রিমন রহমান, রাজশাহী

নান্দনিক নির্মাণশৈলীর ধবধবে সাদা ফুটওভার ব্রিজগুলো নজর কাড়ে সবার। সড়কবাতির কল্যাণে রাতে এগুলোর সৌন্দর্য যায় আরও বেড়ে। একটি-দুটি নয়, রাজশাহী নগরীতে ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে এমন ফুটওভার ব্রিজ করা হয়েছে আটটি। কিন্তু এগুলো নগরীর সৌন্দর্যবর্ধন ছাড়া আর কোনো কাজে আসেনি। সড়ক পারাপারে ফুটওভার ব্রিজগুলো ব্যবহার করেন না পথচারীরা। কেবল ছবি তোলা কিংবা টিকটকারদের ভিডিও করার জন্যই ব্যবহার হচ্ছে এগুলো।
অনেকেই বলছেন, এগুলো নির্মাণ করে সরকারি অর্থের অপচয় করা হয়েছে। এগুলো নির্মাণ করতে যে ব্যয় দেখানো হয়েছে, তা বাস্তবসম্মত কি না তা নিয়েও রয়েছে প্রশ্ন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার ‘সমন্বিত নগর অবকাঠামো উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্প থেকে শহরের ছয় স্থানে ছয়টি ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করা হয়েছে। স্থানগুলো হলো নগরের বিনোদপুর বাজার, নিউ গভ. ডিগ্রি কলেজ গেট, লক্ষ্মীপুর মোড়, নওদাপাড়া বাজার, তালাইমারী মোড় এবং ভদ্রা এলাকায় অগ্রণী স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনের সড়ক। এ ছাড়া নগরের মণিচত্বর ও মিশন গার্লস স্কুলের সামনে আরও দুটি ফুটওভার ব্রিজের নির্মাণকাজ চলছে। ব্রিজগুলোর উচ্চতা ৫ দশমিক ৮ মিটার। প্রস্থ ৩ দশমিক ৬ মিটার। দুটি প্যাকেজে প্রায় ৫০ কোটি ৭২ লাখ টাকা ব্যয়ে এসব ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করা হচ্ছে। নির্মাণকাজ পেয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মাসুদ স্টিল ডিজাইন বিডি লিমিটেড এবং এমএসসিএল অ্যান্ড এমএসডিবিএল নামের দুটি প্রতিষ্ঠান। প্রতিটি ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৬ কোটি ৩৪ লাখ টাকা।
রাজশাহীর সাবেক সিটি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন দায়িত্বে থাকাকালে এগুলো নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে তিনি এগুলোর উদ্বোধন করতে পারেননি। আওয়ামী সরকারের পতনের পর তিনি আত্মগোপনে চলে যান। পরে বিভাগীয় কমিশনার ও রাজশাহী সিটির প্রশাসক ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর গত ১১ সেপ্টেম্বর ছয়টি ফুটওভার ব্রিজের উদ্বোধন করেন।
বিনোদপুর বাজারের ফুটওভার ব্রিজের নিচেই ফল ব্যবসায়ী মো. সেলিমের দোকান। তিনি বলেন, ‘এক মাস হয়ে গেল ফুটওভার ব্রিজ খুলে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত একজন মানুষকেও ফুটওভার ব্রিজ দিয়ে রাস্তা পার হতে দেখলাম না। মাঝেমধ্যে কাউকে কাউকে ফুটওভার ব্রিজের ওপর উঠে ছবি তুলতে বা টিকটক করতে দেখা যায়।’
গত শুক্রবার বিকেলে নিউ গভ. ডিগ্রি কলেজের সামনের ফুটওভার ব্রিজে প্রায় এক ঘণ্টা অবস্থান করে এটির ওপর দিয়ে কাউকে পারাপার হতে দেখা যায়নি। সন্ধ্যার আগে সেখানে ছবি তুলতে আসেন দুই তরুণী। তাঁরা জানান, অনেকেই এসব ফুটওভার ব্রিজের ওপর ছবি তোলেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন ছবি দেখে তাঁরাও এসেছেন ছবি তুলতে।
স্থানীয় এক বাসিন্দা জানালেন, এই ফুটওভার ব্রিজটি হওয়ার কথা ছিল কিছুটা পশ্চিমে সিঅ্যান্ডবি মোড়ে। কিন্তু সেখানে ফুটওভার ব্রিজ করলে এক ছাত্রলীগ নেত্রীর দোকানের সামনের অংশ আড়াল হয়ে যাচ্ছিল। পরে ওই নেত্রীর চাপে ফুটওভার ব্রিজ সরিয়ে নিউ গভ. ডিগ্রি কলেজের সামনে নেওয়া হয়। কিন্তু কলেজের শিক্ষার্থীরাও এটি ব্যবহার করেন না।
নগরের লক্ষ্মীপুর এলাকার বাসিন্দা ফরিদ উদ্দিন বলেন, ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহারের অভ্যাস হলে ভালো। কিন্তু নিচে যখন এদিক-সেদিক দিয়ে রাস্তা পারাপারের সুযোগ আছে, তখন আর কেউ কষ্ট করে ফুটওভার ব্রিজে ওঠে না। তিনি বলেন, ‘এগুলো নির্মাণ করতে নাকি প্রায় সাড়ে ৬ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। এই ব্যয় আসলে বাস্তবসম্মত কি না তা খতিয়ে দেখা উচিত।’
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. এম এস টি ইলমে ফরিদতুল বলেন, ‘ফুটওভার ব্রিজ একটা শহরের জন্য প্রয়োজনীয়। তবে এগুলো নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা বর্তমানে রাজশাহী শহরে ছিল বলে মনে হয় না। প্রয়োজনীয়তা আগামীতে থাকতে পারে। এখন যার প্রয়োজন নেই, তার পেছনে জনগণের বিপুল অর্থ ব্যয় করার কারণ কী? এগুলো বানানোর সময় প্ল্যানিং ও ট্রান্সপোর্ট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কারও কোনো মতামত নেওয়া হয়েছে বলে মনে হয় না।’
জানতে চাইলে রাজশাহী সিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. এ বি এম শরীফ উদ্দিন বলেন, ‘ঢাকা শহরে তীব্র যানজটের মধ্যেও মানুষ এখনো সেভাবে ফুটওভার ব্রিজ সহজে ব্যবহার করে না। সেখানে রাজশাহীর মানুষ এখনই এগুলো ব্যবহার করবে সেটা ভাবা যায় না। ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হবে।’
সিটির প্রশাসক ও রাজশাহীর বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বলেন, ‘এগুলো যে কারণেই হোক নির্মাণ করা হয়ে গেছে। সেটি তো আর নষ্ট করা যাবে না। এগুলোর ব্যয় আসলেই কত তা খতিয়ে দেখা হবে। আর আগামীতে কোনো অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প গ্রহণ করা হবে না। ইতিমধ্যে বেশ কিছু অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প বাতিল করা হয়েছে।’

নান্দনিক নির্মাণশৈলীর ধবধবে সাদা ফুটওভার ব্রিজগুলো নজর কাড়ে সবার। সড়কবাতির কল্যাণে রাতে এগুলোর সৌন্দর্য যায় আরও বেড়ে। একটি-দুটি নয়, রাজশাহী নগরীতে ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে এমন ফুটওভার ব্রিজ করা হয়েছে আটটি। কিন্তু এগুলো নগরীর সৌন্দর্যবর্ধন ছাড়া আর কোনো কাজে আসেনি। সড়ক পারাপারে ফুটওভার ব্রিজগুলো ব্যবহার করেন না পথচারীরা। কেবল ছবি তোলা কিংবা টিকটকারদের ভিডিও করার জন্যই ব্যবহার হচ্ছে এগুলো।
অনেকেই বলছেন, এগুলো নির্মাণ করে সরকারি অর্থের অপচয় করা হয়েছে। এগুলো নির্মাণ করতে যে ব্যয় দেখানো হয়েছে, তা বাস্তবসম্মত কি না তা নিয়েও রয়েছে প্রশ্ন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার ‘সমন্বিত নগর অবকাঠামো উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্প থেকে শহরের ছয় স্থানে ছয়টি ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করা হয়েছে। স্থানগুলো হলো নগরের বিনোদপুর বাজার, নিউ গভ. ডিগ্রি কলেজ গেট, লক্ষ্মীপুর মোড়, নওদাপাড়া বাজার, তালাইমারী মোড় এবং ভদ্রা এলাকায় অগ্রণী স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনের সড়ক। এ ছাড়া নগরের মণিচত্বর ও মিশন গার্লস স্কুলের সামনে আরও দুটি ফুটওভার ব্রিজের নির্মাণকাজ চলছে। ব্রিজগুলোর উচ্চতা ৫ দশমিক ৮ মিটার। প্রস্থ ৩ দশমিক ৬ মিটার। দুটি প্যাকেজে প্রায় ৫০ কোটি ৭২ লাখ টাকা ব্যয়ে এসব ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করা হচ্ছে। নির্মাণকাজ পেয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মাসুদ স্টিল ডিজাইন বিডি লিমিটেড এবং এমএসসিএল অ্যান্ড এমএসডিবিএল নামের দুটি প্রতিষ্ঠান। প্রতিটি ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৬ কোটি ৩৪ লাখ টাকা।
রাজশাহীর সাবেক সিটি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন দায়িত্বে থাকাকালে এগুলো নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে তিনি এগুলোর উদ্বোধন করতে পারেননি। আওয়ামী সরকারের পতনের পর তিনি আত্মগোপনে চলে যান। পরে বিভাগীয় কমিশনার ও রাজশাহী সিটির প্রশাসক ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর গত ১১ সেপ্টেম্বর ছয়টি ফুটওভার ব্রিজের উদ্বোধন করেন।
বিনোদপুর বাজারের ফুটওভার ব্রিজের নিচেই ফল ব্যবসায়ী মো. সেলিমের দোকান। তিনি বলেন, ‘এক মাস হয়ে গেল ফুটওভার ব্রিজ খুলে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত একজন মানুষকেও ফুটওভার ব্রিজ দিয়ে রাস্তা পার হতে দেখলাম না। মাঝেমধ্যে কাউকে কাউকে ফুটওভার ব্রিজের ওপর উঠে ছবি তুলতে বা টিকটক করতে দেখা যায়।’
গত শুক্রবার বিকেলে নিউ গভ. ডিগ্রি কলেজের সামনের ফুটওভার ব্রিজে প্রায় এক ঘণ্টা অবস্থান করে এটির ওপর দিয়ে কাউকে পারাপার হতে দেখা যায়নি। সন্ধ্যার আগে সেখানে ছবি তুলতে আসেন দুই তরুণী। তাঁরা জানান, অনেকেই এসব ফুটওভার ব্রিজের ওপর ছবি তোলেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন ছবি দেখে তাঁরাও এসেছেন ছবি তুলতে।
স্থানীয় এক বাসিন্দা জানালেন, এই ফুটওভার ব্রিজটি হওয়ার কথা ছিল কিছুটা পশ্চিমে সিঅ্যান্ডবি মোড়ে। কিন্তু সেখানে ফুটওভার ব্রিজ করলে এক ছাত্রলীগ নেত্রীর দোকানের সামনের অংশ আড়াল হয়ে যাচ্ছিল। পরে ওই নেত্রীর চাপে ফুটওভার ব্রিজ সরিয়ে নিউ গভ. ডিগ্রি কলেজের সামনে নেওয়া হয়। কিন্তু কলেজের শিক্ষার্থীরাও এটি ব্যবহার করেন না।
নগরের লক্ষ্মীপুর এলাকার বাসিন্দা ফরিদ উদ্দিন বলেন, ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহারের অভ্যাস হলে ভালো। কিন্তু নিচে যখন এদিক-সেদিক দিয়ে রাস্তা পারাপারের সুযোগ আছে, তখন আর কেউ কষ্ট করে ফুটওভার ব্রিজে ওঠে না। তিনি বলেন, ‘এগুলো নির্মাণ করতে নাকি প্রায় সাড়ে ৬ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। এই ব্যয় আসলে বাস্তবসম্মত কি না তা খতিয়ে দেখা উচিত।’
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. এম এস টি ইলমে ফরিদতুল বলেন, ‘ফুটওভার ব্রিজ একটা শহরের জন্য প্রয়োজনীয়। তবে এগুলো নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা বর্তমানে রাজশাহী শহরে ছিল বলে মনে হয় না। প্রয়োজনীয়তা আগামীতে থাকতে পারে। এখন যার প্রয়োজন নেই, তার পেছনে জনগণের বিপুল অর্থ ব্যয় করার কারণ কী? এগুলো বানানোর সময় প্ল্যানিং ও ট্রান্সপোর্ট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কারও কোনো মতামত নেওয়া হয়েছে বলে মনে হয় না।’
জানতে চাইলে রাজশাহী সিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. এ বি এম শরীফ উদ্দিন বলেন, ‘ঢাকা শহরে তীব্র যানজটের মধ্যেও মানুষ এখনো সেভাবে ফুটওভার ব্রিজ সহজে ব্যবহার করে না। সেখানে রাজশাহীর মানুষ এখনই এগুলো ব্যবহার করবে সেটা ভাবা যায় না। ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হবে।’
সিটির প্রশাসক ও রাজশাহীর বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বলেন, ‘এগুলো যে কারণেই হোক নির্মাণ করা হয়ে গেছে। সেটি তো আর নষ্ট করা যাবে না। এগুলোর ব্যয় আসলেই কত তা খতিয়ে দেখা হবে। আর আগামীতে কোনো অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প গ্রহণ করা হবে না। ইতিমধ্যে বেশ কিছু অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প বাতিল করা হয়েছে।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি বাড়িতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র, সরঞ্জামসহ সাতজনকে আটক করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুল ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারের অভিযোগ তুলেছে সেনাবাহিনী। আজ শুক্রবার সকালে গাজীপুর মহানগরের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে অস্থায়ী সেনাক্যাম্পে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই অভিযোগ করেন ১৪ ফিল্ড
২৪ মিনিট আগে
হাসিনা আমার জন্য তিনবার ইনকোয়ারি (তদন্ত) কমিটি করেছেন। আমার অপরাধ ছিল, তিনি আমাকে প্রধানমন্ত্রী হতে বলেছিলেন, আমি হইনি। মন্ত্রীও হতে বলেছিলেন, হইনি। টাকা দেওয়ার জন্য বলেছিলেন, নেইনি।
৪২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার চালিতাতলী এলাকায় শারীরিক প্রতিবন্ধী অটোরিকশাচালক মো. ইদ্রিসকে গুলির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) চান্দগাঁও ক্যাম্পে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। র্যাব-৭ চট্টগ্রামের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল
১ ঘণ্টা আগে
খুলনার খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কাজী ফয়েজ মাহমুদকে গ্রেপ্তার করেছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর বসুন্ধরা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেসেনাবাহিনীর ব্রিফিং
গাজীপুর প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি বাড়িতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র, সরঞ্জামসহ সাতজনকে আটক করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুল ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারের অভিযোগ তুলেছে সেনাবাহিনী। আজ শুক্রবার সকালে গাজীপুর মহানগরের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে অস্থায়ী সেনাক্যাম্পে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই অভিযোগ করেন ১৪ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল লুৎফর রহমান।
প্রসঙ্গত, গত বুধবার (৫ নভেম্বর) দিবাগত রাতে গাজীপুর আর্মি ক্যাম্পের তত্ত্বাবধানে এবং পুলিশ ও র্যাবের সহায়তায় শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নে বিশেষ অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে গাজীপুর-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. এনামুল হক মোল্লাসহ (৫০) সাতজনকে আটক করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে দুটি বিদেশি পিস্তল, তিনটি ম্যাগাজিন, চার রাউন্ড গুলি, চারটি ওয়াকিটকি সেট, চারটি লাঠি (বেটন), দুটি ইলেকট্রিক শক ডিভাইস, একটি হ্যামার নেল গান ও একটি ধারালো চাকু উদ্ধার করা হয়।
আটক অন্যরা হলেন শওকত মীর (৪৫), জাহিদ মিয়া (৪০), মোস্তফা কামাল (৩২), সিদ্দিকুর রহমান (৩৪), বুলবুল মিয়া (৩৫) ও তোফাজ্জল হোসেন (৪৫)।
লে. কর্নেল লুৎফর রহমান জানান, গত বুধবার দিবাগত রাতে গাজীপুর আর্মি ক্যাম্পের সার্বিক তত্ত্বাবধানে পুলিশ ও র্যাবের প্রত্যক্ষ সহায়তায় শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নে একটি যৌথ অভিযান চালানো হয়। সুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ও এলাকাবাসীর সহায়তায় গাজীপুর জেলার চিহ্নিত সন্ত্রাসী, ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি তথা শ্রীপুর এলাকার ত্রাস, অবৈধ বালু উত্তোলনকারী এবং ডাকাত দলের সরদার এনামুল হক মোল্লাকে তাঁর নিজ বাসার পানির ট্যাংকের ভেতর থেকে আটক করা হয়। একই সঙ্গে তাঁর আরও ছয় সহযোগীকে যৌথ বাহিনী আটক করে।
ব্রিফিংয়ে ওই সেনা কর্মকর্তা জানান, অভিযান চলাকালে তল্লাশির সময় এনামুলের কাছ থেকে দুটি বিদেশি পিস্তল, তিনটি ম্যাগাজিন, চার রাউন্ড গুলি, দুটি ইলেকট্রিক শক মেশিন, চারটি ওয়াকিটকি সেট, দুটি লাইসেন্সবিহীন মোটরসাইকেলসহ বেশ কিছু দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এনামুল হক মোল্লার বিরুদ্ধে শ্রীপুর থানায় বেশ কয়েকটি ডাকাতি ও অস্ত্র মামলা চলমান রয়েছে এবং কিছু কিছু মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে ওয়ারেন্টও জারি করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, অভিযান শেষে উদ্ধার করা অস্ত্র, গোলাবারুদ, সরঞ্জামসহ সাতজনকে শ্রীপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
ব্রিফিংয়ে লে. কর্নেল লুৎফর রহমান বলেন, অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, একটি মহল এনামুল হক মোল্লার গ্রেপ্তারের বিষয়টিকে রাজনৈতিক রূপ দেওয়াসহ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ভিন্ন খাতে অপপ্রচার করার চেষ্টা করছে। তিনি আরও বলেন, ‘সেনাবাহিনী কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে বা বিপক্ষে নয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সব সময় ন্যায়ের পক্ষে ও অন্যায়ের বিপক্ষে; সেনাবাহিনী দেশের পক্ষে। যারা এ ব্যাপারে অপপ্রচার করছে এবং অপপ্রচারকে প্রশ্রয় দিচ্ছে, আমরা মনে করি, তাদেরও কোনো না কোনোভাবে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা থাকতে পারে। সে বিষয়টিকে আমরা গুরুত্বসহকারে খতিয়ে দেখছি এবং প্রমাণসাপেক্ষে তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সেনা কর্মকর্তা জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গত বুধবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে ভোররাত সোয়া ৫টা পর্যন্ত এনামুল হক মোল্লার বরকুল গ্রামের নিজ বাড়িতে অভিযান চলে। অভিযানের নেতৃত্ব দেন মেজর খন্দকার মহিউদ্দিন আলমগীর (৪৬ ডিভ লোকেটিং, গাজীপুর সেনাক্যাম্প)। অভিযানের সময় এনামুল হক মোল্লা বাড়ির ছাদের পানির ট্যাংকের ভেতর লুকিয়ে ছিলেন—তল্লাশির সময় তাঁকে সেখান থেকে বের করে আটক করা হয়।
লে. কর্নেল লুৎফর রহমান বলেন, ‘অভিযানের সময় আপনারা (সাংবাদিকেরা) অনেকেই এই অপারেশনের প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন এবং সবাই অবগত আছেন যে, কিছু স্বার্থান্বেষী মহল তাঁর বাসা থেকে ব্যক্তিগত কিছু সরঞ্জাম হারানো গেছে বলে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানোর চেষ্টা করছে। এরূপ মিথ্যা অপবাদ ছড়ানোর সঙ্গেও যারা সংশ্লিষ্ট, তাদের বিরুদ্ধেও আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
শ্রীপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ সাতজনকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে অস্ত্র আইনে মামলা করেছে। পরে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের আদেশে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ব্রিফিংয়ে সেনা কর্মকর্তা লে. কর্নেল লুৎফর রহমান এলাকাবাসীকে ধন্যবাদ জানান। সে সঙ্গে এলাকাবাসীকে এরূপ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের ব্যাপারেও তথ্য দিয়ে যৌথ বাহিনীকে সহায়তা করার আহ্বান জানান।
সেনা কর্মকর্তা আশ্বাস দিয়ে বলেন, ‘গাজীপুর জেলার শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য। আমরা সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান অব্যাহত রাখব এবং জনগণের সহায়তায় অপরাধীদের আইনের আওতায় আনব। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক আগের মতো সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান সামনের দিনগুলোতেও অব্যাহত থাকবে।’
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এনামুল হক মোল্লা বরমী ইউনিয়নের বরকুল গ্রামের মৃত আহাদ আলীর ছেলে। এনামুল হক মোল্লা ১৫ বছর সৌদিতে ছিলেন। গত বছর আওয়ামী লীগ সরকারের সময় নানা অপরাধে জড়িয়ে দেশ ছাড়েন। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর দেশে ফেরেন তিনি। এর পর থেকে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় হয়ে ওঠেন। গাজীপুর-৩ আসনে বিএনপির মনোনয়ন চেয়ে প্রচার-প্রচারণায় অংশ নিয়ে নির্বাচনী এলাকায় ফেস্টুন ও ব্যানার টানিয়েছেন। গত সোমবার বিএনপির প্রার্থীর নাম ঘোষণার পর তিনি ফেসবুকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে গাজীপুর-৩ আসন থেকে নির্বাচন করার ঘোষণা দেন।

গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি বাড়িতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র, সরঞ্জামসহ সাতজনকে আটক করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুল ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারের অভিযোগ তুলেছে সেনাবাহিনী। আজ শুক্রবার সকালে গাজীপুর মহানগরের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে অস্থায়ী সেনাক্যাম্পে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই অভিযোগ করেন ১৪ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল লুৎফর রহমান।
প্রসঙ্গত, গত বুধবার (৫ নভেম্বর) দিবাগত রাতে গাজীপুর আর্মি ক্যাম্পের তত্ত্বাবধানে এবং পুলিশ ও র্যাবের সহায়তায় শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নে বিশেষ অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে গাজীপুর-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. এনামুল হক মোল্লাসহ (৫০) সাতজনকে আটক করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে দুটি বিদেশি পিস্তল, তিনটি ম্যাগাজিন, চার রাউন্ড গুলি, চারটি ওয়াকিটকি সেট, চারটি লাঠি (বেটন), দুটি ইলেকট্রিক শক ডিভাইস, একটি হ্যামার নেল গান ও একটি ধারালো চাকু উদ্ধার করা হয়।
আটক অন্যরা হলেন শওকত মীর (৪৫), জাহিদ মিয়া (৪০), মোস্তফা কামাল (৩২), সিদ্দিকুর রহমান (৩৪), বুলবুল মিয়া (৩৫) ও তোফাজ্জল হোসেন (৪৫)।
লে. কর্নেল লুৎফর রহমান জানান, গত বুধবার দিবাগত রাতে গাজীপুর আর্মি ক্যাম্পের সার্বিক তত্ত্বাবধানে পুলিশ ও র্যাবের প্রত্যক্ষ সহায়তায় শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নে একটি যৌথ অভিযান চালানো হয়। সুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ও এলাকাবাসীর সহায়তায় গাজীপুর জেলার চিহ্নিত সন্ত্রাসী, ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি তথা শ্রীপুর এলাকার ত্রাস, অবৈধ বালু উত্তোলনকারী এবং ডাকাত দলের সরদার এনামুল হক মোল্লাকে তাঁর নিজ বাসার পানির ট্যাংকের ভেতর থেকে আটক করা হয়। একই সঙ্গে তাঁর আরও ছয় সহযোগীকে যৌথ বাহিনী আটক করে।
ব্রিফিংয়ে ওই সেনা কর্মকর্তা জানান, অভিযান চলাকালে তল্লাশির সময় এনামুলের কাছ থেকে দুটি বিদেশি পিস্তল, তিনটি ম্যাগাজিন, চার রাউন্ড গুলি, দুটি ইলেকট্রিক শক মেশিন, চারটি ওয়াকিটকি সেট, দুটি লাইসেন্সবিহীন মোটরসাইকেলসহ বেশ কিছু দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এনামুল হক মোল্লার বিরুদ্ধে শ্রীপুর থানায় বেশ কয়েকটি ডাকাতি ও অস্ত্র মামলা চলমান রয়েছে এবং কিছু কিছু মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে ওয়ারেন্টও জারি করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, অভিযান শেষে উদ্ধার করা অস্ত্র, গোলাবারুদ, সরঞ্জামসহ সাতজনকে শ্রীপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
ব্রিফিংয়ে লে. কর্নেল লুৎফর রহমান বলেন, অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, একটি মহল এনামুল হক মোল্লার গ্রেপ্তারের বিষয়টিকে রাজনৈতিক রূপ দেওয়াসহ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ভিন্ন খাতে অপপ্রচার করার চেষ্টা করছে। তিনি আরও বলেন, ‘সেনাবাহিনী কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে বা বিপক্ষে নয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সব সময় ন্যায়ের পক্ষে ও অন্যায়ের বিপক্ষে; সেনাবাহিনী দেশের পক্ষে। যারা এ ব্যাপারে অপপ্রচার করছে এবং অপপ্রচারকে প্রশ্রয় দিচ্ছে, আমরা মনে করি, তাদেরও কোনো না কোনোভাবে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা থাকতে পারে। সে বিষয়টিকে আমরা গুরুত্বসহকারে খতিয়ে দেখছি এবং প্রমাণসাপেক্ষে তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সেনা কর্মকর্তা জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গত বুধবার দিবাগত রাত দেড়টা থেকে ভোররাত সোয়া ৫টা পর্যন্ত এনামুল হক মোল্লার বরকুল গ্রামের নিজ বাড়িতে অভিযান চলে। অভিযানের নেতৃত্ব দেন মেজর খন্দকার মহিউদ্দিন আলমগীর (৪৬ ডিভ লোকেটিং, গাজীপুর সেনাক্যাম্প)। অভিযানের সময় এনামুল হক মোল্লা বাড়ির ছাদের পানির ট্যাংকের ভেতর লুকিয়ে ছিলেন—তল্লাশির সময় তাঁকে সেখান থেকে বের করে আটক করা হয়।
লে. কর্নেল লুৎফর রহমান বলেন, ‘অভিযানের সময় আপনারা (সাংবাদিকেরা) অনেকেই এই অপারেশনের প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন এবং সবাই অবগত আছেন যে, কিছু স্বার্থান্বেষী মহল তাঁর বাসা থেকে ব্যক্তিগত কিছু সরঞ্জাম হারানো গেছে বলে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানোর চেষ্টা করছে। এরূপ মিথ্যা অপবাদ ছড়ানোর সঙ্গেও যারা সংশ্লিষ্ট, তাদের বিরুদ্ধেও আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
শ্রীপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল বারিক বলেন, যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুটি আগ্নেয়াস্ত্রসহ সাতজনকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে অস্ত্র আইনে মামলা করেছে। পরে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের আদেশে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ব্রিফিংয়ে সেনা কর্মকর্তা লে. কর্নেল লুৎফর রহমান এলাকাবাসীকে ধন্যবাদ জানান। সে সঙ্গে এলাকাবাসীকে এরূপ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের ব্যাপারেও তথ্য দিয়ে যৌথ বাহিনীকে সহায়তা করার আহ্বান জানান।
সেনা কর্মকর্তা আশ্বাস দিয়ে বলেন, ‘গাজীপুর জেলার শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য। আমরা সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান অব্যাহত রাখব এবং জনগণের সহায়তায় অপরাধীদের আইনের আওতায় আনব। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক আগের মতো সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান সামনের দিনগুলোতেও অব্যাহত থাকবে।’
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এনামুল হক মোল্লা বরমী ইউনিয়নের বরকুল গ্রামের মৃত আহাদ আলীর ছেলে। এনামুল হক মোল্লা ১৫ বছর সৌদিতে ছিলেন। গত বছর আওয়ামী লীগ সরকারের সময় নানা অপরাধে জড়িয়ে দেশ ছাড়েন। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর দেশে ফেরেন তিনি। এর পর থেকে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় হয়ে ওঠেন। গাজীপুর-৩ আসনে বিএনপির মনোনয়ন চেয়ে প্রচার-প্রচারণায় অংশ নিয়ে নির্বাচনী এলাকায় ফেস্টুন ও ব্যানার টানিয়েছেন। গত সোমবার বিএনপির প্রার্থীর নাম ঘোষণার পর তিনি ফেসবুকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে গাজীপুর-৩ আসন থেকে নির্বাচন করার ঘোষণা দেন।

নান্দনিক নির্মাণশৈলীর ধবধবে সাদা ফুটওভার ব্রিজগুলো নজর কাড়ে সবার। সড়কবাতির কল্যাণে রাতে এগুলোর সৌন্দর্য যায় আরও বেড়ে। একটি-দুটি নয়, রাজশাহী নগরীতে ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে এমন ফুটওভার ব্রিজ করা হয়েছে আটটি।
১৩ অক্টোবর ২০২৪
হাসিনা আমার জন্য তিনবার ইনকোয়ারি (তদন্ত) কমিটি করেছেন। আমার অপরাধ ছিল, তিনি আমাকে প্রধানমন্ত্রী হতে বলেছিলেন, আমি হইনি। মন্ত্রীও হতে বলেছিলেন, হইনি। টাকা দেওয়ার জন্য বলেছিলেন, নেইনি।
৪২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার চালিতাতলী এলাকায় শারীরিক প্রতিবন্ধী অটোরিকশাচালক মো. ইদ্রিসকে গুলির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) চান্দগাঁও ক্যাম্পে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। র্যাব-৭ চট্টগ্রামের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল
১ ঘণ্টা আগে
খুলনার খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কাজী ফয়েজ মাহমুদকে গ্রেপ্তার করেছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর বসুন্ধরা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

‘হাসিনা মন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রী হতে বলেছিলেন, হইনি। এটাই ছিল আমার অপরাধ’—মন্তব্য করেছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম। আজ শুক্রবার চট্টগ্রামের দোহাজারী এলডিপির কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
কর্নেল অলি আহমদ বলেন ‘রাজনীতিবিদেরা যদি আল্লাহ ও রাসুলের নির্দেশিত পথে চলে, তাহলে সরকারি অফিসাররা ঘুষ খেতে পারবেন না। যোগাযোগমন্ত্রী থাকা অবস্থায় আমি কোনো মায়ের ছেলেকে ঘুষ খাইতে দিইনি। হয় এখানে (অফিসে) থাকবে, না হয় ঘরে যাবে। মধ্যবর্তী কোনো স্থান নেই।’
অলি আহমদ বলেন, ‘হাসিনা আমার জন্য তিনবার ইনকোয়ারি (তদন্ত) কমিটি করেছেন। আমার অপরাধ ছিল, তিনি আমাকে প্রধানমন্ত্রী হতে বলেছিলেন, আমি হইনি। মন্ত্রীও হতে বলেছিলেন, হইনি। টাকা দেওয়ার জন্য বলেছিলেন, নেইনি। এটাই ছিল আমার অপরাধ।’
এলডিপির প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘দুদক দিয়ে প্রথম যে ইনকোয়ারি হয়েছিল। সেটি করেছিলেন একটা হিন্দুর ছেলে, আমি জীবনেও তাঁর কথা ভুলব না। আমি যখন অনেক ফাইল নিয়ে তাঁর অফিসে আসলাম, তখন তিনি বলছিলেন, স্যার আপনি এতগুলো ফাইল নিয়ে আসলেন কেন? এতগুলো ফাইল দেখার সময় আছে আমার? দু-তিনটা ফাইল দেন।’
ওই অফিসার বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশে যদি একটা সৎ লোক থাকে সেটা আপনি (অলি)। আপনার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই। কিন্তু আমাদের বলা হয়েছে আপনাকে বিরক্ত করার জন্য। আমি বললাম, কর। শেষ পর্যন্ত ওই অফিসার রিপোর্ট দিলেন, কর্নেল অলি কোনো দুর্নীতি করেননি; বরং সরকারের কাছে পয়সা পাবে।’
দোহাজারী পৌর এলডিপির সভাপতি লিয়াকত আলীর সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন এলডিপির প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক ওমর ফারুক, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা এলডিপির সভাপতি শিল্পপতি এম এয়াকুব আলী, সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া শিমুল প্রমুখ।

‘হাসিনা মন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রী হতে বলেছিলেন, হইনি। এটাই ছিল আমার অপরাধ’—মন্তব্য করেছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম। আজ শুক্রবার চট্টগ্রামের দোহাজারী এলডিপির কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
কর্নেল অলি আহমদ বলেন ‘রাজনীতিবিদেরা যদি আল্লাহ ও রাসুলের নির্দেশিত পথে চলে, তাহলে সরকারি অফিসাররা ঘুষ খেতে পারবেন না। যোগাযোগমন্ত্রী থাকা অবস্থায় আমি কোনো মায়ের ছেলেকে ঘুষ খাইতে দিইনি। হয় এখানে (অফিসে) থাকবে, না হয় ঘরে যাবে। মধ্যবর্তী কোনো স্থান নেই।’
অলি আহমদ বলেন, ‘হাসিনা আমার জন্য তিনবার ইনকোয়ারি (তদন্ত) কমিটি করেছেন। আমার অপরাধ ছিল, তিনি আমাকে প্রধানমন্ত্রী হতে বলেছিলেন, আমি হইনি। মন্ত্রীও হতে বলেছিলেন, হইনি। টাকা দেওয়ার জন্য বলেছিলেন, নেইনি। এটাই ছিল আমার অপরাধ।’
এলডিপির প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘দুদক দিয়ে প্রথম যে ইনকোয়ারি হয়েছিল। সেটি করেছিলেন একটা হিন্দুর ছেলে, আমি জীবনেও তাঁর কথা ভুলব না। আমি যখন অনেক ফাইল নিয়ে তাঁর অফিসে আসলাম, তখন তিনি বলছিলেন, স্যার আপনি এতগুলো ফাইল নিয়ে আসলেন কেন? এতগুলো ফাইল দেখার সময় আছে আমার? দু-তিনটা ফাইল দেন।’
ওই অফিসার বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশে যদি একটা সৎ লোক থাকে সেটা আপনি (অলি)। আপনার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই। কিন্তু আমাদের বলা হয়েছে আপনাকে বিরক্ত করার জন্য। আমি বললাম, কর। শেষ পর্যন্ত ওই অফিসার রিপোর্ট দিলেন, কর্নেল অলি কোনো দুর্নীতি করেননি; বরং সরকারের কাছে পয়সা পাবে।’
দোহাজারী পৌর এলডিপির সভাপতি লিয়াকত আলীর সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন এলডিপির প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক ওমর ফারুক, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা এলডিপির সভাপতি শিল্পপতি এম এয়াকুব আলী, সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া শিমুল প্রমুখ।

নান্দনিক নির্মাণশৈলীর ধবধবে সাদা ফুটওভার ব্রিজগুলো নজর কাড়ে সবার। সড়কবাতির কল্যাণে রাতে এগুলোর সৌন্দর্য যায় আরও বেড়ে। একটি-দুটি নয়, রাজশাহী নগরীতে ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে এমন ফুটওভার ব্রিজ করা হয়েছে আটটি।
১৩ অক্টোবর ২০২৪
গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি বাড়িতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র, সরঞ্জামসহ সাতজনকে আটক করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুল ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারের অভিযোগ তুলেছে সেনাবাহিনী। আজ শুক্রবার সকালে গাজীপুর মহানগরের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে অস্থায়ী সেনাক্যাম্পে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই অভিযোগ করেন ১৪ ফিল্ড
২৪ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার চালিতাতলী এলাকায় শারীরিক প্রতিবন্ধী অটোরিকশাচালক মো. ইদ্রিসকে গুলির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) চান্দগাঁও ক্যাম্পে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। র্যাব-৭ চট্টগ্রামের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল
১ ঘণ্টা আগে
খুলনার খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কাজী ফয়েজ মাহমুদকে গ্রেপ্তার করেছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর বসুন্ধরা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার চালিতাতলী এলাকায় শারীরিক প্রতিবন্ধী অটোরিকশাচালক মো. ইদ্রিসকে গুলির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) চান্দগাঁও ক্যাম্পে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
র্যাব-৭ চট্টগ্রামের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল হাফিজুর রহমান সংবাদ সম্মেলনে জানান, পৃথক অভিযানে ওই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে বায়েজিদ বোস্তামীর চালিতাতলী এলাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইদ্রিস নামের ওই অটোরিকশাচালক গুলিবিদ্ধ হন। তিনি পরিবার নিয়ে বহদ্দারহাট এলাকায় থাকেন। ইদ্রিসের পরিবারের দাবি, মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় তাঁকে গুলি করা হয়েছে।
একই এলাকায় গত বুধবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ ও চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী সরোয়ার বাবলাসহ কয়েকজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে সরোয়ার বাবলার মৃত্যু হয়। ওই ঘটনায় র্যাব দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।

চট্টগ্রাম নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার চালিতাতলী এলাকায় শারীরিক প্রতিবন্ধী অটোরিকশাচালক মো. ইদ্রিসকে গুলির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) চান্দগাঁও ক্যাম্পে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
র্যাব-৭ চট্টগ্রামের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল হাফিজুর রহমান সংবাদ সম্মেলনে জানান, পৃথক অভিযানে ওই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে বায়েজিদ বোস্তামীর চালিতাতলী এলাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইদ্রিস নামের ওই অটোরিকশাচালক গুলিবিদ্ধ হন। তিনি পরিবার নিয়ে বহদ্দারহাট এলাকায় থাকেন। ইদ্রিসের পরিবারের দাবি, মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় তাঁকে গুলি করা হয়েছে।
একই এলাকায় গত বুধবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ ও চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী সরোয়ার বাবলাসহ কয়েকজন গুলিবিদ্ধ হন। পরে সরোয়ার বাবলার মৃত্যু হয়। ওই ঘটনায় র্যাব দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।

নান্দনিক নির্মাণশৈলীর ধবধবে সাদা ফুটওভার ব্রিজগুলো নজর কাড়ে সবার। সড়কবাতির কল্যাণে রাতে এগুলোর সৌন্দর্য যায় আরও বেড়ে। একটি-দুটি নয়, রাজশাহী নগরীতে ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে এমন ফুটওভার ব্রিজ করা হয়েছে আটটি।
১৩ অক্টোবর ২০২৪
গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি বাড়িতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র, সরঞ্জামসহ সাতজনকে আটক করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুল ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারের অভিযোগ তুলেছে সেনাবাহিনী। আজ শুক্রবার সকালে গাজীপুর মহানগরের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে অস্থায়ী সেনাক্যাম্পে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই অভিযোগ করেন ১৪ ফিল্ড
২৪ মিনিট আগে
হাসিনা আমার জন্য তিনবার ইনকোয়ারি (তদন্ত) কমিটি করেছেন। আমার অপরাধ ছিল, তিনি আমাকে প্রধানমন্ত্রী হতে বলেছিলেন, আমি হইনি। মন্ত্রীও হতে বলেছিলেন, হইনি। টাকা দেওয়ার জন্য বলেছিলেন, নেইনি।
৪২ মিনিট আগে
খুলনার খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কাজী ফয়েজ মাহমুদকে গ্রেপ্তার করেছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর বসুন্ধরা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনার খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কাজী ফয়েজ মাহমুদকে গ্রেপ্তার করেছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর বসুন্ধরা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জানতে চাইলে খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম বলেন, ‘কাজী ফয়েজকে আমরা গত কয়েক দিন ধরে খুঁজছিলাম। গোয়েন্দা সংবাদ মারফত জানতে পারলাম, তিনি ঢাকার বসুন্ধরায় অবস্থান করছেন। এমন সংবাদ পেয়ে বসুন্ধরায় ভাড়া করা বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।’ ওসি জানান, ফয়েজকে খুলনায় আনা হচ্ছে। তাঁর বিরুদ্ধে খুলনার খালিশপুর থানায় নাশকতাসহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে।
পুলিশ জানায়, বিগত সরকারের আমলে ফয়েজের বিরুদ্ধে ক্ষমতা অপব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে। তিনি শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই আলোচিত শেখ সোহেলের বন্ধু পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন স্থানে নিজের প্রভাব খাটাতেন।

খুলনার খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কাজী ফয়েজ মাহমুদকে গ্রেপ্তার করেছে নগর গোয়েন্দা পুলিশ। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর বসুন্ধরা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জানতে চাইলে খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম বলেন, ‘কাজী ফয়েজকে আমরা গত কয়েক দিন ধরে খুঁজছিলাম। গোয়েন্দা সংবাদ মারফত জানতে পারলাম, তিনি ঢাকার বসুন্ধরায় অবস্থান করছেন। এমন সংবাদ পেয়ে বসুন্ধরায় ভাড়া করা বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।’ ওসি জানান, ফয়েজকে খুলনায় আনা হচ্ছে। তাঁর বিরুদ্ধে খুলনার খালিশপুর থানায় নাশকতাসহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে।
পুলিশ জানায়, বিগত সরকারের আমলে ফয়েজের বিরুদ্ধে ক্ষমতা অপব্যবহারের অভিযোগ রয়েছে। তিনি শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই আলোচিত শেখ সোহেলের বন্ধু পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন স্থানে নিজের প্রভাব খাটাতেন।

নান্দনিক নির্মাণশৈলীর ধবধবে সাদা ফুটওভার ব্রিজগুলো নজর কাড়ে সবার। সড়কবাতির কল্যাণে রাতে এগুলোর সৌন্দর্য যায় আরও বেড়ে। একটি-দুটি নয়, রাজশাহী নগরীতে ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে এমন ফুটওভার ব্রিজ করা হয়েছে আটটি।
১৩ অক্টোবর ২০২৪
গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি বাড়িতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র, সরঞ্জামসহ সাতজনকে আটক করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুল ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারের অভিযোগ তুলেছে সেনাবাহিনী। আজ শুক্রবার সকালে গাজীপুর মহানগরের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে অস্থায়ী সেনাক্যাম্পে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই অভিযোগ করেন ১৪ ফিল্ড
২৪ মিনিট আগে
হাসিনা আমার জন্য তিনবার ইনকোয়ারি (তদন্ত) কমিটি করেছেন। আমার অপরাধ ছিল, তিনি আমাকে প্রধানমন্ত্রী হতে বলেছিলেন, আমি হইনি। মন্ত্রীও হতে বলেছিলেন, হইনি। টাকা দেওয়ার জন্য বলেছিলেন, নেইনি।
৪২ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার চালিতাতলী এলাকায় শারীরিক প্রতিবন্ধী অটোরিকশাচালক মো. ইদ্রিসকে গুলির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) চান্দগাঁও ক্যাম্পে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। র্যাব-৭ চট্টগ্রামের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল
১ ঘণ্টা আগে