ভোলাহাট (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে জনগুরুত্বপূর্ণ সড়কের নির্মাণকাজ শেষ না হওয়ার আগেই ভেঙে গেছে সোয়া কোটি টাকার ব্রিজ। এতে জনমনে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
ভোলাহাট থেকে বড়গাছী জিসি (মহানন্দা নদীর তীর) পর্যন্ত রাস্তার গোহালবাড়ী ইউনিয়নের মুন্সিগঞ্জ হাটের পাশে ৮ মিটার একটি সেতু নির্মাণে উপজেলা এলজিইডির বাস্তবায়নে বাংলাদেশ ও বিশ্বব্যাংকের ১ কোটি ১৪ লাখ ৭৫ হাজার ৪০২ টাকা বরাদ্দ হয়। ২০২১ সালের ৩ অক্টোবর ব্রিজ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। ব্রিজটি চলতি বছরের ২ এপ্রিল নির্মাণকাজ সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আরপিএমসির ঠিকাদার আবুল হোসেন ও সোহেল জেভি এখনো কাজ শেষ করতে পারেননি। তবে ব্রিজের দুই পাশে মাটি ভরাট করে কার্পেটিং রাস্তার কাজ সম্পন্ন করা হয়। ব্রিজটি সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার শেষ মুহূর্তে গত ৩১ জুন রাতে বৃষ্টি হলে পানির তোড়ে ব্রিজের পূর্ব পাশের কার্পেটিং ভেঙে পড়ে।
এতে স্থানীয় লোকজন নির্মাণকাজে অনিয়মের প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁরা অভিযোগ করে বলেন, সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও ঠিকাদারের যোগসাজশে নিম্নমানের কাজ করায় সামান্য পানিতে ব্রিজ ভেঙে গেছে। ভবিষ্যতে বেশি বৃষ্টি হলে ব্রিজটি আরও ভেঙে পড়ার আশঙ্কা করছেন। স্থানীয়রা সরকারের উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করে ব্রিজটির অনিয়ম ক্ষতিয়ে দেখার দাবি করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এই ব্রিজটি প্রায় সাত-আট বছর ধরে ভেঙে পড়েছিল। দীর্ঘদিন ধরে পড়ে থাকার পর সরকার এত টাকা ব্যয় করে জনগণের জন্য ব্রিজটি করে দিচ্ছে। কিন্তু দুর্নীতির কারণে কাজ শেষ না হওয়ার আগেই ভেঙে গেল। দায়ীদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করা হয়।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য মো. সবুর আলী জানান, সঠিকভাবে মাটি ভরাট না করায় মাটি বসে গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. নাসির উদ্দিন জানান, ইঞ্জিনিয়ার ও ঠিকাদার ঠিকমতো কাজ করেননি। ফলে ভেঙে গেছে।
গোহালবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. ইয়াসিন আলী শাহ বলেন, ‘আমি পরিদর্শন করে দেখলাম, ঠিকাদার ব্রিজটি হস্তান্তর করার আগেই মাটি ভরাট না করার কারণে রাস্তাটি ভেঙে গেছে।’
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী মো. আছহাবুর রহমান বলেন, ‘বৃষ্টির পানিতে রাস্তা ভেঙে যাওয়ার কথা শুনেছি। কাজ এখনো চলমান। আগামীকাল থেকে ভেঙে যাওয়াসহ অন্যান্য কাজ শুরু করা হবে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে জনগুরুত্বপূর্ণ সড়কের নির্মাণকাজ শেষ না হওয়ার আগেই ভেঙে গেছে সোয়া কোটি টাকার ব্রিজ। এতে জনমনে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
ভোলাহাট থেকে বড়গাছী জিসি (মহানন্দা নদীর তীর) পর্যন্ত রাস্তার গোহালবাড়ী ইউনিয়নের মুন্সিগঞ্জ হাটের পাশে ৮ মিটার একটি সেতু নির্মাণে উপজেলা এলজিইডির বাস্তবায়নে বাংলাদেশ ও বিশ্বব্যাংকের ১ কোটি ১৪ লাখ ৭৫ হাজার ৪০২ টাকা বরাদ্দ হয়। ২০২১ সালের ৩ অক্টোবর ব্রিজ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। ব্রিজটি চলতি বছরের ২ এপ্রিল নির্মাণকাজ সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আরপিএমসির ঠিকাদার আবুল হোসেন ও সোহেল জেভি এখনো কাজ শেষ করতে পারেননি। তবে ব্রিজের দুই পাশে মাটি ভরাট করে কার্পেটিং রাস্তার কাজ সম্পন্ন করা হয়। ব্রিজটি সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার শেষ মুহূর্তে গত ৩১ জুন রাতে বৃষ্টি হলে পানির তোড়ে ব্রিজের পূর্ব পাশের কার্পেটিং ভেঙে পড়ে।
এতে স্থানীয় লোকজন নির্মাণকাজে অনিয়মের প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁরা অভিযোগ করে বলেন, সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও ঠিকাদারের যোগসাজশে নিম্নমানের কাজ করায় সামান্য পানিতে ব্রিজ ভেঙে গেছে। ভবিষ্যতে বেশি বৃষ্টি হলে ব্রিজটি আরও ভেঙে পড়ার আশঙ্কা করছেন। স্থানীয়রা সরকারের উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করে ব্রিজটির অনিয়ম ক্ষতিয়ে দেখার দাবি করেছেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এই ব্রিজটি প্রায় সাত-আট বছর ধরে ভেঙে পড়েছিল। দীর্ঘদিন ধরে পড়ে থাকার পর সরকার এত টাকা ব্যয় করে জনগণের জন্য ব্রিজটি করে দিচ্ছে। কিন্তু দুর্নীতির কারণে কাজ শেষ না হওয়ার আগেই ভেঙে গেল। দায়ীদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করা হয়।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য মো. সবুর আলী জানান, সঠিকভাবে মাটি ভরাট না করায় মাটি বসে গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. নাসির উদ্দিন জানান, ইঞ্জিনিয়ার ও ঠিকাদার ঠিকমতো কাজ করেননি। ফলে ভেঙে গেছে।
গোহালবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. ইয়াসিন আলী শাহ বলেন, ‘আমি পরিদর্শন করে দেখলাম, ঠিকাদার ব্রিজটি হস্তান্তর করার আগেই মাটি ভরাট না করার কারণে রাস্তাটি ভেঙে গেছে।’
উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী মো. আছহাবুর রহমান বলেন, ‘বৃষ্টির পানিতে রাস্তা ভেঙে যাওয়ার কথা শুনেছি। কাজ এখনো চলমান। আগামীকাল থেকে ভেঙে যাওয়াসহ অন্যান্য কাজ শুরু করা হবে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৩ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে