কামারখন্দ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার ভদ্রঘাটে মো. শামীম (২৮) নামের এক প্রতিবন্ধী যুবককে হত্যার অভিযোগে এসিআই ফুড ফ্যাক্টরির সামনে বিক্ষোভ করেছেন নিহতের স্বজন ও স্থানীয়রা।
শনিবার সকাল ১১টার দিকে তারা ফ্যাক্টরির প্রধান ফটকের সামনে জড়ো হয়ে দোষীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে অবস্থান নেন।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, শামীম হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা না করা হলে এসিআই ফুড ফ্যাক্টরির কার্যক্রম চালু করতে দেওয়া হবে না। নিহত শামীমের বোন রেশমা বলেন, `আমার ভাইকে যারা মেরেছে, তাদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত এই ফ্যাক্টরি চলতে দেওয়া হবে না।’
পরে স্থানীয় বিএনপির সাবেক সভাপতি মির্জা আব্দুস সামাদ, অন্যান্য স্থানীয় নেতৃবৃন্দ এবং পুলিশের আশ্বাসে বিক্ষোভকারীরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
এসিআই ফ্যাক্টরির অ্যাডমিন কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম জানান, বিক্ষোভ চলাকালে ফ্যাক্টরির গ্লাস, কম্পিউটারসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম ভাঙচুর করা হয়। এতে প্রায় ২ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। সব কিছু মেরামত করতে কমপক্ষে সাত দিন সময় লাগবে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ ও আনসার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানান কামারখন্দ থানার এসআই আব্দুল হান্নান।
কামারখন্দ থানার মামলা তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুর রব বলেন, `লাশের মুখে পোড়া দাগ ছিলো। এ ছাড়া শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জখমের চিহ্ন পাওয়া গেছে। বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করছি। আশা করি দ্রুতই আসামি গ্রেপ্তার হবে।’
কামারখন্দ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল লতিফ বলেন, নিহতের বাবা অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। তদন্ত চলছে।
এর আগে শুক্রবার দুপুরে এসিআই ফুড ফ্যাক্টরির পেছনের একটি ডোবা থেকে শামীমের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি কুটিরচর পশ্চিমপাড়া গ্রামের সাইফুল ইসলাম শেখের ছেলে। পরিবার জানায়, দুই দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন শামীম। সম্ভাব্য স্থানে খোঁজ করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
মরদেহ উদ্ধারের খবরে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বিক্ষুব্ধ জনতা এসিআই ফ্যাক্টরিতে ভাঙচুর চালায় এবং অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করে। স্থানীয়দের ধারণা, ফ্যাক্টরির কোনো কর্মচারী শামীমকে হত্যা করে ডোবায় ফেলে দিতে পারে।
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার ভদ্রঘাটে মো. শামীম (২৮) নামের এক প্রতিবন্ধী যুবককে হত্যার অভিযোগে এসিআই ফুড ফ্যাক্টরির সামনে বিক্ষোভ করেছেন নিহতের স্বজন ও স্থানীয়রা।
শনিবার সকাল ১১টার দিকে তারা ফ্যাক্টরির প্রধান ফটকের সামনে জড়ো হয়ে দোষীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে অবস্থান নেন।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন, শামীম হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা না করা হলে এসিআই ফুড ফ্যাক্টরির কার্যক্রম চালু করতে দেওয়া হবে না। নিহত শামীমের বোন রেশমা বলেন, `আমার ভাইকে যারা মেরেছে, তাদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত এই ফ্যাক্টরি চলতে দেওয়া হবে না।’
পরে স্থানীয় বিএনপির সাবেক সভাপতি মির্জা আব্দুস সামাদ, অন্যান্য স্থানীয় নেতৃবৃন্দ এবং পুলিশের আশ্বাসে বিক্ষোভকারীরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
এসিআই ফ্যাক্টরির অ্যাডমিন কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম জানান, বিক্ষোভ চলাকালে ফ্যাক্টরির গ্লাস, কম্পিউটারসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম ভাঙচুর করা হয়। এতে প্রায় ২ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। সব কিছু মেরামত করতে কমপক্ষে সাত দিন সময় লাগবে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ ও আনসার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানান কামারখন্দ থানার এসআই আব্দুল হান্নান।
কামারখন্দ থানার মামলা তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুর রব বলেন, `লাশের মুখে পোড়া দাগ ছিলো। এ ছাড়া শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জখমের চিহ্ন পাওয়া গেছে। বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করছি। আশা করি দ্রুতই আসামি গ্রেপ্তার হবে।’
কামারখন্দ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল লতিফ বলেন, নিহতের বাবা অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। তদন্ত চলছে।
এর আগে শুক্রবার দুপুরে এসিআই ফুড ফ্যাক্টরির পেছনের একটি ডোবা থেকে শামীমের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি কুটিরচর পশ্চিমপাড়া গ্রামের সাইফুল ইসলাম শেখের ছেলে। পরিবার জানায়, দুই দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন শামীম। সম্ভাব্য স্থানে খোঁজ করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
মরদেহ উদ্ধারের খবরে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বিক্ষুব্ধ জনতা এসিআই ফ্যাক্টরিতে ভাঙচুর চালায় এবং অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করে। স্থানীয়দের ধারণা, ফ্যাক্টরির কোনো কর্মচারী শামীমকে হত্যা করে ডোবায় ফেলে দিতে পারে।
রাজশাহী ওপেন স্কাউট গ্রুপের সেবা স্তরের তিনজন রোভার ১৫০ কিলোমিটার পথ হেঁটে পরিভ্রমণের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন। পাঁচ দিনব্যাপী এই যাত্রার শুরু হয়েছে রাজশাহী কলেজ থেকে। গন্তব্য জয়পুরহাট সরকারি কলেজ।
১০ মিনিট আগেনিহত শিক্ষার্থীর মামা মো. সেলিম জানান, রাগীবের বাড়ি পটুয়াখালী জেলার রাঙ্গাবালী উপজেলার কাউনখালী গ্রামে। বর্তমানে হাতিরঝিল থানার নয়াটোলা এলাকায় একটি সাততলা ভবনের ছয়তলায় ভাড়া থাকেন তাঁর পরিবার। রাগীবের বাবার নাম মেহেবুবুর রহমান। রাগীব বিয়াম মডেল স্কুলের অ্যান্ড কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছি
১৪ মিনিট আগেচিটাগাং ক্লাবে ছেলের বিয়ে অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ নেতা জাহেদুল হককে খুঁজে পায়নি পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে চট্টগ্রাম নগরীর সাইফুদ্দিন খালেদ রোডে চিটাগাং ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ শুরু করে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীরা। পরে পুলিশ ক্লাবের ভেতরে গিয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে ধরতে তল্লাশি চালায়। কিন্তু তাঁর খোঁজ মেলেনি।
২০ মিনিট আগেবাগেরহাটের ফকিরহাটে একটি প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তা প্রহরী ও শ্রমিকদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে বেঁধে রেখে কোটি টাকার মালামাল লুট করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৩৯ মিনিট আগে