বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ার গাবতলী উপজেলার মহিষাবান ইউনিয়নের কর্ণিপাড়া গ্রামের পাকা সড়কে গত ২৮ জুলাই রাস্তার ওপর বড় আকৃতি একটি গাছ উপড়ে পড়ে। ফলে ওই সড়কে ভ্যান-রিকশাসহ যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে পাকা সড়কের ওপর পড়ে আছে বিশাল আকৃতির পাকুড়গাছটি। গাছটি অপসারণের কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় ৮ গ্রামের মানুষ পড়েছেন দুর্ভোগে।
স্থানীয়রা জানান, মুষলধারে বৃষ্টির মধ্যে গাছটি বিকট শব্দে উপড়ে পড়ে। বৃষ্টির কারণে সড়কে লোকজন চলাচল না থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। কিন্তু গ্রামের মানুষের হাটবাজারে যাওয়ার রাস্তাটি বন্ধ হয়ে গেছে।
কর্ণিপাড়া গ্রামের ৭৫ বছর বয়সী আব্দুল খালেক আজকের পত্রিকাকে বলেন, গাছটির বয়স কমপক্ষে ২০০ বছর হবে। সড়কের পার্শ্বে জমির মধ্যে থাকায় এবং অতিবৃষ্টিতে গোড়া নরম হয়ে উপড়ে পড়ে। যে কারণে আশপাশের ৮টি গ্রামের মানুষ দুর্ভোগে পড়েছেন। এসব গ্রামের মানুষ এ সড়ক দিয়ে পেরীর হাট, গোলাবাড়ি হাট, তরনীর হাটে যাতায়াত করেন। সড়ক বন্ধ হয়ে থাকায় লোকজনকে অনেক রাস্তা ঘুরে হাটে যেতে হচ্ছে।
নতুন কর্ণিপাড়া গ্রামের অটোরিকশাচালক আব্দুল গনি বলেন, ‘আশপাশের লোকজন তাদের জমির ফসল, গরু, ছাগল বিক্রি করতে হাটে যাতায়াত করেন এ সড়ক দিয়ে। সড়ক বন্ধ হয়ে থাকায় আমরাও যাত্রী পাচ্ছি না।’ তিনি বলেন, ‘তিন সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও গাছটি সরানোর ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেউ।’
মহিষাবান ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান আঙুর বানু আজকের পত্রিকাকে বলেন, গাছ সড়কে পড়ে থাকায় কয়েকটি গ্রামের লোকজন দুর্ভোগে পড়েছেন। এটি অপসারণের জন্য আমি ব্যক্তিগতভাবে ইউএনও অফিসে যোগাযোগ করেছি। কিন্তু কী কারণে অপসারণ হচ্ছে না, সে বিষয়ে বলতে পারব না।’
মহিষাবান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটি সরকারি গাছ। টেন্ডার ছাড়া অপসারণ করা যাবে না। ইউএনও অফিস অবগত আছে। তারা বন বিভাগের সঙ্গে যোগাযোগ করে অপসারণ করবে।’
গাবতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আফতাবুজ্জামান আল ইমরান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গাছটি অপসারণ করতে টেন্ডারের মাধ্যমে বিক্রি করতে হবে। টেন্ডার আরবান করার আগে মূল্য নির্ধারণের জন্য বন বিভাগকে বলা হয়েছে। বন বিভাগের সঙ্গে কথা হয়েছে। তারা রোববার অথবা সোমবারে মূল্য জানাবে। এরপর প্রকাশ্য টেন্ডারের মাধ্যমে বিক্রি করা হবে।’
বগুড়ার গাবতলী উপজেলার মহিষাবান ইউনিয়নের কর্ণিপাড়া গ্রামের পাকা সড়কে গত ২৮ জুলাই রাস্তার ওপর বড় আকৃতি একটি গাছ উপড়ে পড়ে। ফলে ওই সড়কে ভ্যান-রিকশাসহ যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে পাকা সড়কের ওপর পড়ে আছে বিশাল আকৃতির পাকুড়গাছটি। গাছটি অপসারণের কোনো উদ্যোগ না নেওয়ায় ৮ গ্রামের মানুষ পড়েছেন দুর্ভোগে।
স্থানীয়রা জানান, মুষলধারে বৃষ্টির মধ্যে গাছটি বিকট শব্দে উপড়ে পড়ে। বৃষ্টির কারণে সড়কে লোকজন চলাচল না থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। কিন্তু গ্রামের মানুষের হাটবাজারে যাওয়ার রাস্তাটি বন্ধ হয়ে গেছে।
