নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়া-নাটোর মহাসড়কের প্রশস্তকরণ কাজ চলছে। একই সঙ্গে বিভিন্ন বাজার এলাকায় সড়কের উভয় পাশে ড্রেন নির্মাণের কাজও চলমান। শুরুর দিকে ড্রেন নির্মাণের কাজ দ্রুতগতিতে এগোলেও বর্তমানে কাজ চলছে মন্থর গতিতে। এতে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার মানুষ।
এলাকাবাসী জানায়, কৈগাড়ী থেকে নন্দীগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজ পর্যন্ত রাস্তার পাশে বাণিজ্যিক এলাকা হওয়ায় এখানে অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, মসজিদ, ব্যাংক, বিমাসহ বিভিন্ন অফিস এই সড়কের পাশে অবস্থিত। নির্মাণকাজের ধীরগতির কারণে পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কলেজপাড়ার হাজার হাজার মানুষ যাতায়াতে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
কলেজপাড়ার বাসিন্দা শুভ মাস্টার বলেন, ‘ড্রেন নির্মাণের কাজে তেমন কোনো অগ্রগতি নেই। আমাদের চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। রিকশা, ভ্যান ও মোটরসাইকেল নিয়ে পাড়ায় ঢোকা যায় না। ভারী কোনো জিনিসপত্র বাজার থেকে আনতে হলে খুব বিপদে পড়তে হচ্ছে আমাদের।’
হোটেল ব্যবসায়ী আরোব আলী বলেন, ‘একটু বৃষ্টি হলেই কাদামাটি রাস্তায় চলে আসায় গাড়ি চলাচলের সমস্যা হচ্ছে। ড্রেনের ওপর যে চরাট করে আমরা চলাচল করছি তাতে দোকানের মালামাল ভেতরে আনা ও বের করা খুব কঠিন। এতে ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে।’
পৌরসভার মেয়র আনিছুর রহমান বলেন, ‘ড্রেন নির্মাণের কাজটি করছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ। সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের কথা ভেবে দ্রুত কাজ শেষ করার জন্য আমি বারবার ঠিকাদারের লোকজনকে বলেছি।’
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রিজভী কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের ম্যানেজার রাসেল আহম্মেদ বলেন, ‘আমাদের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে। ড্রেনে পানি জমার কারণে একটু দেরি হচ্ছে।’
অল্প শ্রমিক দিয়ে কাজ করার ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যেখানে যতজন শ্রমিক প্রয়োজন, সেখানে ততজন শ্রমিক দেওয়া হচ্ছে।’
বগুড়া সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান বলেন, ‘কাজের মেয়াদ এখনো আছে। তবে যেহেতু জনসাধারণের দুর্ভোগ হচ্ছে, আমি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বলব ওই কাজ দ্রুত শেষ করার জন্য।’
বগুড়া-নাটোর মহাসড়কের প্রশস্তকরণ কাজ চলছে। একই সঙ্গে বিভিন্ন বাজার এলাকায় সড়কের উভয় পাশে ড্রেন নির্মাণের কাজও চলমান। শুরুর দিকে ড্রেন নির্মাণের কাজ দ্রুতগতিতে এগোলেও বর্তমানে কাজ চলছে মন্থর গতিতে। এতে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার মানুষ।
এলাকাবাসী জানায়, কৈগাড়ী থেকে নন্দীগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজ পর্যন্ত রাস্তার পাশে বাণিজ্যিক এলাকা হওয়ায় এখানে অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, মসজিদ, ব্যাংক, বিমাসহ বিভিন্ন অফিস এই সড়কের পাশে অবস্থিত। নির্মাণকাজের ধীরগতির কারণে পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কলেজপাড়ার হাজার হাজার মানুষ যাতায়াতে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
কলেজপাড়ার বাসিন্দা শুভ মাস্টার বলেন, ‘ড্রেন নির্মাণের কাজে তেমন কোনো অগ্রগতি নেই। আমাদের চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। রিকশা, ভ্যান ও মোটরসাইকেল নিয়ে পাড়ায় ঢোকা যায় না। ভারী কোনো জিনিসপত্র বাজার থেকে আনতে হলে খুব বিপদে পড়তে হচ্ছে আমাদের।’
হোটেল ব্যবসায়ী আরোব আলী বলেন, ‘একটু বৃষ্টি হলেই কাদামাটি রাস্তায় চলে আসায় গাড়ি চলাচলের সমস্যা হচ্ছে। ড্রেনের ওপর যে চরাট করে আমরা চলাচল করছি তাতে দোকানের মালামাল ভেতরে আনা ও বের করা খুব কঠিন। এতে ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে।’
পৌরসভার মেয়র আনিছুর রহমান বলেন, ‘ড্রেন নির্মাণের কাজটি করছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ। সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের কথা ভেবে দ্রুত কাজ শেষ করার জন্য আমি বারবার ঠিকাদারের লোকজনকে বলেছি।’
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান রিজভী কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের ম্যানেজার রাসেল আহম্মেদ বলেন, ‘আমাদের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে। ড্রেনে পানি জমার কারণে একটু দেরি হচ্ছে।’
অল্প শ্রমিক দিয়ে কাজ করার ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যেখানে যতজন শ্রমিক প্রয়োজন, সেখানে ততজন শ্রমিক দেওয়া হচ্ছে।’
বগুড়া সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান বলেন, ‘কাজের মেয়াদ এখনো আছে। তবে যেহেতু জনসাধারণের দুর্ভোগ হচ্ছে, আমি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বলব ওই কাজ দ্রুত শেষ করার জন্য।’
রেজাউল হাসান কয়েস লোদী বলেন, ‘এ দেশের মানুষ ১৭ বছর ধরে ভোট দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। দেশ একটা অস্থিতিশীল পরিস্থিতির মধ্যে আছে। অন্তর্বর্তী সরকার যদি জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ব্যবস্থা করে, তাহলে দেশ আরও অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে। যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন। আমর
৪ মিনিট আগেবগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের উপস্থিতিতে দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাংশের নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে শহরের শহীদ টিটু মিলনায়তনের বাইরে এ ঘটনা ঘটে। এতে দুজন ছুরিকাহতসহ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
১১ মিনিট আগেজাটকা রক্ষায় দুই মাসের (মার্চ-এপ্রিল) অভয়াশ্রম শেষে ইলিশ ধরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বরিশাল, চাঁদপুর ও লক্ষ্মীপুরের মেঘনা নদী পাড়ের জেলেরা। ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে জেলেদের জাল ও নৌকার মেরামতকাজ। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) মধ্যরাতে পদ্মা–মেঘনা নদীতে ইলিশসহ অন্যান্য মাছ ধরতে নামবেন জেলেরা। ইলিশ পাওয়ার সম্ভাবনার কথাও
১৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামে অপরিচিত ব্যক্তিদের ধাওয়া খেয়ে একটি মার্কেটের নিচে আশ্রয় নিয়েছিলেন নুরুল ইসলাম চৌধুরী (৬৩)। পাশেই টহল দিচ্ছিল কোতোয়ালি থানা-পুলিশের একটি দল। খবর পেয়ে পুলিশ নুরুল ইসলামকে হেফাজতে নেয়। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আশ্রয়ে যাওয়া ব্যক্তির কাছে মিলল বিদেশ থেকে অবৈধভাবে
৪১ মিনিট আগে