রিমন রহমান, রাজশাহী
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ছিলেন জান মোহাম্মদ। এই প্রতিষ্ঠানের খাদ্য পরিদর্শক ও সদর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাকিলা নাসরিন। এই দুজনের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে দুর্নীতির সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট ভাঙতে জান মোহাম্মদকে বদলি করা হয়েছে। তবে তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে বরং পুরোনো কর্মস্থলের নথি গায়েবের চেষ্টা করেছেন। এতে বাধা দেওয়ায় নারী সহকর্মীকে লাঞ্ছিত করেছেন তিনি।
এদিকে বিস্তর দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে সাকিলার বিরুদ্ধেও। এসব অভিযোগের ব্যাখ্যা তলব করা হয়েছে তাঁর কাছ থেকে। তবে তা এখনো পাওয়া যায়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১ মে খাদ্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক মনিরুল ইসলাম চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জান মোহাম্মদকে পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলায় বদলি করেন। একই আদেশে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ আতাউর রহমানকে সদরে বদলি করা হয়। কিন্তু আতাউরের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরে গড়িমসি করতে থাকেন জান মোহাম্মদ। ফলে ৭ মে বিকেলে অফিসে গিয়ে দায়িত্ব বুঝে নেন আতাউর। তিনিই এখন দায়িত্ব পালন করছেন। কিন্তু এখনো পিরোজপুরে যাননি জান মোহাম্মদ। গতকাল সকালেও তিনি সদর কার্যালয়ের সামনে বসে ছিলেন।
এদিকে সদরের অধীনস্থ আমনুরা খাদ্যগুদামের পেয়িং অফিসার ছিলেন জান মোহাম্মদ। ৭ মে আতাউর রহমান দায়িত্ব গ্রহণের পরদিন তাঁকে পেয়িং অফিসার করা হয়। তবে ৯ মে আমনুরা গুদামে গিয়ে নথিপত্র নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন জান মোহাম্মদ। এতে গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রেশমা ইয়াসমিন তাঁকে বাধা দেন। তখন রাগান্বিত হয়ে এই নারী কর্মকর্তাকে লাঞ্ছিত করেন জান মোহাম্মদ। সেদিনই লিখিতভাবে বিষয়টি জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহন আহমেদকে জানান রেশমা। এ ঘটনায় ভোলাহাট উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জান্নাতুন ফেরদৌসিকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি করেন জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক। কমিটি ইতিমধ্যে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। এতে জান মোহাম্মদের বদলির পরও সংরক্ষিত খাদ্যগুদামে তাঁর অবৈধভাবে প্রবেশ, অফিসের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা ও রেশমাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
যেভাবে দুর্নীতি হয়
সম্প্রতি জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহন আহমেদ জেলা শহরের বিভিন্ন ওএমএসের ডিলারদের দোকান পরিদর্শন করেন। তখন তিনি দেখতে পান, গুদাম থেকে সরবরাহ করা চালের বস্তায় ‘বিতরণকৃত’ লেখা স্টেনসিল মার্ক দেওয়া হয়নি। অথচ গুদাম থেকে খাদ্যশস্যসহ বস্তা বের করার সময় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নামসহ এই স্টেনসিল দেওয়া বাধ্যতামূলক। এই স্টেনসিল দেওয়ার জন্য শ্রমিক বিল বরাদ্দ থাকে। স্টেনসিল না দেওয়া হলেও ৮৫ হাজার টাকা বিল তুলে নেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সাকিলা নাসরিনের কাছে ব্যাখ্যা তলব করেন। শ্রমিক বিল তুললেও কেন বস্তায় স্টেনসিল দেননি, তার জবাব দিতে বলা হয়েছে তাঁকে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, স্টেনসিল না দিলেও প্রতি মাসেই ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা শ্রমিক বিল প্রস্তুত করেন সাকিলা। আর পেয়িং কর্মকর্তা হিসেবে এই বিল অনুমোদন করতেন জান মোহাম্মদ। পরে বিলের টাকা ভাগ-বাঁটোয়ারা করে নিতেন দুজনে। সদর গুদামে প্রতিবছর প্রায় ৪০ হাজার টন ধান-চাল কেনা হয়। বেশ কয়েকজন মিলার জানান, জান মোহাম্মদের কথা বলে টনপ্রতি ২০০ টাকা আদায় করেন সাকিলা। একইভাবে বস্তা সরবরাহকারী ঠিকাদারদের কাছ থেকেও টাকা নিতেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক খাদ্য বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, ডিওর মাধ্যমে যেসব টিআরের চাল বরাদ্দ হয়, তার সবটাই জান মোহাম্মদ দিতেন সদর গুদাম থেকে। প্রতিটি ডিও ছাড়ের সময় তিনি বরাদ্দপ্রাপ্তদের কাছ থেকে ২০০ টাকা নিতেন। একইভাবে চাল ছাড়ের সময় ২০০ টাকা নেন সাকিলা।
সূত্র জানায়, গুদামে মজুত খাদ্যশস্য শুকিয়ে ছয় মাসে ০.৫ শতাংশ ওজন কমতে পারে। এটি সরকারিভাবেই স্বীকৃত। নিয়ম না থাকলেও সাকিলা সংগ্রহের সময় কৃষক ও মিলারদের কাছ থেকে জিএস হিসেবে বাড়তি ওজন নেন। কিন্তু ছয় মাস পর ঠিকই জিএস দেখিয়ে ওজনে কারসাজি করেন।
অভিযোগের বিষয়ে কথা বলতে সদর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাকিলা নাসরিনকে মোবাইলে কল করা হয়। তবে সাংবাদিক পরিচয় দেওয়ার পর তিনি কলটি কেটে দেন। পরে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি সাড়া দেননি।
অভিযোগের বিষয়ে জান মোহাম্মদ বলেন, ‘আমার চাকরির বয়স ৩৬ বছর। অভিযোগ উঠতেই পারে। যে কেউ মিথ্যা অভিযোগ দিতে পারে। বাস্তবে সত্যতা কতটুকু, সেটা বিষয়। এখন রেশমা ইয়াসমিন আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছেন। আমিও সঠিক তদন্ত চাই।’
জেলার ভারপ্রাপ্ত খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহন আহমেদ বলেন, ‘আমি দুই মাস হলো এখানে এসেছি। জান মোহাম্মদের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ থাকলেও কেন এত দিন তিনি শাস্তি পাননি, তা জানি না। তবে আমি আসার পর রেশমা ইয়াসমিনের লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্তে এ ঘটনার সত্যতা মিলেছে। প্রতিবেদন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে পাঠাব।’
সাকিলার সঙ্গে জান মোহাম্মদের দুর্নীতির সিন্ডিকেটের বিষয়ে মোহন আহমেদ বলেন, ‘সম্প্রতি আমি শ্রমিক বিল তুলে নিলেও স্টেনসিল না দেওয়ার একটা অনিয়ম পেয়েছি। এর পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাখ্যা চেয়েছি। শুনেছি, তিনি জবাব দিয়েছেন। কিন্তু অফিশিয়ালি এখনো সেটা পাইনি।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ছিলেন জান মোহাম্মদ। এই প্রতিষ্ঠানের খাদ্য পরিদর্শক ও সদর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাকিলা নাসরিন। এই দুজনের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে দুর্নীতির সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট ভাঙতে জান মোহাম্মদকে বদলি করা হয়েছে। তবে তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে বরং পুরোনো কর্মস্থলের নথি গায়েবের চেষ্টা করেছেন। এতে বাধা দেওয়ায় নারী সহকর্মীকে লাঞ্ছিত করেছেন তিনি।
এদিকে বিস্তর দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে সাকিলার বিরুদ্ধেও। এসব অভিযোগের ব্যাখ্যা তলব করা হয়েছে তাঁর কাছ থেকে। তবে তা এখনো পাওয়া যায়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১ মে খাদ্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক মনিরুল ইসলাম চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জান মোহাম্মদকে পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলায় বদলি করেন। একই আদেশে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ আতাউর রহমানকে সদরে বদলি করা হয়। কিন্তু আতাউরের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরে গড়িমসি করতে থাকেন জান মোহাম্মদ। ফলে ৭ মে বিকেলে অফিসে গিয়ে দায়িত্ব বুঝে নেন আতাউর। তিনিই এখন দায়িত্ব পালন করছেন। কিন্তু এখনো পিরোজপুরে যাননি জান মোহাম্মদ। গতকাল সকালেও তিনি সদর কার্যালয়ের সামনে বসে ছিলেন।
এদিকে সদরের অধীনস্থ আমনুরা খাদ্যগুদামের পেয়িং অফিসার ছিলেন জান মোহাম্মদ। ৭ মে আতাউর রহমান দায়িত্ব গ্রহণের পরদিন তাঁকে পেয়িং অফিসার করা হয়। তবে ৯ মে আমনুরা গুদামে গিয়ে নথিপত্র নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন জান মোহাম্মদ। এতে গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রেশমা ইয়াসমিন তাঁকে বাধা দেন। তখন রাগান্বিত হয়ে এই নারী কর্মকর্তাকে লাঞ্ছিত করেন জান মোহাম্মদ। সেদিনই লিখিতভাবে বিষয়টি জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহন আহমেদকে জানান রেশমা। এ ঘটনায় ভোলাহাট উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জান্নাতুন ফেরদৌসিকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি করেন জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক। কমিটি ইতিমধ্যে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। এতে জান মোহাম্মদের বদলির পরও সংরক্ষিত খাদ্যগুদামে তাঁর অবৈধভাবে প্রবেশ, অফিসের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা ও রেশমাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
যেভাবে দুর্নীতি হয়
সম্প্রতি জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহন আহমেদ জেলা শহরের বিভিন্ন ওএমএসের ডিলারদের দোকান পরিদর্শন করেন। তখন তিনি দেখতে পান, গুদাম থেকে সরবরাহ করা চালের বস্তায় ‘বিতরণকৃত’ লেখা স্টেনসিল মার্ক দেওয়া হয়নি। অথচ গুদাম থেকে খাদ্যশস্যসহ বস্তা বের করার সময় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নামসহ এই স্টেনসিল দেওয়া বাধ্যতামূলক। এই স্টেনসিল দেওয়ার জন্য শ্রমিক বিল বরাদ্দ থাকে। স্টেনসিল না দেওয়া হলেও ৮৫ হাজার টাকা বিল তুলে নেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সাকিলা নাসরিনের কাছে ব্যাখ্যা তলব করেন। শ্রমিক বিল তুললেও কেন বস্তায় স্টেনসিল দেননি, তার জবাব দিতে বলা হয়েছে তাঁকে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, স্টেনসিল না দিলেও প্রতি মাসেই ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা শ্রমিক বিল প্রস্তুত করেন সাকিলা। আর পেয়িং কর্মকর্তা হিসেবে এই বিল অনুমোদন করতেন জান মোহাম্মদ। পরে বিলের টাকা ভাগ-বাঁটোয়ারা করে নিতেন দুজনে। সদর গুদামে প্রতিবছর প্রায় ৪০ হাজার টন ধান-চাল কেনা হয়। বেশ কয়েকজন মিলার জানান, জান মোহাম্মদের কথা বলে টনপ্রতি ২০০ টাকা আদায় করেন সাকিলা। একইভাবে বস্তা সরবরাহকারী ঠিকাদারদের কাছ থেকেও টাকা নিতেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক খাদ্য বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, ডিওর মাধ্যমে যেসব টিআরের চাল বরাদ্দ হয়, তার সবটাই জান মোহাম্মদ দিতেন সদর গুদাম থেকে। প্রতিটি ডিও ছাড়ের সময় তিনি বরাদ্দপ্রাপ্তদের কাছ থেকে ২০০ টাকা নিতেন। একইভাবে চাল ছাড়ের সময় ২০০ টাকা নেন সাকিলা।
সূত্র জানায়, গুদামে মজুত খাদ্যশস্য শুকিয়ে ছয় মাসে ০.৫ শতাংশ ওজন কমতে পারে। এটি সরকারিভাবেই স্বীকৃত। নিয়ম না থাকলেও সাকিলা সংগ্রহের সময় কৃষক ও মিলারদের কাছ থেকে জিএস হিসেবে বাড়তি ওজন নেন। কিন্তু ছয় মাস পর ঠিকই জিএস দেখিয়ে ওজনে কারসাজি করেন।
অভিযোগের বিষয়ে কথা বলতে সদর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাকিলা নাসরিনকে মোবাইলে কল করা হয়। তবে সাংবাদিক পরিচয় দেওয়ার পর তিনি কলটি কেটে দেন। পরে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি সাড়া দেননি।
অভিযোগের বিষয়ে জান মোহাম্মদ বলেন, ‘আমার চাকরির বয়স ৩৬ বছর। অভিযোগ উঠতেই পারে। যে কেউ মিথ্যা অভিযোগ দিতে পারে। বাস্তবে সত্যতা কতটুকু, সেটা বিষয়। এখন রেশমা ইয়াসমিন আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছেন। আমিও সঠিক তদন্ত চাই।’
জেলার ভারপ্রাপ্ত খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহন আহমেদ বলেন, ‘আমি দুই মাস হলো এখানে এসেছি। জান মোহাম্মদের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ থাকলেও কেন এত দিন তিনি শাস্তি পাননি, তা জানি না। তবে আমি আসার পর রেশমা ইয়াসমিনের লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্তে এ ঘটনার সত্যতা মিলেছে। প্রতিবেদন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে পাঠাব।’
সাকিলার সঙ্গে জান মোহাম্মদের দুর্নীতির সিন্ডিকেটের বিষয়ে মোহন আহমেদ বলেন, ‘সম্প্রতি আমি শ্রমিক বিল তুলে নিলেও স্টেনসিল না দেওয়ার একটা অনিয়ম পেয়েছি। এর পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাখ্যা চেয়েছি। শুনেছি, তিনি জবাব দিয়েছেন। কিন্তু অফিশিয়ালি এখনো সেটা পাইনি।’
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সমন্বিত মৎস্য খামার। মাছ চাষের পাশাপাশি একই স্থানে হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু পালন করে বেশ ভালো লাভ করছেন খামারিরা। তবে অর্থনৈতিক সুবিধার আড়ালে স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য এক অদৃশ্য হুমকি হয়ে উঠেছে সমন্বিত এ খামারপদ্ধতি।
৪ ঘণ্টা আগেবিশাল সেতু। তারই দুই পাশে পাড় দখল করে স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়েছে। কেউ নির্মাণ করছে বাড়ি। কেউ কেউ নির্মাণ করছে দোকানপাট। এ ছাড়া মাটি কেটে নিজেদের ইচ্ছামাফিক সীমানা তৈরি করে সেতুর জমি ভোগদখল করছে। স্থাপনা নির্মাণের জন্য কেউ কেউ সেতুর সিসি ব্লকও কেটে ফেলেছে।
৪ ঘণ্টা আগেফুটে আছে জারুল, কৃষ্ণচূড়া, হিজল, সোনালু, বন বেলি। দিনে ক্যাম্পাসজুড়ে এমন ফুল চোখে পড়ছে। আর রাতে আলোর রোশনাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক হয়ে ভেতরে ঢুকলেই চোখে পড়বে আলোর ঝলকানি। প্রতিটি ভবনে করা হয়েছে লাল-নীল রঙের আলোকসজ্জা। এই চিত্র চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি)।
৫ ঘণ্টা আগেনারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের বিরুদ্ধে বিদ্বেষপূর্ণ বক্তব্যের প্রতিবাদে বিবৃতি দিয়েছেন দেশের ১১০ জন নাগরিক। সোমবার (১২ মে) বিকেলে গণমাধ্যমে এই যৌথ বিবৃতি পাঠানো হয়েছে। ১১০ জন নাগরিকের পক্ষ থেকে বিবৃতিটি পাঠিয়েছেন প্রকাশনা ও থিয়েটারকর্মী নাজিফা তাসনিম খানম তিশা।
৭ ঘণ্টা আগে