কর্ণিপাড়া গ্রামের ৭৫ বছর বয়সী আব্দুল খালেক আজকের পত্রিকাকে বলেন, গাছটির বয়স কমপক্ষে ২০০ বছর হবে। সড়কের পার্শ্বে জমির মধ্যে থাকায় এবং অতিবৃষ্টিতে গোড়া নরম হয়ে উপড়ে পড়ে। যে কারণে আশপাশের ৮টি গ্রামের মানুষ দুর্ভোগে পড়েছেন। এসব গ্রামের মানুষ এ সড়ক দিয়ে পেরীর হাট, গোলাবাড়ি হাট, তরনীর হাটে যাতায়াত করেন। সড়ক বন্ধ হয়ে থাকায় লোকজনকে অনেক রাস্তা ঘুরে হাটে যেতে হচ্ছে।
নতুন কর্ণিপাড়া গ্রামের অটোরিকশাচালক আব্দুল গনি বলেন, ‘আশপাশের লোকজন তাদের জমির ফসল, গরু, ছাগল বিক্রি করতে হাটে যাতায়াত করেন এ সড়ক দিয়ে। সড়ক বন্ধ হয়ে থাকায় আমরাও যাত্রী পাচ্ছি না।’ তিনি বলেন, ‘তিন সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও গাছটি সরানোর ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেউ।’
মহিষাবান ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যান আঙুর বানু আজকের পত্রিকাকে বলেন, গাছ সড়কে পড়ে থাকায় কয়েকটি গ্রামের লোকজন দুর্ভোগে পড়েছেন। এটি অপসারণের জন্য আমি ব্যক্তিগতভাবে ইউএনও অফিসে যোগাযোগ করেছি। কিন্তু কী কারণে অপসারণ হচ্ছে না, সে বিষয়ে বলতে পারব না।’
মহিষাবান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটি সরকারি গাছ। টেন্ডার ছাড়া অপসারণ করা যাবে না। ইউএনও অফিস অবগত আছে। তারা বন বিভাগের সঙ্গে যোগাযোগ করে অপসারণ করবে।’
গাবতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আফতাবুজ্জামান আল ইমরান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গাছটি অপসারণ করতে টেন্ডারের মাধ্যমে বিক্রি করতে হবে। টেন্ডার আরবান করার আগে মূল্য নির্ধারণের জন্য বন বিভাগকে বলা হয়েছে। বন বিভাগের সঙ্গে কথা হয়েছে। তারা রোববার অথবা সোমবারে মূল্য জানাবে। এরপর প্রকাশ্য টেন্ডারের মাধ্যমে বিক্রি করা হবে।’
গতকাল শনিবার রাত থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যশোর বোর্ডে বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষা স্থগিতের বিজ্ঞপ্তি ছড়িয়ে পড়ে।
৬ মিনিট আগেবন্ধুর সার্টিফিকেটের (সনদ) কপি দিয়ে ১০ বছর ধরে বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে আসছেন রাজিব আলম (৩৩)। চাকরির বায়োডাটায় নিজের নাম, বাবার নাম, ঠিকানা, সার্টিফিকেট সবই ব্যবহার করেছেন বন্ধুর। এটি দিয়েই তিনি শিল্প গ্রুপ পলমলের কেন্দ্রীয় গুদামের এজিএম (কাগজ-কলমে টিপু সুলতান) পদে কর্মরত ছিলেন।
৯ মিনিট আগেবরগুনার পাথরঘাটা উপজেলায় কোস্ট গার্ডের নাম ব্যবহার করে একটি অসাধু চক্রের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে। তাই স্থানীয় বাসিন্দাদের সচেতন করতে আজ রোববার (২২ জুন) বিকেলে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে মাইকিং করা হয়।
১৪ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে দাবিকৃত চাঁদা না পেয়ে এক প্রবাসীকে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি শাহজাহান ভূঁইয়া ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে