তানোর (রাজশাহী) প্রতিনিধি
তীব্র খরায় পুড়ছে রাজশাহীর তানোর উপজেলার বরেন্দ্র অঞ্চল। একই সঙ্গে বেড়েছে ভ্যাপসা গরম। প্রচণ্ড গরমে রমজান মাসে মানুষের মধ্যে বিরাজ করছে অস্থিরতা।
রাজশাহী আবহাওয়া কার্যালয় জানায়, এ অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ। বৃষ্টি না হলে তা অব্যাহত থাকবে।
আজ বুধবার রাজশাহীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯ দমমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক রেজোয়ানুল হক।
বোরো চাষি ও কৃষি কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, খরার কারণে অঞ্চল ভেদে ২০-৫০ শতাংশ পর্যন্ত অতিরিক্ত সেচ দিতে হচ্ছে। এতে করে বোরোর উৎপাদন খরচ বেড়েছে। কিন্তু খরার প্রভাবে বাড়তি সেচ দিয়েও কৃষকেরা বোরো ধানের স্বাভাবিক উৎপাদন ধরে রাখতে পারবেন কিনা তা নিয়ে সন্দিহান।
স্থানীয় কৃষকদের মতে, এবার খরায় বোরো ধানের উৎপাদন ১৫-২৫ শতাংশ পর্যন্ত কম হতে পারে।
তানোর উপজেলার জিওল গ্রামের কৃষক শাকিল ২ বিঘা জমিতে বোরো চাষ করেছেন। তিনি বলেন, এমন খরা তারা আগে দেখেননি। বৃষ্টি না থাকায় ঘন ঘন সেচ দিতে হচ্ছে। গত বছর বিঘাপ্রতি সর্বোচ্চ ১ হাজার ৩০০ টাকা সেচ খরচ হলেও এবারে খরচ হবে ২ হাজার ৫০০ বা তারও বেশি টাকা। সম্প্রতি কেজি প্রতি ৫ টাকা করে সারের দাম বাড়িয়েছে সরকার। সব মিলিয়ে উৎপাদন খরচ দ্বিগুণ হয়ে গেছে কিন্তু ফলন দ্বিগুণ পাওয়ার নিশ্চয়তা নেই।
একই অবস্থা চাপড়া গ্রামের বর্গাচাষি সোহেল আহম্মেদ। গত বছরের তুলনায় এ মৌসুমে সেচের পেছনে ৫০ শতাংশ বাড়তি খরচ করতে হবে বলে তিনি জানান।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে তানোরে ১৩ হাজার ২৮০ হেক্টর জমিতে বোরোর আবাদ হয়েছে। খরায় ১৫-২৫ শতাংশ পর্যন্ত উৎপাদন কম হওয়ার পাশাপাশি এবার আম, কাঁঠাল ও লিচুর মতো মৌসুমি ফলগুলোরও ক্ষতি করতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছে সংশ্লিষ্টরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সাইফুল্লাহ আহম্মেদ জানান, শিগগিরই বৃষ্টি না হলে এবার বরেন্দ্র এলাকায় বোরো আবাদ সহ অন্যান্য ফসল উৎপাদনে বিরূপ প্রভাব পড়বে।
তীব্র খরায় পুড়ছে রাজশাহীর তানোর উপজেলার বরেন্দ্র অঞ্চল। একই সঙ্গে বেড়েছে ভ্যাপসা গরম। প্রচণ্ড গরমে রমজান মাসে মানুষের মধ্যে বিরাজ করছে অস্থিরতা।
রাজশাহী আবহাওয়া কার্যালয় জানায়, এ অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ। বৃষ্টি না হলে তা অব্যাহত থাকবে।
আজ বুধবার রাজশাহীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯ দমমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক রেজোয়ানুল হক।
বোরো চাষি ও কৃষি কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, খরার কারণে অঞ্চল ভেদে ২০-৫০ শতাংশ পর্যন্ত অতিরিক্ত সেচ দিতে হচ্ছে। এতে করে বোরোর উৎপাদন খরচ বেড়েছে। কিন্তু খরার প্রভাবে বাড়তি সেচ দিয়েও কৃষকেরা বোরো ধানের স্বাভাবিক উৎপাদন ধরে রাখতে পারবেন কিনা তা নিয়ে সন্দিহান।
স্থানীয় কৃষকদের মতে, এবার খরায় বোরো ধানের উৎপাদন ১৫-২৫ শতাংশ পর্যন্ত কম হতে পারে।
তানোর উপজেলার জিওল গ্রামের কৃষক শাকিল ২ বিঘা জমিতে বোরো চাষ করেছেন। তিনি বলেন, এমন খরা তারা আগে দেখেননি। বৃষ্টি না থাকায় ঘন ঘন সেচ দিতে হচ্ছে। গত বছর বিঘাপ্রতি সর্বোচ্চ ১ হাজার ৩০০ টাকা সেচ খরচ হলেও এবারে খরচ হবে ২ হাজার ৫০০ বা তারও বেশি টাকা। সম্প্রতি কেজি প্রতি ৫ টাকা করে সারের দাম বাড়িয়েছে সরকার। সব মিলিয়ে উৎপাদন খরচ দ্বিগুণ হয়ে গেছে কিন্তু ফলন দ্বিগুণ পাওয়ার নিশ্চয়তা নেই।
একই অবস্থা চাপড়া গ্রামের বর্গাচাষি সোহেল আহম্মেদ। গত বছরের তুলনায় এ মৌসুমে সেচের পেছনে ৫০ শতাংশ বাড়তি খরচ করতে হবে বলে তিনি জানান।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে তানোরে ১৩ হাজার ২৮০ হেক্টর জমিতে বোরোর আবাদ হয়েছে। খরায় ১৫-২৫ শতাংশ পর্যন্ত উৎপাদন কম হওয়ার পাশাপাশি এবার আম, কাঁঠাল ও লিচুর মতো মৌসুমি ফলগুলোরও ক্ষতি করতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেছে সংশ্লিষ্টরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সাইফুল্লাহ আহম্মেদ জানান, শিগগিরই বৃষ্টি না হলে এবার বরেন্দ্র এলাকায় বোরো আবাদ সহ অন্যান্য ফসল উৎপাদনে বিরূপ প্রভাব পড়বে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে