নওগাঁ প্রতিনিধি
নওগাঁয় সেতুর নিচে সুড়ঙ্গে আটকা পড়ে নুর মোহাম্মদ (৮) নামের এক শিশু। দীর্ঘ তিন ঘণ্টা আটকে থাকার পর ফায়ার সার্ভিসের দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় তাকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে সদর উপজেলার সুলতানপুর পালপাড়া সেতুতে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, বন্ধুদের সঙ্গে ব্রিজের নিচে কবুতর ধরতে গিয়েছিল নুর মোহাম্মদ। একপর্যায়ে সে একটি সরু সুড়ঙ্গে ঢুকে পড়ে, কিন্তু পায়ের গোড়ালি আটকে যাওয়ায় বের হতে পারেনি। বন্ধুরা চিৎকার করলে স্থানীয়রা ছুটে আসে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার অভিযান শুরু করে।
এদিকে শিশুটি আটকা পড়ার খবর ছড়িয়ে পড়তেই আশপাশের এলাকা থেকে শত শত মানুষ ছুটে আসে। মুহূর্তের মধ্যে ব্রিজের নিচে ভিড় জমে যায়। কেউ উদ্বেগ নিয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছিলেন, কেউবা উদ্ধারের জন্য নানা চেষ্টা করছিলেন। একপর্যায়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ওপর থেকে দড়ি নামিয়ে ও নিচে মই পাঠিয়ে বিভিন্ন কৌশলে দেড় ঘণ্টা চেষ্টার পর শিশুটিকে উদ্ধার করে।
নওগাঁ ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার সাদিকুল বারি বলেন, এটি অত্যন্ত জটিল উদ্ধার অভিযান ছিল। সুড়ঙ্গটি খুব সরু হওয়ায় সরাসরি প্রবেশ করা সম্ভব হয়নি। শিশুটিকে মানসিকভাবে স্বস্তি দিয়ে বিশেষ কৌশলে ধাপে ধাপে বের করা হয়েছে।
উদ্ধারের পর নুর মোহাম্মদকে তার মা-বাবার কাছে হস্তান্তর করা হয়। ছেলেকে ফিরে পেয়ে আবেগে ভেঙে পড়েন তার বাবা রিপন হোসেন। তিনি বলেন, ‘ফায়ার সার্ভিসের ভাইদের কারণে আমার ছেলে বেঁচে ফিরেছে। আমি তাদের কাছে চিরকৃতজ্ঞ।’
স্থানীয় বাসিন্দা আবদুল হালিম বলেন, ‘এখানে প্রায়ই ছেলেমেয়েরা কবুতরের খোঁজে আসে। এত বড় দুর্ঘটনা হবে ভাবিনি। অভিভাবকদের আরও সতর্ক হওয়া উচিত।’
নওগাঁয় সেতুর নিচে সুড়ঙ্গে আটকা পড়ে নুর মোহাম্মদ (৮) নামের এক শিশু। দীর্ঘ তিন ঘণ্টা আটকে থাকার পর ফায়ার সার্ভিসের দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় তাকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে সদর উপজেলার সুলতানপুর পালপাড়া সেতুতে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, বন্ধুদের সঙ্গে ব্রিজের নিচে কবুতর ধরতে গিয়েছিল নুর মোহাম্মদ। একপর্যায়ে সে একটি সরু সুড়ঙ্গে ঢুকে পড়ে, কিন্তু পায়ের গোড়ালি আটকে যাওয়ায় বের হতে পারেনি। বন্ধুরা চিৎকার করলে স্থানীয়রা ছুটে আসে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার অভিযান শুরু করে।
এদিকে শিশুটি আটকা পড়ার খবর ছড়িয়ে পড়তেই আশপাশের এলাকা থেকে শত শত মানুষ ছুটে আসে। মুহূর্তের মধ্যে ব্রিজের নিচে ভিড় জমে যায়। কেউ উদ্বেগ নিয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছিলেন, কেউবা উদ্ধারের জন্য নানা চেষ্টা করছিলেন। একপর্যায়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ওপর থেকে দড়ি নামিয়ে ও নিচে মই পাঠিয়ে বিভিন্ন কৌশলে দেড় ঘণ্টা চেষ্টার পর শিশুটিকে উদ্ধার করে।
নওগাঁ ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার সাদিকুল বারি বলেন, এটি অত্যন্ত জটিল উদ্ধার অভিযান ছিল। সুড়ঙ্গটি খুব সরু হওয়ায় সরাসরি প্রবেশ করা সম্ভব হয়নি। শিশুটিকে মানসিকভাবে স্বস্তি দিয়ে বিশেষ কৌশলে ধাপে ধাপে বের করা হয়েছে।
উদ্ধারের পর নুর মোহাম্মদকে তার মা-বাবার কাছে হস্তান্তর করা হয়। ছেলেকে ফিরে পেয়ে আবেগে ভেঙে পড়েন তার বাবা রিপন হোসেন। তিনি বলেন, ‘ফায়ার সার্ভিসের ভাইদের কারণে আমার ছেলে বেঁচে ফিরেছে। আমি তাদের কাছে চিরকৃতজ্ঞ।’
স্থানীয় বাসিন্দা আবদুল হালিম বলেন, ‘এখানে প্রায়ই ছেলেমেয়েরা কবুতরের খোঁজে আসে। এত বড় দুর্ঘটনা হবে ভাবিনি। অভিভাবকদের আরও সতর্ক হওয়া উচিত।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৭ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৮ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪২ মিনিট আগে