয়নের রায়দক্ষিণ গ্রামে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আজগর আলী (৬০) রায়দক্ষিণ গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। তিনি এলাকায়
১৮ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় এক যুবককে প্রাইভেটকারে তুলে অপহরণের ঘটনার ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর প্রাইভেটকারসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. হাসানুজ্জামান শাওন (৩৬) ও মো. আমির হোসেন (৩২)। দুজনকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১৯ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর গুলশানে ভ্যানচালক জব্বার আলী হাওলাদারকে হত্যাচেষ্টা মামলায় ছোট পর্দার অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিককে ৭ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্যাহ এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
৩৩ মিনিট আগে