প্রতিনিধি, বগুড়া
উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহকারী সরঞ্জামের সংকটের কারণে বগুড়া মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাতজন করোনারোগী মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার রাত ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ১৩ ঘণ্টায় ওই সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। আরও অন্তত ২০ জনের অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন।
কর্তৃপক্ষ বলছে, ২৫০ শয্যার ওই হাসপাতালে শুক্রবার বেলা ১১টা পর্যন্ত ২২৭ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন, যাঁদের অধিকাংশেরই উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহ প্রয়োজন। কিন্তু হাসপাতালটিতে বর্তমানে মাত্র দুটি হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা থাকায় দুজনের অতিরিক্ত আর কোনো রোগীকে উচ্চমাত্রার অক্সিজেন দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে যাঁদের অক্সিজেন স্যাচুরেশন (রক্তে ঘনীভূত অক্সিজেনের মাত্রা) ৮৭–এর নিচে, তাঁদের জীবন সংকটাপন্ন হয়ে পড়েছে।
২৪ ঘণ্টায় বগুড়ায় নতুন করে আরও ১৩ জন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে ছয়জনের এবং মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে সাতজনের মৃত্যু হয়েছে।
স্বাস্থ্য বিভাগের হিসাবে গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ১১ জন। তবে আজ শুক্রবার সকাল ৮টার পর মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে আরও দুজন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। এই হিসাবে মোট মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের।
শুক্রবার দুপুরে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন বগুড়ার মোহাম্মদ আলী হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক নুরুজ্জামান এবং বগুড়ার ডেপুটি সিভিল সার্জন মোস্তাফিজুর রহমান তুহীন।
জেলা সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ডা. সাজ্জাদ-উল-হক জানান, বগুড়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৮০টি নমুনা পরীক্ষা করে শনাক্ত হয়েছেন ১০০ জন। নমুনা পরীক্ষার ফলাফলে জেলায় করোনা শনাক্তের হার ২৬ দশমিক ৩১ শতাংশ।
বগুড়ার ২৫০ শয্যার মোহাম্মদ আলী হাসপাতালকে ২০২০ সালের মার্চের শেষ দিকে করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত করা হয়। তখন সেখানে সিলিন্ডার দিয়ে করোনা রোগীদের অক্সিজেন দেওয়া হতো। কিন্তু তাতে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে পড়লে একই বছরের জুনের শেষ দিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহের সুবিধাযুক্ত ৫০ শয্যার করোনা ইউনিট চালু করা হয়। পরে শজিমেক হাসপাতালে শয্যাসংখ্যা বাড়িয়ে ১৩টি আইসিইউসহ ১০০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। কিন্তু সেখানেও রোগীর চাপ বাড়তে থাকায় চলতি বছরের এপ্রিলে মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সরবরাহ চালু করা হয়।
বগুড়া মোহাম্মদ আলী হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক শফিক আমিন কাজল জানান, হাসপাতালটিতে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সরবরাহ চালু হলেও সব শয্যায় উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহের জন্য প্রয়োজনীয় হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা যুক্ত করা হয়নি। এমনকি আট শয্যা নিয়ে চালু করা আইসিইউ ইউনিটেরও মাত্র দুটিতে হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা রয়েছে। ফলে পুরো হাসপাতালের মধ্যে আইসিইউ ইউনিটের ওই দুটি শয্যায় কেবল উচ্চমাত্রায় অক্সিজেন সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে। এর বাইরে ভর্তি দুই শতাধিক রোগীকে হয় ফেস মাস্ক অথবা রিব্রিদার মাস্ক দিয়ে অক্সিজেন সরবরাহ করতে হচ্ছে।
আবাসিক চিকিৎসক আরও বলেন, ফেস মাস্ক দিয়ে একজন করোনা রোগীকে প্রতি মিনিটে মাত্র পাঁচ লিটার অক্সিজেন সরবরাহ করা সম্ভব। অন্যদিকে রিব্রিদার মাস্ক দিয়ে প্রতি মিনিটে ১৫ লিটার অক্সিজেন সরবরাহ করা যায়। আর হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা দিয়ে একজন রোগীকে প্রতি মিনিটে ৬০ লিটার অক্সিজেন দেওয়া যায়।
শফিক আমিন বলেন, `আমাদের এই হাসপাতালে এখন যেসব রোগী আসছেন, তাঁদের বেশির ভাগেরই অক্সিজেন স্যাচুরেশন ৬০ থেকে ৭২-এর মধ্যে। তাদের হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা দিয়ে উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহ করা প্রয়োজন। কিন্তু আমাদের হাসপাতালে শুধু আইসিইউ ইউনিটের দুটি শয্যায় ওই ব্যবস্থা রয়েছে, যে কারণে বিপুলসংখ্যক রোগীর চিকিৎসা দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে। অক্সিজেন–সংকটের কারণে বৃহস্পতিবার রাত ৮টা থেকে শুক্রবার বেলা ৯টা পর্যন্ত ১৩ ঘণ্টায় সাতজনের মৃত্যু হয়েছে এবং আরও অন্তত ২০ জনের অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন।'
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, জেলায় এখন পর্যন্ত করোনায় মোট আক্রান্ত হলেন ১৪ হাজার ৭৩ জন। এঁদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১২ হাজার ৭৪৮ জন। বর্তমানে জেলায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৯১৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টার নতুন মৃত্যু নিয়ে জেলায় মোট মৃত্যুসংখ্যা ৪১০–এ দাঁড়িয়েছে। তবে শুক্রবার সকাল ৮টার পরে নতুন দুজনের মৃত্যু আগামী ২৪ ঘণ্টার হিসাবে ধরা হবে। এই দুজনসহ জেলায় এখন পর্যন্ত মোট ৪১২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহকারী সরঞ্জামের সংকটের কারণে বগুড়া মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাতজন করোনারোগী মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার রাত ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ১৩ ঘণ্টায় ওই সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। আরও অন্তত ২০ জনের অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন।
কর্তৃপক্ষ বলছে, ২৫০ শয্যার ওই হাসপাতালে শুক্রবার বেলা ১১টা পর্যন্ত ২২৭ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন, যাঁদের অধিকাংশেরই উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহ প্রয়োজন। কিন্তু হাসপাতালটিতে বর্তমানে মাত্র দুটি হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা থাকায় দুজনের অতিরিক্ত আর কোনো রোগীকে উচ্চমাত্রার অক্সিজেন দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এ কারণে যাঁদের অক্সিজেন স্যাচুরেশন (রক্তে ঘনীভূত অক্সিজেনের মাত্রা) ৮৭–এর নিচে, তাঁদের জীবন সংকটাপন্ন হয়ে পড়েছে।
২৪ ঘণ্টায় বগুড়ায় নতুন করে আরও ১৩ জন রোগীর মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে ছয়জনের এবং মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে সাতজনের মৃত্যু হয়েছে।
স্বাস্থ্য বিভাগের হিসাবে গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ১১ জন। তবে আজ শুক্রবার সকাল ৮টার পর মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে আরও দুজন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। এই হিসাবে মোট মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের।
শুক্রবার দুপুরে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন বগুড়ার মোহাম্মদ আলী হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক নুরুজ্জামান এবং বগুড়ার ডেপুটি সিভিল সার্জন মোস্তাফিজুর রহমান তুহীন।
জেলা সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ডা. সাজ্জাদ-উল-হক জানান, বগুড়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৮০টি নমুনা পরীক্ষা করে শনাক্ত হয়েছেন ১০০ জন। নমুনা পরীক্ষার ফলাফলে জেলায় করোনা শনাক্তের হার ২৬ দশমিক ৩১ শতাংশ।
বগুড়ার ২৫০ শয্যার মোহাম্মদ আলী হাসপাতালকে ২০২০ সালের মার্চের শেষ দিকে করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য প্রস্তুত করা হয়। তখন সেখানে সিলিন্ডার দিয়ে করোনা রোগীদের অক্সিজেন দেওয়া হতো। কিন্তু তাতে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে পড়লে একই বছরের জুনের শেষ দিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহের সুবিধাযুক্ত ৫০ শয্যার করোনা ইউনিট চালু করা হয়। পরে শজিমেক হাসপাতালে শয্যাসংখ্যা বাড়িয়ে ১৩টি আইসিইউসহ ১০০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। কিন্তু সেখানেও রোগীর চাপ বাড়তে থাকায় চলতি বছরের এপ্রিলে মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সরবরাহ চালু করা হয়।
বগুড়া মোহাম্মদ আলী হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক শফিক আমিন কাজল জানান, হাসপাতালটিতে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সরবরাহ চালু হলেও সব শয্যায় উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহের জন্য প্রয়োজনীয় হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা যুক্ত করা হয়নি। এমনকি আট শয্যা নিয়ে চালু করা আইসিইউ ইউনিটেরও মাত্র দুটিতে হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা রয়েছে। ফলে পুরো হাসপাতালের মধ্যে আইসিইউ ইউনিটের ওই দুটি শয্যায় কেবল উচ্চমাত্রায় অক্সিজেন সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে। এর বাইরে ভর্তি দুই শতাধিক রোগীকে হয় ফেস মাস্ক অথবা রিব্রিদার মাস্ক দিয়ে অক্সিজেন সরবরাহ করতে হচ্ছে।
আবাসিক চিকিৎসক আরও বলেন, ফেস মাস্ক দিয়ে একজন করোনা রোগীকে প্রতি মিনিটে মাত্র পাঁচ লিটার অক্সিজেন সরবরাহ করা সম্ভব। অন্যদিকে রিব্রিদার মাস্ক দিয়ে প্রতি মিনিটে ১৫ লিটার অক্সিজেন সরবরাহ করা যায়। আর হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা দিয়ে একজন রোগীকে প্রতি মিনিটে ৬০ লিটার অক্সিজেন দেওয়া যায়।
শফিক আমিন বলেন, `আমাদের এই হাসপাতালে এখন যেসব রোগী আসছেন, তাঁদের বেশির ভাগেরই অক্সিজেন স্যাচুরেশন ৬০ থেকে ৭২-এর মধ্যে। তাদের হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা দিয়ে উচ্চমাত্রার অক্সিজেন সরবরাহ করা প্রয়োজন। কিন্তু আমাদের হাসপাতালে শুধু আইসিইউ ইউনিটের দুটি শয্যায় ওই ব্যবস্থা রয়েছে, যে কারণে বিপুলসংখ্যক রোগীর চিকিৎসা দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে। অক্সিজেন–সংকটের কারণে বৃহস্পতিবার রাত ৮টা থেকে শুক্রবার বেলা ৯টা পর্যন্ত ১৩ ঘণ্টায় সাতজনের মৃত্যু হয়েছে এবং আরও অন্তত ২০ জনের অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন।'
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, জেলায় এখন পর্যন্ত করোনায় মোট আক্রান্ত হলেন ১৪ হাজার ৭৩ জন। এঁদের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১২ হাজার ৭৪৮ জন। বর্তমানে জেলায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৯১৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টার নতুন মৃত্যু নিয়ে জেলায় মোট মৃত্যুসংখ্যা ৪১০–এ দাঁড়িয়েছে। তবে শুক্রবার সকাল ৮টার পরে নতুন দুজনের মৃত্যু আগামী ২৪ ঘণ্টার হিসাবে ধরা হবে। এই দুজনসহ জেলায় এখন পর্যন্ত মোট ৪১২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে