নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীতে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন আন্দোলনকারীরা এবং আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। আজ রোববার দুপুর ১২টা থেকে আন্দোলনকারীরা নগরীর ভদ্রা মোড়ে অবস্থান নিয়েছেন। এর দেড় কিলোমিটার পশ্চিমে রেলগেট এলাকায় অবস্থান করছেন আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ।
শিক্ষার্থীরা স্লোগানে স্লোগানে চারপাশ মুখর করে তুলেছেন। আওয়ামী লীগ, যুবলীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও নানা স্লোগান দিচ্ছেন। তবে আন্দোলনরত ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের অবস্থানের দুই স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি নেই। আওয়ামী লীগের আরেকটি অংশ নগরীর জিরো পয়েন্টে সমাবেশ করছে। তবে সাহেববাজার এলাকায় পর্যাপ্ত পুলিশ রয়েছে।
এর আগে সকাল ১০টা থেকে সরকারপতনের এক দফা দাবিতে অসহযোগ আন্দোলন শুরুর প্রথম দিন আন্দোলনকারীরা রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) সামনে অবস্থান নেন। সেখান থেকে তাঁরা তালাইমারী মোড় হয়ে ভদ্রায় আসেন। আন্দোলনকারীদের তালাইমারী মোড় ও ভদ্রা এলাকার পুলিশের কয়েকটি সিসি ক্যামেরা ভেঙে ফেলতে দেখা যায়।
আগের দিন শনিবার আন্দোলনকারীরা একইভাবে রুয়েটের সামনে থেকে ভদ্রা হয়ে রেলগেট পর্যন্ত আসেন এবং বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর চালান। এ জন্য রোববার আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা রেলগেট এলাকায় অবস্থান নিয়েছেন। তাঁদের হাতে হাতে ধারালো অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা দেখা গেছে। এদিকে শিক্ষার্থীদের হাতেও রয়েছে লাঠিসোঁটা, হকিস্টিক, পাইপ ও রড।
আন্দোলনকারীরা রেলগেট এলাকায় এলে তাদের প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতা–কর্মীরা। এ অবস্থায় উত্তেজনা বিরাজ করছে এলাকাটিতে। তবে এখন আন্দোলনকারীরা ভদ্রা থেকে রেলগেটের দিকে এগিয়ে আসছেন না। শিক্ষার্থীদের মাঝে শিবির, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের দেখা গেছে।
নগরীর বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবীর বলেন, আন্দোলনরতরা সকাল থেকে বিক্ষোভ করলেও পরিস্থিতি এখনো পুলিশের নিয়ন্ত্রণে আছে। সরকারি স্থাপনা ঘিরে বাড়তি নিরাপত্তা নেওয়া হয়েছে। এসব এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। কেউ জনগণের জানমালের ক্ষয়ক্ষতির চেষ্টা করলে পুলিশ তা প্রতিরোধ করবে বলেও জানান ওসি।
রাজশাহীতে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন আন্দোলনকারীরা এবং আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। আজ রোববার দুপুর ১২টা থেকে আন্দোলনকারীরা নগরীর ভদ্রা মোড়ে অবস্থান নিয়েছেন। এর দেড় কিলোমিটার পশ্চিমে রেলগেট এলাকায় অবস্থান করছেন আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ।
শিক্ষার্থীরা স্লোগানে স্লোগানে চারপাশ মুখর করে তুলেছেন। আওয়ামী লীগ, যুবলীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও নানা স্লোগান দিচ্ছেন। তবে আন্দোলনরত ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের অবস্থানের দুই স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি নেই। আওয়ামী লীগের আরেকটি অংশ নগরীর জিরো পয়েন্টে সমাবেশ করছে। তবে সাহেববাজার এলাকায় পর্যাপ্ত পুলিশ রয়েছে।
এর আগে সকাল ১০টা থেকে সরকারপতনের এক দফা দাবিতে অসহযোগ আন্দোলন শুরুর প্রথম দিন আন্দোলনকারীরা রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) সামনে অবস্থান নেন। সেখান থেকে তাঁরা তালাইমারী মোড় হয়ে ভদ্রায় আসেন। আন্দোলনকারীদের তালাইমারী মোড় ও ভদ্রা এলাকার পুলিশের কয়েকটি সিসি ক্যামেরা ভেঙে ফেলতে দেখা যায়।
আগের দিন শনিবার আন্দোলনকারীরা একইভাবে রুয়েটের সামনে থেকে ভদ্রা হয়ে রেলগেট পর্যন্ত আসেন এবং বিভিন্ন স্থানে ভাঙচুর চালান। এ জন্য রোববার আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা রেলগেট এলাকায় অবস্থান নিয়েছেন। তাঁদের হাতে হাতে ধারালো অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা দেখা গেছে। এদিকে শিক্ষার্থীদের হাতেও রয়েছে লাঠিসোঁটা, হকিস্টিক, পাইপ ও রড।
আন্দোলনকারীরা রেলগেট এলাকায় এলে তাদের প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতা–কর্মীরা। এ অবস্থায় উত্তেজনা বিরাজ করছে এলাকাটিতে। তবে এখন আন্দোলনকারীরা ভদ্রা থেকে রেলগেটের দিকে এগিয়ে আসছেন না। শিক্ষার্থীদের মাঝে শিবির, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের দেখা গেছে।
নগরীর বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবীর বলেন, আন্দোলনরতরা সকাল থেকে বিক্ষোভ করলেও পরিস্থিতি এখনো পুলিশের নিয়ন্ত্রণে আছে। সরকারি স্থাপনা ঘিরে বাড়তি নিরাপত্তা নেওয়া হয়েছে। এসব এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। কেউ জনগণের জানমালের ক্ষয়ক্ষতির চেষ্টা করলে পুলিশ তা প্রতিরোধ করবে বলেও জানান ওসি।
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৪ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৪ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৪ ঘণ্টা আগে