রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজশাহী নগরীর বোয়ালিয়া থানা (পূর্ব) আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পশুহাটের ইজারাদার আতিকুর রহমান কালুর বাড়িতে মাঝরাতে গুলি করার ঘটনায় গ্রেপ্তার দুজন পুলিশের রিমান্ডে গিয়েও কোনো তথ্য দেননি। এ দুই আসামিকে গতকাল বৃহস্পতিবার ও আজ শুক্রবার জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ।
গত বুধবার রাজশাহী মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-১-এর বিচারক মো. রেজাউল করিম আসামিদের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পুলিশ সাত দিনের রিমান্ড চাইলেও শুনানি শেষে আদালত দুই দিন মঞ্জুর করেন। পরদিন থেকে দুই আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে পুলিশ। রিমান্ড শেষে আগামীকাল শনিবার আসামিদের কারাগারে পাঠানোর কথা রয়েছে।
এ দুই আসামি হলেন—প্রাইম ব্যাংকের সাবেক পরিচালক ওয়াহিদ মুরাদ জামিল ওরফে লিংকন (৫৬) ও তাঁর সহযোগী সজল আলী (২৫)।
গ্রেপ্তার ওয়াহিদ ‘এভারেস্ট হোমস’ নামের একটি ডেভেলপার কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক। এ ছাড়া তিনি প্রাইম ব্যাংক, প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি, প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, ফারইস্ট ইসলামী সিকিউরিটিজ লিমিটেডের পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। ওয়াহিদের গাড়িচালক, দেহরক্ষী ও ব্যবস্থাপক হিসেবে কাজ করেন সজল।
জানা যায়, গত শনিবার দিবাগত রাতে নগরীর মুন্সিডাঙ্গা এলাকায় আওয়ামী লীগের নেতা আতিকুর রহমান কালুর বাসার সামনে যান ওয়াহিদ ও সজল। এ সময় ওয়াহিদ তাঁর হাতে থাকা পিস্তল দিয়ে পাঁচ রাউন্ড গুলি করেন। এর মধ্যে তিন রাউন্ড গুলি করা হয় কালুকে লক্ষ্য করে। পরে ওয়াহিদ ও সজল প্রাইভেট কার নিয়ে পালানোর সময় পুলিশ থামানোর সংকেত দিলে চেকপোস্টে পুলিশকে লক্ষ্য করে আরও এক রাউন্ড গুলি করা হয়। পরে ওই রাতেই নগরীর উপশহরে ওয়াহিদের বাসা থেকে পিস্তল, শটগান ও বিপুল পরিমাণ গুলিসহ ওয়াহিদ ও সজলকে আটক করে পুলিশ। এ নিয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে নগরীর বোয়ালিয়া থানায় দুটি মামলা হয়েছে।
আজ দুপুরে নগরীর বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজহারুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগ নেতা কালু দাবি করেন তিনি আসামিদের চেনেন না। কেন হামলা তা তিনি জানেন না। আবার গ্রেপ্তারের পর দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তারাও গুলি ছোড়ার কারণ জানাননি। তাই তাঁদের রিমান্ডে নেওয়া হয়। তবে রিমান্ডেও তাঁরা মুখ খোলেননি। ওয়াহিদ বারবার একই কথা বলেছেন। কেন গুলি করেছেন তা তিনি নিজেই জানেন না বলে পুলিশকে জানিয়েছেন। এর ভেতরে একটা রহস্য লুকিয়ে আছে।
ওসি জানান, পুলিশ নিজেদের মতো করেও ঘটনা তদন্ত করছে। আসল রহস্য বেরিয়ে আসবে বলে তিনি আশাবাদী।
রাজশাহী নগরীর বোয়ালিয়া থানা (পূর্ব) আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পশুহাটের ইজারাদার আতিকুর রহমান কালুর বাড়িতে মাঝরাতে গুলি করার ঘটনায় গ্রেপ্তার দুজন পুলিশের রিমান্ডে গিয়েও কোনো তথ্য দেননি। এ দুই আসামিকে গতকাল বৃহস্পতিবার ও আজ শুক্রবার জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ।
গত বুধবার রাজশাহী মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-১-এর বিচারক মো. রেজাউল করিম আসামিদের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পুলিশ সাত দিনের রিমান্ড চাইলেও শুনানি শেষে আদালত দুই দিন মঞ্জুর করেন। পরদিন থেকে দুই আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে পুলিশ। রিমান্ড শেষে আগামীকাল শনিবার আসামিদের কারাগারে পাঠানোর কথা রয়েছে।
এ দুই আসামি হলেন—প্রাইম ব্যাংকের সাবেক পরিচালক ওয়াহিদ মুরাদ জামিল ওরফে লিংকন (৫৬) ও তাঁর সহযোগী সজল আলী (২৫)।
গ্রেপ্তার ওয়াহিদ ‘এভারেস্ট হোমস’ নামের একটি ডেভেলপার কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক। এ ছাড়া তিনি প্রাইম ব্যাংক, প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি, প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড, ফারইস্ট ইসলামী সিকিউরিটিজ লিমিটেডের পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। ওয়াহিদের গাড়িচালক, দেহরক্ষী ও ব্যবস্থাপক হিসেবে কাজ করেন সজল।
জানা যায়, গত শনিবার দিবাগত রাতে নগরীর মুন্সিডাঙ্গা এলাকায় আওয়ামী লীগের নেতা আতিকুর রহমান কালুর বাসার সামনে যান ওয়াহিদ ও সজল। এ সময় ওয়াহিদ তাঁর হাতে থাকা পিস্তল দিয়ে পাঁচ রাউন্ড গুলি করেন। এর মধ্যে তিন রাউন্ড গুলি করা হয় কালুকে লক্ষ্য করে। পরে ওয়াহিদ ও সজল প্রাইভেট কার নিয়ে পালানোর সময় পুলিশ থামানোর সংকেত দিলে চেকপোস্টে পুলিশকে লক্ষ্য করে আরও এক রাউন্ড গুলি করা হয়। পরে ওই রাতেই নগরীর উপশহরে ওয়াহিদের বাসা থেকে পিস্তল, শটগান ও বিপুল পরিমাণ গুলিসহ ওয়াহিদ ও সজলকে আটক করে পুলিশ। এ নিয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে নগরীর বোয়ালিয়া থানায় দুটি মামলা হয়েছে।
আজ দুপুরে নগরীর বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজহারুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী লীগ নেতা কালু দাবি করেন তিনি আসামিদের চেনেন না। কেন হামলা তা তিনি জানেন না। আবার গ্রেপ্তারের পর দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তারাও গুলি ছোড়ার কারণ জানাননি। তাই তাঁদের রিমান্ডে নেওয়া হয়। তবে রিমান্ডেও তাঁরা মুখ খোলেননি। ওয়াহিদ বারবার একই কথা বলেছেন। কেন গুলি করেছেন তা তিনি নিজেই জানেন না বলে পুলিশকে জানিয়েছেন। এর ভেতরে একটা রহস্য লুকিয়ে আছে।
ওসি জানান, পুলিশ নিজেদের মতো করেও ঘটনা তদন্ত করছে। আসল রহস্য বেরিয়ে আসবে বলে তিনি আশাবাদী।
সিলেটের রাজনীতির ‘সৌন্দর্য’ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সৌহার্দ্য। চোরাচালান, বালু-পাথর লুটসহ নানা অপকর্মেও তাঁদের ‘মিলমিশের’ বিষয়টিও বেশ আলোচিত-সমালোচিত। বিখ্যাত পর্যটন স্পট সাদাপাথরের পাথর লুটের পর বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। পাথর লুটপাটে বিএনপির অন্তত ২৮ নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
২৫ মিনিট আগেসাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
১ ঘণ্টা আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
১ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
১ ঘণ্টা আগে