রাজশাহী প্রতিনিধি
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত ‘প্রিলিমিনারি-টু-মাস্টার্স’ পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের গণহারে অকৃতকার্য দেখানোর প্রতিবাদে রাজশাহীতে শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন করেছেন। করোনাকালীন সীমিত সিলেবাসে ২০১৭-১৮ সেশনের এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে অনেকেই ফেল করেন।
এর প্রতিবাদে আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত রাজশাহী নগরীর সাহেববাজার জিরো পয়েন্টে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়। এতে শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। তাঁরা এক মাসের মধ্যে অকৃতকার্য বিষয়ে পরীক্ষা দেওয়াসহ শেষ বর্ষে ভর্তির সুযোগ চান।
মানববন্ধন চলাকালে শিক্ষার্থীরা তাঁদের দাবি সংবলিত প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়েছিলেন। তাতে এই ফলাফলকে বৈষম্যমূলক বলা হয়েছে। প্ল্যাকার্ডে ‘গণহারের ফেলের ফলাফল মানি না’ লেখা ছিল। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী মো. সুইট, আফসানা আক্তার, মো. সুমন, হেলাল উদ্দিন, প্রদীপ কুমার, আল আমীন, আসিফা খাতুন প্রমুখ।
তাঁরা বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিলিমিনারি-টু-মাস্টার্স ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থীদের ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে সীমিত সিলেবাসে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। চলতি মাসের ১ তারিখে এর ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২৭টি বিভাগে পরীক্ষা দিয়েছিল ৬০ হাজার ৬৩ জন শিক্ষার্থী। তার মধ্যে পাস করেছেন ২৭ হাজার ৩৬০ জন।
তাঁরা জানান, রাজশাহী কলেজের আট বিভাগ থেকে পরীক্ষা দিয়েছিলেন ১ হাজার ৪৫৯ জন। তার মধ্যে পাস করেছেন মাত্র ১৯৯ জন। গণহারে এই ফেল শিক্ষার্থীরা মেনে নিতে পারছেন না। এই ফলাফল অবিশ্বাস্য। তাঁরা বলছেন, দুই বছর করোনা পরিস্থিতিসহ তাঁরা চার বছরের সেশনজটে পড়েছেন।
বক্তারা আরও বলেন, ফেল করে তাঁরা সবাই হতাশায় ভুগছেন। তাঁদের জীবনে অন্ধকার নেমে এসেছে। তাঁদের স্বপ্ন শেষ হতে চলেছে। বিষয়টিতে শিক্ষামন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন তাঁরা।
বক্তারা বলেন, মাস্টার্স প্রথম পর্বের ফলাফল কোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় কাজে লাগে না। এ জন্য শেষ বর্ষে উত্তীর্ণ হওয়া লাগে। তাদের শেষ বর্ষে যেকোনো শর্তে ভর্তির সুযোগ দেওয়া হোক। সেই সঙ্গে আগামী এক মাসের মধ্যে ফি ছাড়া সীমিত সিলেবাসে পুনরায় অকৃতকার্য বিষয়ে পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানান শিক্ষার্থীরা।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত ‘প্রিলিমিনারি-টু-মাস্টার্স’ পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের গণহারে অকৃতকার্য দেখানোর প্রতিবাদে রাজশাহীতে শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন করেছেন। করোনাকালীন সীমিত সিলেবাসে ২০১৭-১৮ সেশনের এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে অনেকেই ফেল করেন।
এর প্রতিবাদে আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত রাজশাহী নগরীর সাহেববাজার জিরো পয়েন্টে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়। এতে শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। তাঁরা এক মাসের মধ্যে অকৃতকার্য বিষয়ে পরীক্ষা দেওয়াসহ শেষ বর্ষে ভর্তির সুযোগ চান।
মানববন্ধন চলাকালে শিক্ষার্থীরা তাঁদের দাবি সংবলিত প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়েছিলেন। তাতে এই ফলাফলকে বৈষম্যমূলক বলা হয়েছে। প্ল্যাকার্ডে ‘গণহারের ফেলের ফলাফল মানি না’ লেখা ছিল। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী মো. সুইট, আফসানা আক্তার, মো. সুমন, হেলাল উদ্দিন, প্রদীপ কুমার, আল আমীন, আসিফা খাতুন প্রমুখ।
তাঁরা বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিলিমিনারি-টু-মাস্টার্স ২০১৭-১৮ সেশনের শিক্ষার্থীদের ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে সীমিত সিলেবাসে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। চলতি মাসের ১ তারিখে এর ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২৭টি বিভাগে পরীক্ষা দিয়েছিল ৬০ হাজার ৬৩ জন শিক্ষার্থী। তার মধ্যে পাস করেছেন ২৭ হাজার ৩৬০ জন।
তাঁরা জানান, রাজশাহী কলেজের আট বিভাগ থেকে পরীক্ষা দিয়েছিলেন ১ হাজার ৪৫৯ জন। তার মধ্যে পাস করেছেন মাত্র ১৯৯ জন। গণহারে এই ফেল শিক্ষার্থীরা মেনে নিতে পারছেন না। এই ফলাফল অবিশ্বাস্য। তাঁরা বলছেন, দুই বছর করোনা পরিস্থিতিসহ তাঁরা চার বছরের সেশনজটে পড়েছেন।
বক্তারা আরও বলেন, ফেল করে তাঁরা সবাই হতাশায় ভুগছেন। তাঁদের জীবনে অন্ধকার নেমে এসেছে। তাঁদের স্বপ্ন শেষ হতে চলেছে। বিষয়টিতে শিক্ষামন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন তাঁরা।
বক্তারা বলেন, মাস্টার্স প্রথম পর্বের ফলাফল কোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় কাজে লাগে না। এ জন্য শেষ বর্ষে উত্তীর্ণ হওয়া লাগে। তাদের শেষ বর্ষে যেকোনো শর্তে ভর্তির সুযোগ দেওয়া হোক। সেই সঙ্গে আগামী এক মাসের মধ্যে ফি ছাড়া সীমিত সিলেবাসে পুনরায় অকৃতকার্য বিষয়ে পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানান শিক্ষার্থীরা।
মাদকের কারবার, কিশোর গ্যাংয়ের নিয়ন্ত্রণ, ব্যক্তি আক্রোশ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে একাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপের বিরোধে খুলনা নগরীতে বাড়ছে বিভিন্ন অপরাধ। গত ১১ মাসে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) আটটি থানায় ৩০টির বেশি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে।
৩ মিনিট আগে‘বান হইলে যে ক্ষতি হয়, না হইলে আমগো এর চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়। চরের জমিতে ধান, কলাই আর আগাম বাদাম ফলানো যায় না। এবার সময়মতো বান না হওয়ায় চরে এগুলা আবাদ করা যায় নাই। ধান না হইলে মাইনষের খাওনের কষ্ট হইব।’ বর্ষাকালে পর্যাপ্ত পরিমাণে মৌসুমি বৃষ্টি আর বন্যার দেখা না মেলায় কৃষির ক্ষতি নিয়ে কথাগুলো...
৬ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলায় পরিত্যক্ত টায়ার পুড়িয়ে তৈরি হচ্ছে সড়কে পিচ ঢালাইয়ের জন্য জ্বালানি তেল (ফার্নেস অয়েল) ও ইটভাটায় ব্যবহৃত কালি। আবাদি জমিতে স্থাপিত এই কারখানার কালো ধোঁয়া ও দুর্গন্ধে আশপাশের বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ ক্ষতির মুখে পড়েছে।
১০ মিনিট আগেএত দিন কুড়িগ্রাম থেকে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী পয়েন্ট দিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করতে হতো। রংপুর হয়ে পলাশবাড়ী যেতে অতিক্রম করতে হতো প্রায় ১৩০ কিলোমিটার পথ। এখনো একই পথে যাতায়াত করতে হবে। তবে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ ও কুড়িগ্রামের চিলমারীকে সংযুক্ত করা মাওলানা ভাসানী সেতু উদ্বোধনের ফলে কুড়িগ্রাম-পলাশবাড়ীর...
২৮ মিনিট আগে