ভাঙ্গুড়া (পাবনা) প্রতিনিধি
চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার ৪টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে দুটিতে আওয়ামী লীগ ও দুটিতে বিদ্রোহী প্রার্থী বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল রোববার ৩৬টি ভোটকেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ শেষে এ ফল ঘোষণা করা হয়। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১৫ জন, সাধারণ সদস্য পদে ১২৮ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা আসনে ৪৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, চারটি ইউনিয়নের মধ্যে দুটিতে আওয়ামী লীগ এবং দুটিতে বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। বিজয়ীরা হলেন—পার-ভাঙ্গুড়া ইউনিয়নে হেদায়েতুল হক (নৌকা), অষ্টমনিষা ইউনিয়নে সুলতানা জাহান বকুল (নৌকা), দিলপাশার ইউনিয়নে আব্দুল হান্নান (মোটরসাইকেল) ও খানমরিচ ইউনিয়নে মনোয়ার হোসেন মিঠু (ঘোড়া)। হান্নান ও মিঠু আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী।
নির্বাচনে হেদায়েতুল হক (নৌকা) পেয়েছেন ৬ হাজার ১২ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিদ্রোহী প্রার্থী আতাউর রহমান বাদশা (আনারস) পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৩১ ভোট। অষ্টমনিষা ইউনিয়নে সুলতানা জাহান বকুল (নৌকা) পেয়েছেন ৬ হাজার ২৮ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ইউনিয়ন বিএনপির সদস্যসচিব আব্দুল মান্নান (ঘোড়া) পেয়েছেন ৪ হাজার ৫৯৯ ভোট।
দিলপাশার ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল হান্নান (মোটরসাইকেল) পেয়েছেন ৩ হাজার ২৬৭ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মাসুদ রানা (চশমা) পেয়েছেন ২ হাজার ৭৫৪ ভোট। এ ইউনিয়নটিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী অশোক কুমার ঘোষ প্রণো (নৌকা) পেয়েছেন ২ হাজার ৩৭২ ভোট। খানমরিচ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মনোয়ার হোসেন মিঠু (ঘোড়া) পেয়েছেন ৮ হাজার ৯৫১ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী নুর-ঊন-নবী মণ্ডল দুলাল মাস্টার (নৌকা) পেয়েছেন ৬ হাজার ৯২৭ ভোট।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা রুকসানা নাছরীন জানান, উপজেলার চারটি ইউনিয়নে ৩৬টি কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের দুজন ও দুজন স্বতন্ত্র প্রার্থীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার ৪টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে দুটিতে আওয়ামী লীগ ও দুটিতে বিদ্রোহী প্রার্থী বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল রোববার ৩৬টি ভোটকেন্দ্রে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ শেষে এ ফল ঘোষণা করা হয়। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১৫ জন, সাধারণ সদস্য পদে ১২৮ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা আসনে ৪৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, চারটি ইউনিয়নের মধ্যে দুটিতে আওয়ামী লীগ এবং দুটিতে বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। বিজয়ীরা হলেন—পার-ভাঙ্গুড়া ইউনিয়নে হেদায়েতুল হক (নৌকা), অষ্টমনিষা ইউনিয়নে সুলতানা জাহান বকুল (নৌকা), দিলপাশার ইউনিয়নে আব্দুল হান্নান (মোটরসাইকেল) ও খানমরিচ ইউনিয়নে মনোয়ার হোসেন মিঠু (ঘোড়া)। হান্নান ও মিঠু আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী।
নির্বাচনে হেদায়েতুল হক (নৌকা) পেয়েছেন ৬ হাজার ১২ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিদ্রোহী প্রার্থী আতাউর রহমান বাদশা (আনারস) পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৩১ ভোট। অষ্টমনিষা ইউনিয়নে সুলতানা জাহান বকুল (নৌকা) পেয়েছেন ৬ হাজার ২৮ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ইউনিয়ন বিএনপির সদস্যসচিব আব্দুল মান্নান (ঘোড়া) পেয়েছেন ৪ হাজার ৫৯৯ ভোট।
দিলপাশার ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল হান্নান (মোটরসাইকেল) পেয়েছেন ৩ হাজার ২৬৭ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মাসুদ রানা (চশমা) পেয়েছেন ২ হাজার ৭৫৪ ভোট। এ ইউনিয়নটিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী অশোক কুমার ঘোষ প্রণো (নৌকা) পেয়েছেন ২ হাজার ৩৭২ ভোট। খানমরিচ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মনোয়ার হোসেন মিঠু (ঘোড়া) পেয়েছেন ৮ হাজার ৯৫১ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী নুর-ঊন-নবী মণ্ডল দুলাল মাস্টার (নৌকা) পেয়েছেন ৬ হাজার ৯২৭ ভোট।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা রুকসানা নাছরীন জানান, উপজেলার চারটি ইউনিয়নে ৩৬টি কেন্দ্রে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের দুজন ও দুজন স্বতন্ত্র প্রার্থীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৯ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
২৪ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
২৮ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
৪২ মিনিট আগে