হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

সারা দেশে বিদ্যুতের বিপর্যয় চলেছে। অতিমাত্রায় লোডশেডিংয়ে জনজীবন অতিষ্ঠ। তীব্র দাবদাহে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা মারাত্মকভাবে ব্যাহত। এর বিপরীত চিত্র দেখা গেছে নোয়াখালী দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায়। বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কোনো ছোঁয়াই লাগেনি সেখানে। হাতিয়া ও নিঝুম দ্বীপের বাসিন্দারা ২৪ ঘণ্টাই নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পাচ্ছেন বলে জানা গেছে।
বিদ্যুৎসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সরকারিভাবে করা নতুন ১৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি প্রকল্প নেওয়া হয় হাতিয়া দ্বীপ, নিঝুম দ্বীপ ও কুতুবদিয়া দ্বীপে বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য। প্রকল্পটি ছিল ‘হাতিয়া দ্বীপ, নিঝুম দ্বীপ ও কুতুবদিয়া দ্বীপ শতভাগ নির্ভরযোগ্য ও টেকসই বিদ্যুতায়ন’। আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন না হলেও এ বছরের ২৭ জানুয়ারি থেকে মানুষ বিদ্যুৎ সরবরাহ পাচ্ছে।
হাতিয়া উপজেলা সদরে চাইনিজ হোটেল অ্যান্ড ক্যাফে-২৪-এর মালিক মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যুৎ ছাড়া চাইনিজ হোটেলের গ্রাহক সার্ভিসের কথা চিন্তাই করা যায় না। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এই হোটেলে গ্রাহক সার্ভিসে কোনো সমস্যা নেই। ২৪ ঘণ্টাই নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পাচ্ছি। সারা দেশে বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের সংবাদ টেলিভিশনে দেখি। গত ছয় মাসে এখানে এক ঘণ্টার জন্যও বিদ্যুৎ যায়নি। আবহাওয়ার কারণে মাঝেমধ্যে গেলেও দ্রুত সময়ের মধ্যে তা আবার সচল করে দেওয়া হয়েছে।’
শুধু উপজেলা সদরে নয়, একই চিত্র উপজেলার চরকিং ইউনিয়নের প্রত্যন্ত অঞ্চলের গ্রাম্য হাঁট ভৈরব বাজারেও। বাজারের সেলুন দোকানের মালিক বাদল চন্দ্র শিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ছয় মাসে এই বাজারে শুধু একবার ২৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ ছিল না। বাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অনেকগুলো দোকানের সঙ্গে বিদ্যুতের লাইনও পুড়ে গিয়েছিল। পরদিন তা আবার মেরামত করে বিদ্যুৎ সরবরাহ দেওয়া হয়।’
পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা তাহমিনা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার এক ছেলে ও মেয়ে ঢাকায় থাকে। তাদের সঙ্গে কথা হলেও তারা বলে দিনে কয়েকবার করে বিদ্যুৎ থাকে না। কিন্তু আমাদের এখানে প্রায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ আমরা পাই। এ কথা শুনে আমার ছেলে-মেয়েরাও চলে আসতে চায়।’
হাতিয়ার বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে দেখা যায়, বিদ্যুতের লোডশেডিং নিয়ে মানুষের মধ্যে কোনো আলোচনা নেই। দেশের মূল ভূখণ্ড থেকে আলাদা এই দ্বীপে মানুষ নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পেয়ে মহাখুশি। বেড়িবাঁধের ওপরে, গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছোট-বড় হাঁট-বাজার এখন বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত। নতুন এই বিদ্যুৎ প্রকল্পকে কেন্দ্র করে উপজেলার জাহাজমারা ও নিঝুম দ্বীপে বেশ কয়েকটি আইস ফ্যাক্টরির কাজ চলমান রয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এসব ফ্যাক্টরিও চালু করা হবে বলে জানা গেছে।
হাতিয়া বিদ্যুৎ বিভাগের আবাসিক প্রকৌশলীর দায়িত্বে থাকা উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মশিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাতিয়ায় আজ পর্যন্ত (৭ জুন) আবাসিক ও বাণিজ্যিক বিদ্যুতের গ্রাহকসংখ্যা প্রায় ১২ হাজার। প্রতিদিন নতুন সংযোগের আবেদন আসছে। যাচাই-বাছাই করে গ্রাহকদের সংযোগ দিচ্ছেন বিদ্যুতের কর্মীরা। এক বছর আগে এই সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৫০০।’
তিনি আরও বলেন, ‘হাতিয়ায় স্বাধীনতার পর বিদ্যুতের তেমন উন্নয়ন হয়নি। স্বাধীনতার আগে পাকিস্তান সরকার হাতিয়ায় পাঁচটি ডিজেল ইঞ্জিন দিয়ে শুরু করে এই বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রটি। কিন্তু অনেক পুরোনো এই ইঞ্জিনগুলো এখন অনেকটাই বিকল। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর স্থানীয় সংসদ সদস্য আয়েশা ফেরদাউসের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার হাতিয়ায় নতুন ১৫ মেগাওয়াটের এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। প্রকল্পের নাম দেওয়া হয় ‘হাতিয়া দ্বীপ, নিঝুম দ্বীপ ও কুতুবদিয়া দ্বীপ শতভাগ নির্ভরযোগ্য ও টেকসই বিদ্যুতায়ন’। প্রকল্প ব্যয় নির্ধারণ করা হয় ৩৮৪ কোটি ৩৬ লাখ ১৫ হাজার টাকা। বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয় বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে (বিউবো)।’
এই প্রকল্পের প্রধান প্রকৌশলী ফারুক আহম্মেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই প্রকল্পের মাধ্যমে শুধু বিতরণ বিভাগের উন্নয়নে কাজ করা হয়েছে। উৎপাদনের জন্য চুক্তি করা হয় দেশ এনার্জি লিমিটেড নামে একটি কোম্পানির সঙ্গে। তারা প্রাথমিকভাবে ১৫ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন প্ল্যান্ট তৈরি করেছে হাতিয়ায়। এ জন্য সরকারিভাবে পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের হরেন্দ্র মার্কেটের কাছে ১৬ একর জায়গা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এতে ১৫ বছরের জন্য চুক্তি করা হয়েছে, যাদের কাছ থেকে প্রতি ইউনিট ১২ দশমিক ১০ সেন্টে কিনে গ্রাহকের কাছে সরবরাহ করছে সরকার। ইতিমধ্যে উৎপাদনে শতভাগ ও বিতরণে ৯০ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই প্রকল্পের মাধ্যমে হাতিয়ায় তিনটি নতুন ৩৩/১১ কেভি উপকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়। এ ছাড়া মূল হাতিয়ায় নতুন ৪৬৫ কিলোমিটার ও নিঝুম দ্বীপে ৪৭ কিলোমিটার লাইন নির্মাণ করা হয়। নিঝুম দ্বীপ হাতিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ায় হাতিয়ার মোক্তারিয়া ঘাট থেকে নিঝুম দ্বীপ খাল পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার ১১ কেভি সাবমেরিন কেব্ল স্থাপন করা হয়। সব শেষে গত মাসে নিঝুম দ্বীপে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হয়েছে।’
এ ব্যাপারে নোয়াখালী-৬ হাতিয়া আসনের সংসদ সদস্য আয়েশা ফেরদাউস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাতিয়াবাসীর স্বপ্ন ছিল হাতিয়ায় শতভাগ বিদ্যুতের উন্নয়ন হবে। আজ তা বাস্তবে রূপ নিয়েছে। সারা দেশের তুলনায় ভিন্ন হাতিয়া। এই বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের মধ্য দিয়ে জীবনযাত্রার ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে দ্বীপবাসীর। এখানে স্থাপিত হচ্ছে কোল্ড স্টোরেজ, ছোট-বড় অনেক শিল্প কল-কারখানা। এর সুফল ভোগ করবে দ্বীপের প্রায় ৭ লাখ লোক। এ জন্য তিনি প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ।’

সারা দেশে বিদ্যুতের বিপর্যয় চলেছে। অতিমাত্রায় লোডশেডিংয়ে জনজীবন অতিষ্ঠ। তীব্র দাবদাহে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা মারাত্মকভাবে ব্যাহত। এর বিপরীত চিত্র দেখা গেছে নোয়াখালী দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায়। বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কোনো ছোঁয়াই লাগেনি সেখানে। হাতিয়া ও নিঝুম দ্বীপের বাসিন্দারা ২৪ ঘণ্টাই নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পাচ্ছেন বলে জানা গেছে।
বিদ্যুৎসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সরকারিভাবে করা নতুন ১৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি প্রকল্প নেওয়া হয় হাতিয়া দ্বীপ, নিঝুম দ্বীপ ও কুতুবদিয়া দ্বীপে বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য। প্রকল্পটি ছিল ‘হাতিয়া দ্বীপ, নিঝুম দ্বীপ ও কুতুবদিয়া দ্বীপ শতভাগ নির্ভরযোগ্য ও টেকসই বিদ্যুতায়ন’। আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন না হলেও এ বছরের ২৭ জানুয়ারি থেকে মানুষ বিদ্যুৎ সরবরাহ পাচ্ছে।
হাতিয়া উপজেলা সদরে চাইনিজ হোটেল অ্যান্ড ক্যাফে-২৪-এর মালিক মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যুৎ ছাড়া চাইনিজ হোটেলের গ্রাহক সার্ভিসের কথা চিন্তাই করা যায় না। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এই হোটেলে গ্রাহক সার্ভিসে কোনো সমস্যা নেই। ২৪ ঘণ্টাই নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পাচ্ছি। সারা দেশে বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের সংবাদ টেলিভিশনে দেখি। গত ছয় মাসে এখানে এক ঘণ্টার জন্যও বিদ্যুৎ যায়নি। আবহাওয়ার কারণে মাঝেমধ্যে গেলেও দ্রুত সময়ের মধ্যে তা আবার সচল করে দেওয়া হয়েছে।’
শুধু উপজেলা সদরে নয়, একই চিত্র উপজেলার চরকিং ইউনিয়নের প্রত্যন্ত অঞ্চলের গ্রাম্য হাঁট ভৈরব বাজারেও। বাজারের সেলুন দোকানের মালিক বাদল চন্দ্র শিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ছয় মাসে এই বাজারে শুধু একবার ২৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ ছিল না। বাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অনেকগুলো দোকানের সঙ্গে বিদ্যুতের লাইনও পুড়ে গিয়েছিল। পরদিন তা আবার মেরামত করে বিদ্যুৎ সরবরাহ দেওয়া হয়।’
পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা তাহমিনা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার এক ছেলে ও মেয়ে ঢাকায় থাকে। তাদের সঙ্গে কথা হলেও তারা বলে দিনে কয়েকবার করে বিদ্যুৎ থাকে না। কিন্তু আমাদের এখানে প্রায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ আমরা পাই। এ কথা শুনে আমার ছেলে-মেয়েরাও চলে আসতে চায়।’
হাতিয়ার বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে দেখা যায়, বিদ্যুতের লোডশেডিং নিয়ে মানুষের মধ্যে কোনো আলোচনা নেই। দেশের মূল ভূখণ্ড থেকে আলাদা এই দ্বীপে মানুষ নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পেয়ে মহাখুশি। বেড়িবাঁধের ওপরে, গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছোট-বড় হাঁট-বাজার এখন বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত। নতুন এই বিদ্যুৎ প্রকল্পকে কেন্দ্র করে উপজেলার জাহাজমারা ও নিঝুম দ্বীপে বেশ কয়েকটি আইস ফ্যাক্টরির কাজ চলমান রয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এসব ফ্যাক্টরিও চালু করা হবে বলে জানা গেছে।
হাতিয়া বিদ্যুৎ বিভাগের আবাসিক প্রকৌশলীর দায়িত্বে থাকা উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মশিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাতিয়ায় আজ পর্যন্ত (৭ জুন) আবাসিক ও বাণিজ্যিক বিদ্যুতের গ্রাহকসংখ্যা প্রায় ১২ হাজার। প্রতিদিন নতুন সংযোগের আবেদন আসছে। যাচাই-বাছাই করে গ্রাহকদের সংযোগ দিচ্ছেন বিদ্যুতের কর্মীরা। এক বছর আগে এই সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৫০০।’
তিনি আরও বলেন, ‘হাতিয়ায় স্বাধীনতার পর বিদ্যুতের তেমন উন্নয়ন হয়নি। স্বাধীনতার আগে পাকিস্তান সরকার হাতিয়ায় পাঁচটি ডিজেল ইঞ্জিন দিয়ে শুরু করে এই বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রটি। কিন্তু অনেক পুরোনো এই ইঞ্জিনগুলো এখন অনেকটাই বিকল। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর স্থানীয় সংসদ সদস্য আয়েশা ফেরদাউসের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার হাতিয়ায় নতুন ১৫ মেগাওয়াটের এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। প্রকল্পের নাম দেওয়া হয় ‘হাতিয়া দ্বীপ, নিঝুম দ্বীপ ও কুতুবদিয়া দ্বীপ শতভাগ নির্ভরযোগ্য ও টেকসই বিদ্যুতায়ন’। প্রকল্প ব্যয় নির্ধারণ করা হয় ৩৮৪ কোটি ৩৬ লাখ ১৫ হাজার টাকা। বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয় বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে (বিউবো)।’
এই প্রকল্পের প্রধান প্রকৌশলী ফারুক আহম্মেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই প্রকল্পের মাধ্যমে শুধু বিতরণ বিভাগের উন্নয়নে কাজ করা হয়েছে। উৎপাদনের জন্য চুক্তি করা হয় দেশ এনার্জি লিমিটেড নামে একটি কোম্পানির সঙ্গে। তারা প্রাথমিকভাবে ১৫ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন প্ল্যান্ট তৈরি করেছে হাতিয়ায়। এ জন্য সরকারিভাবে পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের হরেন্দ্র মার্কেটের কাছে ১৬ একর জায়গা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এতে ১৫ বছরের জন্য চুক্তি করা হয়েছে, যাদের কাছ থেকে প্রতি ইউনিট ১২ দশমিক ১০ সেন্টে কিনে গ্রাহকের কাছে সরবরাহ করছে সরকার। ইতিমধ্যে উৎপাদনে শতভাগ ও বিতরণে ৯০ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই প্রকল্পের মাধ্যমে হাতিয়ায় তিনটি নতুন ৩৩/১১ কেভি উপকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়। এ ছাড়া মূল হাতিয়ায় নতুন ৪৬৫ কিলোমিটার ও নিঝুম দ্বীপে ৪৭ কিলোমিটার লাইন নির্মাণ করা হয়। নিঝুম দ্বীপ হাতিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ায় হাতিয়ার মোক্তারিয়া ঘাট থেকে নিঝুম দ্বীপ খাল পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার ১১ কেভি সাবমেরিন কেব্ল স্থাপন করা হয়। সব শেষে গত মাসে নিঝুম দ্বীপে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করা হয়েছে।’
এ ব্যাপারে নোয়াখালী-৬ হাতিয়া আসনের সংসদ সদস্য আয়েশা ফেরদাউস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাতিয়াবাসীর স্বপ্ন ছিল হাতিয়ায় শতভাগ বিদ্যুতের উন্নয়ন হবে। আজ তা বাস্তবে রূপ নিয়েছে। সারা দেশের তুলনায় ভিন্ন হাতিয়া। এই বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের মধ্য দিয়ে জীবনযাত্রার ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে দ্বীপবাসীর। এখানে স্থাপিত হচ্ছে কোল্ড স্টোরেজ, ছোট-বড় অনেক শিল্প কল-কারখানা। এর সুফল ভোগ করবে দ্বীপের প্রায় ৭ লাখ লোক। এ জন্য তিনি প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ।’

কুমিল্লার সেনানিবাসের উত্তর প্রান্তে অবস্থিত ময়নামতি কমনওয়েলথ ওয়ার সিমেট্রিতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সেনাদের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও স্মরণানুষ্ঠান হয়েছে। আজ শনিবার সকালে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনারসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা এই স্মরণানুষ্ঠানে উপস্থিত হন।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহের তারাকান্দায় বর্ণাঢ্য র্যালি হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলা শহরে ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির আয়োজনে র্যালি ও সমাবেশ হয়।
২ ঘণ্টা আগে
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি) ছাত্র সংসদের নাম বাকসু রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এতে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে। কেননা বিএম কলেজ ছাত্র সংসদ বাকসু নামে প্রতিষ্ঠিত ১৯৫২ সালে। তাই বাকসু রক্ষার দাবি জানিয়েছেন বিএম কলেজের সাবেক শিক্ষার্থীরা।
২ ঘণ্টা আগে
বিদেশ গমনে ইচ্ছুক প্রশিক্ষণার্থীদের অংশগ্রহণে ‘এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই’ ও ‘প্রবাসীর অধিকার, আমাদের অঙ্গীকার; বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, আমাদের সবার’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হলো তারুণ্যের উৎসব। আজ শনিবার (৮ নভেম্বর) সকালে কিশোরগঞ্জ কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্রে এই তারুণ্যের উৎসব হয়।
২ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা প্রতিনিধি

কুমিল্লার সেনানিবাসের উত্তর প্রান্তে অবস্থিত ময়নামতি কমনওয়েলথ ওয়ার সিমেট্রিতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সেনাদের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও স্মরণানুষ্ঠান হয়েছে। আজ শনিবার সকালে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনারসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা এই
স্মরণানুষ্ঠানে উপস্থিত হন। ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রির বাংলাদেশ কান্ট্রি অ্যাডমিনিস্ট্রেটর আব্দুর রহিম সবুজ আজ রাত পৌনে ১০টায় স্মরণানুষ্ঠানের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
ময়নামতি ক্যান্টনমেন্ট এলাকার পাশেই প্রায় চার একর বিস্তৃত জায়গাজুড়ে গড়ে উঠেছে এই সমাধি ক্ষেত্র। সবুজ ঘাসে মোড়া জমিন, সুসজ্জিত গাছপালা,
আর সমাধিফলকের সযত্ন রক্ষণাবেক্ষণ—সব মিলিয়ে এটি দর্শনার্থীর মনে এক গভীর ছাপ ফেলে। ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রিতে ১৯৪১ থেকে ১৯৪৫ সালের মধ্যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সেনাদের সমাধি রয়েছে। এখানে সমাহিত সেনাদের মধ্যে রয়েছেন যুক্তরাজ্যের ৩৫৭, কানাডার ১২, অস্ট্রেলিয়ার ১২, নিউজিল্যান্ডের চার, অবিভক্ত ভারতের ১৭১, রোডেশিয়ার তিন, পূর্ব আফ্রিকার ৫৬ ও পশ্চিম আফ্রিকার ৮৬ জন। প্রথমে সমাহিত সেনাসংখ্যা ছিল ৭৩৭, কিন্তু জাপানের ২৪ সেনার দেহাবশেষ স্বদেশে ফেরানোর পর বর্তমানে এই মাটিতে শুয়ে আছে ৭১৩ সেনা।
অনুষ্ঠানে ব্রিটিশ হাইকমিশনারসহ বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মেহেদী হাসান চৌধুরী পিএসসি, কমান্ডার ১০১ পদাতিক ব্রিগেড।
আজকের স্মরণানুষ্ঠানে উপস্থিত কূটনীতিকদের মধ্যে ছিলেন যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারা কুক, পাকিস্তানের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর সাইয়েদ আহমেদ মারুফ, ভারতের ডিফেন্স অ্যাডভাইজর ব্রিগেডিয়ার এম এস সাবরওয়াল, অস্ট্রেলিয়ার কূটনীতিক নার্দিয়া সিম্পসন, কানাডার প্রতিনিধি মার্কাস ডেভিস, জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি, ইতালির রাষ্ট্রদূত অ্যান্টোনিও আলেসান্দ্রো, স্পেনের রাষ্ট্রদূত গ্যাব্রিয়েল সিস্টিয়াগা, নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হাকন আরাল্ড গুলব্রান্ডসে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি মাইকেল মিলার, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি মেগান বোল্ডিন, ডেনমার্কের প্রতিনিধি অ্যান্ডারস বি. কার্লসন এবং ব্রিটিশ কাউন্সিলের স্টিফেন ফোর্বস। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি কমান্ডার, ১০১ পদাতিক ব্রিগেড; অধিনায়ক, ৬ ক্যাভালরি; অধিনায়ক, ৩৩ মিলিটারি পুলিশসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সৈনিকদের পরিবার ও বংশধররা। সব মিলিয়ে মোট ১৮৪ জন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
আজ সকাল ১০টায় এই স্মরণানুষ্ঠান শুরু হয়। জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ, স্মরণ সংগীত পরিবেশনা, দুই মিনিট নীরবতা পালন, পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং প্রার্থনা ও স্মৃতিচারণের মাধ্যমে বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে অনুষ্ঠান শেষ হয়। ট্যুরিস্ট পুলিশ কুমিল্লা জোনের কর্মকর্তারা দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা ও সহায়তা নিশ্চিত করেন।

কুমিল্লার সেনানিবাসের উত্তর প্রান্তে অবস্থিত ময়নামতি কমনওয়েলথ ওয়ার সিমেট্রিতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সেনাদের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও স্মরণানুষ্ঠান হয়েছে। আজ শনিবার সকালে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনারসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা এই
স্মরণানুষ্ঠানে উপস্থিত হন। ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রির বাংলাদেশ কান্ট্রি অ্যাডমিনিস্ট্রেটর আব্দুর রহিম সবুজ আজ রাত পৌনে ১০টায় স্মরণানুষ্ঠানের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
ময়নামতি ক্যান্টনমেন্ট এলাকার পাশেই প্রায় চার একর বিস্তৃত জায়গাজুড়ে গড়ে উঠেছে এই সমাধি ক্ষেত্র। সবুজ ঘাসে মোড়া জমিন, সুসজ্জিত গাছপালা,
আর সমাধিফলকের সযত্ন রক্ষণাবেক্ষণ—সব মিলিয়ে এটি দর্শনার্থীর মনে এক গভীর ছাপ ফেলে। ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রিতে ১৯৪১ থেকে ১৯৪৫ সালের মধ্যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সেনাদের সমাধি রয়েছে। এখানে সমাহিত সেনাদের মধ্যে রয়েছেন যুক্তরাজ্যের ৩৫৭, কানাডার ১২, অস্ট্রেলিয়ার ১২, নিউজিল্যান্ডের চার, অবিভক্ত ভারতের ১৭১, রোডেশিয়ার তিন, পূর্ব আফ্রিকার ৫৬ ও পশ্চিম আফ্রিকার ৮৬ জন। প্রথমে সমাহিত সেনাসংখ্যা ছিল ৭৩৭, কিন্তু জাপানের ২৪ সেনার দেহাবশেষ স্বদেশে ফেরানোর পর বর্তমানে এই মাটিতে শুয়ে আছে ৭১৩ সেনা।
অনুষ্ঠানে ব্রিটিশ হাইকমিশনারসহ বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মেহেদী হাসান চৌধুরী পিএসসি, কমান্ডার ১০১ পদাতিক ব্রিগেড।
আজকের স্মরণানুষ্ঠানে উপস্থিত কূটনীতিকদের মধ্যে ছিলেন যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারা কুক, পাকিস্তানের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর সাইয়েদ আহমেদ মারুফ, ভারতের ডিফেন্স অ্যাডভাইজর ব্রিগেডিয়ার এম এস সাবরওয়াল, অস্ট্রেলিয়ার কূটনীতিক নার্দিয়া সিম্পসন, কানাডার প্রতিনিধি মার্কাস ডেভিস, জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি, ইতালির রাষ্ট্রদূত অ্যান্টোনিও আলেসান্দ্রো, স্পেনের রাষ্ট্রদূত গ্যাব্রিয়েল সিস্টিয়াগা, নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হাকন আরাল্ড গুলব্রান্ডসে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি মাইকেল মিলার, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি মেগান বোল্ডিন, ডেনমার্কের প্রতিনিধি অ্যান্ডারস বি. কার্লসন এবং ব্রিটিশ কাউন্সিলের স্টিফেন ফোর্বস। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি কমান্ডার, ১০১ পদাতিক ব্রিগেড; অধিনায়ক, ৬ ক্যাভালরি; অধিনায়ক, ৩৩ মিলিটারি পুলিশসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সৈনিকদের পরিবার ও বংশধররা। সব মিলিয়ে মোট ১৮৪ জন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
আজ সকাল ১০টায় এই স্মরণানুষ্ঠান শুরু হয়। জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ, স্মরণ সংগীত পরিবেশনা, দুই মিনিট নীরবতা পালন, পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং প্রার্থনা ও স্মৃতিচারণের মাধ্যমে বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে অনুষ্ঠান শেষ হয়। ট্যুরিস্ট পুলিশ কুমিল্লা জোনের কর্মকর্তারা দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা ও সহায়তা নিশ্চিত করেন।

সারা দেশে বিদ্যুতের বিপর্যয় চলছে। অতিমাত্রায় লোডশেডিংয়ে জনজীবন অতিষ্ঠ। প্রচণ্ড দাবদাহে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা মারাত্মকভাবে ব্যাহত। এর বিপরীত চিত্র দেখা গেছে নোয়াখালী দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায়। বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কোনো ছোঁয়াই লাগেনি সেখানে। ২৪ ঘণ্টায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পাচ্ছেন হাতিয়া ও নিঝুম দ্বীপের
০৭ জুন ২০২৩
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহের তারাকান্দায় বর্ণাঢ্য র্যালি হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলা শহরে ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির আয়োজনে র্যালি ও সমাবেশ হয়।
২ ঘণ্টা আগে
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি) ছাত্র সংসদের নাম বাকসু রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এতে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে। কেননা বিএম কলেজ ছাত্র সংসদ বাকসু নামে প্রতিষ্ঠিত ১৯৫২ সালে। তাই বাকসু রক্ষার দাবি জানিয়েছেন বিএম কলেজের সাবেক শিক্ষার্থীরা।
২ ঘণ্টা আগে
বিদেশ গমনে ইচ্ছুক প্রশিক্ষণার্থীদের অংশগ্রহণে ‘এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই’ ও ‘প্রবাসীর অধিকার, আমাদের অঙ্গীকার; বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, আমাদের সবার’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হলো তারুণ্যের উৎসব। আজ শনিবার (৮ নভেম্বর) সকালে কিশোরগঞ্জ কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্রে এই তারুণ্যের উৎসব হয়।
২ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহের তারাকান্দায় বর্ণাঢ্য র্যালি হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলা শহরে ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির আয়োজনে র্যালি ও সমাবেশ হয়। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর তারাকান্দা) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী, উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও তারাকান্দা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোতাহার হোসেন তালুকদারের নেতৃত্বে এ র্যালিটি শহর প্রদক্ষিণ করে।
এ আগে ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক এনায়েত উল্লাহ কালামের সভাপতিত্বে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ঈশ্বরগঞ্জ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ও উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক লুৎফুল্লাহেল মাজেদ বাবু, ফুলপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক সিদ্দিকুর রহমান, তারাকান্দা উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব আব্দুস সালাম তালুকদার, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম কামাল, উত্তর জেলা মৎস্যজীবী দলের সভাপতি হযরত আহমেদ সাকিব, উত্তর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি নুরুজ্জামান সোহেল ও সাধারণ সম্পাদক সুজা উদ্দিন সুজা প্রমুখ।

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহের তারাকান্দায় বর্ণাঢ্য র্যালি হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলা শহরে ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির আয়োজনে র্যালি ও সমাবেশ হয়। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর তারাকান্দা) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী, উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও তারাকান্দা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোতাহার হোসেন তালুকদারের নেতৃত্বে এ র্যালিটি শহর প্রদক্ষিণ করে।
এ আগে ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক এনায়েত উল্লাহ কালামের সভাপতিত্বে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ঈশ্বরগঞ্জ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ও উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক লুৎফুল্লাহেল মাজেদ বাবু, ফুলপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক সিদ্দিকুর রহমান, তারাকান্দা উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব আব্দুস সালাম তালুকদার, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম কামাল, উত্তর জেলা মৎস্যজীবী দলের সভাপতি হযরত আহমেদ সাকিব, উত্তর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি নুরুজ্জামান সোহেল ও সাধারণ সম্পাদক সুজা উদ্দিন সুজা প্রমুখ।

সারা দেশে বিদ্যুতের বিপর্যয় চলছে। অতিমাত্রায় লোডশেডিংয়ে জনজীবন অতিষ্ঠ। প্রচণ্ড দাবদাহে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা মারাত্মকভাবে ব্যাহত। এর বিপরীত চিত্র দেখা গেছে নোয়াখালী দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায়। বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কোনো ছোঁয়াই লাগেনি সেখানে। ২৪ ঘণ্টায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পাচ্ছেন হাতিয়া ও নিঝুম দ্বীপের
০৭ জুন ২০২৩
কুমিল্লার সেনানিবাসের উত্তর প্রান্তে অবস্থিত ময়নামতি কমনওয়েলথ ওয়ার সিমেট্রিতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সেনাদের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও স্মরণানুষ্ঠান হয়েছে। আজ শনিবার সকালে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনারসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা এই স্মরণানুষ্ঠানে উপস্থিত হন।
১ ঘণ্টা আগে
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি) ছাত্র সংসদের নাম বাকসু রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এতে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে। কেননা বিএম কলেজ ছাত্র সংসদ বাকসু নামে প্রতিষ্ঠিত ১৯৫২ সালে। তাই বাকসু রক্ষার দাবি জানিয়েছেন বিএম কলেজের সাবেক শিক্ষার্থীরা।
২ ঘণ্টা আগে
বিদেশ গমনে ইচ্ছুক প্রশিক্ষণার্থীদের অংশগ্রহণে ‘এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই’ ও ‘প্রবাসীর অধিকার, আমাদের অঙ্গীকার; বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, আমাদের সবার’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হলো তারুণ্যের উৎসব। আজ শনিবার (৮ নভেম্বর) সকালে কিশোরগঞ্জ কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্রে এই তারুণ্যের উৎসব হয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি) ছাত্র সংসদের নাম বাকসু রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এতে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে। কেননা বিএম কলেজ ছাত্র সংসদ বাকসু নামে প্রতিষ্ঠিত ১৯৫২ সালে। তাই বাকসু রক্ষার দাবি জানিয়েছেন বিএম কলেজের সাবেক শিক্ষার্থীরা। শনিবার সংবাদ সম্মেলন ও অধ্যক্ষের সঙ্গে সভা করেছেন বাকসুর সাবেক ছাত্রনেতারা।
সভায় বাকসুর নাম কেবল বিএম কলেজ ছাত্র সংসদের উল্লেখ করে তা বজায় রাখার জন্য ববি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার আহ্বান জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে দুপুরে বরিশাল প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে ‘বাকসু’ নাম বিএম কলেজের ঐতিহ্য উল্লেখ করেছেন বাকসুর সাবেক জিএস আলী আজগর ফকির।
আলী আজগর ফকির বলেন, ১৯৫২ সালে প্রতিষ্ঠিত এই ছাত্র সংসদ দক্ষিণ বাংলার গণ-আন্দোলনের অন্যতম পথপ্রদর্শক ছিল। বরিশাল বিভাগ ঘোষণা, পদ্মা সেতু নির্মাণের দাবি, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ বহু গণমুখী আন্দোলনের সূচনা হয়েছে বাকসুর হাত ধরে।
আলী আজগর ফকির আরও বলেন, বাকসু নামটি এখন শুধু একটি সংগঠনের নাম নয়, এটি একটি ঐতিহাসিক পরিচয়, রাজনৈতিক ধারা ও সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকার। অথচ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ছাত্র সংসদের জন্য একই নাম প্রস্তাব করে বিভ্রান্তি ও উত্তেজনার সৃষ্টি করছে।
আলী আজগর ফকির উদাহরণ টেনে বলেন, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সংক্ষিপ্ত নাম জাকসু, আর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম জকসু রাখা হয়েছে, যাতে কোনো বিভ্রান্তি না থাকে। একইভাবে ব্রজমোহন কলেজের ‘বাকসু’ নামের স্বাতন্ত্র্য রক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয়েরও আলাদা নাম নির্ধারণ করা উচিত।
আলী আজগর ফকির আইনি দিক তুলে ধরে বলেন, কোনো নাম যদি দীর্ঘকাল ধরে একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত থেকে সমাজে স্বীকৃতি পায়, তবে তা প্রথাগত অধিকারের আওতাভুক্ত হয়। ঐতিহ্য, ঐতিহাসিক স্বীকৃতি ও দীর্ঘদিনের ব্যবহার—এই চারটি মানদণ্ডে ‘বাকসু’ নামের আইনি ও নৈতিক অধিকার বিএম কলেজের।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাকসুর সাবেক এজিএস মনজুরুল হক জিসান, আবু জফর বাদল, সাবেক ছাত্র মিলনায়তন সম্পাদক হাবিবুর রহমান মিল্টন, সাবেক ম্যাগাজিন সম্পাদক নাজমুল হাসান ছগির প্রমুখ।
সাবেক বাকসু নেতা ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ববির ছাত্র সংসদে বাকসু ব্যবহার হলে কর্মসূচি ঘোষণা করতে বাধ্য হবেন তাঁরা।
এ ব্যাপারে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রাহাত হোসাইন ফয়সাল বলেন, ছাত্র সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ববির খসড়া গঠনতন্ত্রে বাংলায় ‘বাকসু’ শব্দ ব্যবহার করা হয়নি। তাঁরা উল্লেখ করেছেন, বরিশাল ইউনিভার্সিটি সেন্ট্রাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন। তবে আলোচনা করলে যে কেউ করতে পারেন।
উল্লেখ্য, ‘বাকসু নিয়ে টানাটানিতে ববি ও বিএম কলেজ’ শিরোনামে গত ২৬ অক্টোবর আজকের পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি) ছাত্র সংসদের নাম বাকসু রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এতে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে। কেননা বিএম কলেজ ছাত্র সংসদ বাকসু নামে প্রতিষ্ঠিত ১৯৫২ সালে। তাই বাকসু রক্ষার দাবি জানিয়েছেন বিএম কলেজের সাবেক শিক্ষার্থীরা। শনিবার সংবাদ সম্মেলন ও অধ্যক্ষের সঙ্গে সভা করেছেন বাকসুর সাবেক ছাত্রনেতারা।
সভায় বাকসুর নাম কেবল বিএম কলেজ ছাত্র সংসদের উল্লেখ করে তা বজায় রাখার জন্য ববি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার আহ্বান জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে দুপুরে বরিশাল প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে ‘বাকসু’ নাম বিএম কলেজের ঐতিহ্য উল্লেখ করেছেন বাকসুর সাবেক জিএস আলী আজগর ফকির।
আলী আজগর ফকির বলেন, ১৯৫২ সালে প্রতিষ্ঠিত এই ছাত্র সংসদ দক্ষিণ বাংলার গণ-আন্দোলনের অন্যতম পথপ্রদর্শক ছিল। বরিশাল বিভাগ ঘোষণা, পদ্মা সেতু নির্মাণের দাবি, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ বহু গণমুখী আন্দোলনের সূচনা হয়েছে বাকসুর হাত ধরে।
আলী আজগর ফকির আরও বলেন, বাকসু নামটি এখন শুধু একটি সংগঠনের নাম নয়, এটি একটি ঐতিহাসিক পরিচয়, রাজনৈতিক ধারা ও সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকার। অথচ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ছাত্র সংসদের জন্য একই নাম প্রস্তাব করে বিভ্রান্তি ও উত্তেজনার সৃষ্টি করছে।
আলী আজগর ফকির উদাহরণ টেনে বলেন, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সংক্ষিপ্ত নাম জাকসু, আর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম জকসু রাখা হয়েছে, যাতে কোনো বিভ্রান্তি না থাকে। একইভাবে ব্রজমোহন কলেজের ‘বাকসু’ নামের স্বাতন্ত্র্য রক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয়েরও আলাদা নাম নির্ধারণ করা উচিত।
আলী আজগর ফকির আইনি দিক তুলে ধরে বলেন, কোনো নাম যদি দীর্ঘকাল ধরে একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত থেকে সমাজে স্বীকৃতি পায়, তবে তা প্রথাগত অধিকারের আওতাভুক্ত হয়। ঐতিহ্য, ঐতিহাসিক স্বীকৃতি ও দীর্ঘদিনের ব্যবহার—এই চারটি মানদণ্ডে ‘বাকসু’ নামের আইনি ও নৈতিক অধিকার বিএম কলেজের।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাকসুর সাবেক এজিএস মনজুরুল হক জিসান, আবু জফর বাদল, সাবেক ছাত্র মিলনায়তন সম্পাদক হাবিবুর রহমান মিল্টন, সাবেক ম্যাগাজিন সম্পাদক নাজমুল হাসান ছগির প্রমুখ।
সাবেক বাকসু নেতা ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ববির ছাত্র সংসদে বাকসু ব্যবহার হলে কর্মসূচি ঘোষণা করতে বাধ্য হবেন তাঁরা।
এ ব্যাপারে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রাহাত হোসাইন ফয়সাল বলেন, ছাত্র সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ববির খসড়া গঠনতন্ত্রে বাংলায় ‘বাকসু’ শব্দ ব্যবহার করা হয়নি। তাঁরা উল্লেখ করেছেন, বরিশাল ইউনিভার্সিটি সেন্ট্রাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন। তবে আলোচনা করলে যে কেউ করতে পারেন।
উল্লেখ্য, ‘বাকসু নিয়ে টানাটানিতে ববি ও বিএম কলেজ’ শিরোনামে গত ২৬ অক্টোবর আজকের পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।

সারা দেশে বিদ্যুতের বিপর্যয় চলছে। অতিমাত্রায় লোডশেডিংয়ে জনজীবন অতিষ্ঠ। প্রচণ্ড দাবদাহে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা মারাত্মকভাবে ব্যাহত। এর বিপরীত চিত্র দেখা গেছে নোয়াখালী দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায়। বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কোনো ছোঁয়াই লাগেনি সেখানে। ২৪ ঘণ্টায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পাচ্ছেন হাতিয়া ও নিঝুম দ্বীপের
০৭ জুন ২০২৩
কুমিল্লার সেনানিবাসের উত্তর প্রান্তে অবস্থিত ময়নামতি কমনওয়েলথ ওয়ার সিমেট্রিতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সেনাদের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও স্মরণানুষ্ঠান হয়েছে। আজ শনিবার সকালে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনারসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা এই স্মরণানুষ্ঠানে উপস্থিত হন।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহের তারাকান্দায় বর্ণাঢ্য র্যালি হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলা শহরে ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির আয়োজনে র্যালি ও সমাবেশ হয়।
২ ঘণ্টা আগে
বিদেশ গমনে ইচ্ছুক প্রশিক্ষণার্থীদের অংশগ্রহণে ‘এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই’ ও ‘প্রবাসীর অধিকার, আমাদের অঙ্গীকার; বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, আমাদের সবার’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হলো তারুণ্যের উৎসব। আজ শনিবার (৮ নভেম্বর) সকালে কিশোরগঞ্জ কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্রে এই তারুণ্যের উৎসব হয়।
২ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

বিদেশ গমনে ইচ্ছুক প্রশিক্ষণার্থীদের অংশগ্রহণে ‘এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই’ ও ‘প্রবাসীর অধিকার, আমাদের অঙ্গীকার; বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, আমাদের সবার’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হলো তারুণ্যের উৎসব। আজ শনিবার (৮ নভেম্বর) সকালে কিশোরগঞ্জ কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্রে এ তারুণ্যের উৎসব হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি হচ্ছে রেমিট্যান্স। কিন্তু দূরপ্রবাসে অনেকে দক্ষতা ও ভাষাজ্ঞানের অভাবে কঠোর পরিশ্রম করেও কাঙ্ক্ষিত উপার্জন করতে পারেন না। দক্ষতা প্রবাসজীবনে সাফল্যের ভিত্তি গড়ে দেয়। তাই ভাষাজ্ঞানসহ দক্ষতা অর্জন খুবই জরুরি।
কিশোরগঞ্জ কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্রের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জাভেদ রহিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিজাবে রহমত। তারুণ্যের উৎসবে অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে প্রবন্ধ ও কুইজ—এই দুই ক্যাটাগরিতে মোট ছয় প্রশিক্ষণার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়। তাঁদের হাতে জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান পুরস্কার তুলে দেন।
এর আগে জেলা প্রশাসক বিদেশ গমনে ইচ্ছুক কর্মীদের তিন দিন মেয়াদি ওরিয়েন্টশন কোর্সে অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং তাদের বিভিন্ন সমস্যার ব্যাপারে খোঁজখবর নেন ও সেসব সমাধানে পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দেন।

বিদেশ গমনে ইচ্ছুক প্রশিক্ষণার্থীদের অংশগ্রহণে ‘এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই’ ও ‘প্রবাসীর অধিকার, আমাদের অঙ্গীকার; বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, আমাদের সবার’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত হলো তারুণ্যের উৎসব। আজ শনিবার (৮ নভেম্বর) সকালে কিশোরগঞ্জ কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্রে এ তারুণ্যের উৎসব হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি হচ্ছে রেমিট্যান্স। কিন্তু দূরপ্রবাসে অনেকে দক্ষতা ও ভাষাজ্ঞানের অভাবে কঠোর পরিশ্রম করেও কাঙ্ক্ষিত উপার্জন করতে পারেন না। দক্ষতা প্রবাসজীবনে সাফল্যের ভিত্তি গড়ে দেয়। তাই ভাষাজ্ঞানসহ দক্ষতা অর্জন খুবই জরুরি।
কিশোরগঞ্জ কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্রের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জাভেদ রহিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিজাবে রহমত। তারুণ্যের উৎসবে অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে প্রবন্ধ ও কুইজ—এই দুই ক্যাটাগরিতে মোট ছয় প্রশিক্ষণার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়। তাঁদের হাতে জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান পুরস্কার তুলে দেন।
এর আগে জেলা প্রশাসক বিদেশ গমনে ইচ্ছুক কর্মীদের তিন দিন মেয়াদি ওরিয়েন্টশন কোর্সে অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং তাদের বিভিন্ন সমস্যার ব্যাপারে খোঁজখবর নেন ও সেসব সমাধানে পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দেন।

সারা দেশে বিদ্যুতের বিপর্যয় চলছে। অতিমাত্রায় লোডশেডিংয়ে জনজীবন অতিষ্ঠ। প্রচণ্ড দাবদাহে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা মারাত্মকভাবে ব্যাহত। এর বিপরীত চিত্র দেখা গেছে নোয়াখালী দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায়। বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কোনো ছোঁয়াই লাগেনি সেখানে। ২৪ ঘণ্টায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পাচ্ছেন হাতিয়া ও নিঝুম দ্বীপের
০৭ জুন ২০২৩
কুমিল্লার সেনানিবাসের উত্তর প্রান্তে অবস্থিত ময়নামতি কমনওয়েলথ ওয়ার সিমেট্রিতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত সেনাদের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও স্মরণানুষ্ঠান হয়েছে। আজ শনিবার সকালে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনারসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা এই স্মরণানুষ্ঠানে উপস্থিত হন।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহের তারাকান্দায় বর্ণাঢ্য র্যালি হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলা শহরে ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির আয়োজনে র্যালি ও সমাবেশ হয়।
২ ঘণ্টা আগে
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি) ছাত্র সংসদের নাম বাকসু রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এতে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে। কেননা বিএম কলেজ ছাত্র সংসদ বাকসু নামে প্রতিষ্ঠিত ১৯৫২ সালে। তাই বাকসু রক্ষার দাবি জানিয়েছেন বিএম কলেজের সাবেক শিক্ষার্থীরা।
২ ঘণ্টা আগে