পটুয়াখালী প্রতিনিধি

পটুয়াখালীতে রাতের আঁধারে এক তরুণীকে হাত-পা বেঁধে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যাওয়ার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে। এ সময় কেঁদে কেঁদে ওই তরুণী বলছিলেন, ‘আমারে বাঁচা, বাঁচা আমারে, আমারে একটু বাঁচা।’
রাঙ্গাবালী উপজেলার মৌডুবি ইউনিয়নের মাঝের দেওর গ্রামে গতকাল শনিবার মধ্যরাতে ঘটনাটি ঘটেছে। পুলিশ বলছে, এটি রাজনৈতিক নয়, পারিবারিক ঘটনা।
গতকাল রাত দেড়টার দিকে ভিডিওটি ফেসবুকে প্রকাশ করেন মাঝের দেওর গ্রামের মৃত কাসেম গাজীর ছেলে কামাল গাজী। ক্যাপশনে তিনি দাবি করেন, ভিডিওতে যাঁকে তুলে নেওয়া হচ্ছে তিনি তাঁর স্ত্রী।
কামাল লেখেন, ‘আমার বাড়িতে গিয়ে আমার কলিজা বউকে এভাবে মারতে মারতে হাত-পা বেঁধে নিয়ে গেছে একটু আগে। দেশবাসীর কাছে সহযোগিতা কামনা করছি। আমার কলিজাটাকে বাঁচান।’
এর আগে এই ঘটনায় বিএনপির লোকজনকে দায়ী করে আরেকটি পোস্ট দেন কামাল। যে কারণে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয় এবং ঘটনাটি রাজনৈতিক বিষয় হিসেবে মোড় নিচ্ছিল। পরে এটি পারিবারিক বিষয় হিসেবে জানাজানি হলে সেই পোস্ট মুছে দেন কামাল।
পুলিশ জানিয়েছে, ভিডিওতে দেখা যাওয়া নারীর নাম উম্মে সুলতানা তন্বী। তিনি একই ইউনিয়নের বাইলাবুনিয়া গ্রামের শাখাওয়াত হাওলাদারের মেয়ে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কামাল এবং তন্বীর পরিবার দুই মেরুর রাজনীতি করে। তন্বীর পরিবারের সদস্যরা স্থানীয় বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত আর কামাল নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের রাঙ্গাবালী উপজেলা শাখার সহসভাপতি।
রাঙ্গাবালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমারৎ হোসেন বলেন, ‘তদন্তে জানা গেছে, কামাল গাজীর সঙ্গে ওই মেয়ের নাকি গোপনে বিয়ে হয়েছে। প্রেমের সম্পর্ক থেকে এই বিয়ে হয়েছে, এমনটা শোনা যাচ্ছে। তবে বিয়ের কোনো ডকুমেন্টস পাওয়া যাচ্ছে না। প্রায় এক সপ্তাহ আগে থেকে তন্বী স্বেচ্ছায় কামালের বাড়িতে এসে অবস্থান করছিলেন। তবে ৫ আগস্টের পর কামাল নিজেই এলাকা ছেড়ে আত্মগোপনে। শনিবার রাতে তন্বীকে তাঁর বাবা শাখাওয়াতসহ পরিবারের কয়েকজন সদস্য জোরপূর্বক নিয়ে যান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন তন্বীর চাচা ছাত্তার হাওলাদার, মামা জাহিদসহ আরও কয়েকজন। এ ছাড়া স্থানীয় বিএনপির রাজনীতিতে জড়িত লিটু গাজী, মোহসীন হাওলাদার, এরশাদ ও ইউপি সদস্য ইলিয়াস গাজী ছিলেন।’
ওসি এমারৎ আরও বলেন, ‘এটি কোনো রাজনৈতিক ইস্যু নয়, পারিবারিক ঘটনা। এখনো কেউ অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
এদিকে আজ রোববার সকালে ফেসবুকে আরেকটি পোস্ট দিয়ে কামাল অভিযোগ করেছেন, এখন পর্যন্ত তিনি কোনো সহযোগিতা পাননি। রাতে তাঁর বাড়িতে গিয়ে যাঁরা তাঁর মা-বোনকে মারধর করে তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে গেছেন, তাঁদের পরিচয় তিনি জানিয়েছেন। তাঁরা হলেন শাখাওয়াত, ছাত্তার ও এরশাদ।
যোগাযোগ করা হলে কামাল বলেন, ‘তন্বীর সঙ্গে আমার দীর্ঘদিনের সম্পর্ক। বিষয়টি এলাকার সবাই জানে, কিন্তু তন্বীর পরিবার বিষয়টি মেনে নিচ্ছিল না। এ জন্য তন্বীকে কোরবানির ঈদের আগে প্রচুর মারধর করেছে। শিকল দিয়ে বেঁধেও রেখেছিল। পরে ১২ জুন তন্বী আমাদের বাড়িতে চলে আসে। ১৫ জুন অনলাইনে কাজির মাধ্যমে আমাদের কলমা (বিয়ে) হয় এবং ২০ জুন পটুয়াখালীতে দুই লাখ টাকা দেনমোহরে কাবিন হয়। আমরা বৈধ স্বামী-স্ত্রী। সার্টিফিকেট অনুযায়ী তন্বীর বয়স ১৯ বছর। সে প্রাপ্তবয়স্ক। আমার কাছে কলমা-কাবিন ও তাঁর প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার সব প্রমাণ রয়েছে। তবুও গতকাল রাত ১২টার দিকে আমার মা-বোনকে মারধর করে আমার স্ত্রীকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে গেছে।’
এসব অভিযোগ অস্বীকার করে তন্বীর বাবা শাখাওয়াত বলেন, ‘আমার মেয়েকে ভুল বুঝিয়ে নিয়ে কামাল গাজী বিয়ে করেছে। আমার মেয়ে কামাল গাজীর বাড়িতে চলে গিয়েছিল। পরিবারের অমতে বিয়ে করায় তা না মেনে গতকাল রাতে গিয়ে আমি, আমার ভাই, আত্মীয়স্বজনসহ মেয়েকে আমার বাড়িতে নিয়ে এসেছি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মৌডুবির ৯ নম্বর ওয়ার্ড ইউপি সদস্য ইলিয়াস গাজী, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি, ছেলের মা, বড় ভাই ও চাচারা। মেয়ে এখন আমাদের হেফাজতে আছে।’
এ বিষয়ে কথা হলে মৌডুবি ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক আসাদুজ্জামান বলেন, ‘১০-১২ দিন আগে কামাল গাজীর স্ত্রী পরিচয়ে তাঁর বাবার বাড়িতে এসে অবস্থান করে তন্বী নামের মেয়েটি। তবে তাদের মধ্যে যে বিয়ে হয়েছে, এমন কোনো তথ্য এলাকার কারও কাছে নেই বলে স্থানীয় ইউপি সদস্য আমাকে নিশ্চিত করেছেন। কিন্তু মেয়ে নাকি দাবি করেছে, তাঁদের কোর্ট ম্যারেজ হয়েছে। কিন্তু কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেনি। গতকাল রাতে পরিবারের লোকজন এসে কামালের বাড়ি থেকে তন্বীকে জোরপূর্বক নিয়ে যান। মেয়ে যেতে চাচ্ছিল না বলে জানতে পেরেছি। তবে মেয়ে যদি প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে থাকে এবং বিয়ে যদি সঠিক হয়ে থাকে, তাহলে এভাবে জোরপূর্বক নেওয়া ঠিক হয়নি।’

পটুয়াখালীতে রাতের আঁধারে এক তরুণীকে হাত-পা বেঁধে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যাওয়ার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে। এ সময় কেঁদে কেঁদে ওই তরুণী বলছিলেন, ‘আমারে বাঁচা, বাঁচা আমারে, আমারে একটু বাঁচা।’
রাঙ্গাবালী উপজেলার মৌডুবি ইউনিয়নের মাঝের দেওর গ্রামে গতকাল শনিবার মধ্যরাতে ঘটনাটি ঘটেছে। পুলিশ বলছে, এটি রাজনৈতিক নয়, পারিবারিক ঘটনা।
গতকাল রাত দেড়টার দিকে ভিডিওটি ফেসবুকে প্রকাশ করেন মাঝের দেওর গ্রামের মৃত কাসেম গাজীর ছেলে কামাল গাজী। ক্যাপশনে তিনি দাবি করেন, ভিডিওতে যাঁকে তুলে নেওয়া হচ্ছে তিনি তাঁর স্ত্রী।
কামাল লেখেন, ‘আমার বাড়িতে গিয়ে আমার কলিজা বউকে এভাবে মারতে মারতে হাত-পা বেঁধে নিয়ে গেছে একটু আগে। দেশবাসীর কাছে সহযোগিতা কামনা করছি। আমার কলিজাটাকে বাঁচান।’
এর আগে এই ঘটনায় বিএনপির লোকজনকে দায়ী করে আরেকটি পোস্ট দেন কামাল। যে কারণে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয় এবং ঘটনাটি রাজনৈতিক বিষয় হিসেবে মোড় নিচ্ছিল। পরে এটি পারিবারিক বিষয় হিসেবে জানাজানি হলে সেই পোস্ট মুছে দেন কামাল।
পুলিশ জানিয়েছে, ভিডিওতে দেখা যাওয়া নারীর নাম উম্মে সুলতানা তন্বী। তিনি একই ইউনিয়নের বাইলাবুনিয়া গ্রামের শাখাওয়াত হাওলাদারের মেয়ে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কামাল এবং তন্বীর পরিবার দুই মেরুর রাজনীতি করে। তন্বীর পরিবারের সদস্যরা স্থানীয় বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত আর কামাল নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের রাঙ্গাবালী উপজেলা শাখার সহসভাপতি।
রাঙ্গাবালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমারৎ হোসেন বলেন, ‘তদন্তে জানা গেছে, কামাল গাজীর সঙ্গে ওই মেয়ের নাকি গোপনে বিয়ে হয়েছে। প্রেমের সম্পর্ক থেকে এই বিয়ে হয়েছে, এমনটা শোনা যাচ্ছে। তবে বিয়ের কোনো ডকুমেন্টস পাওয়া যাচ্ছে না। প্রায় এক সপ্তাহ আগে থেকে তন্বী স্বেচ্ছায় কামালের বাড়িতে এসে অবস্থান করছিলেন। তবে ৫ আগস্টের পর কামাল নিজেই এলাকা ছেড়ে আত্মগোপনে। শনিবার রাতে তন্বীকে তাঁর বাবা শাখাওয়াতসহ পরিবারের কয়েকজন সদস্য জোরপূর্বক নিয়ে যান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন তন্বীর চাচা ছাত্তার হাওলাদার, মামা জাহিদসহ আরও কয়েকজন। এ ছাড়া স্থানীয় বিএনপির রাজনীতিতে জড়িত লিটু গাজী, মোহসীন হাওলাদার, এরশাদ ও ইউপি সদস্য ইলিয়াস গাজী ছিলেন।’
ওসি এমারৎ আরও বলেন, ‘এটি কোনো রাজনৈতিক ইস্যু নয়, পারিবারিক ঘটনা। এখনো কেউ অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
এদিকে আজ রোববার সকালে ফেসবুকে আরেকটি পোস্ট দিয়ে কামাল অভিযোগ করেছেন, এখন পর্যন্ত তিনি কোনো সহযোগিতা পাননি। রাতে তাঁর বাড়িতে গিয়ে যাঁরা তাঁর মা-বোনকে মারধর করে তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে গেছেন, তাঁদের পরিচয় তিনি জানিয়েছেন। তাঁরা হলেন শাখাওয়াত, ছাত্তার ও এরশাদ।
যোগাযোগ করা হলে কামাল বলেন, ‘তন্বীর সঙ্গে আমার দীর্ঘদিনের সম্পর্ক। বিষয়টি এলাকার সবাই জানে, কিন্তু তন্বীর পরিবার বিষয়টি মেনে নিচ্ছিল না। এ জন্য তন্বীকে কোরবানির ঈদের আগে প্রচুর মারধর করেছে। শিকল দিয়ে বেঁধেও রেখেছিল। পরে ১২ জুন তন্বী আমাদের বাড়িতে চলে আসে। ১৫ জুন অনলাইনে কাজির মাধ্যমে আমাদের কলমা (বিয়ে) হয় এবং ২০ জুন পটুয়াখালীতে দুই লাখ টাকা দেনমোহরে কাবিন হয়। আমরা বৈধ স্বামী-স্ত্রী। সার্টিফিকেট অনুযায়ী তন্বীর বয়স ১৯ বছর। সে প্রাপ্তবয়স্ক। আমার কাছে কলমা-কাবিন ও তাঁর প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার সব প্রমাণ রয়েছে। তবুও গতকাল রাত ১২টার দিকে আমার মা-বোনকে মারধর করে আমার স্ত্রীকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে গেছে।’
এসব অভিযোগ অস্বীকার করে তন্বীর বাবা শাখাওয়াত বলেন, ‘আমার মেয়েকে ভুল বুঝিয়ে নিয়ে কামাল গাজী বিয়ে করেছে। আমার মেয়ে কামাল গাজীর বাড়িতে চলে গিয়েছিল। পরিবারের অমতে বিয়ে করায় তা না মেনে গতকাল রাতে গিয়ে আমি, আমার ভাই, আত্মীয়স্বজনসহ মেয়েকে আমার বাড়িতে নিয়ে এসেছি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মৌডুবির ৯ নম্বর ওয়ার্ড ইউপি সদস্য ইলিয়াস গাজী, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি, ছেলের মা, বড় ভাই ও চাচারা। মেয়ে এখন আমাদের হেফাজতে আছে।’
এ বিষয়ে কথা হলে মৌডুবি ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক আসাদুজ্জামান বলেন, ‘১০-১২ দিন আগে কামাল গাজীর স্ত্রী পরিচয়ে তাঁর বাবার বাড়িতে এসে অবস্থান করে তন্বী নামের মেয়েটি। তবে তাদের মধ্যে যে বিয়ে হয়েছে, এমন কোনো তথ্য এলাকার কারও কাছে নেই বলে স্থানীয় ইউপি সদস্য আমাকে নিশ্চিত করেছেন। কিন্তু মেয়ে নাকি দাবি করেছে, তাঁদের কোর্ট ম্যারেজ হয়েছে। কিন্তু কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেনি। গতকাল রাতে পরিবারের লোকজন এসে কামালের বাড়ি থেকে তন্বীকে জোরপূর্বক নিয়ে যান। মেয়ে যেতে চাচ্ছিল না বলে জানতে পেরেছি। তবে মেয়ে যদি প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে থাকে এবং বিয়ে যদি সঠিক হয়ে থাকে, তাহলে এভাবে জোরপূর্বক নেওয়া ঠিক হয়নি।’

বগুড়ার গাবতলীতে ককটেল বানাতে গিয়ে বিস্ফোরণে আহত এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। তাঁকে পুলিশ হেফাজতে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার নশিপুর ইউনিয়নের ছোট ইটালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগে
ভোলার চরফ্যাশনে মো. তামিম (১৫) নামে এক মাদ্রাসাছাত্রকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় ডোবা থেকে স্থানীয়রা উদ্ধার করেছে বলে জানা গেছে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার দুলারহাট থানার আবুবকরপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে এই ঘটনা ঘটে।
২৯ মিনিট আগে
রাজশাহীতে পৃথক ডেন্টাল কলেজ প্রতিষ্ঠার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজের (রামেক) ডেন্টাল ইউনিটের শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার দুপুরে শহরের হেতেম খাঁ এলাকায় রামেকের ডেন্টাল ইউনিটের সামনে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, রাজশাহী জেনারেল হাসপাতালে ডেন্টাল...
৩৯ মিনিট আগে
তিন মাস আগে মেয়ের বিয়ের দিন ঠিক করার জন্য পথ ভুলে যাওয়া ভাগনি জামাইকে এগিয়ে আনতে গিয়ে মবের শিকার হয়ে গণপিটুনিতে প্রাণ হারান রূপলাল রবিদাস। সেই শোক মনে নিয়েই আজ রোববার তাঁর বড় মেয়ের বিয়ে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ার গাবতলীতে ককটেল বানাতে গিয়ে বিস্ফোরণে আহত এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। তাঁকে পুলিশ হেফাজতে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার নশিপুর ইউনিয়নের ছোট ইটালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
গাবতলী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেরাজুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ককটেল বিস্ফোরণে আহত ব্যক্তি আতাউর রহমান (৩৫) কুমিল্লা জেলার মেঘনা উপজেলার রামপ্রসাদেরচর গ্রামের বাসিন্দা।
পুলিশ জানায়, ছোট ইটালী গ্রামের মুক্তার হোসেনের স্ত্রী নাসিমা মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি হিসেবে কারাগারে রয়েছেন। ওই বাড়িতে মুক্তার হোসেন ও তাঁর প্রতিবন্ধী মা বসবাস করেন। মুক্তার হোসেনের বোনের স্বামী পার্শ্ববর্তী মাঝবাড়ি গ্রামের বাদশা মিয়া আন্তজেলা ডাকাত দলের সদস্য। তাঁরা কুমিল্লা থেকে আতাউর রহমানকে ডেকে এনে বাড়ির একটি ঘরে ককটেল বানাচ্ছিলেন। তিনটি ককটেল বানানোর পর আরেকটি বানানোর সময় বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। স্থানীয় লোকজন বিস্ফোরণের শব্দ শুনে ওই বাড়িতে গেলে বাদশা মিয়া ও মুক্তার হোসেন পালিয়ে যান। তাঁরা আতাউর রহমানকে ডান হাত জখম অবস্থায় দেখে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ এসে তাঁকে হাসপাতালে নেয়।
ওসি বলেন, আহত অবস্থায় আটক আতাউর রহমান জানিয়েছেন, বাদশা মিয়া তাঁকে ককটেল বানানোর জন্য কুমিল্লা থেকে ডেকে আনেন। ডাকাতির সময় তাঁরা সঙ্গে ককটেল রাখেন। ডাকাতিকালে জনগণের ধাওয়ার মুখে পড়লে ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পালাতে সহজ হয়। বাদশা মিয়ার নামে গাবতলী থানায় একটি ডাকাতি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। আতাউর রহমানের নামে কুমিল্লাতে বিস্ফোরকদ্রব্য আইনে একাধিক মামলা রয়েছে। ককটেল বানাতে গিয়ে বিস্ফোরণের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের নামে মামলা করার প্রস্তুতি চলছে।

বগুড়ার গাবতলীতে ককটেল বানাতে গিয়ে বিস্ফোরণে আহত এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। তাঁকে পুলিশ হেফাজতে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার নশিপুর ইউনিয়নের ছোট ইটালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
গাবতলী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেরাজুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ককটেল বিস্ফোরণে আহত ব্যক্তি আতাউর রহমান (৩৫) কুমিল্লা জেলার মেঘনা উপজেলার রামপ্রসাদেরচর গ্রামের বাসিন্দা।
পুলিশ জানায়, ছোট ইটালী গ্রামের মুক্তার হোসেনের স্ত্রী নাসিমা মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি হিসেবে কারাগারে রয়েছেন। ওই বাড়িতে মুক্তার হোসেন ও তাঁর প্রতিবন্ধী মা বসবাস করেন। মুক্তার হোসেনের বোনের স্বামী পার্শ্ববর্তী মাঝবাড়ি গ্রামের বাদশা মিয়া আন্তজেলা ডাকাত দলের সদস্য। তাঁরা কুমিল্লা থেকে আতাউর রহমানকে ডেকে এনে বাড়ির একটি ঘরে ককটেল বানাচ্ছিলেন। তিনটি ককটেল বানানোর পর আরেকটি বানানোর সময় বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। স্থানীয় লোকজন বিস্ফোরণের শব্দ শুনে ওই বাড়িতে গেলে বাদশা মিয়া ও মুক্তার হোসেন পালিয়ে যান। তাঁরা আতাউর রহমানকে ডান হাত জখম অবস্থায় দেখে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ এসে তাঁকে হাসপাতালে নেয়।
ওসি বলেন, আহত অবস্থায় আটক আতাউর রহমান জানিয়েছেন, বাদশা মিয়া তাঁকে ককটেল বানানোর জন্য কুমিল্লা থেকে ডেকে আনেন। ডাকাতির সময় তাঁরা সঙ্গে ককটেল রাখেন। ডাকাতিকালে জনগণের ধাওয়ার মুখে পড়লে ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পালাতে সহজ হয়। বাদশা মিয়ার নামে গাবতলী থানায় একটি ডাকাতি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। আতাউর রহমানের নামে কুমিল্লাতে বিস্ফোরকদ্রব্য আইনে একাধিক মামলা রয়েছে। ককটেল বানাতে গিয়ে বিস্ফোরণের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের নামে মামলা করার প্রস্তুতি চলছে।

পটুয়াখালীতে রাতের আঁধারে এক তরুণীকে হাত-পা বেঁধে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যাওয়ার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে। এ সময় কেঁদে কেঁদে ওই তরুণী বলছিলেন, ‘আমারে বাঁচা, বাঁচা আমারে, আমারে একটু বাঁচা।’ রাঙ্গাবালী উপজেলার মৌডুবি ইউনিয়নের মাঝের দেওর গ্রামে গতকাল শনিবার মধ্যরাতে ঘটনাটি ঘটেছে।
২৯ জুন ২০২৫
ভোলার চরফ্যাশনে মো. তামিম (১৫) নামে এক মাদ্রাসাছাত্রকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় ডোবা থেকে স্থানীয়রা উদ্ধার করেছে বলে জানা গেছে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার দুলারহাট থানার আবুবকরপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে এই ঘটনা ঘটে।
২৯ মিনিট আগে
রাজশাহীতে পৃথক ডেন্টাল কলেজ প্রতিষ্ঠার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজের (রামেক) ডেন্টাল ইউনিটের শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার দুপুরে শহরের হেতেম খাঁ এলাকায় রামেকের ডেন্টাল ইউনিটের সামনে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, রাজশাহী জেনারেল হাসপাতালে ডেন্টাল...
৩৯ মিনিট আগে
তিন মাস আগে মেয়ের বিয়ের দিন ঠিক করার জন্য পথ ভুলে যাওয়া ভাগনি জামাইকে এগিয়ে আনতে গিয়ে মবের শিকার হয়ে গণপিটুনিতে প্রাণ হারান রূপলাল রবিদাস। সেই শোক মনে নিয়েই আজ রোববার তাঁর বড় মেয়ের বিয়ে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেচরফ্যাশন সংবাদদাতা

ভোলার চরফ্যাশনে মো. তামিম (১৫) নামে এক মাদ্রাসাছাত্রকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় ডোবা থেকে স্থানীয়রা উদ্ধার করেছে বলে জানা গেছে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার দুলারহাট থানার আবুবকরপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে এই ঘটনা ঘটে। পরিবারের অভিযোগ, কিশোরের দুই সৎচাচা এই হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটিয়েছে।
ভুক্তভোগী কিশোর ওই ওয়ার্ডের মো. মোস্তফার ছেলে। সে আবুবকরপুর ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসার নবম শ্রেণির ছাত্র। ডোবা থেকে উদ্ধারের পর রাতেই তাকে চরফ্যাশন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তামিমের মা আরজু বেগম জানান, তাঁর ছেলের দুই চাচা শেখ ফরিদ ও খোকন তাঁর স্বামীর সৎভাই। পারিবারিক সম্পত্তি নিয়ে তাঁর স্বামীর সঙ্গে সৎভাইদের বিরোধ রয়েছে। তাঁর স্বামী কর্মসূত্রে ঢাকায় থাকেন। মা ও ছেলে গ্রামের বাড়িতে থাকেন। গত ২৭ অক্টোবর ছেলেকে রেখে তিনি তাঁর বাবার বাড়িতে বেড়াতে যান। গত বৃহস্পতিবার সুপারি চুরির অপবাদ দিয়ে শেখ ফরিদ ও খোকন তাঁর ছেলেকে মারধর করেন। এ খবর শুনে আরজু তাঁর বাবার বাড়ি থেকে ফিরে আসেন। ছেলের বরাত দিয়ে আরজু বেগম আরও জানান, গতকাল মাগরিবের নামাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে শেখ ফরিদসহ আরও চারজন লোক তাঁর ছেলের পথ আটকায়। এ সময় শেখ ফরিদ তাঁর ছেলের মাথায় আঘাতসহ মারধর করেন। তাঁদের মারধরে তামিম অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার পর তার হাত পা-বেঁধে পাশের একটি ডোবায় ফেলে দেয়। প্রায় তিন ঘণ্টা পর তামিমের জ্ঞান ফিরে এলে তার চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করে।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত শেখ ফরিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাঁর মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তবে তাঁর ভাই খোকন বলেন, ‘তামিম আমার ভাতিজা। তাদের সঙ্গে পারিবারিক ঝামেলা রয়েছে। তবে তামিমকে ডোবায় ফেলার ব্যাপারে আমি কিছুই জানি না।’
দুলারহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফ ইফতেখার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তামিম নামের এক মাদ্রাসাছাত্রকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় ডোবা থেকে উদ্ধার করার খবর শুনেছি। ছেলেটি বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তার পরিবারকে লিখিত অভিযোগ দিতে বলেছি। অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

ভোলার চরফ্যাশনে মো. তামিম (১৫) নামে এক মাদ্রাসাছাত্রকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় ডোবা থেকে স্থানীয়রা উদ্ধার করেছে বলে জানা গেছে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার দুলারহাট থানার আবুবকরপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে এই ঘটনা ঘটে। পরিবারের অভিযোগ, কিশোরের দুই সৎচাচা এই হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটিয়েছে।
ভুক্তভোগী কিশোর ওই ওয়ার্ডের মো. মোস্তফার ছেলে। সে আবুবকরপুর ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসার নবম শ্রেণির ছাত্র। ডোবা থেকে উদ্ধারের পর রাতেই তাকে চরফ্যাশন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তামিমের মা আরজু বেগম জানান, তাঁর ছেলের দুই চাচা শেখ ফরিদ ও খোকন তাঁর স্বামীর সৎভাই। পারিবারিক সম্পত্তি নিয়ে তাঁর স্বামীর সঙ্গে সৎভাইদের বিরোধ রয়েছে। তাঁর স্বামী কর্মসূত্রে ঢাকায় থাকেন। মা ও ছেলে গ্রামের বাড়িতে থাকেন। গত ২৭ অক্টোবর ছেলেকে রেখে তিনি তাঁর বাবার বাড়িতে বেড়াতে যান। গত বৃহস্পতিবার সুপারি চুরির অপবাদ দিয়ে শেখ ফরিদ ও খোকন তাঁর ছেলেকে মারধর করেন। এ খবর শুনে আরজু তাঁর বাবার বাড়ি থেকে ফিরে আসেন। ছেলের বরাত দিয়ে আরজু বেগম আরও জানান, গতকাল মাগরিবের নামাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে শেখ ফরিদসহ আরও চারজন লোক তাঁর ছেলের পথ আটকায়। এ সময় শেখ ফরিদ তাঁর ছেলের মাথায় আঘাতসহ মারধর করেন। তাঁদের মারধরে তামিম অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার পর তার হাত পা-বেঁধে পাশের একটি ডোবায় ফেলে দেয়। প্রায় তিন ঘণ্টা পর তামিমের জ্ঞান ফিরে এলে তার চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করে।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত শেখ ফরিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাঁর মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তবে তাঁর ভাই খোকন বলেন, ‘তামিম আমার ভাতিজা। তাদের সঙ্গে পারিবারিক ঝামেলা রয়েছে। তবে তামিমকে ডোবায় ফেলার ব্যাপারে আমি কিছুই জানি না।’
দুলারহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফ ইফতেখার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তামিম নামের এক মাদ্রাসাছাত্রকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় ডোবা থেকে উদ্ধার করার খবর শুনেছি। ছেলেটি বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তার পরিবারকে লিখিত অভিযোগ দিতে বলেছি। অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

পটুয়াখালীতে রাতের আঁধারে এক তরুণীকে হাত-পা বেঁধে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যাওয়ার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে। এ সময় কেঁদে কেঁদে ওই তরুণী বলছিলেন, ‘আমারে বাঁচা, বাঁচা আমারে, আমারে একটু বাঁচা।’ রাঙ্গাবালী উপজেলার মৌডুবি ইউনিয়নের মাঝের দেওর গ্রামে গতকাল শনিবার মধ্যরাতে ঘটনাটি ঘটেছে।
২৯ জুন ২০২৫
বগুড়ার গাবতলীতে ককটেল বানাতে গিয়ে বিস্ফোরণে আহত এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। তাঁকে পুলিশ হেফাজতে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার নশিপুর ইউনিয়নের ছোট ইটালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগে
রাজশাহীতে পৃথক ডেন্টাল কলেজ প্রতিষ্ঠার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজের (রামেক) ডেন্টাল ইউনিটের শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার দুপুরে শহরের হেতেম খাঁ এলাকায় রামেকের ডেন্টাল ইউনিটের সামনে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, রাজশাহী জেনারেল হাসপাতালে ডেন্টাল...
৩৯ মিনিট আগে
তিন মাস আগে মেয়ের বিয়ের দিন ঠিক করার জন্য পথ ভুলে যাওয়া ভাগনি জামাইকে এগিয়ে আনতে গিয়ে মবের শিকার হয়ে গণপিটুনিতে প্রাণ হারান রূপলাল রবিদাস। সেই শোক মনে নিয়েই আজ রোববার তাঁর বড় মেয়ের বিয়ে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীতে পৃথক ডেন্টাল কলেজ প্রতিষ্ঠার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজের (রামেক) ডেন্টাল ইউনিটের শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার দুপুরে শহরের হেতেম খাঁ এলাকায় রামেকের ডেন্টাল ইউনিটের সামনে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, রাজশাহী জেনারেল হাসপাতালে ডেন্টাল ইউনিট দীর্ঘদিন ধরে কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। এখানে ইতিমধ্যে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো, সরঞ্জাম, জনবলসহ সব সুবিধা বিদ্যমান। তাই এই বিদ্যমান অবকাঠামোকে কাজে লাগিয়ে রাজশাহীতে পৃথক একটি ডেন্টাল কলেজ প্রতিষ্ঠা করা সময়োপযোগী ও বাস্তবসম্মত উদ্যোগ হবে।

শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, রাজশাহী অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের মানসম্মত ডেন্টাল শিক্ষা ও স্থানীয় জনগণের উন্নত চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে দ্রুত রাজশাহী ডেন্টাল কলেজ স্থাপন করা প্রয়োজন।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন ডেন্টাল ইউনিটের লেকচারার ডা. মো. মাহফুজুর রহমান রাজ, ইন্টার্ন চিকিৎসক মো. নাসরুল্লাহ শেখ, শিক্ষার্থী গোলাম মর্তুজা বাঁধন, পরিতোষ রায় প্রমুখ।

রাজশাহীতে পৃথক ডেন্টাল কলেজ প্রতিষ্ঠার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজের (রামেক) ডেন্টাল ইউনিটের শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার দুপুরে শহরের হেতেম খাঁ এলাকায় রামেকের ডেন্টাল ইউনিটের সামনে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, রাজশাহী জেনারেল হাসপাতালে ডেন্টাল ইউনিট দীর্ঘদিন ধরে কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। এখানে ইতিমধ্যে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো, সরঞ্জাম, জনবলসহ সব সুবিধা বিদ্যমান। তাই এই বিদ্যমান অবকাঠামোকে কাজে লাগিয়ে রাজশাহীতে পৃথক একটি ডেন্টাল কলেজ প্রতিষ্ঠা করা সময়োপযোগী ও বাস্তবসম্মত উদ্যোগ হবে।

শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, রাজশাহী অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের মানসম্মত ডেন্টাল শিক্ষা ও স্থানীয় জনগণের উন্নত চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে দ্রুত রাজশাহী ডেন্টাল কলেজ স্থাপন করা প্রয়োজন।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন ডেন্টাল ইউনিটের লেকচারার ডা. মো. মাহফুজুর রহমান রাজ, ইন্টার্ন চিকিৎসক মো. নাসরুল্লাহ শেখ, শিক্ষার্থী গোলাম মর্তুজা বাঁধন, পরিতোষ রায় প্রমুখ।

পটুয়াখালীতে রাতের আঁধারে এক তরুণীকে হাত-পা বেঁধে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যাওয়ার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে। এ সময় কেঁদে কেঁদে ওই তরুণী বলছিলেন, ‘আমারে বাঁচা, বাঁচা আমারে, আমারে একটু বাঁচা।’ রাঙ্গাবালী উপজেলার মৌডুবি ইউনিয়নের মাঝের দেওর গ্রামে গতকাল শনিবার মধ্যরাতে ঘটনাটি ঘটেছে।
২৯ জুন ২০২৫
বগুড়ার গাবতলীতে ককটেল বানাতে গিয়ে বিস্ফোরণে আহত এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। তাঁকে পুলিশ হেফাজতে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার নশিপুর ইউনিয়নের ছোট ইটালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগে
ভোলার চরফ্যাশনে মো. তামিম (১৫) নামে এক মাদ্রাসাছাত্রকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় ডোবা থেকে স্থানীয়রা উদ্ধার করেছে বলে জানা গেছে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার দুলারহাট থানার আবুবকরপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে এই ঘটনা ঘটে।
২৯ মিনিট আগে
তিন মাস আগে মেয়ের বিয়ের দিন ঠিক করার জন্য পথ ভুলে যাওয়া ভাগনি জামাইকে এগিয়ে আনতে গিয়ে মবের শিকার হয়ে গণপিটুনিতে প্রাণ হারান রূপলাল রবিদাস। সেই শোক মনে নিয়েই আজ রোববার তাঁর বড় মেয়ের বিয়ে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর প্রতিনিধি

তিন মাস আগে মেয়ের বিয়ের দিন ঠিক করার জন্য পথ ভুলে যাওয়া ভাগনি জামাইকে এগিয়ে আনতে গিয়ে মবের শিকার হয়ে গণপিটুনিতে প্রাণ হারান রূপলাল রবিদাস। সেই শোক মনে নিয়েই আজ রোববার তাঁর বড় মেয়ের বিয়ে হচ্ছে।
রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের ঘনিরামপুর গ্রামে রূপলালের বাড়িতে আজ সকাল থেকে চলছে ব্যস্ততা। সড়কে রঙিন গেট, উঠানে বাঁশের মাচা, মণ্ডপ, রঙিন কাপড়ের প্যান্ডেল, ধোঁয়া উঠছে রান্নার হাঁড়ি থেকে। বাইরে থেকে দেখলে মনে হয়, আনন্দঘন উৎসব, কিন্তু একটু কাছে গেলে বোঝা যায়—এই উৎসবের ভেতর পরিবারের সদস্যদের মনে লুকিয়ে রয়েছে রূপলালকে হারানোর গভীর ব্যথা।
রূপলালের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানায়, গত ১০ আগস্ট রূপলালের বড় মেয়ে নুপুর রানীর বিয়ের দিন ঠিক করার কথা ছিল মিঠাপুকুর উপজেলার শ্যামপুর এলাকার এক তরুণের সঙ্গে। এ জন্য ৯ আগস্ট মিঠাপুকুর থেকে নিজের ভ্যান চালিয়ে আত্মীয় রূপলাল দাসের বাড়ির উদ্দেশে রওনা হন ভাগনি জামাই প্রদীপ দাস। কিন্তু গ্রামের ভেতর দিয়ে রাস্তা না চেনায় প্রদীপ দাস সয়ার ইউনিয়নের কাজীরহাট এলাকায় এসে রূপলালকে ফোন করেন। রূপলাল সেখানে যান। তাঁরা দুজনে ভ্যানে চড়ে রূপলালের বাড়ি ঘনিরামপুর গ্রামের দিকে রওনা হন। রাত ৯টার দিকে তারাগঞ্জ-কাজীরহাট সড়কের বটতলা এলাকায় পৌঁছালে ভ্যান চোর সন্দেহে তাঁদের দুজনকে থামান স্থানীয় কয়েকজন। এরপর সেখানে লোক জড়ো হতে থাকে। একপর্যায়ে মব তৈরি করে রূপলাল দাস ও প্রদীপ দাসকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় রূপলালের স্ত্রী হত্যা মামলা করলে পুলিশ ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়।
বাবার মৃত্যুর পর নুপুর রানীর বিয়ে বন্ধ হয়ে যায়। রূপলালকে হারিয়ে পুরো পরিবার দিশেহারা হয়ে পড়ে। তবে রূপলালের পরিবার জানিয়েছে, মেয়ের বিয়ের জন্য উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এক লাখ, তারাগঞ্জ হাটের ব্যবসায়ীরা ৭১ হাজার, উপজেলা বিএনপির পক্ষ থেকে ৭৫ হাজার, একটি সংগঠন থেকে এক লাখ টাকা টাকা পেয়েছে তারা। এ ছাড়া নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুজন ব্যক্তি রূপলালের ছেলে জয় রবিদাস ও ছোট মেয়ে রুপার পড়াশোনার দায়িত্ব নিয়েছেন। তাদের সমাজসেবা অধিদপ্তরের মাধ্যমেও শিক্ষাবৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। ওই টাকায় তারা পড়াশোনা করছে।
রূপলালের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, ঘরের ভেতরে কনে নুপুর রবিদাস বসে আছেন বিয়ের শাড়িতে। মুখে বিয়ের সাজ, কিন্তু চোখ দুটো লাল। পাশে মা ভারতী রানী নীরবে অতিথি আপ্যায়নের প্রস্তুতি সামলাচ্ছেন।
রূপলালের স্ত্রী ভারতী রানী বলেন, ‘বেটির বিয়া ঠিক করার জন্য জামাইকে আনতে যাওয়া আমার নির্দোষ স্বামীক মিথ্যা অপবাদ দিয়া মারি ফেলছে। আজ বেটির বিয়া, ওর বাপ নাই চিন্তা করতেই বুকটা ফাটি যাওছে (যাচ্ছে)। ওমাক (রূপলাল) ছাড়া পুরা বাড়ি ফাঁকা ফাঁকা লাগেছে। কষ্টে ভেতরটা ভাঙি যাওছে।’
নুপুর বলেন, ‘বাবার খুব ইচ্ছে ছিল ধুমধাম আয়োজন করে আমার বিয়ে দেবে। এখন সব আয়োজন হচ্ছে, কিন্তু আমার মনে কেবল বাবার মুখটা ভাসে। বাবা নেই, কে আমাকে আশীর্বাদ দিবে। হত্যাকারীরা এখনো ধরা পড়েনি, হাটবাজারে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমার বাবাকে যারা মেরেছে, আমি তাদের বিচার চাই।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুবেল রানা বলেন, ‘রূপলালের মেয়ের বিয়ের জন্য এক লাখ টাকা দেওয়া হযেছে। ছেলে ও ছোট মেয়ের জন্য শিক্ষাবৃত্তির ব্যবস্থা করা হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে তারাগঞ্জ বাজারে রূপলালের ছেলের জন্য একটি দোকান দেওয়া হবে। আমরা সব সময় তাদের পাশে আছি।’

তিন মাস আগে মেয়ের বিয়ের দিন ঠিক করার জন্য পথ ভুলে যাওয়া ভাগনি জামাইকে এগিয়ে আনতে গিয়ে মবের শিকার হয়ে গণপিটুনিতে প্রাণ হারান রূপলাল রবিদাস। সেই শোক মনে নিয়েই আজ রোববার তাঁর বড় মেয়ের বিয়ে হচ্ছে।
রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের ঘনিরামপুর গ্রামে রূপলালের বাড়িতে আজ সকাল থেকে চলছে ব্যস্ততা। সড়কে রঙিন গেট, উঠানে বাঁশের মাচা, মণ্ডপ, রঙিন কাপড়ের প্যান্ডেল, ধোঁয়া উঠছে রান্নার হাঁড়ি থেকে। বাইরে থেকে দেখলে মনে হয়, আনন্দঘন উৎসব, কিন্তু একটু কাছে গেলে বোঝা যায়—এই উৎসবের ভেতর পরিবারের সদস্যদের মনে লুকিয়ে রয়েছে রূপলালকে হারানোর গভীর ব্যথা।
রূপলালের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানায়, গত ১০ আগস্ট রূপলালের বড় মেয়ে নুপুর রানীর বিয়ের দিন ঠিক করার কথা ছিল মিঠাপুকুর উপজেলার শ্যামপুর এলাকার এক তরুণের সঙ্গে। এ জন্য ৯ আগস্ট মিঠাপুকুর থেকে নিজের ভ্যান চালিয়ে আত্মীয় রূপলাল দাসের বাড়ির উদ্দেশে রওনা হন ভাগনি জামাই প্রদীপ দাস। কিন্তু গ্রামের ভেতর দিয়ে রাস্তা না চেনায় প্রদীপ দাস সয়ার ইউনিয়নের কাজীরহাট এলাকায় এসে রূপলালকে ফোন করেন। রূপলাল সেখানে যান। তাঁরা দুজনে ভ্যানে চড়ে রূপলালের বাড়ি ঘনিরামপুর গ্রামের দিকে রওনা হন। রাত ৯টার দিকে তারাগঞ্জ-কাজীরহাট সড়কের বটতলা এলাকায় পৌঁছালে ভ্যান চোর সন্দেহে তাঁদের দুজনকে থামান স্থানীয় কয়েকজন। এরপর সেখানে লোক জড়ো হতে থাকে। একপর্যায়ে মব তৈরি করে রূপলাল দাস ও প্রদীপ দাসকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় রূপলালের স্ত্রী হত্যা মামলা করলে পুলিশ ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়।
বাবার মৃত্যুর পর নুপুর রানীর বিয়ে বন্ধ হয়ে যায়। রূপলালকে হারিয়ে পুরো পরিবার দিশেহারা হয়ে পড়ে। তবে রূপলালের পরিবার জানিয়েছে, মেয়ের বিয়ের জন্য উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এক লাখ, তারাগঞ্জ হাটের ব্যবসায়ীরা ৭১ হাজার, উপজেলা বিএনপির পক্ষ থেকে ৭৫ হাজার, একটি সংগঠন থেকে এক লাখ টাকা টাকা পেয়েছে তারা। এ ছাড়া নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুজন ব্যক্তি রূপলালের ছেলে জয় রবিদাস ও ছোট মেয়ে রুপার পড়াশোনার দায়িত্ব নিয়েছেন। তাদের সমাজসেবা অধিদপ্তরের মাধ্যমেও শিক্ষাবৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। ওই টাকায় তারা পড়াশোনা করছে।
রূপলালের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, ঘরের ভেতরে কনে নুপুর রবিদাস বসে আছেন বিয়ের শাড়িতে। মুখে বিয়ের সাজ, কিন্তু চোখ দুটো লাল। পাশে মা ভারতী রানী নীরবে অতিথি আপ্যায়নের প্রস্তুতি সামলাচ্ছেন।
রূপলালের স্ত্রী ভারতী রানী বলেন, ‘বেটির বিয়া ঠিক করার জন্য জামাইকে আনতে যাওয়া আমার নির্দোষ স্বামীক মিথ্যা অপবাদ দিয়া মারি ফেলছে। আজ বেটির বিয়া, ওর বাপ নাই চিন্তা করতেই বুকটা ফাটি যাওছে (যাচ্ছে)। ওমাক (রূপলাল) ছাড়া পুরা বাড়ি ফাঁকা ফাঁকা লাগেছে। কষ্টে ভেতরটা ভাঙি যাওছে।’
নুপুর বলেন, ‘বাবার খুব ইচ্ছে ছিল ধুমধাম আয়োজন করে আমার বিয়ে দেবে। এখন সব আয়োজন হচ্ছে, কিন্তু আমার মনে কেবল বাবার মুখটা ভাসে। বাবা নেই, কে আমাকে আশীর্বাদ দিবে। হত্যাকারীরা এখনো ধরা পড়েনি, হাটবাজারে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমার বাবাকে যারা মেরেছে, আমি তাদের বিচার চাই।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুবেল রানা বলেন, ‘রূপলালের মেয়ের বিয়ের জন্য এক লাখ টাকা দেওয়া হযেছে। ছেলে ও ছোট মেয়ের জন্য শিক্ষাবৃত্তির ব্যবস্থা করা হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে তারাগঞ্জ বাজারে রূপলালের ছেলের জন্য একটি দোকান দেওয়া হবে। আমরা সব সময় তাদের পাশে আছি।’

পটুয়াখালীতে রাতের আঁধারে এক তরুণীকে হাত-পা বেঁধে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যাওয়ার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে। এ সময় কেঁদে কেঁদে ওই তরুণী বলছিলেন, ‘আমারে বাঁচা, বাঁচা আমারে, আমারে একটু বাঁচা।’ রাঙ্গাবালী উপজেলার মৌডুবি ইউনিয়নের মাঝের দেওর গ্রামে গতকাল শনিবার মধ্যরাতে ঘটনাটি ঘটেছে।
২৯ জুন ২০২৫
বগুড়ার গাবতলীতে ককটেল বানাতে গিয়ে বিস্ফোরণে আহত এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। তাঁকে পুলিশ হেফাজতে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার নশিপুর ইউনিয়নের ছোট ইটালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগে
ভোলার চরফ্যাশনে মো. তামিম (১৫) নামে এক মাদ্রাসাছাত্রকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় ডোবা থেকে স্থানীয়রা উদ্ধার করেছে বলে জানা গেছে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার দুলারহাট থানার আবুবকরপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে এই ঘটনা ঘটে।
২৯ মিনিট আগে
রাজশাহীতে পৃথক ডেন্টাল কলেজ প্রতিষ্ঠার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজের (রামেক) ডেন্টাল ইউনিটের শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার দুপুরে শহরের হেতেম খাঁ এলাকায় রামেকের ডেন্টাল ইউনিটের সামনে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, রাজশাহী জেনারেল হাসপাতালে ডেন্টাল...
৩৯ মিনিট আগে