নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হতাহতের সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারসহ ৯ দফা দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন কোটা সংস্কার আন্দোলনে থাকা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন তাঁরা। মিছিলটি বিনোদপুর বাজারে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে পথসভা করেন শিক্ষার্থীরা।
প্রায় ঘণ্টাব্যাপী এই কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা ‘বুকের ভেতর অনেক ঝড়, বুক পেতেছি গুলি কর’, ‘আমার ভাই মরল কেন, প্রশাসন জবাব চাই’, ‘বঙ্গবন্ধুর বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’, ‘জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্রসমাজ জেগেছে’, ‘আবু সাঈদ মরল কেন, প্রশাসন জবাব চাই’, ‘লেগেছে রে লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে, আমাদের হল বন্ধ কেন, প্রশাসন জবাব চাই’—এমন সব স্লোগান দেন।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে অংশ নিয়ে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সালেহ হাসান নকিব বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমরা রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে আছি। ঠান্ডা মাথায় মানুষকে হত্যা করা হয়েছে এবং রাষ্ট্রজুড়ে যে অরাজকতা তৈরি করা হয়েছে, তা শুধু যে আমাদের ব্যথিত করেছে তা নয়, আমরা বিক্ষুব্ধ। আমি ছাত্র-ছাত্রীদের বলতে চাই, শুধু এখন নয়, সারা জীবন তোমরা ন্যায্যতার পথে থাকবে। তোমরা সুবিচারের পক্ষে আছো, ন্যায়বিচারের পক্ষে আছো, ন্যায়ের পক্ষে আছো। তোমাদের সাহস ও দৃঢ়তা দেখে শিক্ষক হিসেবে আমি গর্ববোধ করি।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাবি সমন্বয়ক মেহেদী হাসান সজীব বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের তুলে নিয়ে ডিবি কার্যালয়ে জিম্মি করে অস্ত্রের মুখে স্ক্রিপ্টেড বিবৃতি দিয়ে ছাত্রসমাজের দাবিগুলোর প্রতি সরকার চরম ধৃষ্টতা দেখিয়েছে। শুধু তাই নয়, সারা দেশে রাষ্ট্রীয় বাহিনী ও ছাত্রলীগ-সন্ত্রাসীদের হাতে নিহত শহীদদের পরিবারকে হুমকি-ধমকি ও ভয়ভীতি দেখিয়ে, আর্মড ফোর্স ব্যবহার করে ঢাকায় এনে সরকার তাঁদের থেকে মিথ্যা জবানবন্দি নেওয়া এবং সমস্ত দায় আন্দোলনকারীদের ওপর চাপিয়ে শহীদদের রক্তের সঙ্গে তামাশা করেছে। আমরা এত দিন চুপ ছিলাম, এখন আর নয়। আন্দোলন চলবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের অধ্যাপক ইফতেখারুল আলম মাসউদ, সমাজকর্ম বিভাগের অধ্যাপক মো. জামিরুল ইসলাম ও মো. সাইফুল ইসলাম কর্মসূচিতে একাত্মতা জানিয়ে অংশ নেন। কর্মসূচির সময় সতর্ক অবস্থানে ছিল পুলিশ। তবে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হতাহতের সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারসহ ৯ দফা দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন কোটা সংস্কার আন্দোলনে থাকা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন তাঁরা। মিছিলটি বিনোদপুর বাজারে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে পথসভা করেন শিক্ষার্থীরা।
প্রায় ঘণ্টাব্যাপী এই কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা ‘বুকের ভেতর অনেক ঝড়, বুক পেতেছি গুলি কর’, ‘আমার ভাই মরল কেন, প্রশাসন জবাব চাই’, ‘বঙ্গবন্ধুর বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’, ‘জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্রসমাজ জেগেছে’, ‘আবু সাঈদ মরল কেন, প্রশাসন জবাব চাই’, ‘লেগেছে রে লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে, আমাদের হল বন্ধ কেন, প্রশাসন জবাব চাই’—এমন সব স্লোগান দেন।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে অংশ নিয়ে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সালেহ হাসান নকিব বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমরা রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে আছি। ঠান্ডা মাথায় মানুষকে হত্যা করা হয়েছে এবং রাষ্ট্রজুড়ে যে অরাজকতা তৈরি করা হয়েছে, তা শুধু যে আমাদের ব্যথিত করেছে তা নয়, আমরা বিক্ষুব্ধ। আমি ছাত্র-ছাত্রীদের বলতে চাই, শুধু এখন নয়, সারা জীবন তোমরা ন্যায্যতার পথে থাকবে। তোমরা সুবিচারের পক্ষে আছো, ন্যায়বিচারের পক্ষে আছো, ন্যায়ের পক্ষে আছো। তোমাদের সাহস ও দৃঢ়তা দেখে শিক্ষক হিসেবে আমি গর্ববোধ করি।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাবি সমন্বয়ক মেহেদী হাসান সজীব বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের তুলে নিয়ে ডিবি কার্যালয়ে জিম্মি করে অস্ত্রের মুখে স্ক্রিপ্টেড বিবৃতি দিয়ে ছাত্রসমাজের দাবিগুলোর প্রতি সরকার চরম ধৃষ্টতা দেখিয়েছে। শুধু তাই নয়, সারা দেশে রাষ্ট্রীয় বাহিনী ও ছাত্রলীগ-সন্ত্রাসীদের হাতে নিহত শহীদদের পরিবারকে হুমকি-ধমকি ও ভয়ভীতি দেখিয়ে, আর্মড ফোর্স ব্যবহার করে ঢাকায় এনে সরকার তাঁদের থেকে মিথ্যা জবানবন্দি নেওয়া এবং সমস্ত দায় আন্দোলনকারীদের ওপর চাপিয়ে শহীদদের রক্তের সঙ্গে তামাশা করেছে। আমরা এত দিন চুপ ছিলাম, এখন আর নয়। আন্দোলন চলবে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের অধ্যাপক ইফতেখারুল আলম মাসউদ, সমাজকর্ম বিভাগের অধ্যাপক মো. জামিরুল ইসলাম ও মো. সাইফুল ইসলাম কর্মসূচিতে একাত্মতা জানিয়ে অংশ নেন। কর্মসূচির সময় সতর্ক অবস্থানে ছিল পুলিশ। তবে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে