আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার রেলওয়ে জংশন স্টেশনে প্রায় অর্ধশতাধিক যাত্রী রেখেই বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ট্রেন ছেড়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ সোমবার সকালে এ ঘটনা ঘটে। এতে ভোগান্তিতে পড়তে হয় ট্রেনটির যাত্রীদের।
আজ নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টা পর চিলাহাটি থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ট্রেন এসেছিল সান্তাহার জংশন স্টেশনে। ট্রেনে যাত্রীদের চাপ থাকায় ও ট্রেনটি প্রায় এক ঘণ্টা বিলম্বে আসায় প্ল্যাটফর্মে যাত্রীদের ওঠা নামার জন্য পাঁচ মিনিট ট্রেন দাঁড়ানোর নির্ধারিত সময় থাকলেও ট্রেনটি পাঁচ মিনিট না দাঁড়ানোয় ট্রেনে যাত্রী উঠতে পারেনি।
আনিকা তাবাসসুম নামের রাজশাহী সরকারি কলেজের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমি রাজশাহীতে যাওয়ার জন্য বরেন্দ্র ট্রেনের টিকিট কেটে প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছিলাম ট্রেনের জন্য। ট্রেনটি আসার পর যাত্রীদের চাপ অনেক বেশি ছিল, ভেতরের যাত্রী নামা এবং নতুন যাত্রী ওঠার জন্য পর্যাপ্ত সময় না দিয়েই ট্রেনটি ছেড়ে দেয়। স্টেশনের সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা বিষয়টি গার্ডকে মৌখিকভাবে ও হাত ইশারা দিয়ে জানালেও ট্রেনটি দাঁড়ায়নি।’
সিরাজুল ইসলাম নামের আরেক এক যাত্রী বলেন, ‘আমি সান্তাহার থেকে রাজশাহী যাওয়ার জন্য ১২৫ টাকা দিয়ে বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ট্রেনের একটি টিকিট কেটে ছিলাম। ট্রেনটি সান্তাহারে ৮টা ৫০ মিনিটে আসার সময় থাকলেও ট্রেন এসেছে প্রায় ১০টার দিকে। আর ট্রেনে আজকে প্রচুর যাত্রী ছিল। ট্রেনটি দাঁড়ানোর কিছুক্ষণ পরই ছেড়ে দেয়। এতে আমি যেমন ট্রেনে উঠতে পারিনি। অন্যদিকে অনেকে ট্রেন থেকে নামতেও পারেনি। এখন রাজশাহী যাওয়ার আর কোনো ট্রেন না থাকায় অনেকটা বিপাকে পড়েছি।’
চিলাহাটি এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রী রতন আলী বলেন, ‘বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ট্রেন নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টা পড়ে এসেছিল। অন্যদিকে একই প্ল্যাটফর্মে চিলাহাটি এক্সপ্রেস ট্রেন আসার সময় হয়ে ছিল—এ কারণে ট্রেনটি সীমিত সময় দাঁড়িয়ে ছেড়ে চলে যায়। ট্রেনে যাত্রীর চাপ থাকার কারণে অনেক যাত্রী নামতে ও উঠতে পারেনি।’
এ বিষয়ে সান্তাহার জংশন স্টেশনমাস্টার হাবিবুর রহমান বলেন, এ ঘটনার বিষয়ে তিনি কোনো কিছুই জানেন না। কোনো যাত্রীও তাঁকে অভিযোগ করেননি।
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার রেলওয়ে জংশন স্টেশনে প্রায় অর্ধশতাধিক যাত্রী রেখেই বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ট্রেন ছেড়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ সোমবার সকালে এ ঘটনা ঘটে। এতে ভোগান্তিতে পড়তে হয় ট্রেনটির যাত্রীদের।
আজ নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টা পর চিলাহাটি থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ট্রেন এসেছিল সান্তাহার জংশন স্টেশনে। ট্রেনে যাত্রীদের চাপ থাকায় ও ট্রেনটি প্রায় এক ঘণ্টা বিলম্বে আসায় প্ল্যাটফর্মে যাত্রীদের ওঠা নামার জন্য পাঁচ মিনিট ট্রেন দাঁড়ানোর নির্ধারিত সময় থাকলেও ট্রেনটি পাঁচ মিনিট না দাঁড়ানোয় ট্রেনে যাত্রী উঠতে পারেনি।
আনিকা তাবাসসুম নামের রাজশাহী সরকারি কলেজের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমি রাজশাহীতে যাওয়ার জন্য বরেন্দ্র ট্রেনের টিকিট কেটে প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছিলাম ট্রেনের জন্য। ট্রেনটি আসার পর যাত্রীদের চাপ অনেক বেশি ছিল, ভেতরের যাত্রী নামা এবং নতুন যাত্রী ওঠার জন্য পর্যাপ্ত সময় না দিয়েই ট্রেনটি ছেড়ে দেয়। স্টেশনের সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা বিষয়টি গার্ডকে মৌখিকভাবে ও হাত ইশারা দিয়ে জানালেও ট্রেনটি দাঁড়ায়নি।’
সিরাজুল ইসলাম নামের আরেক এক যাত্রী বলেন, ‘আমি সান্তাহার থেকে রাজশাহী যাওয়ার জন্য ১২৫ টাকা দিয়ে বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ট্রেনের একটি টিকিট কেটে ছিলাম। ট্রেনটি সান্তাহারে ৮টা ৫০ মিনিটে আসার সময় থাকলেও ট্রেন এসেছে প্রায় ১০টার দিকে। আর ট্রেনে আজকে প্রচুর যাত্রী ছিল। ট্রেনটি দাঁড়ানোর কিছুক্ষণ পরই ছেড়ে দেয়। এতে আমি যেমন ট্রেনে উঠতে পারিনি। অন্যদিকে অনেকে ট্রেন থেকে নামতেও পারেনি। এখন রাজশাহী যাওয়ার আর কোনো ট্রেন না থাকায় অনেকটা বিপাকে পড়েছি।’
চিলাহাটি এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রী রতন আলী বলেন, ‘বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ট্রেন নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টা পড়ে এসেছিল। অন্যদিকে একই প্ল্যাটফর্মে চিলাহাটি এক্সপ্রেস ট্রেন আসার সময় হয়ে ছিল—এ কারণে ট্রেনটি সীমিত সময় দাঁড়িয়ে ছেড়ে চলে যায়। ট্রেনে যাত্রীর চাপ থাকার কারণে অনেক যাত্রী নামতে ও উঠতে পারেনি।’
এ বিষয়ে সান্তাহার জংশন স্টেশনমাস্টার হাবিবুর রহমান বলেন, এ ঘটনার বিষয়ে তিনি কোনো কিছুই জানেন না। কোনো যাত্রীও তাঁকে অভিযোগ করেননি।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১৭ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২৮ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩২ মিনিট আগে