লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের লালপুরে পিকনিকের বাসের ছাদে সেলফি তুলতে গিয়ে গাছের ডালের আঘাতে দুই শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে লালপুর-ঈশ্বরদী সড়কের নবীনগর নামক স্থানে এ ঘটনা ঘটে। বর্তমানে তারা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আহত দুজন কুষ্টিয়া মিরপুরের হালসা গ্রামের মতিয়ার রহমানের ছেলে মো. সাগর (১৭) ও ইরাদ আলীর ছেলে মো. ইব্রাহিম (১৭)। তারা হালসা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র।
বিদ্যালয়ের শিক্ষক জাফর ইকবাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, কুষ্টিয়া জেলার মিরপুরের হালসা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১১০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে দুইটি বাসে লালপুরের গ্রিন ভ্যালি পার্কে পিকনিকের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন তাঁরা। শিক্ষকেরা নিষেধ করা সত্ত্বেও কয়েকজন শিক্ষার্থী বাসের পেছন দরজা দিয়ে লুকিয়ে ছাদে উঠেছিল। হই-হুল্লোড়ের একপর্যায়ে বেলা পৌনে ১টার দিকে নবীনগর নামক স্থানে রাস্তার পাশের গাছের ডাল দেখে কয়েকজন বসে পড়ে। এ সময় বাসের ছাদে ইব্রাহিম ও সাগর মোবাইলে সেলফি তুলতে ব্যস্ত থাকায় খেয়াল করেনি। তখন গাছের ডালে আঘাত লেগে গুরুতর আহত হয় তারা। স্থানীয় লোকজন ও সহপাঠীরা তাদের উদ্ধার করে লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে।
স্থানীয় হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক মো. আনিসুর রহমান বলেন, আহত ব্যক্তিদের প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পাঠানো হয়েছে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সালাম বলেন, দুইটি অ্যাম্বুলেন্সে করে তাদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করানো হয়েছে। তাদের পরিবারের সদস্যদের খবর দেওয়া হয়েছে।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ফজলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সাহায্য করেছে। অন্য শিক্ষার্থীরা নিরাপদে অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছে।
নাটোরের লালপুরে পিকনিকের বাসের ছাদে সেলফি তুলতে গিয়ে গাছের ডালের আঘাতে দুই শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে লালপুর-ঈশ্বরদী সড়কের নবীনগর নামক স্থানে এ ঘটনা ঘটে। বর্তমানে তারা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আহত দুজন কুষ্টিয়া মিরপুরের হালসা গ্রামের মতিয়ার রহমানের ছেলে মো. সাগর (১৭) ও ইরাদ আলীর ছেলে মো. ইব্রাহিম (১৭)। তারা হালসা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র।
বিদ্যালয়ের শিক্ষক জাফর ইকবাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, কুষ্টিয়া জেলার মিরপুরের হালসা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১১০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে দুইটি বাসে লালপুরের গ্রিন ভ্যালি পার্কে পিকনিকের উদ্দেশ্যে যাচ্ছিলেন তাঁরা। শিক্ষকেরা নিষেধ করা সত্ত্বেও কয়েকজন শিক্ষার্থী বাসের পেছন দরজা দিয়ে লুকিয়ে ছাদে উঠেছিল। হই-হুল্লোড়ের একপর্যায়ে বেলা পৌনে ১টার দিকে নবীনগর নামক স্থানে রাস্তার পাশের গাছের ডাল দেখে কয়েকজন বসে পড়ে। এ সময় বাসের ছাদে ইব্রাহিম ও সাগর মোবাইলে সেলফি তুলতে ব্যস্ত থাকায় খেয়াল করেনি। তখন গাছের ডালে আঘাত লেগে গুরুতর আহত হয় তারা। স্থানীয় লোকজন ও সহপাঠীরা তাদের উদ্ধার করে লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে।
স্থানীয় হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক মো. আনিসুর রহমান বলেন, আহত ব্যক্তিদের প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পাঠানো হয়েছে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সালাম বলেন, দুইটি অ্যাম্বুলেন্সে করে তাদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করানো হয়েছে। তাদের পরিবারের সদস্যদের খবর দেওয়া হয়েছে।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ফজলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সাহায্য করেছে। অন্য শিক্ষার্থীরা নিরাপদে অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছে।
দখল-দূষণে অস্তিত্বসংকটে পড়েছে কুমিল্লার পুরাতন গোমতী নদী। দখলদারদের কাছ থেকে নদীটি উদ্ধারের পর সংস্কার করে রাজধানীর হাতিরঝিলের আদলে নান্দনিক করার প্রকল্প হাতে নেওয়া হলেও তা বাস্তবায়ন হচ্ছে না। নদীপাড়ে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনার বিষয়ে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক), পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে ধর্ষণের মামলা থেকে বাঁচতে জালিয়াতির মাধ্যমে তৈরি করা জন্মসনদে বয়স কমানোর অভিযোগ উঠেছে এক তরুণের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত তরুণের নাম কাউসার হোসেন (১৯)। তিনি উপজেলার বাগানবাজার ইউনিয়নের হলুদিয়া এলাকার প্রয়াত মুকলেছুর রহমানের ছেলে। জালিয়াতির মাধ্যমে করা জন্মসনদে কাউসারের বয়স দেখানো হয়েছ
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর ডিমলা উপজেলা ঘিরে রেখেছে নাউতারা, কুমলাই, ধুম ও বুড়িতিস্তা নদ-নদী। তবে দখল-দূষণে অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে এগুলো। তিন বছর আগে প্রাণ ফেরাতে নাউতারা ও ধুম খনন করা হলেও কাজে আসেনি। খননের পরও নিশ্চিত করা যায়নি পানির প্রবাহ। নাব্যতা হারিয়ে এগুলো শুকিয়ে জেগে উঠেছে চর। সেখানে ধানসহ সবজির চাষ হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেগত বছরের দফায় দফায় বন্যায় মৌলভীবাজারে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বছর পেরিয়ে আবার বর্ষা মৌসুম এলেও সড়ক সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এতে সীমাহীন দুর্ভোগে রয়েছে জেলাবাসী। সড়কগুলোর কোনোটির পিচ উঠে ইট-সুরকি বেরিয়ে গেছে, কোথাও সৃষ্টি হয়েছে ছোট-বড় অসংখ্য গর্ত।
৫ ঘণ্টা আগে