প্রতিনিধি, সাঁথিয়া (পাবনা)
ঢাকার ট্যানারি নাটর আড়তের মালিকেরা চামড়া কিনতে শুরু না করায় বিপাকে পড়েছেন পাবনার সাঁথিয়ার ব্যবসায়ীরা। বছরগুলোর বকেয়া টাকাও ট্যানারি মালিকেরা এখনো পরিশোধ করেনি। ফলে মোটা অঙ্কের লোকসানের মুখে পড়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
জানা যায়, কোরবানির পশুর চামড়ার সরকার নির্ধারিত করে দেন ফুট প্রতি ৪০ / ৪৫ টাকা। এই দামে ট্যানারি মালিকেরা চামড়া কিনতে চাচ্ছেন না। তাঁর নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে কম দামেও চামড়া কিনতে তাল বাহানা করছেন।
ব্যবসায়ীরা দাবি করে বলেন, বিভিন্ন কোম্পানির মালিকেরা না এসে প্রতিনিধির মাধ্যমে নাটর আড়ত থেকে কম দামে চামড়া কিনতে চাচ্ছেন। আড়তে দাম কম হওয়ায় ব্যবসায়ীরা নিজ বাড়িতে স্তূপ করে চামড়া রেখেছে।
সাঁথিয়ার সবচেয়ে বড় ব্যবসায়ী বিষ্ণুপুর গ্রামের বিমল কুমারের ছেলে শ্যামল কুমার বলেন, ট্যানারি মালিকেরা ৩০ / ৩৫ টাকা ফুট মূল্যে চামড়া কিনতে আগ্রহী। আমরা ফরিয়া ও সরাসরি মালিক পক্ষের কাছ থেকে ৩০ / ৩৫ টাকা ফুট মূল্যে চামড়া কিনেছি। শ্রমিক দিয়ে পরিষ্কার, লবণ মিশানো ও পরিবহন মিলে ফুট প্রতি ১০ টাকা খরচ হয়েছে। যদি ওই দামে চামড়া বিক্রি করি তাহলে চামড়া প্রতি ৩০০ / ৪০০ টাকা লোকসান হবে। ১ হাজার ৩০০ পিস গরুর চামড়ায় এত বেশি ক্ষতি পোষানো সম্ভব নয়। দাম কম হওয়ায় ঘরে স্তূপ করে চামড়া রেখেছি।
শ্যামল কুমার আরও জানান, ৪ বছর আগে ঢাকা হেমায়েতপুরের সাবিনা ট্যানারি মালিককে ৩২ লাখ টাকার চামড়া বাকি দিই। এখন পর্যন্ত মাত্র ৮ লাখ টাকা পরিশোধ করেছে। ২৪ লাখ টাকা পাওয়া নিয়ে আতঙ্কে রয়েছি।
কাশিনাথপুরের শুটকা নামে এক ব্যবসায়ী জানান, আমি প্রায় ১ হাজার ৫০০ পিস চামড়া নিয়ে নাটর আড়তে যাই। সেখানে ঢাকার ট্যানারি মালিকেরা না আসায় চামড়ার দাম কম। লকডাউনে বসে থেকে খরচ বেশি হওয়ায় বাধ্য হয়ে চামড়া রেখে বাড়িতে চলে এসেছি।
কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, সাঁথিয়া উপজেলা থেকে প্রায় ৭ হাজার পিস চামড়া নাটর আড়তে যাবে। সরকার নির্ধারিত দামে চামড়া বিক্রয় করতে না পারলে মোটা অঙ্কের লোকসানের মুখে পড়তে হবে।
ব্যবসায়ীরা আক্ষেপ করে বলেন, কোরবানির সময় লাভের আশায় সুদে টাকা এনে চামড়া কিনেছি। এখন লোকসান হলে আত্মহত্যা ছাড়া উপায় থাকবে না।
সাঁথিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম জামাল আহমেদ জানান, সরকারের নির্ধারিত মূল্যে চামড়া কেনা ও অপব্যবহার যাতে না হয় সেদিকে বিশেষ নজর রয়েছে। ভবিষ্যতে চামড়ার বাজারমূল্য বৃদ্ধির জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরকে জানানো হবে।
ঢাকার ট্যানারি নাটর আড়তের মালিকেরা চামড়া কিনতে শুরু না করায় বিপাকে পড়েছেন পাবনার সাঁথিয়ার ব্যবসায়ীরা। বছরগুলোর বকেয়া টাকাও ট্যানারি মালিকেরা এখনো পরিশোধ করেনি। ফলে মোটা অঙ্কের লোকসানের মুখে পড়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
জানা যায়, কোরবানির পশুর চামড়ার সরকার নির্ধারিত করে দেন ফুট প্রতি ৪০ / ৪৫ টাকা। এই দামে ট্যানারি মালিকেরা চামড়া কিনতে চাচ্ছেন না। তাঁর নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে কম দামেও চামড়া কিনতে তাল বাহানা করছেন।
ব্যবসায়ীরা দাবি করে বলেন, বিভিন্ন কোম্পানির মালিকেরা না এসে প্রতিনিধির মাধ্যমে নাটর আড়ত থেকে কম দামে চামড়া কিনতে চাচ্ছেন। আড়তে দাম কম হওয়ায় ব্যবসায়ীরা নিজ বাড়িতে স্তূপ করে চামড়া রেখেছে।
সাঁথিয়ার সবচেয়ে বড় ব্যবসায়ী বিষ্ণুপুর গ্রামের বিমল কুমারের ছেলে শ্যামল কুমার বলেন, ট্যানারি মালিকেরা ৩০ / ৩৫ টাকা ফুট মূল্যে চামড়া কিনতে আগ্রহী। আমরা ফরিয়া ও সরাসরি মালিক পক্ষের কাছ থেকে ৩০ / ৩৫ টাকা ফুট মূল্যে চামড়া কিনেছি। শ্রমিক দিয়ে পরিষ্কার, লবণ মিশানো ও পরিবহন মিলে ফুট প্রতি ১০ টাকা খরচ হয়েছে। যদি ওই দামে চামড়া বিক্রি করি তাহলে চামড়া প্রতি ৩০০ / ৪০০ টাকা লোকসান হবে। ১ হাজার ৩০০ পিস গরুর চামড়ায় এত বেশি ক্ষতি পোষানো সম্ভব নয়। দাম কম হওয়ায় ঘরে স্তূপ করে চামড়া রেখেছি।
শ্যামল কুমার আরও জানান, ৪ বছর আগে ঢাকা হেমায়েতপুরের সাবিনা ট্যানারি মালিককে ৩২ লাখ টাকার চামড়া বাকি দিই। এখন পর্যন্ত মাত্র ৮ লাখ টাকা পরিশোধ করেছে। ২৪ লাখ টাকা পাওয়া নিয়ে আতঙ্কে রয়েছি।
কাশিনাথপুরের শুটকা নামে এক ব্যবসায়ী জানান, আমি প্রায় ১ হাজার ৫০০ পিস চামড়া নিয়ে নাটর আড়তে যাই। সেখানে ঢাকার ট্যানারি মালিকেরা না আসায় চামড়ার দাম কম। লকডাউনে বসে থেকে খরচ বেশি হওয়ায় বাধ্য হয়ে চামড়া রেখে বাড়িতে চলে এসেছি।
কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান, সাঁথিয়া উপজেলা থেকে প্রায় ৭ হাজার পিস চামড়া নাটর আড়তে যাবে। সরকার নির্ধারিত দামে চামড়া বিক্রয় করতে না পারলে মোটা অঙ্কের লোকসানের মুখে পড়তে হবে।
ব্যবসায়ীরা আক্ষেপ করে বলেন, কোরবানির সময় লাভের আশায় সুদে টাকা এনে চামড়া কিনেছি। এখন লোকসান হলে আত্মহত্যা ছাড়া উপায় থাকবে না।
সাঁথিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম জামাল আহমেদ জানান, সরকারের নির্ধারিত মূল্যে চামড়া কেনা ও অপব্যবহার যাতে না হয় সেদিকে বিশেষ নজর রয়েছে। ভবিষ্যতে চামড়ার বাজারমূল্য বৃদ্ধির জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরকে জানানো হবে।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
৩০ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
১ ঘণ্টা আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে