ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার ঈশ্বরদীতে চাঞ্চল্যকর আওয়ামী লীগ নেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তাফিজুর রহমান সেলিম হত্যাকাণ্ডের তদন্ত চার বছরের শেষ হয়নি। আজ সোমবার হত্যাকাণ্ডের চতুর্থ বছর পূর্ণ হওয়ায় তদন্ত সম্পন্ন ও প্রকৃত খুনিরা গ্রেপ্তার না হয় পরিবারের পক্ষ থেকে ক্ষোভ জানানো হয়েছে।
মোস্তাফিজুর রহমান সেলিম পাকশী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
তাঁর পরিবার জানায়, তিনি এলাকায় ‘প্রতিবাদী’ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের জন্য সে সময় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষতিপূরণের টাকা সুষ্ঠুভাবে বণ্টনের দাবিতে তিনি সোচ্চার ছিলেন। বর্তমানে এই হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
মামলায় জানা গেছে, ২০১৯ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি মোস্তাফিজুর রহমান পাকশী ইউনিয়নের চররূপপুরে নিজ বাড়ির সামনে পৌঁছামাত্র দুর্বৃত্তরা তাঁর ওপর কয়েকটি গুলি চালায়। তাঁকে উদ্ধার করে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময় রাতে সাড়ে ১০টার দিকে তিনি মারা যান।
মামলায় সূত্রে আরও জানা গেছে, পুলিশ ওই রাতে সেলিমের বাড়ির সামনে থেকে তিনটি গুলির খোসা উদ্ধার করে। পরদিন ৭ ফেব্রুয়ারি ছেলে তানভির রহমান তন্ময় বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামিদের নামে ঈশ্বরদী থানায় হত্যা মামলা করেন।
মামলার পর পুলিশ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে পাকশী ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা এনামুল হক বিশ্বাসের ছেলে রকি বিশ্বাস, ভাতিজা আরজু বিশ্বাস ও রাজীব, লিখনসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁরা আদালত থেকে জামিন পান।
মোস্তাফিজুর রহমানের ছেলে তানভীর রহমান তন্ময় চার বছরেও তাঁর বাবা হত্যার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার করতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি এখনো মামলার অগ্রগতি দেখছি না। আর কত সময় লাগবে, বুঝে পাই না।’
তানভীর বলেন, ‘হত্যাকারী নিশ্চয়ই এলাকাতেই আছে। পুলিশ ইচ্ছে করলে খুনিদের খুঁজে বের করতে পারবে।’ বাবার হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তার ও মামলাটির তদন্ত শেষ করার দাবি জানান।
ঈশ্বরদী থানা সূত্রে জানা গেছে, মোস্তাফিজুর রহমান সেলিম হত্যা রহস্য উদ্ঘাটনে তদন্ত করছে পাবনা পিবিআই। ২০১৯ সালের ২৪ জুলাই মুক্তিযোদ্ধা সেলিম হত্যা রহস্য উদ্ঘাটনে তদন্তের দায়িত্ব পায় পিবিআই। দায়িত্ব পাওয়ার প্রায় সাড়ে তিন বছর পার হলেও এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে কারা জড়িত, তা জানাতে পারেনি পিবিআই।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পাবনা পিবিআই ইন্সপেক্টর মতিউর রহমান বলেন, ‘আপাতত তেমন অগ্রগতি নেই, বলার মতো তেমন কিছু নেই। জড়িতদের খুঁজে বের করতে আমাদের তদন্ত কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। হত্যাকাণ্ডটি রাতের অন্ধকারে হয়েছিল। এ কারণে নির্দিষ্ট করে কেউ কিছু বলতে পারছে না। সঠিক তথ্য উদ্ঘাটনে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করছি।’
পাবনার ঈশ্বরদীতে চাঞ্চল্যকর আওয়ামী লীগ নেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তাফিজুর রহমান সেলিম হত্যাকাণ্ডের তদন্ত চার বছরের শেষ হয়নি। আজ সোমবার হত্যাকাণ্ডের চতুর্থ বছর পূর্ণ হওয়ায় তদন্ত সম্পন্ন ও প্রকৃত খুনিরা গ্রেপ্তার না হয় পরিবারের পক্ষ থেকে ক্ষোভ জানানো হয়েছে।
মোস্তাফিজুর রহমান সেলিম পাকশী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
তাঁর পরিবার জানায়, তিনি এলাকায় ‘প্রতিবাদী’ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের জন্য সে সময় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষতিপূরণের টাকা সুষ্ঠুভাবে বণ্টনের দাবিতে তিনি সোচ্চার ছিলেন। বর্তমানে এই হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
মামলায় জানা গেছে, ২০১৯ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি মোস্তাফিজুর রহমান পাকশী ইউনিয়নের চররূপপুরে নিজ বাড়ির সামনে পৌঁছামাত্র দুর্বৃত্তরা তাঁর ওপর কয়েকটি গুলি চালায়। তাঁকে উদ্ধার করে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময় রাতে সাড়ে ১০টার দিকে তিনি মারা যান।
মামলায় সূত্রে আরও জানা গেছে, পুলিশ ওই রাতে সেলিমের বাড়ির সামনে থেকে তিনটি গুলির খোসা উদ্ধার করে। পরদিন ৭ ফেব্রুয়ারি ছেলে তানভির রহমান তন্ময় বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামিদের নামে ঈশ্বরদী থানায় হত্যা মামলা করেন।
মামলার পর পুলিশ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে পাকশী ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা এনামুল হক বিশ্বাসের ছেলে রকি বিশ্বাস, ভাতিজা আরজু বিশ্বাস ও রাজীব, লিখনসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁরা আদালত থেকে জামিন পান।
মোস্তাফিজুর রহমানের ছেলে তানভীর রহমান তন্ময় চার বছরেও তাঁর বাবা হত্যার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার করতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি এখনো মামলার অগ্রগতি দেখছি না। আর কত সময় লাগবে, বুঝে পাই না।’
তানভীর বলেন, ‘হত্যাকারী নিশ্চয়ই এলাকাতেই আছে। পুলিশ ইচ্ছে করলে খুনিদের খুঁজে বের করতে পারবে।’ বাবার হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তার ও মামলাটির তদন্ত শেষ করার দাবি জানান।
ঈশ্বরদী থানা সূত্রে জানা গেছে, মোস্তাফিজুর রহমান সেলিম হত্যা রহস্য উদ্ঘাটনে তদন্ত করছে পাবনা পিবিআই। ২০১৯ সালের ২৪ জুলাই মুক্তিযোদ্ধা সেলিম হত্যা রহস্য উদ্ঘাটনে তদন্তের দায়িত্ব পায় পিবিআই। দায়িত্ব পাওয়ার প্রায় সাড়ে তিন বছর পার হলেও এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে কারা জড়িত, তা জানাতে পারেনি পিবিআই।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পাবনা পিবিআই ইন্সপেক্টর মতিউর রহমান বলেন, ‘আপাতত তেমন অগ্রগতি নেই, বলার মতো তেমন কিছু নেই। জড়িতদের খুঁজে বের করতে আমাদের তদন্ত কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। হত্যাকাণ্ডটি রাতের অন্ধকারে হয়েছিল। এ কারণে নির্দিষ্ট করে কেউ কিছু বলতে পারছে না। সঠিক তথ্য উদ্ঘাটনে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করছি।’
দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. শেখ সাদেক আলীর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ও মানহানিকর পোস্টার লাগানো ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা। রোববার দুপুর ১২টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাস থেকে মিছিলটি শুরু হয়। কলেজ ক্যাম্পাস ও মহাসড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কলেজের প্রশাসনিক...
২১ মিনিট আগেপটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) ঋণ শাখার দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, মোটরসাইকেল ও কম্পিউটার ক্রয় ঋণের কিস্তির টাকা ব্যাংকে জমা না দিয়ে ভুয়া স্লিপ দেখিয়ে তাঁরা এ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
৩১ মিনিট আগেপটুয়াখালীতে এক সাংবাদিককে ‘দেখে নেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী ও শেরেবাংলা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি আফরোজা সীমা। হুমকির ওই ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরোববার গভীর রাতে সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন মো. রাহাত খানের নেতৃত্বে পালেরহাট এলাকায় ফরিদ উদ্দিনের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে একটি একনলা বন্দুক ও নগদ এক লাখ পাঁচ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। পরে ফরিদের দেওয়া তথ্যে সহযোগী নাঈমের বাড়ির পাশের পুকুর থেকে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা, গাঁজা...
২ ঘণ্টা আগে