নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অষ্টম পর্বের বিদায়ী শিক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার নামে তাদের কাছ থেকে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের চাঁদা তোলা বন্ধ হয়েছে। উত্তেজনার মধ্যে আজ মঙ্গলবার সকালে ক্যাম্পাসে পুলিশ মোতায়েন করা হলে চাঁদাবাজি বন্ধ হয়ে যায়।
এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা ক্যাম্পাসে মানববন্ধন করেছে। সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ‘চাঁদা আদায়ের’ খবর গণমাধ্যমে প্রকাশের প্রতিবাদে জানিয়েছে তারা। মানববন্ধন থেকে ছাত্রলীগকে নিয়ে গণমাধ্যমে ‘অপপ্রচার’ চলছে বলে অভিযোগ করা হয়।
এর আগে গত সোমবার সকাল থেকে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং (ইন্টার্নশিপ) ভাতা ও জামানতের টাকা দেওয়া শুরু হয়। শিক্ষার্থীরা সবাই ইন্টার্নশিপের ১৩ হাজার ও জামানত রাখা ৪০০ টাকা করে ফেরত পাচ্ছেন। কিন্তু প্রতিষ্ঠান থেকে সেই টাকা হাতে পাওয়ার পর বিদায়ী শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে এক হাজার টাকা করে আদায় শুরু করেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এ জন্য তারা চেয়ার-টেবিল পেতে বসেন। তারা একটি ফরমে নাম লিখিয়ে এই টাকা নিচ্ছিলেন। তবে এ আয়োজনের বিষয়ে পলিটেকনিক কর্তৃপক্ষের কোন সম্মতি ছিল না। তারপরেও প্রথম দিন তিন বিভাগের অন্তত ১০০ শিক্ষার্থীর কাছ থেকে প্রায় তিন লাখ টাকা তোলা হয়। এ ঘটনায় গত সোমবার বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর প্রকাশ হলে গতকাল থেকে টাকা তোলা বন্ধ করে ছাত্রলীগ।
অনেক শিক্ষার্থী আশঙ্কা করে বলেন, ‘এই টাকায় কোনো অনুষ্ঠানই হবে না। টাকা ভাগ-বাঁটোয়ারা হয়ে যাবে।’
এ বিষয়ে পলিটেকনিক ছাত্রলীগের সভাপতি মো. জীহান মঙ্গলবার বলেন, ‘আমরা টাকা তুলছিলাম না। ক্যাম্পাসের ছেলেরাই টাকা তুলছিল। তারা আমাদের বলেছিল, আমরা যেন তাদের সঙ্গে থাকি, সাহায্য করি। কিন্তু ছাত্রলীগ টাকা তুলছে বলে পত্রিকায় নিউজ এসেছে। এর প্রতিবাদে আমরা মানববন্ধন করেছি। পাশাপাশি টাকা তুলতে নিষেধ করে দিয়েছি। যে তিন বিভাগের টাকা তোলা হয়েছে, তাদের নিয়ে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান যেন করা হয় সেটাও বলে দিয়েছি।’
জীহান দাবি করেন, বিদায়ী শিক্ষার্থী হিসেবে তিনি নিজেও এক হাজার টাকা দিয়ে ফরম পূরণ করেছেন। তবে জীহানের ফরমে ‘আনপেইড’ লেখা দেখা গেছে। এ বিষয়ে জীহান বলেন, ‘আমি টাকা দিয়েছি। কিন্তু তারা খেয়াল করেনি। তাই আনপেইড লিখে রেখেছিল।’
পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ মুহম্মদ আব্দুর রশীদ মল্লিক বলেন, ‘এভাবে টাকা তুলে বিদায় সংবর্ধনা দেওয়ার ব্যাপারে আমাদের বিন্দুমাত্র সম্মতি নেই। তারপরেও ছাত্রলীগের ছেলেরা একটা ফরম তৈরি করে টাকা তুলতে শুরু করে। তারা যেন টাকা তুলতে না পারে সে জন্য আমরা পুলিশ চেয়েছিলাম। প্রথম দিন পুলিশ এসে কিছু সময় পরে চলে যায়। তাই তারা টাকা তোলে। দ্বিতীয় দিন আবার পুলিশ ডেকেছি। যতক্ষণ টাকা বিতরণ চলেছে, ততক্ষণই পুলিশ ছিল। তাই এ দিন তারা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা তুলতে পারেনি।’
রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অষ্টম পর্বের বিদায়ী শিক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার নামে তাদের কাছ থেকে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের চাঁদা তোলা বন্ধ হয়েছে। উত্তেজনার মধ্যে আজ মঙ্গলবার সকালে ক্যাম্পাসে পুলিশ মোতায়েন করা হলে চাঁদাবাজি বন্ধ হয়ে যায়।
এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা ক্যাম্পাসে মানববন্ধন করেছে। সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ‘চাঁদা আদায়ের’ খবর গণমাধ্যমে প্রকাশের প্রতিবাদে জানিয়েছে তারা। মানববন্ধন থেকে ছাত্রলীগকে নিয়ে গণমাধ্যমে ‘অপপ্রচার’ চলছে বলে অভিযোগ করা হয়।
এর আগে গত সোমবার সকাল থেকে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং (ইন্টার্নশিপ) ভাতা ও জামানতের টাকা দেওয়া শুরু হয়। শিক্ষার্থীরা সবাই ইন্টার্নশিপের ১৩ হাজার ও জামানত রাখা ৪০০ টাকা করে ফেরত পাচ্ছেন। কিন্তু প্রতিষ্ঠান থেকে সেই টাকা হাতে পাওয়ার পর বিদায়ী শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে এক হাজার টাকা করে আদায় শুরু করেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এ জন্য তারা চেয়ার-টেবিল পেতে বসেন। তারা একটি ফরমে নাম লিখিয়ে এই টাকা নিচ্ছিলেন। তবে এ আয়োজনের বিষয়ে পলিটেকনিক কর্তৃপক্ষের কোন সম্মতি ছিল না। তারপরেও প্রথম দিন তিন বিভাগের অন্তত ১০০ শিক্ষার্থীর কাছ থেকে প্রায় তিন লাখ টাকা তোলা হয়। এ ঘটনায় গত সোমবার বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর প্রকাশ হলে গতকাল থেকে টাকা তোলা বন্ধ করে ছাত্রলীগ।
অনেক শিক্ষার্থী আশঙ্কা করে বলেন, ‘এই টাকায় কোনো অনুষ্ঠানই হবে না। টাকা ভাগ-বাঁটোয়ারা হয়ে যাবে।’
এ বিষয়ে পলিটেকনিক ছাত্রলীগের সভাপতি মো. জীহান মঙ্গলবার বলেন, ‘আমরা টাকা তুলছিলাম না। ক্যাম্পাসের ছেলেরাই টাকা তুলছিল। তারা আমাদের বলেছিল, আমরা যেন তাদের সঙ্গে থাকি, সাহায্য করি। কিন্তু ছাত্রলীগ টাকা তুলছে বলে পত্রিকায় নিউজ এসেছে। এর প্রতিবাদে আমরা মানববন্ধন করেছি। পাশাপাশি টাকা তুলতে নিষেধ করে দিয়েছি। যে তিন বিভাগের টাকা তোলা হয়েছে, তাদের নিয়ে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান যেন করা হয় সেটাও বলে দিয়েছি।’
জীহান দাবি করেন, বিদায়ী শিক্ষার্থী হিসেবে তিনি নিজেও এক হাজার টাকা দিয়ে ফরম পূরণ করেছেন। তবে জীহানের ফরমে ‘আনপেইড’ লেখা দেখা গেছে। এ বিষয়ে জীহান বলেন, ‘আমি টাকা দিয়েছি। কিন্তু তারা খেয়াল করেনি। তাই আনপেইড লিখে রেখেছিল।’
পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ মুহম্মদ আব্দুর রশীদ মল্লিক বলেন, ‘এভাবে টাকা তুলে বিদায় সংবর্ধনা দেওয়ার ব্যাপারে আমাদের বিন্দুমাত্র সম্মতি নেই। তারপরেও ছাত্রলীগের ছেলেরা একটা ফরম তৈরি করে টাকা তুলতে শুরু করে। তারা যেন টাকা তুলতে না পারে সে জন্য আমরা পুলিশ চেয়েছিলাম। প্রথম দিন পুলিশ এসে কিছু সময় পরে চলে যায়। তাই তারা টাকা তোলে। দ্বিতীয় দিন আবার পুলিশ ডেকেছি। যতক্ষণ টাকা বিতরণ চলেছে, ততক্ষণই পুলিশ ছিল। তাই এ দিন তারা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে টাকা তুলতে পারেনি।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে