পাবনা প্রতিনিধি
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় স্থানীয় একটি ক্লাব দখলকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ কর্মী-সমর্থকদের হামলায় বিএনপির অন্তত ২৫ জন কর্মী-সমর্থক আহত হয়েছেন।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার খানমরিচ ইউনিয়নের পুকুরপাড় গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহত তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাদের দুই জনকে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে এবং এক জনকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। বাকিদের ভাঙ্গুড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা চারজনকে আটক করেছে। তবে আটককৃতদের রাজনৈতিক পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার পুকুরপাড় গ্রামের শতাধিক লোকের ‘উদয় সংঘ’ নামে একটি সামাজিক সংগঠন (ক্লাব) রয়েছে। ক্লাবটি দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় বিএনপি কর্মী সালাম ফকির, শামসুল ইসলাস ও হেলাল উদ্দিনের নিয়ন্ত্রণে ছিল। গত সপ্তাহে খানমরিচ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ফয়জুল ইসলাম, সানোয়ার হোসেন, আহম্মদ আলী ও রওশন আলী বিএনপির কর্মী সমর্থক সালাম ফকিরের কাছ থেকে জোরপূর্বক ক্লাবের চাবি নিয়ে নেন।
ক্লাবের নিয়ন্ত্রণ নিয়েও ক্ষান্ত হননি তারা। বিএনপির নেতাকর্মীদের শায়েস্তা করতে আজ শনিবার সন্ধ্যায় তারা শতাধিক আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী সংগঠিত হয়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সালাম ফকিরসহ তার লোকজনের ওপর হামলা চালায়। এতে অন্তত ২৫ জন বিএনপি কর্মী সমর্থক আহত হন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন ব্যক্তিদের মধ্যে কয়েকজনের নাম জানা গেছে। তারা হলেন- পুকুরপাড় গ্রামের বাসিন্দা ও বিএনপি কর্মী আবুল কালাম, আকরাম হোসেন, সাদ্দাম হোসেন, আবুল কালাম-২, গাজীউর রহমান, আব্দুল জব্বার, ঈমন আলী, আব্দুল মমিন, ছাব্বির হোসেন, শাহিন হোসেন, হেলাল উদ্দিন, আবু তালেব ও আলো প্রমাণিক।
এ ছাড়া গুরুতর আহত নিরজাব আলী, সাহাদত হোসেন, ছানোয়ার হোসেনকে পাবনায় এবং আব্দুল মালেক নামে একজনকে ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়েছে।
ঘটনার পর স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা এলাকা ছেড়ে পলাতক থাকায় তাদের কারো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ভাঙ্গুড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুর মুজাহিদ স্বপন বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি, কিন্তু এখনো বিস্তারিত কিছু জানি না। আমার এলাকার অন্য একটা বিষয় নিয়ে আমি ব্যস্ত আছি। পরে ঘটনা বিস্তারিত জেনে আপনাকে জানাবো।’
এ বিষয়ে ভাঙ্গুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ক্লাবের চাবি নিয়ে বিরোধের জেরে হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় হামলাকারীদের মধ্যে চারজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। পরে বিস্তারিত জানানো যাবে।’
ভাঙ্গুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুন নাহার বলেন, ‘আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা হচ্ছে। এছাড়া গুরুতর আহতদের উন্নত চিকিৎসার জন্য পাবনা ও ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। পরবর্তীতে বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় স্থানীয় একটি ক্লাব দখলকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ কর্মী-সমর্থকদের হামলায় বিএনপির অন্তত ২৫ জন কর্মী-সমর্থক আহত হয়েছেন।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় উপজেলার খানমরিচ ইউনিয়নের পুকুরপাড় গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহত তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাদের দুই জনকে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে এবং এক জনকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। বাকিদের ভাঙ্গুড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা চারজনকে আটক করেছে। তবে আটককৃতদের রাজনৈতিক পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার পুকুরপাড় গ্রামের শতাধিক লোকের ‘উদয় সংঘ’ নামে একটি সামাজিক সংগঠন (ক্লাব) রয়েছে। ক্লাবটি দীর্ঘদিন ধরে স্থানীয় বিএনপি কর্মী সালাম ফকির, শামসুল ইসলাস ও হেলাল উদ্দিনের নিয়ন্ত্রণে ছিল। গত সপ্তাহে খানমরিচ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ফয়জুল ইসলাম, সানোয়ার হোসেন, আহম্মদ আলী ও রওশন আলী বিএনপির কর্মী সমর্থক সালাম ফকিরের কাছ থেকে জোরপূর্বক ক্লাবের চাবি নিয়ে নেন।
ক্লাবের নিয়ন্ত্রণ নিয়েও ক্ষান্ত হননি তারা। বিএনপির নেতাকর্মীদের শায়েস্তা করতে আজ শনিবার সন্ধ্যায় তারা শতাধিক আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী সংগঠিত হয়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সালাম ফকিরসহ তার লোকজনের ওপর হামলা চালায়। এতে অন্তত ২৫ জন বিএনপি কর্মী সমর্থক আহত হন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন ব্যক্তিদের মধ্যে কয়েকজনের নাম জানা গেছে। তারা হলেন- পুকুরপাড় গ্রামের বাসিন্দা ও বিএনপি কর্মী আবুল কালাম, আকরাম হোসেন, সাদ্দাম হোসেন, আবুল কালাম-২, গাজীউর রহমান, আব্দুল জব্বার, ঈমন আলী, আব্দুল মমিন, ছাব্বির হোসেন, শাহিন হোসেন, হেলাল উদ্দিন, আবু তালেব ও আলো প্রমাণিক।
এ ছাড়া গুরুতর আহত নিরজাব আলী, সাহাদত হোসেন, ছানোয়ার হোসেনকে পাবনায় এবং আব্দুল মালেক নামে একজনকে ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়েছে।
ঘটনার পর স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা এলাকা ছেড়ে পলাতক থাকায় তাদের কারো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ভাঙ্গুড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক নুর মুজাহিদ স্বপন বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি, কিন্তু এখনো বিস্তারিত কিছু জানি না। আমার এলাকার অন্য একটা বিষয় নিয়ে আমি ব্যস্ত আছি। পরে ঘটনা বিস্তারিত জেনে আপনাকে জানাবো।’
এ বিষয়ে ভাঙ্গুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ক্লাবের চাবি নিয়ে বিরোধের জেরে হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় হামলাকারীদের মধ্যে চারজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। পরে বিস্তারিত জানানো যাবে।’
ভাঙ্গুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুন নাহার বলেন, ‘আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা হচ্ছে। এছাড়া গুরুতর আহতদের উন্নত চিকিৎসার জন্য পাবনা ও ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। পরবর্তীতে বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৩৪ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে