শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুরে শাহীনুর রহমান (৩০) নামের আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে হামলার ঘটনায় সম্পৃক্ততার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তবে এ ঘটনাকে ষড়যন্ত্র দাবি করে তাঁর স্ত্রী মোছা. রোকাইয়া বেগম বলেছেন, তাঁর স্বামী রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নন, কেউ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাঁকে ফাঁসিয়েছে।
শাহীনুর রহমান শেরপুর উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের ছোনকা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি রহিমা নওশের আলী ডিগ্রি কলেজের রসায়ন বিভাগের ল্যাব সহকারী হিসেবে কাজ করেন।
শেরপুর থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) রকিব হোসেন বলেন, ২০২৪ সালের ১৭ জুলাই শেরপুর শহরের ধুনট রোড বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে হামলার ঘটনায় ওই বছরের ১৫ নভেম্বর থানায় মামলা হয়। সেই মামলার তদন্তে শাহীনুর রহমানের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার ছোনকা বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ বুধবার (১৪ মে) দুপুরে শাহীনুরকে বগুড়ার আদালতে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, দলীয় পদ-পদবি না থাকলেও ফেসবুকে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্রোগ্রামের ছবি ও পোস্টের ভিত্তিতে গ্রেপ্তার শাহীনুরকে একজন সমর্থক হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। তবে শাহীনুরের স্ত্রী মোছা. রোকাইয়া বেগম থানার সামনে দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার স্বামী রাজনীতি করে না। সে কলেজের চাকরি আর সংসার নিয়েই ব্যস্ত। আমাদের সংসারে আট বছরের একটি মেয়ে এবং আমার শাশুড়ি রয়েছেন। আমার ধারণা, কেউ ষড়যন্ত্র করে তাকে ফাঁসিয়েছে।’ তবে কে বা কারা শাহীনুরকে ফাঁসাতে পারে, সে ব্যাপারে কোনো সুস্পষ্ট উত্তর দেননি রোকাইয়া বেগম।
রোকাইয়া বেগম জানান, তাঁর স্বামীর ফেসবুক আইডিতে দলীয় কিছু অনুষ্ঠানের ছবি থাকতে পারে, তবে এ জন্য কেউ রাজনৈতিক কর্মী বা সমর্থক প্রমাণিত হন না। আর আওয়ামী লীগের উপজেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি ছিলেন। তাই তাঁকে ফুল দেওয়ার ছবি শাহীনুরের ফেসবুক প্রোফাইলে থাকা স্বাভাবিক।
এদিকে শাহীনুরের কর্মস্থল রহিমা নওশের আলী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ এস এম আসাদুজ্জামান বলেন, ‘শাহীনুর আমাদের কলেজের রসায়ন বিভাগের ল্যাব সহকারী হিসেবে কাজ করেন। তাঁকে কখনো কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকতে দেখিনি। গ্রেপ্তারের খবর পেয়ে আমি বিষয়টি অবগত হয়েছি।’
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, শাহীনুর রহমান আওয়ামী লীগের কোনো দলীয় পদে না থাকলেও ফেসবুক থেকে তাঁর সমর্থনের প্রমাণ পেয়েছে পুলিশ। তা ছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে হামলার ঘটনায় তাঁর সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বগুড়ার শেরপুরে শাহীনুর রহমান (৩০) নামের আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে হামলার ঘটনায় সম্পৃক্ততার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তবে এ ঘটনাকে ষড়যন্ত্র দাবি করে তাঁর স্ত্রী মোছা. রোকাইয়া বেগম বলেছেন, তাঁর স্বামী রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নন, কেউ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাঁকে ফাঁসিয়েছে।
শাহীনুর রহমান শেরপুর উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের ছোনকা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি রহিমা নওশের আলী ডিগ্রি কলেজের রসায়ন বিভাগের ল্যাব সহকারী হিসেবে কাজ করেন।
শেরপুর থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) রকিব হোসেন বলেন, ২০২৪ সালের ১৭ জুলাই শেরপুর শহরের ধুনট রোড বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে হামলার ঘটনায় ওই বছরের ১৫ নভেম্বর থানায় মামলা হয়। সেই মামলার তদন্তে শাহীনুর রহমানের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার ছোনকা বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ বুধবার (১৪ মে) দুপুরে শাহীনুরকে বগুড়ার আদালতে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, দলীয় পদ-পদবি না থাকলেও ফেসবুকে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্রোগ্রামের ছবি ও পোস্টের ভিত্তিতে গ্রেপ্তার শাহীনুরকে একজন সমর্থক হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। তবে শাহীনুরের স্ত্রী মোছা. রোকাইয়া বেগম থানার সামনে দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার স্বামী রাজনীতি করে না। সে কলেজের চাকরি আর সংসার নিয়েই ব্যস্ত। আমাদের সংসারে আট বছরের একটি মেয়ে এবং আমার শাশুড়ি রয়েছেন। আমার ধারণা, কেউ ষড়যন্ত্র করে তাকে ফাঁসিয়েছে।’ তবে কে বা কারা শাহীনুরকে ফাঁসাতে পারে, সে ব্যাপারে কোনো সুস্পষ্ট উত্তর দেননি রোকাইয়া বেগম।
রোকাইয়া বেগম জানান, তাঁর স্বামীর ফেসবুক আইডিতে দলীয় কিছু অনুষ্ঠানের ছবি থাকতে পারে, তবে এ জন্য কেউ রাজনৈতিক কর্মী বা সমর্থক প্রমাণিত হন না। আর আওয়ামী লীগের উপজেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি ছিলেন। তাই তাঁকে ফুল দেওয়ার ছবি শাহীনুরের ফেসবুক প্রোফাইলে থাকা স্বাভাবিক।
এদিকে শাহীনুরের কর্মস্থল রহিমা নওশের আলী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ এস এম আসাদুজ্জামান বলেন, ‘শাহীনুর আমাদের কলেজের রসায়ন বিভাগের ল্যাব সহকারী হিসেবে কাজ করেন। তাঁকে কখনো কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকতে দেখিনি। গ্রেপ্তারের খবর পেয়ে আমি বিষয়টি অবগত হয়েছি।’
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, শাহীনুর রহমান আওয়ামী লীগের কোনো দলীয় পদে না থাকলেও ফেসবুক থেকে তাঁর সমর্থনের প্রমাণ পেয়েছে পুলিশ। তা ছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে হামলার ঘটনায় তাঁর সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
শিক্ষার মান উন্নয়নে শিল্প খাতের মতামত জরুরি উল্লেখ করে বিশিষ্টজনেরা বলেছেন, শিক্ষার সঙ্গে শিল্প ও চাকরির প্রয়োজনীয়তার মধ্যে বড় একটি ব্যবধান রয়েছে। তাই পাঠ্যক্রম উন্নয়ন, হাতে-কলমে শেখার সুযোগ ও ক্যারিয়ার গাইডেন্সের গুরুত্বপূর্ণ। রাজধানীর ফুলার রোডে ব্রিটিশ কাউন্সিল মিলনায়তনে...
১৮ মিনিট আগেসাম্য খুনের ঘটনায় জড়িত অভিযোগে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। তাঁদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশ বলছে, তিনজনই মাদকসেবী। মঙ্গলবার রাতে তাঁরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গিয়েছিলেন মাদক সেবন করতে। এ সময় মোটরসাইকেল ধাক্কা দেওয়াকে কেন্দ্র করে বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে তাঁরা সাম্যকে ছুরিকাঘাতে....
৩৫ মিনিট আগেচারদিকে মানুষের ভিড়ে পা ফেলার জায়গা নেই। তীব্র গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা! তবু হাজার হাজার শিক্ষার্থীর পরনে স্যুট-টাই, গায়ে কালো গাউন, মাথায় কালো টুপি। দীর্ঘদিন পর চেনা স্থানে একত্র সবাই। কালো টুপিটা আকাশের দিকে ছুড়ে দিয়ে অনেকে ছবি তুলছেন। কেউ নিজের গাউন খুলে মা-বাবাকে পরিয়ে দিচ্ছেন, কেউবা ছোট্ট শিশুর...
৩৯ মিনিট আগেসিলেটে মুজিবুর হত্যা মামলায় নারীসহ ছয়জনকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। আজ বুধবার ভোরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিশ্বরোড এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে