নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার বুড়ইল ইউনিয়নের দাসগ্রাম বাজার থেকে সিংড়া উপজেলার মাসিন্দা পাকার মাথা পর্যন্ত ১ হাজার ৮০০ মিটার পাকা রাস্তা নির্মাণকাজ পুনরায় শুরু করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। গতকাল রোববার সকাল থেকে রাস্তার নির্মাণকাজ শুরু করা হয়েছে। এতে স্থানীয় জনসাধারণের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
জানা গেছে, ২০১৯-২০ অর্থবছরে আইআরআইডিপি-৩ এর আওতায় নন্দীগ্রাম উপজেলার বুড়ইল ইউনিয়নের দাসগ্রাম বাজার থেকে সিংড়া উপজেলার মাসিন্দা পাকার মাথা পর্যন্ত ১ হাজার ৮০০ মিটার কাঁচা রাস্তার মধ্যে ১ হাজার ২০০ মিটার পাকাকরণের কাজ শুরু করা হয়। এ জন্য ৮৪ লাখ ৩৪ হাজার ২০৫ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ও কাজ শেষ করার মেয়াদ ছিল। জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার মেসার্স ছন্দা এন্টারপ্রাইজ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজটি হাতে নেয়। কিন্তু নতুন রাস্তার কাজ শুরু করার কিছুদিন পরই তা বন্ধ করে দেয় ঠিকাদার। পরে দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হলেও আর কোনো কাজ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানটি করেনি।
পরবর্তীতে এলাকাবাসীর অভিযোগে, গত ১১ আগস্ট দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘নন্দীগ্রামে রাস্তা খুঁড়ে রেখে লাপাত্তা ঠিকাদার, চরম দুর্ভোগে মানুষ’ এই শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করা হয়। সংবাদ প্রকাশের পর কর্তৃপক্ষ নড়েচড়ে বসে। এরই প্রেক্ষিতে গতকাল ওই রাস্তা নির্মাণকাজ শুরু করেছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান।
নতুন করে রাস্তার নির্মাণকাজ শুরু হওয়ায় স্বস্তি প্রকাশ করে ভ্যানচালক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আবার নতুন করে কাজ শুরু হওয়ায় খুব খুশি হছি। ভ্যান নিয়ে চলাচল করতে আমাদের খুব কষ্ট হচ্ছে।’
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি বাবু হাজী বলেন, ‘কাজের সামগ্রীর দাম বেশি ও বর্ষার কারণে বালু পাওয়া যায়নি। এ জন্য কাজ করতে দেরি হয়েছে। এখন বালু পাওয়া যাচ্ছে। আর কাজতো করতেই হবে তাই করছি।’
এ বিষয়ে ইউপি সদস্য শংকর কুমার সরকার বলেন, ‘দুর্ভোগের সংবাদটা প্রকাশ করার জন্য আপনাকে ও আজকের পত্রিকাকে ধন্যবাদ জানাই। নতুন করে রাস্তার কাজ শুরু করায় এলাকাবাসী খুব খুশি হয়েছেন। তবে কাজ ফেলে রেখে ঠিকাদার যেন আর না পালায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।’
বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার বুড়ইল ইউনিয়নের দাসগ্রাম বাজার থেকে সিংড়া উপজেলার মাসিন্দা পাকার মাথা পর্যন্ত ১ হাজার ৮০০ মিটার পাকা রাস্তা নির্মাণকাজ পুনরায় শুরু করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। গতকাল রোববার সকাল থেকে রাস্তার নির্মাণকাজ শুরু করা হয়েছে। এতে স্থানীয় জনসাধারণের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
জানা গেছে, ২০১৯-২০ অর্থবছরে আইআরআইডিপি-৩ এর আওতায় নন্দীগ্রাম উপজেলার বুড়ইল ইউনিয়নের দাসগ্রাম বাজার থেকে সিংড়া উপজেলার মাসিন্দা পাকার মাথা পর্যন্ত ১ হাজার ৮০০ মিটার কাঁচা রাস্তার মধ্যে ১ হাজার ২০০ মিটার পাকাকরণের কাজ শুরু করা হয়। এ জন্য ৮৪ লাখ ৩৪ হাজার ২০৫ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ও কাজ শেষ করার মেয়াদ ছিল। জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার মেসার্স ছন্দা এন্টারপ্রাইজ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজটি হাতে নেয়। কিন্তু নতুন রাস্তার কাজ শুরু করার কিছুদিন পরই তা বন্ধ করে দেয় ঠিকাদার। পরে দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হলেও আর কোনো কাজ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানটি করেনি।
পরবর্তীতে এলাকাবাসীর অভিযোগে, গত ১১ আগস্ট দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘নন্দীগ্রামে রাস্তা খুঁড়ে রেখে লাপাত্তা ঠিকাদার, চরম দুর্ভোগে মানুষ’ এই শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করা হয়। সংবাদ প্রকাশের পর কর্তৃপক্ষ নড়েচড়ে বসে। এরই প্রেক্ষিতে গতকাল ওই রাস্তা নির্মাণকাজ শুরু করেছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান।
নতুন করে রাস্তার নির্মাণকাজ শুরু হওয়ায় স্বস্তি প্রকাশ করে ভ্যানচালক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আবার নতুন করে কাজ শুরু হওয়ায় খুব খুশি হছি। ভ্যান নিয়ে চলাচল করতে আমাদের খুব কষ্ট হচ্ছে।’
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি বাবু হাজী বলেন, ‘কাজের সামগ্রীর দাম বেশি ও বর্ষার কারণে বালু পাওয়া যায়নি। এ জন্য কাজ করতে দেরি হয়েছে। এখন বালু পাওয়া যাচ্ছে। আর কাজতো করতেই হবে তাই করছি।’
এ বিষয়ে ইউপি সদস্য শংকর কুমার সরকার বলেন, ‘দুর্ভোগের সংবাদটা প্রকাশ করার জন্য আপনাকে ও আজকের পত্রিকাকে ধন্যবাদ জানাই। নতুন করে রাস্তার কাজ শুরু করায় এলাকাবাসী খুব খুশি হয়েছেন। তবে কাজ ফেলে রেখে ঠিকাদার যেন আর না পালায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে